<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ঘড়ির কাঁটা ১২টা ১ মিনিট ছুঁতেই একসঙ্গে জ্বালানো হলো</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> এক হাজার ৭৬টি মোমবাতি। মুহূর্তে আলোয় ভরে উঠল লিচুতলা, ঔষধি বাগান, বৃষ্টিবিলাস, ভূতবিলাস, হোয়াইট হাউস, মৎস্য কুমারী সরোবর। সমবেত কণ্ঠে গাওয়া হলো জন্মদিনের গান </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">হ্যাপি বার্থ ডে টু স্যার...</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">। এরপর কাটা হলো কেক। নন্দিত লেখক ও নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদের ৭৬তম জন্মদিনে এই আয়োজন ছিল গত মঙ্গলবার মধ্যরাতে গাজীপুরের নূহাশপল্লীতে। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এদিকে গতকাল সকাল ১০টার দিকে নানা মোহাম্মদ আলীকে নিয়ে নূহাশপল্লীতে আসেন হুমায়ূন আহমেদের ছেলে নিশাদ। ঘণ্টাখানেক পর ছোট ছেলে নিনিতকে নিয়ে আসেন হুমায়ূনপত্নী মেহের আফরোজ শাওন। ১১টার কিছু পর নুহাশপল্লীর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ে লিচুতলায় চিরনিদ্রায় শায়িত লেখকের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা শেষে মোনাজাত করেন তাঁরা। এ সময় বিপুলসংখ্যক ভক্তও মোনাজাতে শরিক হন। পরে তাঁরাও জন্মদিনের কেক কাটেন।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মেহের আফরোজ শাওন সাংবাদিকদের বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">হুমায়ূন আহমেদ নূহাশপল্লী তৈরি করেছিলেন গাছ লাগানোর জন্য। গাছের প্রতি প্রেম ও ভালোবাসার কারণে নুহাশপল্লী তৈরি হয়েছে। যখন যেখানেই দুর্লভ কোনো গাছ পেয়েছি আমরা তা সংগ্রহ করে নুহাশপল্লীতে রোপণ করেছি। নুহাশপল্লীর পরিচয় হচ্ছে গাছের মাধ্যমে। তাই নুহাশপল্লীকে নিয়ে নতুন করে কোনো পরিকল্পনা আপাতত নেই।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"> </p>