<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">পুরোদস্তুর চিকিৎসকের </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বেশ</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> ধরতেন এক নারী। রোগীদের কাছে নিজেকে জুনিয়র চিকিৎসক হিসেবে পরিচয় দিতেন। তবে সত্যিকারের চিকিৎসক হিসেবে তিনি কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেননি। গতকাল রবিবার দুপুরে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের নাক, কান ও গলা বিভাগ থেকে ওই নারীকে আটক করা হয়। অভিযোগ রয়েছে, সাদা অ্যাপ্রোন পরে ওই নারী ডাক্তার সেজে হাসপাতালে আসা রোগীদের বলতেন, তিনি ঢামেকের শিক্ষার্থী ও জুনিয়র চিকিৎসক। উন্নত চিকিৎসা ও অভিজ্ঞ চিকিৎসক দেখানোর কথা বলে রোগী ও তাঁদের স্বজনদের কাছ থেকে অর্থ আদায়েরও অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। নাক, কান ও গলা বিভাগে ভর্তি নুরুল আলম নামের এক রোগীর কাছ থেকে গতকাল দুপুরে দুই হাজার টাকা নিচ্ছিলেন অভিযুক্ত নারী। ওই সময় তাঁকে হাতেনাতে আটক করা হয়। নুরুলের মুখে টিউমার। অভিযুক্ত নারী তাঁকে উন্নত চিকিৎসা পাইয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে প্রথমে ২৮ হাজার টাকা নেন। এরপর, চুক্তি অনুযায়ী বাকি দুই হাজার টাকা নেওয়ার সময়ই ধরা পড়েন তিনি।</span></span></span></span></p>