<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">পেশাগত মর্যাদাকে প্রাধান্য দিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কোনো পদে বা পক্ষে থাকতে চান না ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ সিনিয়র অ্যাডভোকেট এহসানুল হক সমাজী। গতকাল বৃহস্পতিবার নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি নিজেই এ কথা জানিয়েছেন। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">অ্যাডভোকেট সমাজী বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আমাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন টিমের বিশেষ পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">—</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এমন তথ্য গণমাধ্যমে এসেছে। তবে আমি নিয়োগের বিষয়ে অবগত নই। যদি নিয়োগের সংবাদ সত্য হয়ে থাকে তাহলে আমার বক্তব্য হচ্ছে, আমি এর আগে কিছু অভিযুক্ত ব্যক্তির পক্ষে ট্রাইব্যুনালে মামলা পরিচালনা করতে যাই। এখন পেশাগত মর্যাদা সমুন্নত রাখা ও সব ধরনের বিতর্ক এড়ানোর উদ্দেশ্যে এই পদে যোগদান না করাই সমীচীন বলে মনে করছি। সার্বিক পরিস্থিতিতে ট্রাইব্যুনালে কোনো পক্ষে মামলা পরিচালনা না করাটাই শ্রেয়।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এর আগে গত ১৮ নভেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে পাঁচ আসামির পক্ষে শুনানি করতে যান এহসানুল হক সমাজী। শুনানি শুরু হলে চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালকে মেনশন করে বলেন, আসামিপক্ষে সিনিয়র অ্যাডভোকেট এহসানুল হক সমাজী শুনানি করতে এসেছেন। তবে তিনি রাষ্ট্রীয় একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে বসতে যাচ্ছেন বলে জেনেছি। দু-এক দিনের মধ্যেই হয়তো সরকার প্রজ্ঞাপন জারি করবে। তাই তিনি আসামিপক্ষে শুনানি করলে এটা হবে কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট। এ সময় তাজুল ইসলাম তাকে আসামিপক্ষে শুনানি না করতে অনুরোধ করেন।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এরপর এহসানুল হক সমাজী ট্রাইব্যুনালকে বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আমি এখনো ফরমাল কোনো লেটার পাইনি। ফরমাল লেটার না পাওয়া পর্যন্ত কিছু বলতে পারছি না। এ ছাড়া যে পদে আমাকে নির্বাচিত করা হবে সেটা আমি গ্রহণ করি কি না তা-ও ভাববার বিষয়।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></p>
