<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের ১১টি দানবাক্সে রেকর্ড আট কোটি ২১ লাখ ৩৪ হাজার ৩০৪ টাকা পাওয়া গেছে। এর আগে কখনো মসজিদটির দানবাক্সে এত টাকা পাওয়া যায়নি। গতকাল সন্ধ্যায় টাকা গণনার বিষয়টি নিশ্চিত করেন জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ কমিটির সভাপতি ফৌজিয়া খান।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গতকাল সকাল সাড়ে ৭টার দিকে মসজিদের ১১টি দানবাক্স পর্যায়ক্রমে খোলা হয়। টাকার পাশাপাশি ছিল বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকার। জেলা প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে মসজিদের দোতলায় নেওয়া হয়।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সর্বশেষ গত ১৭ আগস্ট মসজিদের দানবাক্স খোলা হয়। সে সময় দানবাক্সে সাত কোটি ২২ লাখ ১৩ হাজার ৪৬ টাকা পাওয়া যায়। এর সাড়ে তিন মাস পর গতকাল ফের খোলা হয় দানবাক্স। এবার দানের পরিমাণ অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। আট কোটি ২১ লাখ ৩৪ হাজার ৩০৪ টাকা গুনতে সাড়ে চার শ লোকের ১১ ঘণ্টা সময় লেগেছে। দানবাক্স খোলার সময় কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফৌজিয়া খান ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।</span></span></span></span></p>