সুন্দরবন

বনদস্যুদের উৎপাতে আতঙ্কে বনজীবীরা

  • পূর্ব ও পশ্চিম বিভাগ জুড়ে বর্তমানে ১৫টিরও বেশি বনদস্যু বাহিনী
  • জঙ্গল থেকে ডাকাতরা পার্শ্ববর্তী এলাকায় এসে ঘোরাফেরা করে
খুলনা অফিস
খুলনা অফিস
শেয়ার
বনদস্যুদের উৎপাতে আতঙ্কে বনজীবীরা

সুন্দরবনজুড়ে বেড়েছে বনদস্যুদের উৎপাত। আতঙ্কে থাকতে হচ্ছে জেলে-বাওয়ালি-মৌয়ালসহ বনজীবীদের। সুন্দরবনসংলগ্ন মানুষের মধ্যে যারা বননির্ভর, তাদের আতঙ্ক আরো বেশি। অনেক সময় জঙ্গল থেকে ডাকাতরা পার্শ্ববর্তী এলাকায় এসে ঘোরাফেরা করে এমন খবরও আছে।

কিন্তু তাদের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। কেউ কেউ এলাকায় এসে টোকেন দিয়ে যায়। টোকেনে দেওয়া নম্বরে যোগাযোগ করে টাকা পৌঁছে না দিলে ব্যবসায়ীদের মালামাল লুটসহ জেলে-বাওয়ালিদের জিম্মি করার ঘটনাও ঘটেছে সাম্প্রতিককালে বেশ কয়েকটি।

সুন্দরবন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পেশাজীবী এবং বনদস্যুদের জিম্মিদশা থেকে ফিরে আসা জেলে-বাওয়ালিরা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা জেলার একাংশ নিয়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের পূর্ব ও পশ্চিম বিভাগজুড়ে বর্তমানে ১৫টিরও বেশি বনদস্যু বাহিনী রয়েছে।

পতিত সরকার আমলে বিভিন্ন সময় অস্ত্র জমা দিয়ে আত্মসমর্পণ করা দস্যুরাও নতুন করে সুন্দরবনের একেকটি এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে বলেও জেলে-বাওয়ালিদের অভিযোগ। যদিও কোস্ট গার্ডসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর বক্তব্য অনুযায়ী বনদস্যুরা সুন্দরবনে বিচরণ করলেও এক জায়গায় থাকতে পারছে না। তারা একেক সময় স্থান পরিবর্তন করতে বাধ্য হচ্ছে বিভিন্ন বাহিনীর অভিযানের ফলে।

কোস্ট গার্ডের পশ্চিম জোনের জোনাল কমান্ডার ক্যাপ্টেন মেহেদী হাসান বলেন, গত বছরের ৫ আগস্টের পর সুন্দরবনসহ সংলগ্ন এলাকা থেকে ২২টি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।

এরই মধ্যে হান্নান বাহিনীর প্রধান হান্নানকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হয়েছে। পুলিশ-র‌্যাবসহ অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সহায়তায় তালিকাভুক্ত ২৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় আরো যেসব কর্মকাণ্ড হয়েছে সে বিষয়ে আগামী সপ্তাহে সংবাদ সম্মেলন করে গণমাধ্যমকে জানানো হবে বলেও জানান তিনি।

সম্প্রতি সুন্দরবনসংলগ্ন কয়রা উপজেলার ৬ নম্বর কয়রা পরিদর্শনকালে সেখানকার বাসিন্দারা জানান, বনদস্যুদের মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়া পেয়েছে এমন অনেক নজির রয়েছে। তবে যাদের জিম্মি করে মুক্তিপণের মাধ্যমে ছাড়িয়ে আনা হয় নিরাপত্তার স্বার্থে তাদের নাম-ঠিকানা প্রকাশে অনিচ্ছুক তারা।

অপর একটি সূত্র বলেছে, সুন্দরবনের টিয়ারচর এলাকার কালামিয়ার ভাড়ানির খাল থেকে সম্প্রতি ইয়াসিন নামের এক জেলেকে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। পরে ৯০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়িয়ে আনা হয় বলে সাতক্ষীরার মিজান নামের এক ব্যবসায়ী জানান। তাঁকে অপহরণের পর শরিফ বাহিনীর পক্ষ থেকে টোকেন দিয়ে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। এ জন্য রাবার স্ট্যাম্পের সিলে শরিফ ভাই লিখে দুটি মোবাইল নম্বর উল্লেখ করা হয়। সুন্দরবনসংলগ্ন এলাকার মানুষ, বনজীবীসহ বন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা ওই ক্ষুদ্র সিলকে টোকেন হিসেবেই চেনেন। এভাবে কোনো কিছু উল্লেখ না করে শুধু বাহিনীপ্রধানের নাম ও মোবাইল নম্বর উল্লেখ ছাড়াও বিভিন্ন সাংকেতিক চিহ্নসংবলিত টোকেন সরবরাহ করে চাঁদা আদায় করে থাকে বনদস্যুরা।

সম্প্রতি খুলনা প্রেস ক্লাবে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলন থেকেও রূপসার একজন বনদস্যুর কথা উল্লেখ করে বলা হয়, একসময় আত্মসমর্পণ করা ওই ব্যক্তি বর্তমানে আবারও সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছেন। তাঁর সঙ্গে যেহেতু বনদস্যু এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্যদের জানাশোনা আছে, সেহেতু খুলনা-সাতক্ষীরা রুটের সব মাছের গাড়িসহ অন্যান্য নৌ রুটের মাছের ট্রলার থেকেও চাঁদা আদায় করা সহজ হচ্ছে বলেও অভিযোগ করা হয়। যদিও পরদিন পাল্টা সংবাদ সম্মেলন থেকে ওই সাবেক বনদস্যুর ভাইয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়, তিনি এখন স্বাভাবিক জীবন যাপন করছেন। কিন্তু সংবাদ সম্মেলনে নিজে না এসে ভাইকে দিয়ে করানোর পেছনেও কোনো রহস্য আছে বলেও অনেকে মনে করেন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

পদযাত্রা

শেয়ার
পদযাত্রা
৪৩তম বিসিএসের ২য় গেজেট বঞ্চিত ক্যাডার কর্মকর্তাদের গেজেটভুক্ত করে যোগদান নিশ্চিত করার দাবিতে গতকাল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় অভিমুখে পদযাত্রা। ছবি : কালের কণ্ঠ
মন্তব্য

আন্দোলন ছেড়ে বেতন-বোনাসের অপেক্ষায় পোশাক শ্রমিকরা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
আন্দোলন ছেড়ে বেতন-বোনাসের অপেক্ষায় পোশাক শ্রমিকরা

বেতন-বোনাসের দাবিতে রাস্তায় নেমে আসেন পোশাক কারখানার শ্রমিকরা। রাস্তা অবরোধ করে টানা কয়েক দিন আন্দোলনের পর এক ঘোষণায় রাস্তা ছাড়তে বাধ্য হন ঢাকার আশুলিয়ার একটি পোশাক কারখানার আন্দোলনরত কর্মীরা। সেদিন এক সেনা কর্মকর্তা হ্যান্ড মাইকে ঘোষণা দিলেন, আপনাদের জন্য সময় হচ্ছে সাত মিনিট। সাত মিনিটের ভেতরে আপনারা সাইডে গিয়ে দাঁড়াবেন।

যদি রাস্তা না ছাড়েন, আপনাদের দাবি-দাওয়া কোথায় গেল ওইটা পরে দেখব, আগে এখানে রাস্তা ক্লিয়ার করব। আমার কথা পরিষ্কার।

সেনা কর্মকর্তা আরো বলেন, সাত মিনিট পরে এখানে যাঁরা থাকবেন, তাঁরা আমার ডিরেক্ট আদেশ ভঙ্গ করছেন এবং জনভোগান্তি ক্রিয়েট করেছেন। এই পানিশেবল ক্রাইমের আন্ডারে আপনারা জেলে যাবেন।

কথা পরিষ্কার বলে দিলাম। সাত মিনিট পরে আমি ড্রোন দিয়ে যেন দেখি রাস্তা ক্লিয়ার। সেনা কর্মকর্তার এমন আলটিমেটামের এক মিনিটের মধ্যে শ্রমিকরা রাস্তা ছেড়ে দেন।

ঈদ বোনাস, ২৫ শতাংশ উৎপাদন বোনাস, নাইট বিল, টিফিন বিলসহ আরো কয়েকটি দাবিতে গাজীপুরের তেলিপাড়া এলাকায় ইস্মোগ সোয়েটার নামের একটি কারখানার শ্রমিকরা গত শুক্রবার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছিলেন।

তখন সেনাবাহিনীর সদস্যরা সেখানে হাজির হয়ে এমন বক্তব্য দেন।

শ্রমিকরা বলছেন, ইস্মোগ সোয়েটার কারখানায় এক হাজার ২০০-এরও বেশি শ্রমিক কাজ করছেন। দীর্ঘদিন কাজ করলেও তাঁদের ওভারটাইম বিল, নাইট বিল, মাতৃত্বকালীন ছুটি, বার্ষিক প্রণোদনার টাকা পান না বলে দাবি তাঁদের। এ ছাড়া তাঁদের প্রডাকশন রেট সঠিকভাবে দেওয়া হয় না বলেও অভিযোগ রয়েছে। তাই মোট ১৪ দফা দাবি আদায়ের জন্য আন্দোলন করছিলেন তাঁরা।

মন্তব্য

তিন কম্পানির শেয়ার কারসাজিতে ৮০ কোটি টাকা জরিমানা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
তিন কম্পানির শেয়ার কারসাজিতে ৮০ কোটি টাকা জরিমানা

শেয়ারবাজারে তিনটি তালিকাভুক্ত কম্পানি সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস, ফাইন ফুডস ও ফরচুন শুজ লিমিটেডের শেয়ারের দাম কারসাজির অভিযোগে ১২ ব্যক্তি ও তিন প্রতিষ্ঠানকে মোট ৭৯ কোটি ৯২ লাখ টাকা জরিমানা করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

যাঁদের জরিমানা করা হয়েছে, তাঁরা হলেন মো. আবুল খায়ের ১১ কোটি এক লাখ টাকা, আবুল কালাম মাতবর সাত কোটি ২১ লাখ টাকা, কাজী সাদিয়া হাসান ২৫ কোটি দুই লাখ টাকা, কনিকা আফরোজ ১৯ কোটি এক লাখ টাকা, কাজী ফরিদ হাসান ৩৫ লাখ টাকা, কাজী ফুয়াদ হাসান ৩৫ লাখ টাকা, ডিআইটি কো-অপারেটিভ পাঁচ কোটি টাকা, মোহাম্মদ শামসুল আলম ৫৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম এক লাখ টাকা, সাজিয়া জেসমিন ৪৯ লাখ টাকা, সুলতানা পারভীন ১১ লাখ টাকা, এএএ অ্যাগ্রো এন্টারপ্রাইজ ৭৫ লাখ টাকা, আরবিম টেকনো ২৩ লাখ টাকা এবং মো. ফরিদ আহমেদ এক লাখ টাকা।

 

মন্তব্য
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগ

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

    ‘অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলায় দুর্নীতির অভিযোগ’
নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদেরের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং বিদেশে অর্থপাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানী ঢাকার সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সংস্থাটির নিয়মিত বৈঠকে এই অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কমিশনের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

অভিযোগে বলা হয়, জি এম কাদের ১৯৯৬ সাল থেকে বিভিন্ন আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

২০০৯-১৪ সালে তিনি বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর জাতীয় পার্টির সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি মনোনয়নে ১৮ কোটি ১০ লাখ টাকা উেকাচ নেওয়া হয়েছে, যার মূল সুবিধাভোগী তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জি এম কাদের। চুক্তি অনুযায়ী অর্থ পরিশোধ না করায় অধ্যাপক মাসুদা এম রশীদ চৌধুরীকে দলীয় পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয় এবং তাঁর স্থলে জি এম কাদেরের স্ত্রী শরিফা কাদের সংসদ সদস্য হন।

অভিযোগে আরো বলা হয়, জি এম কাদের জালিয়াতির মাধ্যমে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হন এবং দলীয় পদ বাণিজ্য ও মনোনয়ন বাণিজ্যের মাধ্যমে বিপুল অর্থ সংগ্রহ করেন।

এই অর্থ পরে বিদেশে পাচার করা হয়। জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি ৩০১ সদস্যবিশিষ্ট হলেও বর্তমানে ৬০০ থেকে ৬৫০ জনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা পদ বাণিজ্যের প্রমাণ।

২০২৪ সালের দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে দাখিলকৃত হলফনামা অনুযায়ী জি এম কাদেরের নামে নগদ ৪৯ লাখ ৮৮ হাজার টাকা, ব্যাংকে ৩৫ লাখ ৯৫ হাজার টাকা এবং ৮৪ লাখ ৯৮ হাজার টাকা মূল্যের একটি জিপ গাড়ি রয়েছে। তাঁর স্ত্রী শরিফা কাদেরের নামে নগদ ৫৯ লাখ ৫৯ হাজার টাকা, ব্যাংকে ২৮ লাখ ৯ হাজার টাকা এবং ৮০ লাখ টাকা মূল্যের একটি জিপ গাড়ি রয়েছে।

স্থাবর সম্পদের মধ্যে লালমনিরহাট ও ঢাকায় জমি ও ফ্ল্যাট রয়েছে। জি এম কাদের দেশে-বিদেশে (সিঙ্গাপুর, লন্ডন, সিডনি) নামে-বেনামে সম্পদ পাচার করেছেন। দুদকের গোপন অনুসন্ধানে অভিযোগের যথেষ্ট প্রমাণ মিলেছে।

এদিকে জি এম কাদের বলেছেন, অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলা শুরু করায়, আমার মুখ বন্ধ করতেই দুর্নীতি ও হত্যা মামলা করা হয়েছে। এটি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ক্ষেত্রেও ঘটেছিল।

কিন্তু সব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে জাতীয় পার্টি আবারও ঘুরে দাঁড়াবে।

গতকাল ঢাকার কাকরাইলে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জাতীয় পার্টির ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জি এম কাদের এসব কথা বলেন। জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের জন্মদিন উপলক্ষে এই মাহফিলের আয়োজন করা হয়।

জি এম কাদের বলেন, দেশে নব্য ফ্যাসিবাদের উত্থান হচ্ছে। এ কারণে সম্প্রতি বারবার জাতীয় পার্টির কর্মসূচিতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে একটি মহল। কিন্তু বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। বলা হচ্ছে, আমি নাকি ২০১৮ সালের নির্বাচনে মনোনয়ন বাণিজ্য করেছি। এ জন্যই আমার বিরুদ্ধে দুর্নীতির তদন্ত হচ্ছে। অথচ এটা আমার বিরুদ্ধে মনগড়া অভিযোগ, এর সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্ট ছিল না।

জাতীয় পার্টির ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার আহ্বায়ক আব্দুস সবুর আসুদের সভাপতিত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু, পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য জহিরুল ইসলাম জহির, জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা খলিলুর রহমান খলিল প্রমুখ।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ