<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">নতুন বছরের শুরুুতে বই উৎসব না হলেও নানা সংকটের মাঝেই শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেওয়া সম্ভব বলে জানিয়েছেন বগুড়ার শিক্ষা কর্মকর্তারা। বছরের প্রথম দিনই প্রাথমিকের সব শিক্ষার্থী এবং দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা শতভাগ বই পাবে বলেও মনে করছেন তারা।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বছরের প্রথম দিন সব শিক্ষার্থীর হাতে বিনা মূল্যের নতুন বই তুলে দেওয়া উপলক্ষে স্কুলে, স্কুলে আয়োজন করা হয় বই উৎসবের। কিন্তু এবারও বছরের প্রথম দিনই শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন পাঠ্যবই তুলে দিলেও বই উৎসব হবে না। তবে এখন পর্যন্ত চাহিদার সব বই হাতে আসেনি। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বগুড়ার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জেলায় নভেম্বর পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, প্রাক-প্রাথমিক থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত বইয়ের চাহিদা রয়েছে ৭০ লাখ ৫৩ হাজার ২৩৯টি। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রেজোয়ান হোসেন বলেন, এখনো শতভাগ বই পাওয়া যায়নি। তবে ২০ ডিসেম্বরের মধ্যে শতভাগ বই পাওয়া যাবে বলে তিনি আশা করেন। এবার বই উৎসবের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেওয়া হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখন কোনো নির্দেশনা আসেনি।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হজরত আলী বলেন, ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে চাহিদার ৫০ শতাংশ বই পাওয়া যাবে, বাকি বই ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে পাওয়া যাবে বলে তিনি আশা করেন।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">শতভাগ বই শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেওয়া না গেলেও জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে দেওয়া যাবে বলে তিনি জানান।</span></span></p>