<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">ওভার দ্য টপ বা ওটিটি কনটেন্ট অনেক বছর ধরেই নির্মিত হচ্ছে। তবে বছর পাঁচেক আগে মহামারি করোনার সময় এসেছে এর জোয়ার। সেই ধারা অব্যাহত রয়েছে এখনো। আগে শুধু পশ্চিমা দেশগুলোতে ওটিটির গ্রহণযোগ্যতা থাকলেও গত কয়েক বছরে এশিয়া অঞ্চলেও এর কদর বেড়েছে জ্যামিতিক হারে। এই ধারা অব্যাহত থাকলে শুধু এশিয়া অঞ্চলেই আগামী চার বছরে মুনাফা বাড়বে আরো ১৬.২ বিলিয়ন ডলার। মিডিয়া পার্টনারস এশিয়ার [এমপিএ] নতুন এক গবেষণার বরাতে খবরটি সামনে এনেছে মার্কিন সাময়িকী ভ্যারাইটি। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে স্ট্রিমিং প্ল্যাটফরমগুলোর বাজার ছিল ৬৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৯ সাল নাগাদ এই বাজার পৌঁছাবে ৮৯ বিলিয়ন ডলারে। অন্যদিকে গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্রিমিং বাজার ছিল ১১২ বিলিয়ন ডলার। চার বছর পর সেটা বেড়ে হবে ১৪০ বিলিয়ন ডলার।</span></span></span></span></span></p> <p> </p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে ক্রমবর্ধমান এই স্ট্রিমিং বাজারে মূল শক্তি ভারত। ২৬ শতাংশ বাজার রয়েছে এই দেশে। এরপর যথাক্রমে রয়েছে চীন [২৩ শতাংশ], জাপান [১৫ শতাংশ], অস্ট্রেলিয়া [১১ শতাংশ], কোরিয়া [৯ শতাংশ] ও ইন্দোনেশিয়া [৫ শতাংশ]। এশিয়ার মধ্যে নেটফ্লিক্সের সবচেয়ে বেশি গ্রাহক রয়েছে ভারতে। এমপিএর নির্বাহী পরিচালক বিবেক কোটো জানান, নেটফ্লিক্সের পাশাপাশি প্রাইম ভিডিও, জিও সিনেমা, ডিজনি প্লাস হটস্টার প্ল্যাটফরমগুলোর চাহিদা উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">অন্যদিকে টিভি চ্যানেলের বাজার ক্রমে পড়তির দিকে। গবেষণা বলছে, আগামী চার বছরে প্রায় আট বিলিয়ন ডলার কমতে পারে স্যাটেলাইট টিভির বাজার।</span></span></span></span></span></p> <p> </p>
