<p><span style="font-size:14pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="font-family:SolaimanLipi">১৮৯৩ সালে গঠিত হয়েছে ইন্ডিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ঢাকা স্পোর্টিং অ্যাসোসিয়েশন ১৮৯৫ সালে। ঢাকা স্পোর্টিং অ্যাসোসিয়েশন গঠন আমাদের পূর্ব বাংলার ফুটবলে </span><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span><span style="font-family:SolaimanLipi">মাইলস্টোন</span><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span><span style="font-family:SolaimanLipi"> হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। ১৮৯৮ সাল থেকে শুরু কলকাতার ফুটবল লীগ। আর ঢাকার লীগ শুরু ১৯১৫ সালে। ঢাকা লীগের শুরুর বছরেই খেলেছে ওয়ারী ক্লাব, ভিক্টোরিয়া স্পোর্টিং, ইস্ট এন্ড ক্লাব, লক্ষ্মীবাজার স্পোর্টিং, আরমানিটোলা, সেন্ট্রাল জেল, হাটখোলা এসিসহ অন্যান্য দল।</span></span></span></p> <p><span style="font-size:14pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="font-family:SolaimanLipi">শত বছর আগে শুরু হওয়া ফুটবল লীগ যুগ যুগ ধরে ঢাকা ও এর আশপাশের এলাকার মানুষের বার্ষিক বিনোদনের অন্যতম উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। ফুটবল মৌসুমে দুপুর গড়ালেই একটি বড় জনগোষ্ঠীর রুটিন ছিল ফুটবল মাঠে যাওয়া। সেই ঐতিহ্যবাহী লীগের বর্তমানে উত্তরসূরি হলো বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ, যা শুরু করা হয়েছে ২০০৭ সালে। শুরুর পর প্রথম তিন মৌসুম একনাগাড়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে আবাহনী ক্রীড়া চক্র।</span></span></span></p> <p><span style="font-size:14pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="font-family:SolaimanLipi">১৯৪৮ থেকে ১৯৭০। এরপর ১৯৭২ থেকে ২০০৫। সর্বশেষ ২০০৭ থেকে ২০২৩-২৪ বিভিন্ন নামে লীগের ৭৬ বছরের পথচলা। এই পথচলায় আছে ক্লাবগুলোর উত্থান-পতন, ফুটবলে তাদের ভূমিকা ও অবদান ঘিরে জন্ম হয়েছে ছোট-বড় গল্প এবং অনেক চিত্তাকর্ষক ও আবেদনময় কাহিনি। </span></span></span></p> <p><span style="font-size:14pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="font-family:SolaimanLipi">আজ থেকে তিনটি ভেন্যুতে গড়াবে ২০২৪-২৫ মৌসুমের প্রিমিয়ার লীগ। আগের মতোই খেলা হবে শুক্রবার ও শনিবার। এবারের প্রিমিয়ার লীগে অংশ নিচ্ছে ১০টি ক্লাব। আর খেলার ভেন্যু পাঁচটি। লীগের স্পন্সর গত কয়েক বছরের মতো বসুন্ধরা গ্রুপ। </span></span></span></p> <p><span style="font-size:14pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="font-family:SolaimanLipi"><img alt="বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হোক" height="241" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/share/photo/shares/1.Print/2024/11.November/29-11-2024/4.jpg" style="float:left" width="322" />প্রিমিয়ার লীগ প্রথমবারের মতো খেলতে নেমেই (২০১৮-১৯) একনাগাড়ে পাঁচবার শিরোপা জয়ের মাধ্যমে দেশের ফুটবলে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে বসুন্ধরা গ্রুপের ফুটবল ক্লাব </span><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span><span style="font-family:SolaimanLipi">বসুন্ধরা কিংস</span><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span><span style="font-family:SolaimanLipi">। এবার তাদের লক্ষ্য স্পষ্ট</span><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">—</span><span style="font-family:SolaimanLipi">জার্সিতে আরেকটি তারা সংযোজন করে উপমহাদেশের ফুটবলে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি। গত মৌসুমে (২০২৩-২৪) বসুন্ধরা কিংস </span><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span><span style="font-family:SolaimanLipi">ট্রেবল জিতেছে</span><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span><span style="font-family:SolaimanLipi">। এবার এরই মধ্যে মৌসুমের প্রথম ট্রফি ছাত্র-জনতার ঐক্যবদ্ধ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে রাজনৈতিক পটপরিবর্তন করতে গিয়ে যারা জীবন উৎসর্গ করেছেন, তাদের স্মৃতি ফুটবলে জাগরূক রাখার লক্ষ্যে বাফুফে এবং পেশাদার লীগ কমিটি আয়োজন করেছে বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় </span><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span><span style="font-family:SolaimanLipi">বাংলাদেশ ২.০ চ্যালেঞ্জ কাপ ২০২৪-২৫</span><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span><span style="font-family:SolaimanLipi"> পাওয়ার্ড বাই বসুন্ধরা গ্রুপ। এক ম্যাচের টুর্নামেন্টে বসুন্ধরা কিংস ঢাকা মোহামেডান স্পোর্টিংকে ৩-১ গোলে পরাজিত করে মৌসুমের শুভ সূচনা করেছে। প্রথম ট্রফি জয় দলের জন্য অনেক বড় </span><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span><span style="font-family:SolaimanLipi">বুস্ট আপ</span><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span><span style="font-family:SolaimanLipi">। আত্মবিশ্বাস এবং জয়ের ক্ষুধা বেড়ে গেছে। </span></span></span></p> <p><span style="font-size:14pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="font-family:SolaimanLipi">আজ বসুন্ধরা কিংস তাদের হোম গ্রাউন্ডে স্বাগত জানাবে চট্টগ্রাম আবাহনীকে। দলটি অনেক ধরনের দ্বিধাদ্বন্দ্ব আর কথাবার্তার পর দেশের খেলোয়াড়দের স্বার্থ রক্ষার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে শেষ পর্যন্ত প্রিমিয়ার লীগে খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দেশের ফুটবল ক্লাব সংস্কৃতির এ আরেক ভঙ্গুর এবং ক্লাবের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সুবিধাভোগীদের রূপের বহিঃপ্রকাশ। </span></span></span></p> <p><span style="font-size:14pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="font-family:SolaimanLipi">ঐতিহ্যবাহী মোহামেডান স্পোর্টিং লড়বে আরেক ঐতিহ্যবাহী দল ঢাকা ওয়ান্ডারার্সের সঙ্গে গাজীপুরে। ওয়ান্ডারার্স ১৯ বছর পর বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগে ফিরে এসেছে। এই ক্লাবটির আছে ঘরোয়া ফুটবলে সুবর্ণময় অতীত। ১৯৫০ থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত এই ১০ বছরে ক্লাবটি জিতেছে ছয়বার লীগ শিরোপা। সেখানে তাদের সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডান জিতেছে দুইবার। মোহামেডান অবশ্য ১৯৫৭ সাল থেকে শুরু করে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত সাতবার শিরোপা জিতেছে। আর স্বাধীনতার পর ১৯৭৫ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত লীগ শিরোপা জিতেছে ১২ বার। এর মধ্যে হ্যাটট্রিক জিতেছে (১৯৮৬, ১৯৮৭ ও ১৯৮৮)। তবে ২০০২ সালের পর আর মোহামেডান স্পোর্টিং শিরোপা জিততে পারেনি। গত মৌসুমে (২০২৩-২৪) মোহামেডান স্পোর্টিং স্বাধীনতা কাপ, ফেডারেশন কাপ ও প্রিমিয়ার লীগে রানার্স আপ হয়েছে। মোহামেডান এখন পর্যন্ত প্রিমিয়ার লীগ শিরোপা জিততে পারেনি।</span></span></span></p> <p><span style="font-size:14pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="font-family:SolaimanLipi">মুন্সীগঞ্জে ব্রাদার্স ইউনিয়নের প্রতিপক্ষ হলো পুলিশ এফসি। ব্রাদার্স ইউনিয়ন স্বাধীনতার পর পাড়ার ক্লাব হিসেবে বড় ফুটবল মাঠে এসে যে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে, তা সব সময় স্মরণীয়। ফুটবলে তারা প্রথম থেকেই তারুণ্যের জয়গান গেয়েছে। এই ক্লাবটির কথা মনে হলে অনেক মুখের ভিড়ে যে মুখটি বারবার চোখের সামনে আসে, তিনি হলেন সাবেক খেলোয়াড় (দীর্ঘ অনেক বছর ঢাকা ওয়ান্ডারার্সে খেলেছেন) গফুর বালুচ। ফুটবল অন্তপ্রাণ। ব্রাদার্সের তরুণ খেলোয়াড়দের কোচ এবং কারো কারো কাছে ওস্তাদ। এই অবাঙালি চিরকুমার ব্যক্তিত্ব একবার বলেছেন, </span><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span><span style="font-family:SolaimanLipi">ফুটবল মেরি আচ্ছি সংসার।</span><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span><span style="font-family:SolaimanLipi"> ক্লাবের সুখে-দুঃখে গফুর বালুচ সব সময় মিশে ছিলেন। ব্রাদার্স ইউনিয়ন ২০০৩-০৪ এবং ২০০৫ সালে ঢাকার ফুটবল লীগে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। স্বাধীনতার পর শুরু হওয়া আগা খান গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে ভালো খেলেছে। ফেডারেশন কাপে চোখে পড়ার মতো লড়াই করেছে। আর পুলিশ দল ঢাকার লীগে দেশ স্বাধীনতার আগেও খেলেছে। পুলিশ এফসি নিয়ে আলোচনা হলে একজন সুদর্শন মানুষের চেহারা চোখে ভাসে। তিনি হলেন নবী চৌধুরী। একসময়ের চৌকস ফুটবলার। পাকিস্তান জাতীয় দলে ফুটবল খেলেছেন। নবী চৌধুরী প্রথম বাঙালি খেলোয়াড়, যিনি পাকিস্তান জাতীয় দলের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন ১৯৫৮ সালে টোকিও এশিয়ান গেমসে। পুলিশের এই পদস্থ কর্মকর্তার ঢাকা স্টেডিয়ামে উপস্থিতি ছিল ফুটবল মৌসুমে দীর্ঘ সময় ধরে প্রতিদিন। একসময় ইপিআর সার্ভিসেস দল হিসেবে ঢাকার লীগে খেলেছে নিয়মিতভাবে। খেলেছে সার্ভিসেস দল হিসেবে ফায়ার সার্ভিস, খেলেছে স্বায়ত্তশাসিত দল হিসেবে ইপিআইডিসি, স্বাধীনতার পর বিআইডিসি। ছিল বিজেএমসি। পুলিশ এখনো তাদের অস্তিত্ব ধরে রেখেছে এবং প্রতিবার ভালো দল গঠন করে খেলেছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগে। এটি ফুটবলের জন্য ইতিবাচক। করপোরেট এবং সার্ভিস দল যত বেশি ফুটবলে আসবে</span><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">—</span><span style="font-family:SolaimanLipi">খেলার চেহারাটা ক্রমেই পাল্টাবে। করপোরেট বসুন্ধরা গ্রুপের দল বসুন্ধরা কিংস তার প্রমাণ। ছয়-সাত বছরের মধ্যে ঘরোয়া ফুটবলের রং, দর্শন ও সংস্কৃতি পাল্টে দিয়েছে। ক্লাব পরিচালনার ক্ষেত্রে সততা, ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা এবং অঙ্গীকার যে কী জিনিস, এটি কিংস দেশের ফুটবলে ক্লাবজগতে আদর্শ হিসেবে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছে। ক্লাব পরিচালনা এবং দল ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের উজ্জ্বল ভাবমূর্তি না থাকলে তো তাদের ওপর মানুষ আস্থা রাখতে পারবে না। </span></span></span></p> <p><span style="font-size:14pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="font-family:SolaimanLipi">বসুন্ধরা কিংসের টেকসই সাফল্যের পেছনে যেটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, সেটি হলো বাস্তবভিত্তিক এবং বাস্তবায়ন সম্ভব চিন্তা। প্রতিটি ক্ষেত্রে পরিকল্পিত উদ্যোগ গ্রহণ। পাশাপাশি শৃঙ্খলা, জবাবদিহি ও সুশাসন নিশ্চিতকরণ। সদিচ্ছা ও ঐক্যবদ্ধ শুভবুদ্ধির তো বিকল্প নেই। </span></span></span></p> <p><span style="font-size:14pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="font-family:SolaimanLipi">আসন্ন বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগে ফুটবলপিপাসু মানুষ যেটি মিস করবে, সেটি হলো এবারই প্রথম আবাহনী লিমিটেড ঢাকা দল গঠন করেছে স্থানীয় খেলোয়াড়দের নিয়ে। শেখ জামাল ডিসি ও শেখ রাসেল কেসি লীগে অংশ নিচ্ছে না। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর অন্তর্বর্তী সরকার এখন দায়িত্বে। এই সরকারের তরফ থেকে ফুটবল লীগে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই বলে জানা গেছে। ক্লাবসংশ্লিষ্ট মহল থেকে বলা হচ্ছে, যে করপোরেট হাউস বছরের পর বছর পৃষ্ঠপোষকতা করেছে, তারা আর পৃষ্ঠপোষকতা করতে রাজি নয়। কারণ হলো ক্লাব দুটির মাঠের পারফরম্যান্স এবং ক্লাব পরিচালনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের অসংগতি। ক্ষমতাসীন দলের আশীর্বাদ সব সময় পাওয়া সত্ত্বেও ক্লাব দুটি ঘিরে সুস্থ চিন্তা-ভাবনায় ঘাটতি ছিল। ক্লাব সংস্কৃতিতে এক দলেরই অনেক  রূপ। প্রিমিয়ার লীগে ২০১২-১৩ মৌসুমে শেখ রাসেল কেসি </span><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span><span style="font-family:SolaimanLipi">ট্রেবল জিতেছে</span><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span><span style="font-family:SolaimanLipi">। এ ছাড়া শেখ জামাল ডিসি তিনবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। তারা দল গঠন করতে পারল না। </span></span></span></p> <p><span style="font-size:14pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="font-family:SolaimanLipi">আবাহনী লিমিটেড ঢাকা স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের সনাতনি ফুটবলের চেহারা প্রথম পাল্টে দেওয়ার ক্ষেত্রে অবিস্মরণীয় ভূমিকা পালন করেছে। তারাই প্রথম দেশে আধুনিক ফুটবলের মিছিলে সবাইকে অংশগ্রহণের ডাক দিয়েছে। স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সাল থেকে শুরু করে ২০০১ সাল পর্যন্ত আবাহনী লীগ শিরোপা জিতেছে ১১ বার। এর মধ্যে আবার ১৯৮৩ থেকে ১৯৮৫ হ্যাটট্রিক জয়। ২০০৭ সালে প্রিমিয়ার লীগ শুরু হওয়ার পর তারা একনাগাড়ে তিনবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে হ্যাটট্রিক করেছে। আর ২০২৩-২৪ পর্যন্ত প্রিমিয়ার লীগ জিতেছে ছয়বার। ২০১৮-১৯ সালে বসুন্ধরা কিংস মাঠে আসার পর আবাহনী লিমিটেড আর শিরোপা জয়ের স্বাদ পায়নি। বসুন্ধরা কিংস তাদের সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে দাঁড়িয়েছে। এবার পরবর্তী উইন্ডোতে হয়তো আবাহনী বিদেশি খেলোয়াড়ের কথা চিন্তা করতে পারে। তবে কাদের? প্রিমিয়ার লীগ নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলেছেন এবার, কিন্তু সবচেয়ে বেশি স্থানীয় খেলোয়াড় নিবন্ধিত হয়েছেন। তারা খেলবেন, এটি দেশের ফুটবলের জন্য ইতিবাচক।</span></span></span></p> <div style="border-bottom:double windowtext 2.25pt; padding:0in 0in 1.0pt 0in"> <p><span style="font-size:14pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="font-family:SolaimanLipi">লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক। সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি, এআইপিএস এশিয়া। আজীবন সদস্য বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন। প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া </span></span></span></p> </div>