<p>রাজধানীর মালিবাগে বিয়ের প্রলোভনে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে সাইফুর রহমান নামে এক কাস্টমস কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। তিনি চট্টগ্রাম কাস্টমসে কর্মরত বলে জানিয়েছে পুলিশ। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে শনিবার রাতে রমনা থানায় মামলা করেছেন। এদিকে শারীরিক পরীক্ষার জন্য ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি করা হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে অভিযুক্ত চট্টগ্রাম কাস্টমসের ডেপুটি কমিশনার সাইফুর রহমান জানান, দুই পক্ষের ভুল বোঝাবুঝির কারণে এমনটি হয়েছে। আমরা পারিবারিকভাবে বসে এ সমস্যার সমাধান করব।</p> <p><a class="gs-title" dir="ltr" href="https://www.google.com/url?q=http://www.kalerkantho.com/online/2nd-capital/2017/05/19/499015&sa=U&ved=0ahUKEwjP85HivMzXAhVCuI8KHWzYAIMQFggFMAA&client=internal-uds-cse&cx=partner-pub-0600503450204720:2337922458&usg=AOvVaw1b5oKpm9TaH4dB8vlS_d1-" target="_top">দুদকের হাতে <strong>কাস্টমস কর্মকর্তা</strong> আটক</a></p> <p>রমনা থানার ওসি মাঈনুল ইসলাম বলেন, সাইফুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান বিভাগ থেকে পড়াশোনা শেষে ২৯তম বিসিএসে কাস্টমস কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন। সাইফুর রহমানের বয়স ৩৮ বছর হলেও এখনো বিয়ে করেননি। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে বিয়ের প্রলোভনে যৌন নির্যাতন করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে কাস্টমসের ডেপুটি কমিশনারের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে থানায় মামলা হয়েছে। ঢামেক হাসপাতালে শারীরিক পরীক্ষা চলছে। পুলিশও গুরুত্বসহকারে তদন্ত শুরু করেছে।</p> <p><a class="gs-title" dir="ltr" href="http://www.kalerkantho.com/home/printnews/27976/2010-01-31" target="_top">তালিকা তৈরি হবে অসৎ <strong>কাস্টমস কর্মকর্তা</strong>, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের</a></p> <p>ভুক্তভোগীর মা জানান, কয়েক মাস আগে পারিবারিকভাবে আমার মেয়েকে ঢাকার একটি রেস্তোরাঁয় দেখতে আসে ঢাকার কাস্টমসের ডেপুটি কমিশনার সাইফুর রহমান। দুই পরিবারের সম্মতিতে বিয়েও ঠিক হয়। সবকিছু ঠিকঠাক হওয়ায় আমার মেয়েকে নিয়ে বাইরে ঘুরতে যেত। যেহেতু বিয়ে ঠিক তাই আমরাও তাদের ঘুরতে যেতে বাধা দেইনি। ঘুরতে নিয়ে গিয়ে সাইফুর আমার মেয়েকে যৌন নির্যাতন করেছে। তিনি বলেন, বিষয়টি জানার পর আমি ছেলের সঙ্গে কথা বলি। তখন সে নানা অজুহাতে বিয়ে করতে রাজি হয়নি। পরে থানায় মামলা করেছি।</p> <p> </p>