দেশের বাইরে চার বছর ছোট পর্দার নির্মাতা সৈয়দ জামিম। বলা যায় হয়ে গিয়েছিলেন প্রবাসী। বেশ কিছু দর্শকপ্রিয় নাটক নির্মাণ করে জনপ্রিয়তা পাওয়া এই নির্মাতা ২০১৩ সালে পাড়ি জমান আমেরিকায়। কিন্তু নাটকের প্রতি নিখাদ টান তাকে আবারো ফিরিয়ে এনেছে নির্মাণে।
দেশের বাইরে চার বছর ছোট পর্দার নির্মাতা সৈয়দ জামিম। বলা যায় হয়ে গিয়েছিলেন প্রবাসী। বেশ কিছু দর্শকপ্রিয় নাটক নির্মাণ করে জনপ্রিয়তা পাওয়া এই নির্মাতা ২০১৩ সালে পাড়ি জমান আমেরিকায়। কিন্তু নাটকের প্রতি নিখাদ টান তাকে আবারো ফিরিয়ে এনেছে নির্মাণে।
তাই বিরতি কাটিয়ে আবারো নাটক নির্মাণ করলেন। এর নাম ‘অনাহূত’। লিপি মনোয়ারের রচনায় নাটকটিতে অভিনয় করেছেন টনি ডায়েস, মিলা হোসেন, শিরিন বকুল, দিপু সুলতান বোখারী ও দীপ্র প্রমুখ। এই নাটকের মধ্য দিয়ে চার বছরের বিরতি কাটিয়ে নাটকের অভিনয়ে ফিরলেন টনি ডায়েসও।
নির্মাণে ফেরা প্রসঙ্গে জামিম বলেন, ‘নাটকের প্রতি ভালোবাসার কারণেই আবারো ফিরেছি। এখন থেকে পরিচালনায় নিয়মিত থাকবো। এখানে (আমেরিকায়) থেকেই নাটক বানাবো। বরাবরের মত দর্শকের কথা মাথায় রেখেই নাটক নির্মাণ করবো, যেন সবার পছন্দ হয়।
এদিকে ‘অনাহূত’ ছাড়া আরো তিনটি নাটক নির্মাণের প্রস্তুতি নিয়েছেন জামিম। প্রিয়ন্তি এডিট এন্ড ইফেক্টস প্রযোজিত ‘অনাহূত’ নাটকটি আসন্ন কোরবানির ঈদে এটিএন বাংলা চ্যানেলে প্রচারিত হবে।
সম্পর্কিত খবর
অগণিত কালজয়ী গানের স্রষ্টা শেখ সাদী খান। উপমহাদেশের প্রখ্যাত এ সুরকার ও সংগীত পরিচালক এখন ৭৬ বছরে। পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে গান করে নিজেকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়। বাংলাদেশ টেলিভিশনের সঙ্গে ছিল তাঁর নিবিড় সম্পর্ক।
জানতে চাইলে বৃহস্পতিবার কালের কণ্ঠকে তিনি বলেন, ‘প্রকৃত কণ্ঠশিল্পীরা বিটিভিতে এখন আর তেমন প্রগ্রাম পাচ্ছেন না। পাশাপাশি প্রগ্রামগুলোর মানও তেমন ভালো হচ্ছে না।
শেখ সাদী খান বিশ্বখ্যাত সঙ্গীতজ্ঞ সুরসম্রাট বাবা ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর ভ্রাতুস্পুত্র ও সুরসাধক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর পুত্র।
তিনি আরো বলেন, ‘এটা বোধহয় বিটিভির সংবিধানে আছে। বিগত সময়েও শিল্পীদের পেছনে নানা রকম সিল মেরে দূরে সরিয়ে দিয়েছে। কী দারুণ সব কারবার। কী আর করব, জন্মেছি এ দেশে, তাই ভালোবাসি দেশকে।
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের শত শত জনপ্রিয় গানের সুরকার শেখ সাদী খান। বিটিভি থেকে বাদ পড়ার পর প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তিনি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০১৬ সালে শেখ সাদী খানের পরিকল্পনা ও সঙ্গীত পরিচালনায় বিটিভিতে সঙ্গীত বিষয়ক পুরনো দিনের বাংলা গান নিয়ে ‘স্মৃতিময় গানগুলো’ শিরোনামে একটি অনুষ্ঠানের প্রচার শুরু হয়। এ অনুষ্ঠানে গবেষক হিসেবে প্রখ্যাত গীতিকবি মুন্সী আবদুল ওয়াদুদ এবং আলোচক ও বিশ্লেষক হিসেবে আরেক প্রখ্যাত কণ্ঠশিল্পী সৈয়দ আবদুল হাদি শুরু থেকেই যুক্ত রয়েছেন।
শেখ সাদী খান অভিযোগ করে কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘সম্প্রতি কিছু না জানিয়েই গত ৯ বছরে দর্শকদের কাছে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠা স্মৃতিময় গানগুলো নামক প্রগ্রামটি থেকে এর মূল পরিকল্পনাকারী ও সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে আচমকা আমাকে বাদ দেওয়া হয়। যা আমার জন্য খুবই অপমানজনক।’
তিনি আরো বলেন, ‘আমার অবর্তমানে প্রগ্রামটির সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে সৈয়দ আবদুল হাদী ও অনুষ্ঠানটির গবেষক হিসেবে গীতিকবি মুন্সী আবদুল ওয়াদুদ দায়িত্ব পালন করছেন। আর অনুষ্ঠানটির প্রযোজক হিসেবে আছেন মাহবুবা জেমি।’
বিটিভির সঙ্গে যুক্ত একাধিক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘মূলত শিল্পীদের অধিকার ও তাঁদের দাবি দাওয়ার পাশাপাশি বিটিভির নানা অনিয়ম ও দুর্নীতি নিয়ে প্রায়ই জোরালোভাবে কথা বলেন শেখ সাদী খান। এ কারণে শেখ সাদী খানকে বিটিভির ওই জনপ্রিয় অনুষ্ঠানটি থেকে আচমকা বাদ দেওয়া হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা শেখ সাদী খান সবসময়ই একটু “ত্যাড়া” টাইপের মানুষ। অন্যায়ের সঙ্গে তিনি কখনও আপোষ করেন না।’
এ বিষয়ে বিটিভির ‘স্মৃতিময় গানগুলো’ অনুষ্ঠানের প্রযোজক মাহবুবা জেমিকে মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে তিনি কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি এ নিয়ে কোনো কথা বলব না। আপনি এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলুন।’
পরে এ নিয়ে বিটিভির জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) নূরুল আজম পবন ও মহাপরিচালক (ডিজি) মাহাবুব আলম গোরাকে মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে তারা রিসিভ করেননি।
শেখ সাদী খানের অবর্তমানে ‘স্মৃতিময় গানগুলো’ অনুষ্ঠানের বর্তমান সঙ্গীত পরিচালক কণ্ঠশিল্পী সৈয়দ আবদুল হাদীর বক্তব্যও পাওয়া যায়নি।
এদিকে, শেখ সাদী খানের বিটিভি থেকে বাদ পড়ার খবরে তার জন্মভূমি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মানুষ ফুঁসে উঠেছেন। ফেসবুকে এ ঘটনার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছেন তারা।
শেখ সাদী খানের পৈত্রিক নিবাস নবীনগর উপজেলায় থাকা নবীনগর রিপোর্টার্স ক্লাব ও নবীনগরের কথার প্রায় ৪০ জন সাংবাদিক একযোগে তাঁদের স্ব স্ব ফেসবুকে শেখ সাদী খানের ছবি দিয়ে এ ঘটনার নিন্দা, উদ্বেগ জানিয়ে তাকে সম্মানের সঙ্গে বিটিভিতে ফিরিয়ে নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দ্য আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনের সাবেক সেক্রেটারি সৈয়দ আবদুল মান্নান সরকার, শহরের অংকুর স্টুডিওর স্বত্ত্বাধিকারী সঙ্গীতশিল্পী আনিছুল হক রিপন, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সদস্যসচিব সঞ্জীব ভট্টাচার্য, সাংবাদিক নেতা জহির রায়হান, শাহীন রেজা টিটুসহ বিভিন্ন পেশার প্রতিনিধিরা এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, ভারতীয় উপমহাদেশের মান্না দে, সন্ধ্যা মুখার্জী, হৈমন্তী শুক্লাসহ বাংলাদেশের রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমিন, এন্ড্রু কিশোর, সুবীর নন্দী সৈয়দ আবদুল হাদির মতো কণ্ঠশিল্পীরা শেখ সাদী খানের সুরে অসংখ্য গান করেছেন।
গালে টোল পড়া মিষ্টি হাসিতে নিজের জাদু ছড়িয়ে দিতেন পর্দায়। বলিউড অভিনেত্রীদের মধ্যে তিনি খ্যাত ছিলেন মিষ্টি অভিনেত্রী হিসেবে। একসময়ের জনপ্রিয় এ অভিনেত্রী নব্বইয়ের দশকে ও নতুন শতকের শুরুর দিকে ছিলেন বলিউডের শীর্ষ নায়িকা। নিজের কাজ ও অভিনয় দিয়েই থাকতেন সর্বাধিক আলোচনায়।
একসময়ের তুমুল জনপ্রিয় এ অভিনেত্রীর ক্যারিয়ারের গ্রাফ বেশ নজরকারা। তবে মাঝে মাঝে বিতর্কের কালো মেঘও ঢেকে যেত অভিনেত্রীকে। যেমনটা ২০০১ সাল।
বেশ কয়েকবছর আগে সিমি গারেওয়ালকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে কথা বলেছিলেন প্রীতি জিনতা। অভিনেত্রী বলেছিলেন, “সবে তখন আমিরের সঙ্গে ‘দিল চাহাতা হ্যায়’ মুক্তি পায়। দর্শক আমার আর আমিরের জুটির প্রশংসাও শুরু করেছে।
তবে এরপর প্রীতি আরেক বিস্ফোরক গুঞ্জন নিয়েও কথা বলেন। কারণ তখন সঞ্জয় দত্তের সঙ্গেও প্রীতির প্রেমের গুঞ্জন মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে শোবিজ অঙ্গনে। প্রীতি বলেন, ‘শুধু আমির নয়, এই একই বছরে আবার রটে যায় আমি নাকি সঞ্জয় দত্তকেও গোপনে বিয়ে করেছি! সঞ্জয় আমার ফ্য়ামিলি ফ্রেন্ড। একেবারে আমার দাদার মতোই। ওকে নিয়ে এরকম রটায় আমি খুবই দুঃখ পেয়েছিলাম। পরে অবশ্য আমার ম্যানেজার এসবহ গসিপ আটকানোর জন্য এক বিবৃতিও দিয়েছিল সংবাদমাধ্যমে। সত্যিই এ ধরনের গসিপে সাধারণ মানুষ মজা পেলেও, আমাদের জীবন কঠিন হয়ে যায়।’
২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মার্কিন ব্যবসায়ী জেনে গুডএনাফকে বিয়ে করেন প্রীতি। বিয়ের পর বলিউড একপ্রকার ছেড়েই দেন এ অভিনেত্রী। লস অ্যাঞ্জেলেসে সংসার নিয়েই ব্যস্ত প্রীতি। তবে আবারও বলিউডে ফিরছেন এ লাস্যময়ী অভিনেত্রী। সামনে তাকে দেখা যাবে সানি দেওলের সঙ্গে ‘লাহোর ১৯৫৭’ সিনেমায়।
শেষ পর্যন্ত অকালেই জীবনপ্রদীপ নিভে গেল মাগুরার সেই নির্যাতিত শিশু আছিয়ার। চার-চারটি হাসপাতালের চিকিৎসকদের প্রাণান্ত চেষ্টা ব্যর্থ করে বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে পৃথিবীই ছাড়তে হলো তাকে। বোনের বাড়িতে বেড়াতে এসে ধর্ষণের শিকার ৮ বছর বয়সী শিশু আছিয়া দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করে।
শিশু আছিয়ার মৃত্যুর ঘটনায় শোকে বিহ্বল গোটা দেশ।
ঢালিউড অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়া নিজের সোশ্যাল হ্যান্ডলে শুধু লিখেছেন, ‘আছিয়া।
অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ সৃষ্টিকর্তার কাছে বিচার দিয়ে লিখেছেন, ‘আল্লাহ আপনি বিচার কইরেন।’
অভিনেতা ও উপস্থাপক শাহরিয়ার নাজিম জয়ের কথায়, ‘আছিয়ার মৃত্যু শুধুই একটা মৃত্যু নয়। বাংলাদেশের প্রতিটি শিশুর প্রতিটি নারীর আজীবনের অভিশাপ। প্রতিটা সুস্থ পুরুষের নিজের মেয়ের কাছে আমৃত্যু ছোট হয়ে থাকা।
অভিনেতা ফারহান আহমেদ জোভান লিখেছেন, ‘আমাদের মাফ করে দিও আছিয়া। আমরা তোমাকে বাঁচাতে পারলাম না।’
অভিনেত্রী শাহনাজ খুশি লিখেছেন, ‘এ শহরে আর কোনো কন্যার জন্ম না হোক। মাতৃহীন, ভগ্নিহীন, কন্যাহীন মরুভূমি হোক এ দেশ। কুলাঙ্গারের আবাদ হোক!’
আছিয়াকে নিয়ে নিজের ফেসবুকে সংগীতশিল্পী ও অভিনেত্রী পারশা মাহজাবীন পূর্ণি লিখেছেন, ‘মরে গিয়ে বেঁচে গেল।
নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী লিখেছেন, ‘মরে আছিয়া বেঁচে গেল। আর বুঝিয়ে দিয়ে গেল অনেক কিছুই। আছিয়া, তীব্র কষ্ট পেয়েছ মা, এবার ঘুমাও। লজ্জিত, ক্ষমার অযোগ্য আমরা।’
চিত্রনায়িকা তমা মির্জা ধর্ষকের মৃত্যু কামনা করে লিখেছেন, ‘শোনেন পশু ধরে রেখে দেয় না মেরে ফেলে, আবর্জনা পরিষ্কার করে ফেলতে হয় রেখে দিয়ে দুর্গন্ধ ছড়াতে হয় না। দশ/বিশজন পশুরূপী অমানুষ না থাকলে আমাদের দেশের জনসংখ্যা কমবে না।’ ধর্ষকের শাস্তির বিষয়ে অভিনেত্রী লেখেন, ‘ধর্ষক কেন বেঁচে থাকবে? হয় সঙ্গে সঙ্গে মারেন, না পারলে সাধারণ জনগণের কাছে দিয়ে দেন, কিন্তু বাঁচিয়ে রেখেন না।’
গত ৬ মার্চ মাগুরা শহরে বোনের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয় ওই শিশুটি। পরের দিন তাকে মাগুরা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ওইদিন দুপুরেই উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখান থেকে রাতেই পাঠানো হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। এরপর শুক্রবার রাতে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেয়া হয়। সংকটাপন্ন শিশুটিকে শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট (পিআইসিইউ) থেকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। পরদিন রবিবার শিশুটিকে সিএমএইচে পেডিয়াট্রিক আইসিইউতে নেয়া হয়। ধর্ষণের ওই ঘটনায় শিশুটির বোনের শ্বশুর, শাশুড়ি, দুলাভাই ও দেবরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পরে চার আসামিকে হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি পেয়েছে পুলিশ।
শেষ পর্যন্ত অকালেই জীবনপ্রদীপ নিভে গেল মাগুরার সেই নির্যাতিত শিশু আছিয়ার। চার-চারটি হাসপাতালের চিকিৎসকদের প্রাণান্ত চেষ্টা ব্যর্থ করে বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে পৃথিবীই ছাড়তে হলো তাকে। বোনের বাড়িতে বেড়াতে এসে ধর্ষণের শিকার ৮ বছর বয়সী শিশু আছিয়া আজ দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করে শিশুটি।
শিশুটির মৃত্যুর বিষয়টি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন মাধ্যমে নারীদের নিরাপত্তা এবং ধর্ষকের বিচার নিয়ে তীব্র দাবি উঠছে।
শিশুটির মৃত্যুর সংবাদ প্রচারের পর ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন অভিনেত্রী। তমা মির্জা ফেসবুক পোস্টে ধর্ষকের বিচারার বিষয়টি তুলে ধরেন।
ধর্ষকের শাস্তির বিষয়ে অভিনেত্রী বলেন, ‘ধর্ষক কেন বেঁচে থাকবে? হয় সঙ্গে সঙ্গে মারেন, না পারলে সাধারণ জনগণের কাছে দিয়ে দেন, কিন্তু বাঁচিয়ে রেখেন না।’
গত ৬ মার্চ মাগুরা শহরে বোনের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয় ওই শিশুটি।