পুরুষের চোখে যেখানে লুকিয়ে রয়েছে নারীদেহের সৌন্দর্য

কালের কণ্ঠ অনলাইন
কালের কণ্ঠ অনলাইন
শেয়ার
পুরুষের চোখে যেখানে লুকিয়ে রয়েছে নারীদেহের সৌন্দর্য

পুরুষরা নারীর কোন বিষয়গুলো দেখে আকর্ষণ বোধ করেন? এটি প্রত্যেক নারীই জানতে চান। 'দ্য সিক্রেক সাইকোলজি অব হাউ উই ফল ইন লাভ' বইয়ের লেখক ড. পল ডবরানস্কি এ প্রশ্নের উত্তর পরিষ্কার করেছেন। জেনে নিন, পুরুষরা নারীদের মাঝে ভালোলাগা খুঁজে পেতে কোন বিষয়গুলো দেখেন।
১. চোখ : পুরুষরা অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রথমেই চোখের মাঝে সৌন্দর্য খোঁজেন।

এর কারণও রয়েছে। চোখ দেখেই কোনো মানুষ সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পাওয়া যায়। পাশাপাশি মায়াবি চোখে দেখা পেলে তো কথাই নেই।
২. হাসি : চোখের পর মিষ্টি ও ভুবন ভোলানো হাসিতে মুগ্ধ হতে চান পুরুষরা।
বহু গবেষণায় দেখে গেছে, মিষ্টি ও আন্তরিক হাসিতে মুহূর্তেই কোনো পুরুষের মন গলে যেতে পারে।
৩. চুল : দীঘল ঘন কালো চুলের সৌন্দর্যে মুগ্ধ না হয়ে উপায় নেই। পুরুষদের কাছে স্বাস্থ্যকর, স্টাইলিশ এবং ঝরঝরে চুল মেয়েদের তারুণ্য এবং সৌন্দর্যের প্রতীক।
৪. পা : আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে, পুরুষরা নারীদের দীর্ঘ পা দারুণ পছন্দ করেন।
এক গবেষণায় দেখা গেছে, নারীদের পা গড় মাপের চেয়ে ৫ শতাংশ বেশি হলেই তা পুরুষদের কাছে আকর্ষণীয় বলে গণ্য হয়।
৫. বক্ষ : অনেকেরই ধারণা, পুরুষরা মেয়েদের বক্ষের দেখে আকর্ষণীয় কিনা তা বিচার করেন। কিন্তু গবেষণায় এটি ভুল তথ্য বলে প্রমাণিত হয়েছে। মূলত পুরুষরা প্রথমে চোখ, হাসি বা চুল দেখার পর বুকের প্রতি দৃষ্টি দিতে পারেন। নারীর বক্ষ তার উর্বরতা ও তারুণ্যের প্রতীক।

৬. পোশাকে রুচি : এর পর তার রুচিবোধের পরিচয় দেখতে পোশাকে চোখ দেন পুরুষরা। দেহ দেখানো পোশাক পুরুষের মনযোগ কাড়তে পারে। কিন্তু তাকে পুরুষরা রুচিবোধসম্পন্ন বলে নাও মনে করতে পারেন। মূলত ক্লাসিক ঘরানার রুচিশীল পোশাকের যেকোনো নারীতে আকর্ষণ বোধ করেন পুরুষরা।
৭. ত্বক : কালো মেয়ে ফর্সা মেয়ে ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা যখন চলে, তখন স্বাভাবিকভাবেই ত্বকের রং ও জৌলুসের কথা উঠে আসে। কিন্তু এ নিয়ে যতো আলোচনা চলে, ততটা কিন্তু সৌন্দর্য বিচারের ক্ষেত্রে বিবেচিত হয় না। তবে স্বাস্থ্যকর উজ্জ্বল ত্বকের প্রশংসা সব সময় পাওয়া যায় পুরুষদের কাছ থেকে।
সূত্র : ইন্টারনেট
 

মন্তব্য

থাইরয়েড রোগীদের যেসব খাবার এড়িয়ে যাওয়া ভালো

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
থাইরয়েড রোগীদের যেসব খাবার এড়িয়ে যাওয়া ভালো
সংগৃহীত ছবি

থাইরয়েড এখন খুবই সাধারণ একটি সমস্যা, যা তরুণ-তরুণী থেকে শুরু করে সব বয়সের মানুষকে প্রভাবিত করছে। এই রোগ পুরোপুরি নিরাময় না হলেও সঠিক ওষুধ, নিয়মিত ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। তবে কিছু খাবার আছে, যেগুলো থাইরয়েড রোগীদের এড়িয়ে চলা ভালো। কারণ এসব খাবার হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে ও থাইরয়েড গ্রন্থির ক্ষতি করে।

চলুন, জেনে নিই কোন কোন খাবারগুলো এড়িয়ে চলা জরুরি।

সয়াবিন ও সয়া পণ্য
সয়াবিনে থাকে ফাইটোস্ট্রোজেন ও জেনিস্টাইন। যা থাইরয়েড হরমোনের কাজে বিঘ্ন ঘটায় এবং শরীরে আয়োডিনের ঘাটতি সৃষ্টি করতে পারে।
থাইরয়েড রোগীদের খুব কম পরিমাণে সয়াবিন খাওয়া যেতে পারে, তবে নিয়মিত নয়।

কিছু সবজি—যেমন ব্রকলি, বাঁধাকপি, মিষ্টি আলু ও মুলা
এসব সবজিতে থাকে গয়ট্রোজেন নামক এক উপাদান। যা থাইরয়েড গ্রন্থিকে প্রভাবিত করে এবং হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে।
এসব সবজি পরিমাণমতো ও মাঝে মাঝে রান্না করে খাওয়া যেতে পারে।

গ্লুটেন জাতীয় খাবার
যাদের গ্লুটেন সংবেদনশীলতা আছে বা হ্যাশিমোটো থাইরয়েডিটিস আছে, তাদের জন্য গ্লুটেন খাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।

এক্ষেত্রে গ্লুটেন-মুক্ত খাদ্য বেছে নেওয়া ভালো।

প্রক্রিয়াজাত খাবার ও অতিরিক্ত চিনি
বার্গার, পিৎজা, প্যাকেটজাত খাবার ইত্যাদি শরীরে ক্যালোরি বাড়ায় ও হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে।  এগুলোর বদলে খেতে পারেন তাজা ফল, সবজি ও শস্যদানা জাতীয় খাবার।

ক্যাফেইন ও অ্যালকোহল
এই উপাদানগুলো থাইরয়েডের কাজকে ব্যাহত করে, রক্তচাপ ও হৃদ্স্পন্দন বাড়িয়ে দেয়, ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। কফির পরিবর্তে ভেষজ চা বা ফলের রস খেতে পারেন।

আর মদ্যপান একেবারেই পরিহার করা ভালো।

কেউ যদি আগে থেকেই থাইরয়েড সমস্যায় ভুগে থাকেন বা অন্য রোগে আক্রান্ত থাকেন, তবে যেকোনো খাদ্য পরিবর্তনের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো।

সূত্র : ওয়ান ইন্ডিয়া বাংলা

মন্তব্য

চিনি কম খেলে যেসব উপকার পেতে পারেন

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
চিনি কম খেলে যেসব উপকার পেতে পারেন
সংগৃহীত ছবি

চিনি আমাদের খাবারের স্বাদ বাড়ায় ঠিকই, কিন্তু অতিরিক্ত চিনি শরীরের জন্য মোটেও ভালো নয়। তাই সুস্থ থাকতে চাইলে চিনির পরিমাণ কমানো স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। তবে মনে রাখা দরকার, সব ধরনের চিনি খারাপ না। যেমন—ফল, দুধ ও কিছু শাকসবজিতে থাকা প্রাকৃতিক চিনি শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়।

কারণ এই খাবারগুলোতে থাকে ফাইবার, ভিটামিন ও মিনারেল, যা শরীরের উপকারে আসে। চলুন জেনে নিই, চিনি কম খেলে কী কী উপকার পাওয়া যেতে পারে।

ওজন কমাতে সাহায্য করে
চিনিযুক্ত খাবার বাদ দিলে শরীরে ক্যালোরির পরিমাণ কমে যায়। ফলে ওজন কমানো ও তা নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়।


গবেষণায় দেখা গেছে, অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার সঙ্গে স্থূলতা ও অতিরিক্ত ওজনের সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে।

টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে
বিশেষ করে সফট ড্রিংক বা মিষ্টি পানীয় বেশি খেলে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। কারণ, অতিরিক্ত চিনি রক্তে শর্করার ভারসাম্য নষ্ট করে এবং ইনসুলিনের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়, যা ডায়াবেটিসের দিকে নিয়ে যেতে পারে। চিনি কম খেলে এই ঝুঁকি অনেকটাই কমানো যায়।

ত্বকের বার্ধক্য ধীর হয়
চিনিযুক্ত খাবার বেশি খেলে শরীরে কিছু ক্ষতিকর উপাদান তৈরি হয়, যা ত্বকের বয়স বাড়িয়ে দেয়। চিনি কম খেলে ত্বক অনেকদিন তার তারুণ্য ধরে রাখতে পারে। আর যদি প্রচুর ফল ও শাকসবজি খাওয়া হয়, তবে ত্বক আরও সুস্থ ও উজ্জ্বল থাকে।

সূত্র : আজতক বাংলা

মন্তব্য

গরমে ঘরে স্বস্তি আনবে ইনডোর প্ল্যান্টস

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
গরমে ঘরে স্বস্তি আনবে ইনডোর প্ল্যান্টস
সংগৃহীত ছবি

গ্রীষ্মকালে যখন সূর্যের তীব্র তাপে ঘরবাড়ি হয়ে ওঠে গরম, তখন এসি বা কুলার ছাড়া যেন আর উপায় থাকে না। যদিও আমরা জানি, এসব যন্ত্র পরিবেশের জন্য খুব একটা ভালো নয়। তবুও গরমের তাপে আমরা প্রায়ই অসহায় হয়ে পড়ি। এদিকে সবার এসি বা কুলার কেনার মতো সামর্থ্য থাকে না।

একটু সচেতন হলেই প্রাকৃতিক উপায়ে ঘর ঠাণ্ডা রাখার উপায় রয়েছে, যেমন ঘরের ভেতর গাছ লাগানো। কয়েকটি ইনডোর প্ল্যান্ট আছে যেগুলো ঘর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে ও পরিবেশও সুন্দর রাখে। চলুন, জেনে নিই প্ল্যান্টগুলো সম্পর্কে।

অ্যালোভেরা
ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরা পরিচিত হলেও, ঘরের বাতাস পরিষ্কার রাখতেও এর জুড়ি নেই।

এটি অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়ায় এবং ফর্মালডিহাইড ও বেনজিনের মতো ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে।

লাকি ব্যাম্বু 
শুধু সৌভাগ্য নয়, এই গাছটি ঘর রাখে সতেজও। এটি খুব সহজে টিকে থাকতে পারে এবং বাতাস থেকে বিষাক্ত গ্যাস যেমন কার্বন মনোক্সাইড ও ফর্মালডিহাইড শোষণ করে নেয়।

পিস লিলি
সাদা রঙের সুন্দর ফুলবিশিষ্ট এই গাছটি ঘরের সৌন্দর্য বাড়ায়।

এটি বাতাসের অতিরিক্ত আর্দ্রতা শোষণ করে, শ্বাস নিতে সাহায্য করে এবং ঘরে আর্দ্রতার ভারসাম্য বজায় রাখে।

স্পাইডার প্ল্যান্ট
এটি খুব কার্যকর একটি গাছ। বাতাসের দূষণকারী উপাদান যেমন কার্বন মনোক্সাইড ও ফর্মালডিহাইড শোষণ করে এবং বাতাস চলাচল উন্নত করে।

অ্যারেকা পাম
এই গাছটি ঘরের বাতাসে আর্দ্রতা যোগ করে ও দূষণ কমায়। এটি অক্সিজেন বাড়ায় এবং ঘরের বাতাস ঠাণ্ডা রাখে প্রাকৃতিকভাবেই।

এই গাছগুলো শুধু ঘর ঠাণ্ডাই রাখে না, বরং স্বাস্থ্যকর পরিবেশও তৈরি করে। তাই এই গ্রীষ্মে এসি বা কুলার ছাড়াও ঘর ঠান্ডা রাখতে বেছে নিতে পারেন এই প্রাকৃতিক ‘এয়ার কুলার’ গাছগুলোকে।

সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন

মন্তব্য

মচমচে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই তৈরির সহজ রেসিপি

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
মচমচে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই তৈরির সহজ রেসিপি
সংগৃহীত ছবি

রেস্টুরেন্টে বসে স্যান্ডউইচ বা বার্গারের সঙ্গে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খেতে অনেকেই পছন্দ করেন। ছোটদের তো আবার আলাদা ভালোবাসা এই মুচমুচে ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের প্রতি। বাড়িতেও মাঝেমধ্যে তারাই ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খাওয়ার বায়না ধরে। কিন্তু দোকানের মতো মচমচে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বানানো কি এত সহজ? একটু কৌশল জানলেই রেস্টুরেন্টের স্বাদ এনে ফেলা যায় নিজের রান্নাঘরেই।

চলুন, জেনে নিই।

স্টার্চ দূর করা
প্রথমে আলু ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের মতো করে কেটে নিন। তারপর তা পানিতে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। এতে আলুর স্টার্চ বেরিয়ে যাবে।

শুধু একবার ধুলেই হবে না, পানি বদলে আবার ভিজিয়ে রাখুন।

সোজা ভাজবেন না, ভাপে নিন
কাটা আলুগুলো সরাসরি তেলে না দিয়ে আগে হালকা ভাপিয়ে নিন। এতে ভাজলে আলু শক্ত হবে না, বরং সুন্দর করে সিদ্ধ হয়ে ভেতরটা নরম আর বাইরেটা থাকবে মচমচে।

ফ্রিজে রাখার কৌশল
ভাপে নেওয়ার পর আলুগুলো অন্তত এক থেকে দেড় ঘণ্টা ফ্রিজে রাখুন।

ভাজার আধা ঘণ্টা আগে বের করে আনলে ভালো ফল পাবেন।

দুইবার ভাজতে হবে
দোকানের মতো মচমচে ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের মূল রহস্য, ডাবল ফ্রাইং। প্রথমে মাঝারি আঁচে হালকা ভেজে তুলে রাখুন। ঠাণ্ডা হলে আবার একটু বেশি আঁচে ভেজে নিন। তাহলেই হবে একেবারে রেস্টুরেন্টের মতো মুচমুচে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই।

সূত্র : এই সময়

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ