সয়াবিন তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
সয়াবিন তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
ফাইল ছবি

প্রতি লিটার বোতলজাত তেলের দাম লিটারপ্রতি ১৮৯ টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। একই সঙ্গে খোলা তেল লিটার ১৬৯ টাকা ও পাম অয়েল ১৪৯ টাকা লিটার বিক্রি করতে হবে।

মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) সচিবালয়ে তেলের দাম নিয়ে ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন।

দেশের রাজস্ব আয় বাড়ানো এবং আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করার জন্য এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা।

তবে এটা সাময়িক সিদ্ধান্ত বলে জানান তিনি।

নতুন ঘোষণায় পাঁচ লিটার সয়াবিন তেলের বোতলের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৯২২ টাকা, যা আগে ছিল ৮৫২ টাকা। এসময় তিনি বলেন, সাড়ে ৫শ' কোটি টাকা রাজস্ব অব্যাহতি দিয়েছে সরকার। এ ছাড়া রমজানে ২ হাজার কোটি টাকা অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

বর্তমানে তেলের চাহিদা ৩০ লাখ মেট্রিক টন জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, এর মধ্যে ৭ লাখ মেট্রিক টন সরিষার তেল আর ৬ লাখ মেট্রিক টন রাইস ব্রান তেল দেশে উৎপাদন হয়।

তিনি আরো বলেন, এখন মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে, সিঙ্গেল ডিজিটে আছে। তাই তেলের দাম যেটুকু বাড়ানো হয়েছে তাতে খুব একটা প্রভাব পড়বে না মানুষের জীবনে। তেলের এই দামের ফলে মাসে ৭০ টাকার মত বেশি খরচ বাড়বে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছে (ভিডিওসহ)

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছে (ভিডিওসহ)
সংগৃহীত ছবি

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ৯ মাস (জুলাই-মার্চ) শেষে রাজস্ব ঘাটতি বেড়ে ৬৫ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। যেখানে অর্থবছরের আট মাসে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৫৮ হাজার কোটি টাকার বেশি পিছিয়ে ছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অর্থাৎ আলোচ্য ৯ মাসে রাজস্ব ঘাটতির পরিমাণ ৬৫ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকা।

বিস্তারিত ভিডিও প্রতিবেদনে... 

 

মন্তব্য

টিসিবির সম্মাননা পেল রূপালী ব্যাংক

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
টিসিবির সম্মাননা পেল রূপালী ব্যাংক
সংগৃহীত ছবি

ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) কার্যক্রমে অন্যতম সহায়তাকারী হিসেবে সেবা প্রদানের স্বীকৃতি হিসেবে রূপালী ব্যাংক পিএলসিকে সম্মাননা স্মারক দিয়েছে টিসিবি। সম্প্রতি আর্মি গলফ ক্লাবের গলফ গার্ডেনে টিসিবি কর্তৃক আয়োজিত ‘ট্রেড উইথ টিসিবি’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এ সম্মাননা দেওয়া হয়।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দীন, রূপালী ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক মো. মঈনউদ্দিন মাসুদ ও টিসিবি ভবন কর্পোরেট শাখা প্রধান ও সহকারী মহাব্যবস্থাপক মো. আবুল হোসেনের হাতে এ সম্মাননা স্মারক তুলে দেন। 

আরো পড়ুন
আওয়ামী লীগের ৪০ বছর পরও ক্ষমতায় আসার সুযোগ নেই : টুকু

আওয়ামী লীগের ৪০ বছর পরও ক্ষমতায় আসার সুযোগ নেই : টুকু

 

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নাজনীন কাউসার চৌধুরী ও টিসিবির চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ ফয়সল আজাদ।

এসময় টিসিবির কার্যক্রমে সন্তোষজনক সেবা প্রদানের জন্য প্রধান অতিথি ও টিসিবির পক্ষ হতে রূপালী ব্যাংকের প্রতি ধন্যবাদ জানানো হয়। 

টিসিবির পক্ষ থেকে জানানো হয়, দেশের ৬৪ জেলায় টিসিবির মোট ৮ হাজার ৫০০ ডিলার আছে। টিসিবি বছরে ৬ হাজার টন পণ্য সরবরাহের মাধ্যমে সিন্ডিকেট রোধ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। সংস্থাটি প্রতি লিটার ভোজ্যতেল ১০০ টাকা; প্রতি কেজি চিনি ৭০ টাকা, মসুর ডাল ৬০ টাকা, ছোলা ৬০ টাকা ও পেঁয়াজ ৩০ থেকে ৪০ টাকা দরে বিক্রি করে।

বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন সুবিধাবঞ্চিত কোটি পরিবারের পাশে দাঁড়াতে টিসিবির কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর আহ্বান জানান। তিনি বলেন, সামগ্রিক প্রচেষ্টার কারণে গত রমজানে বাজার ব্যবস্থা ভালো ছিল। একটি দুর্বৃত্তায়িত ব্যবস্থা যা অনেক দুর্বৃত্ত তৈরি করেছিল। সেখান থেকে বাজারের যে উত্তরণ, তার জন্য অনেক দপ্তর কাজ করেছে।

ফলে বাজারে প্রতিযোগিতামূলক ব্যবস্থা ও আস্থা তৈরি হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমার কর্মকালে টিসিবিকে একটি যৌক্তিক পর্যায়ে আনতে চাই।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

এসকিউ ব্রোকারেজের বিরুদ্ধে বিএসইসির তদন্ত কমিটি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
এসকিউ ব্রোকারেজের বিরুদ্ধে বিএসইসির তদন্ত কমিটি
সংগৃহীত ছবি

পুঁজিবাজারে শেয়ার লেনদেন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অনুমতি নিয়েছে এসকিউ ব্রোকারেজ হাউজ লিমিটেড। বিএসইসির কাছ থেকে ট্রেডিং রাইট এনটাইটেলমেন্ট সার্টিফিকেট (ট্রেক/টিআরইসি) নিয়েছে এসকিউ ব্রোকারেজ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যপদও নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি (ট্রেক নম্বর-৩০৮)। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে ব্যবসা শুরু করতে পারেনি।

বিএসইসি সূত্র জানিয়েছে, সনদ নেয়ার পর নির্ধারিত সময়ে ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরু করতে না পারায় তদন্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে এ বিষয়ে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

পুঁজিবাজারে শেয়ার লেনদেন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অনুমতি নিয়েছে এসকিউ ব্রোকারেজ হাউজ লিমিটেড। বিএসইসির কাছ থেকে ট্রেডিং রাইট এনটাইটেলমেন্ট সার্টিফিকেট (ট্রেক/টিআরইসি) নিয়েছে এসকিউ ব্রোকারেজ।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যপদও নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি (ট্রেক নম্বর-৩০৮)। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরু করতে না পারায় তদন্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে এ বিষয়ে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে বিএসইসি’র একটি সূত্র।

বিদ্যমান আইন অনুযায়ী, সিকিউরিটিজ হাউস হিসেবে ব্যবসা শুরু জন্য ট্রেক সার্টিফিকেট ইস্যুর ছয় মাসের মধ্যে স্টক-ডিলার ও স্টক-ব্রোকার হিসাবে কার্যক্রম শুরু করা বাধ্যতামূলক।

কিন্তু এসকিউ ব্রোকারেজ নির্ধারিত সময়ে ব্যবসা শুরু করতে পারেনি। সে কারণে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের ২০২০ সালের এ-সংক্রান্ত বিধিমালা মেনে বিষয়টি তদন্তের সিদ্ধান্ত নেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এর অংশ হিসেবেই ১৯৫৯ সালের সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অধ্যাদেশ মেনে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিএসইসি।

বিএসইসির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পুঁজিবাজারে স্বচ্ছতা ও শৃঙ্খলা ফেরাতে সিকিউরিটিজ হাউসগুলোর কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করছে বিএসইসি। কোথাও কোনো অসংগতি রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে সংস্থাটি।

নিয়ম-আইন ভাঙলে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে। এর অংশ হিসেবেই এসকিউ ব্রোকারেজের বিষয়টি সামনে এসেছে।

আরো পড়ুন
দেশে কেন নতুন নতুন রাজনৈতিক দল হচ্ছে?

দেশে কেন নতুন নতুন রাজনৈতিক দল হচ্ছে?

 

উল্লেখ্য, পুঁজিবাজারের শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে কঠোর হচ্ছে বিএসইসি। এর আগের কমিশন তালিকাভুক্ত কম্পানি ও সিকিউরিটিজ হাউসের অনিয়মের বিষয়ে দৃশ্যত নীরব ছিল। অনিয়মের প্রমাণ পেলেও রহস্যজনক কারণে তাৎক্ষণিকভাবে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। রাজনৈতিক পালাবদলের পর খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন নতুন কমিশন পুঁজিবাজারে শৃঙ্খলা ফেরাতে শুরুতেই কঠোর অবস্থানে রয়েছে। এতে শাস্তির মুখে পড়ছে বিভিন্ন সময়ে পার পেয়ে যাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো।

মন্তব্য

বাংলাদেশে ব্যবসার অপার সম্ভাবনা ও সুযোগ রয়েছে : আন্তর্জাতিক ব্যবসা উন্নয়ন পরিচালক (ভিডিওসহ)

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বাংলাদেশে ব্যবসার অপার সম্ভাবনা ও সুযোগ রয়েছে : আন্তর্জাতিক ব্যবসা উন্নয়ন পরিচালক (ভিডিওসহ)

বাংলাদেশে ব্যবসার অপার সম্ভাবনা ও সুযোগ রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আন্তর্জাতিক ব্যবসা উন্নয়ন পরিচালক লুইস ডি ফার্নান্দো ডিয়াজ। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ইসিফোরজে প্রকল্পের আয়োজনে রপ্তানি সম্ভাবনা নিয়ে ঢাকায় ২ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে কালের কণ্ঠকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।

বিস্তারিত ভিডিওতে...

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ