মৃত অধ্যাপককে অধ্যক্ষ হিসেবে পদায়ন

নিজস্ব প্রতিবেদক, রংপুর
নিজস্ব প্রতিবেদক, রংপুর
শেয়ার
মৃত অধ্যাপককে অধ্যক্ষ হিসেবে পদায়ন
সংগৃহীত ছবি

রংপুরের কারমাইকেল কলেজের ইতিহাস বিভাগের সাবেক অধ্যাপক মোহাম্মদ আব্দুল মুত্তালিব প্রায় দেড় বছর আগে মারা গেছেন। এবার তাকে পীরগাছা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ পদে পদায়ন করা হয়েছে। বিষয়টি জানাজানি হলে সর্বত্র আলোচনা-সমালোচনার মিশ্রপ্রতিক্রিয়া শুরু হয়। মৃত ব্যক্তিকে পদায়ন করা হয়।

আজ বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) সকালে বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রকাশ পায়। তবে বিষয়টি নিয়ে একাধিক সূত্র এ তথ্য দেন।

গত মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব মো. মাহবুব আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে দেশের ১৩৫টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ নিয়োগ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ১৩৫ জন কর্মকর্তার সবাই অধ্যাপক।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ পৃথক তিনটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এসব পদে নিয়োগ দেয়। এর মধ্যে দুটি প্রজ্ঞাপনে ৪৯ জন করে এবং আরেকটি প্রজ্ঞাপনে ৩৭ জনকে অধ্যক্ষ পদে নিয়োগ দেওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়।

আরো পড়ুন
কোস্ট গার্ডের জাটকা সংরক্ষণ অভিযানে জেলেদের হামলা, আহত ১

কোস্ট গার্ডের জাটকা সংরক্ষণ অভিযানে জেলেদের হামলা, আহত ১

 

গত মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব মো. মাহবুব আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়। সে বিজ্ঞপ্তিতে সাবেক অধ্যাপক মোহাম্মদ আব্দুল মুত্তালিবের নাম আসে।

অন্যদিকে কারমাইকেল কলেজের সাবেক এই অধ্যাপক ২০২৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর রাজশাহীর বানেশ্বর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে কর্মরত অবস্থায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। তার বাড়ি রাজশাহীর কোর্ট স্টেশন এলাকায়।

অধ্যাপক আব্দুল মুত্তালিব ২০১৫ সাল থেকে ২০২৩ সালের অক্টোবর পর্যন্ত কারমাইকেল কলেজের ইতিহাস বিভাগে অধ্যাপকের দায়িত্বে ছিলেন। তার মৃত্যুর পর বানেশ্বর সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রেজাউল করিম।

আরো পড়ুন
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স

 

স্মৃতিচারণা করে তিনি বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অধ্যক্ষ মুত্তালিব সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছিলেন।

কিন্তু অনুষ্ঠান শেষে নিজ কক্ষে ফেরার পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’

তার সহকর্মী ও একই বিভাগের অধ্যাপক হাবিবুর রহমান জানান, ২০২৩ সালের ৩০ অক্টোবর তিনি কারমাইকেল কলেজ থেকে রাজশাহীর বানেশ্বর সরকারি কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন।

রেজাউল করিম জানান, আব্দুল মুত্তালিব স্যারের মৃত্যুর পরও কলেজের ওয়েবসাইটে তথ্য সংশোধন না করায় অনেকের মধ্যে বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছে।

প্রয়াত আব্দুল মুত্তালিবের মৃত্যুর তথ্য বিভ্রান্তির বিষয়ে তার ভায়রা সিরাজুল ইসলাম তিনি জানান, তার মৃত্যুর পর পরিবার থেকে মৃত্যুসনদসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছিল পেনশন ও ভাতার জন্য প্রক্রিয়া। তা সত্ত্বেও এতদিন পর অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে তাকে নতুন করে পদায়নের ঘটায় পরিবার বিস্মিত ও মর্মাহত। এটি ভুলবশত আসতে পারে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিষয়টি সংশোধন করবেন।

আরো পড়ুন
টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

 

এদিকে প্রয়াত অধ্যাপক আব্দুল মুত্তালিবকে পীরগাছা কলেজে দায়িত্ব দেওয়া হলেও সেখানে বর্তমানে অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এস এম আশাদুল ইসলাম। তিনি ২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর গাইবান্ধা সরকারি কলেজ থেকে পীরগাছা কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে যোগ দেন। তবে প্রজ্ঞাপনে এখনো তাকে গাইবান্ধা সরকারি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। একইসঙ্গে তাকে নতুন করে গাইবান্ধার ফুলছড়ি ডিগ্রি কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।

এই বিষয়ে পীরগাছা কলেজে অধ্যক্ষ আশাদুল ইসলাম বলেন, ‘আব্দুল মুত্তালিবের বিষয়ে যথাযথ তথ্য যাচাই না করেই ভুল পদায়ন করা হয়েছে।’ বিষয়টি সংশোধনের জন্য মন্ত্রণালয়ে অবহিত করবেন তিনি।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ভিডিও

কুয়েট ভিসির অপসারণ দাবিতে শেকৃবিতে প্রতীকী অনশন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
কুয়েট ভিসির অপসারণ দাবিতে শেকৃবিতে প্রতীকী অনশন
ছবি : কালের কণ্ঠ

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) চলমান আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে ও উপাচার্যের অপসারণের দাবিতে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) প্রতীকী অনশন করা হয়েছে।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা এ কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় ক্লাসসহ সব ধরনের পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা।

বিস্তারিত ভিডিওতে...

 

মন্তব্য

‘পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন পড়তে আসো, এলাকায় পড়লেই পারতে’

জবি প্রতিনিধি
জবি প্রতিনিধি
শেয়ার
‘পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন পড়তে আসো, এলাকায় পড়লেই পারতে’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. শেখ মো. গিয়াস উদ্দিন

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. শেখ মো. গিয়াস উদ্দিনের কাছে চুরির ঘটনায় অভিযোগ দিতে গিয়ে দুর্ব্যবহারের শিকার হয়েছেন এক শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফন্টের সভাপতি ইভান তাহসীব এ অভিযোগ করেছেন। 

গতকাল মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের কাছে শহীদ সাজিদ একাডেমিক ভবনের গ্যারেজ থেকে গত তিন মাসে একাধিক সাইকেল চুরির ঘটনা নিয়ে লিখিত অভিযোগ দিতে যান ইভান তাহসিভসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী। চুরির ঘটনায় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য রেজিস্ট্রার বরাবর লিখিত অভিযোগ নিয়ে যাওয়া অভিযোগকারীদের সাথে উত্তেজিত হয়ে তাদের রুম থেকে বের করে দেন তিনি।

আরো পড়ুন
পিরোজপুরে জামায়াতের সদস্য ফরম পূরণ করলেন ৪ হিন্দু ধর্মাবলম্বী

পিরোজপুরে জামায়াতের সদস্য ফরম পূরণ করলেন ৪ হিন্দু ধর্মাবলম্বী

 

শিক্ষার্থীদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণে একটি অডিও ক্লিপ হাতে এসেছে প্রতিবেদকের কছে। অডিও ক্লিপে শোনা যায়, শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে রেজিস্ট্রার ড. গিয়াস উদ্দিন উত্তেজিত হয়ে বলেছেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের মালামালের নিরাপত্তা দিতে পারব না, মালামাল শিক্ষার্থীদের নিজ দায়িত্বে রাখতে হবে। শিক্ষার্থীরা কী খাবে, কোথায় থাকবে? এই দায়িত্ব প্রশাসনের না। শিক্ষার্থীদের কিছু হলে এর দায়ভার বিশ্ববিদ্যালয়ের না।

’ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এর দায়ভার নিতে পারবে না। এক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের সাথে ক্ষিপ্ত হয়ে রেজিস্ট্রার বলেন, ‘বের হয়ে যাও, ওকে বের করে দাও। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন পড়তে আসো এলাকায় পড়লেই তো পারতে।’ 

এ বিষয়ে ইভান তাহসীব বলেন, ‘আমার এক ছোট ভাইয়ের সাইকেল চুরি নিয়ে অভিযোগ জানাতে আমরা রেজিস্ট্রার দপ্তরে যায়।

আমি প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয়ের গেরেজ থেকে সাইকেল চুরির ঘটনা বললে রেজিস্ট্রার উত্তেজিত হয়ে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো গ্যারেজ নেই। শহীদ সাজিদ একাডেমিক ভবনের আন্ডার গ্রাউন্ডের মালামালের নিরাপত্তার দায়িত্ব’ উনি নিতে পারবে না বলে জানান।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তিনি মিটিং আছেন বলে ফোন কেটে দেন।

মন্তব্য

কুয়েট শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে চট্টগ্রামে অনশন

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
শেয়ার
কুয়েট শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে চট্টগ্রামে অনশন

৩৭ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ বাতিল ও ভিসির পদত্যাগ দাবিতে আন্দোলনরত খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে একাত্মতা জানিয়ে চট্টগ্রামে অনশন পালন করেছেন একদল শিক্ষার্থী। এসময় তাঁরা কুয়েটের ভিসি অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদের পদত্যাগ দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) বিকেল ৫টায় বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে অনশন পালন করে। একই দিন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেও অনশন পালন করেন সংগঠনটির নেতাকর্মীরা।

গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মাহফুজুর রহমান, যুগ্ম সদস্য সচিব রিজাউর রহমান, নির্বাহী কমিটির সংগঠক ইমন মোহাম্মদ বক্তব্য রাখেন। বক্তারা বলেন, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েট শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রদল ও বহিরাগতরা দেশি অস্ত্রসস্ত্রসহ হামলা চালায়। হামলায় দেড় শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হন। এখন পর্যন্ত হামলাকারীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে ব্যর্থ হলেও ১৩ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় ৩৭ জন সাধারণ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

বক্তারা প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় এ আচরণ বিগত আওয়ামী ফ্যাসিবাদী আমলের মতো। হাজারো ছাত্র-জনতা এমন ফ্যাসিবাদী আচরণ অব্যাহত রাখার জন্য প্রাণ দেয়নি। বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত বাতিল করে শিক্ষা কার্যক্রম চালু করতে হবে। পাশপাশি সব কিছুর ব্যর্থতার দায় নিয়ে উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ মাছুদকে পদত্যাগ করতে হবে।


 

মন্তব্য

দাখিল পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস, মাদরাসা সুপারসহ আটক ৩

চাঁদপুর প্রতিনিধি
চাঁদপুর প্রতিনিধি
শেয়ার
দাখিল পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস, মাদরাসা সুপারসহ আটক ৩

চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে চলমান দাখিল পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে এক মাদরাসা সুপারসহ তিনজন আটক হয়েছেন। তাদের পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুলতানা রাজিয়া। 

বুধবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে ফরিদগঞ্জ মজিদিয়া কামিল মাদরাসার পরীক্ষাকেন্দ্রে এই ঘটনা ঘটে।

আটকরা হলেন, ফরিদগঞ্জের চরদুঃখিয়া পূর্ব ইউনিয়নের এখলাশপুর মহিলা দাখিল মাদরাসার সুপার মাওলানা ইকরাম হোসাইন হামিদ (৪৬), ফরিদগঞ্জ মজিদিয়া এমএ কামিল মাদরাসার নৈশ প্রহরী ইসমাইল হোসেন (৩২) ও মাদরাসার চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী তারেকুল ইসলাম (৩০)।

জানা গেছে, ফরিদগঞ্জ মজিদিয়া কামিল মাদরাসার চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ইসমাইল হোসেন (৩২) ও তারেকুল ইসলাম(৩০) হাদিস বিষয়ের প্রশ্নের ছবি তুলে চরদুঃখিয়া পূর্ব ইউনিয়নের এখলাশপুর মহিলা দাখিল মাদরাসার সুপার মাওলানা ইকরাম হোসাইন হামিদের হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে ডকুমেন্টস আকারে পাঠায়। 

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ফরিদগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুলতানা রাজিয়া জানান, প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় আটককৃতদের পুলিশি হেফাজতে দেওয়া হয়েছে।

বুধবার সন্ধ্যায় ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় এক মাতরাসা সুপারসহ ৩ জনকে আটক করা হয়েছে। পরবর্তীতে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।


 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ