চট্টগ্রামে ১৪ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ানো হবে আজ

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
শেয়ার
চট্টগ্রামে ১৪ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ানো হবে আজ

চট্টগ্রামে ‘জাতীয় ভিটামিন-এ প্লাস’ ক্যাম্পেইনে আজ শনিবার ১৩ লাখ ৮৫ হাজার ৭১৬ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) এলাকায় পাঁচ লাখ ৬০ হাজার এবং নগরের বাইরের জেলায় আট লাখ ২৫ হাজার ৭১৬ শিশুকে এই ভিটামিন খাওয়ানো হবে। 

চট্টগ্রাম নগর ও জেলায় স্থায়ী-অস্থায়ী সব টিকাদান কেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ছয় থেকে ১১ মাস এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুদের এই ভিটামিন খাওয়ানো হবে। 

চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন কার্যালয়ের উদ্যোগে জেলায় এবং চসিকের উদ্যোগে নগরে শতভাগ শিশুকে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যে প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

এ উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার চসিক এবং জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় আয়োজিত আলাদা সংবাদ সম্মেলনে এসব বিষয় তুলে ধরা হয়। 

সংবাদ সম্মেলনে চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, চসিকের সাতটি ইপিআই জোনের আওতায় ৪১টি ওয়ার্ডে এক হাজার ৩২১টি কেন্দ্রে এই ক্যাম্পেইন চলবে। ছয় থেকে ১১ মাসের শিশুকে এক লাখ ইউনিটের নীল রঙের এবং ১২ থেকে ৫৯ মাসের শিশুকে দুই লাখ ইউনিটের লাল রঙের ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। ক্যাম্পেইনে বাদ পড়া শিশুদের চসিকের ব্যবস্থাপনায় চসিক পরিচালিত দাতব্য চিকিত্সালয়, নগর স্বাস্থ্যকেন্দ্র, ইপিআই কেন্দ্রে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

শিশুদের রাতকানা রোগ প্রতিরোধ এবং অপুষ্টি ও মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষার জন্য মা, বাবা, অভিভাবকদের প্রতি আহ্বান জানান চসিক মেয়র।

এদিকে এবার চট্টগ্রামের ১৫ উপজেলার ২০০ ইউনিয়নের ৬০০ ওয়ার্ডে আট লাখ ২৫ হাজার ৭১৬ শিশুকে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে জেলা পর্যায়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সিভিল সার্জন জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এই ক্যাম্পেইন সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য স্থায়ী টিকাকেন্দ্র রয়েছে ১৭টি, ভ্রাম্যমাণ কেন্দ্র রয়েছে ১৫টি এবং অস্থায়ী কেন্দ্র রয়েছে চার হাজার ৮০০টি। এর আগে গত ১ জুন ক্যাম্পেইনে লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে অর্জিত হার ৯৭ শতাংশ।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

তরমুজের ট্রলারে ডাকাতির চেষ্টা, গণপিটুনিতে একজনের মৃত্যু

পটুয়াখালী প্রতিনিধি
পটুয়াখালী প্রতিনিধি
শেয়ার
তরমুজের ট্রলারে ডাকাতির চেষ্টা, গণপিটুনিতে একজনের মৃত্যু
ছবি: কালের কণ্ঠ

পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার তেঁতুলিয়া নদীতে তরমুজ বোঝাই ট্রলারে ডাকাতির চেষ্টাকালে গণপিটুনিতে গুরুতর আহত এক ডাকাত সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় ডাকাতদের হামলায় এক চাষি ও তরমুজের ট্রলারের চালকসহ ৩ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

শনিবার ভোর ৫টার দিকে তেঁতুলিয়া নদীর ধুলিয়া লঞ্চঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

দুপুর ২টার দিকে পটুয়াখালী সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ডাকাতের মৃত্যু হয়। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বাউফল থানার বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. কামাল হোসেন।

আহতরা হলেন, গলাচিপা উপজেলার চরকাজল ইউনিয়নের কপালবেরা গ্রামের তরমুজ চাষি মো. শহিদুল ইসলাম (৫৯), ডাকুয়া গ্রামের নুর ইসলাম সরদারের ছেলে মো. মেহেদী হাসান (৩৫) ও ট্রলার চালক মো. সেলিম মাঝি (৫৬)। 

আরো পড়ুন
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে কোপানো সেই যুবদল নেতা বহিষ্কার

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে কোপানো সেই যুবদল নেতা বহিষ্কার

 

জানা যায়, শুক্রবার দিবাগত রাতে গলাচিপা উপজেলার চরকাজল থেকে শহিদুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি ১০ হাজার তরমুজ নিয়ে চাঁদপুরের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন।

রাত সাড়ে ৩টার দিকে তেঁতুলিয়া নদীর বাউফলের তালতলী মোহনা এলাকায় পৌঁছালে ৭-৮ জন সশস্ত্র ডাকাতদল একটি দ্রুতগতির ট্রলার নিয়ে তরমুজের ট্রলারটিকে ধাওয়া করে।

এক পর্যায়ে ধুলিয়া লঞ্চঘাট এলাকায় গিয়ে তরমুজ ভর্তি ট্রলারের নিয়ন্ত্রণ নেয় ডাকাত দল। ওই সময় ডাকাতেরা ট্রলার চালকসহ ট্রলারে থাকা ৩ ব্যক্তিকে কুপিয়ে আহত করে। নিরুপায় হয়ে তরমুজের ট্রলারে থাকা লোকজন পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তোলে।

একজন ডাকাতকে ঝাপটে ধরে ফেলে এবং ট্রলারে থাকা লোকজনের চিৎকারে স্থানীয় লোকজন ছুটে আসে। তখন বাকি ডাকাতেরা পালিয়ে যেতে বাধ্য হন। আর ট্রলারে আটকে থাকা ওই ডাকাতকে স্থানীয় লোকজন গণপিটুনি দেয়।

খবর পেয়ে ভোর ৫টার দিকে গুরতর আহত ডাকাতসহ তরমুজের ট্রলারের লোকজনকে পুলিশ উদ্ধার করে। গুরুতর আহত ডাকাতকে প্রথমে বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়।

অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ শনিবার দুপুর দেড়টার দিকে ওই ডাকাতের মৃত্যু হয়।

বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. কামাল হোসেন বলেন,‘তদন্তের স্বার্থে নিহত ডাকাতের নাম ও পরিচয় প্রকাশ করা যাবে না। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’

মন্তব্য

নির্বাচিত সরকার সংস্কার করবে বিশ্বাস হয় না : বরকত উল্লাহ

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
শেয়ার
নির্বাচিত সরকার সংস্কার করবে বিশ্বাস হয় না : বরকত উল্লাহ
ছবি: কালের কণ্ঠ

পরিপূর্ণ সংস্কার ছাড়া নির্বাচন যেন না দেওয়া হয় বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সহ দপ্তর সম্পাদক অ্যাডভোকেট বরকত উল্লাহ লতিফ। তিনি বলেন, ‘ অনেকেই বলছে যেন-তেন সংস্কার শেষে নির্বাচন। অনেকেই বলে ক্ষমতায় গিয়ে ৭৪ এর কালো আইন বাতিল করবে। অনেকেই সুন্দর সুন্দর কথা বলেন।

নির্বাচনের পর ক্ষমতায় গেলে তা বেমালুম ভুলে যায়। সংস্কার যদি পরিপূর্ণ না হয়, নির্বাচিত সরকার এসে সংস্কার করবে এটি বিশ্বাস হয় না।’ 

আরো পড়ুন
রাজবাড়ীতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

রাজবাড়ীতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

 

শনিবার (১৫ মার্চ) সন্ধ্যায় লক্ষ্মীপুরে একটি কল্যাণময় সামজ ও রাষ্ট্র বিনির্মাণে মাহে রমজানের ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভা ও ইফতর মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ লক্ষ্মীপুর জেলা কমিটির ব্যানারে এ আয়োজন করা হয়।

 

বরকত উল্লাহ বলেন, ‘সংস্কার একশতে একশ বাস্তবায়ন পরেই আমরা নির্বাচন চাই। শুক্রবার ড. মুহাম্মদ ইউনুস বলেছেন, যদি আপনারা পরিপূর্ণ সংস্কার চান, তাহলে নির্বাচন জুলাইতে হবে। নির্বাচন ৬ মাস পেছালে সমস্যা নাই। ৬ মাস পিছিয়ে যদি সংস্কার পরিপূর্ণ হয়, তাহলে আমাদের যে কাঙ্খিত বাংলাদেশ সেটি আমরা প্রত্যাশা করতে পারি।

আর যেন তেন সংস্কারে যদি ডিসেম্বরে নির্বাচন হয়ে যায়, তাহলে সেই কাঙ্খিত বাংলাদেশ আমরা পাবো না।’

আরো পড়ুন
হাসপাতালের সবাইকে ইফতার করালেন বিএনপি নেতা

হাসপাতালের সবাইকে ইফতার করালেন বিএনপি নেতা

 

 

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি দেলাওয়ার হোসাইনের সভাপতিত্বে ও জয়েন্ট সেক্রেটারি ইউসুফ আল মাহমুদের সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন আল মদিনা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালন জাকির হোসেন পাটোয়ারী, সংগঠনের জেলা কমিটির সহ সভাপতি মাওলানা মহিউদ্দিন, সেক্রেটারি জহির উদ্দন, সহকারী সেক্রেটারী লোকমান হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক ইমরান হোসাইন, প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান, শ্রমিক আন্দোলনের জেলা সভাপতি নাছির আহমেদ, যুব আন্দোলনের জেলা সভাপতি মোখলেসুর রহমান ও ছাত্র আন্দোলনের জেলা সভাপতি ইউনুস খাঁন প্রমুখ।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

খুলনায় বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সুধী সমাবেশ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

খুলনা অফিস
খুলনা অফিস
শেয়ার
খুলনায় বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সুধী সমাবেশ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

খুলনায় ঢাকা থেকে প্রকাশিত বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সুধী সমাবেশ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১৫ মার্চ) বাংলাদেশ প্রতিদিনের ১৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে খুলনা প্রেসক্লাবে রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, উন্নয়নকর্মী ও গণমাধ্যম ব্যক্তিদের নিয়ে সুধী সমাবেশ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট শফিকুল আলম মনা, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর খুলনা মহানগর সেক্রেটারী অ্যাড. শেখ জাহাঙ্গীর হুসাইন হেলাল, বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি তারিকুল ইসলাম জহির, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ খুলনা মহানগর সহ-সভাপতি শেখ মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, খুলনা প্রেস ক্লাবের আহবায়ক এনামুল হক নবাব, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক শেখ দিদারুল আলম, শেখ আবু হাসান, অমিয় কান্তি পাল, এইচএম আলাউদ্দিন, বিএফইউজের সহকারী মহাসচিব এহতেশামুল হক শাওন, সাবেক সহ-সভাপতি মো. রাশিদুল ইসলাম প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার খুলনার ব্যুরো প্রধান সামছুজ্জামান শাহীন সভাপতিত্ব করেন।

 

মন্তব্য

নেশার টাকার জন্য মাকে কুপিয়ে হত্যা, ৭ ঘণ্টা পর ছেলে গ্রেপ্তার

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
শেয়ার
নেশার টাকার জন্য মাকে কুপিয়ে হত্যা, ৭ ঘণ্টা পর ছেলে গ্রেপ্তার
সংগৃহীত ছবি

টাঙ্গাইলে মধুপুরে মাকে হত্যার ৭ ঘণ্টা পর ছেলে রাজিবকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৪ মার্চ) রাত সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার মহিষমারা ইউনিয়নের মধ্য শালিকা গ্রামে নেশার টাকা না দেওয়ায় মাকে কুপিয়ে হত্যা করে ছেলে। ঘটনার পর ছেলে পালিয়ে যায়।

জানা যায়, মাদকাসক্ত রাজিব ওই গ্রামের মানসিক ভারসাম্যহীন খায়রুলের ছেলে।

দরিদ্র পরিবারটি রাজিবকে ভালো করার জন্য অনেক চেষ্টা করে। নিরাময়কেন্দ্রে রাজিবকে ভর্তি করানো হয়। ভবঘুরে বাবা সংসার, স্ত্রী ও ছেলে কারো খোঁজ নেন না। মা রাজিয়া অন্যের বাড়িতে কাজ করে সংসার চালান।
নিরাময়কেন্দ্র থেকে সম্প্রতি চিকিৎসা নিয়ে রাজিব বাড়িতে আসে। শুক্রবার রাতে নেশার টাকা না পাওয়ায় হঠাৎ মায়ের ওপর চড়াও হয় রাজিব। এক পর্যায়ে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে মা রাজিয়াকে। এ সময় রাজিবের স্ত্রী শোভা খাতুন (২৫) বাধা দিতে গেলে তাকেও কোপায়।
মায়ের মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর পাশে আনারস বাগানে নিয়ে পুঁতে রাখার চেষ্টাকালে এলাকাবাসী জানতে পারে এই নৃশংসতার কথা। পরে তারা এগিয়ে এলে রাজিব সেখান থেকে পালিয়ে যায়।

আরো পড়ুন
ঈদে মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা নিয়ে যা বললেন তৌসিফ

ঈদে মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা নিয়ে যা বললেন তৌসিফ

 

এলাকাবাসী জানায়, রাজিবের স্ত্রীকে প্রথমে মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসক তাকে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। তার অবস্থাও আশঙ্কাজনক।

মধুপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমরানুল কবীর বলেন, হত্যাকাণ্ডের সাত ঘণ্টার মধ্যে পুলিশি অভিযানে মহিষমারার ঘোনাপাড়া থেকে ঘাতক রাজিবকে আটক করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়ায় শেষে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ