অনেকেই রহস্যময় ও গা ছমছম করা জায়গায় ঘুরতে যেতে পছন্দ করেন। যা চলতি ভাষায় গোস্ট হান্টিং নামে পরিচিত। এমন স্থানগুলোতে ঘুরতে গিয়ে যে ধরনের অভিজ্ঞতা লাভ করা যায়, তা রোমাঞ্চকর। পোল্যান্ডের ক্রুকেড ফরেস্ট এমনই একটি রহস্যময় স্থান।
অনেকেই রহস্যময় ও গা ছমছম করা জায়গায় ঘুরতে যেতে পছন্দ করেন। যা চলতি ভাষায় গোস্ট হান্টিং নামে পরিচিত। এমন স্থানগুলোতে ঘুরতে গিয়ে যে ধরনের অভিজ্ঞতা লাভ করা যায়, তা রোমাঞ্চকর। পোল্যান্ডের ক্রুকেড ফরেস্ট এমনই একটি রহস্যময় স্থান।
পোল্যান্ডের উত্তর-পশ্চিমে, পশ্চিম পোমেরানিয়ার গ্রিফিনো শহরের কাছে নোভা জার্নোভো গ্রামে অবস্থিত এই ক্রুকেড ফরেস্ট। দেখতে খুব সুন্দর এই অরণ্যটির প্রধান আকর্ষণ এর অদ্ভুত আকৃতির পাইনগাছ। প্রায় ৪০০টি গাছের মধ্যে প্রতিটি গাছের গোড়া থেকে ৯০ ডিগ্রি কোণে বাঁকানো এবং তারপর ওপরের দিকে সোজা হয়ে উঠেছে। এসব গাছের এই বিশেষ আকৃতিই তৈরি করেছে নানা রহস্য, যা পর্যটকদের প্রতিবছর আকর্ষণ করে।
ক্রুকেড ফরেস্টের এই গাছগুলোর অস্বাভাবিক আকৃতির কারণ আজও অজানা। এ ব্যাপারে বিভিন্ন তত্ত্ব দেওয়া হয়েছে, তবে কোনোটি সঠিকভাবে প্রমাণ করা যায়নি। কথিত রয়েছে যে ১৯৩০ সালে স্থানীয় কাঠমিস্ত্রিরা বিশেষ উদ্দেশ্যে গাছগুলোকে বাঁকিয়েছিলেন। হয়তো নৌকা বা আসবাবপত্র তৈরি করতে।
সূত্র : অল দ্যাটস ইন্টারেস্টিং
সম্পর্কিত খবর
কাঠফাটা রৌদ্রের তীব্র দাবদাহ উপেক্ষা করেই বসন্তের রক্তিম রেশ ধরে রেখেছে গ্রীষ্মের চোখধাঁধানো লাল টুকটুকে কৃষ্ণচূড়া। দূর থেকে মনে হবে কৃষ্ণচূড়ার ডালে ডালে লালের অরণ্য। কৃষ্ণচূড়ার বৈজ্ঞানিক নাম ডেলোনিখ রেজিয়া।
এটি ফাবাসিয়ি পরিবারের অন্তর্গত একটি বৃক্ষ।
বিস্তারিত ভিডিও প্রতিবেদনে...
আজ বুধবার (২৩ এপ্রিল) চীনের সিচুয়ান প্রদেশের রাজধানী চেংদু থেকে দুইটি বিশাল পান্ডা অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনার শোনব্রুন চিড়িয়াখানায় পাঠানো হয়েছে। আগামী ১০ বছর তারা সেখানেই থাকবে বলে জানিয়েছে চায়না কনজারভেশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার ফর জায়ান্ট পান্ডা।
পান্ডা দুইটির নাম, হেং ফেং (পুরুষ) ও লান ইউন (মেয়ে)। এদের জন্ম ২০২০ সালে।
পান্ডাগুলোর নামের মধ্যে রয়েছে সুন্দর প্রতীকী অর্থ।
এর আগে ২০০৩ সালেও চীন থেকে দুইটি পান্ডা ভিয়েনায় পাঠানো হয়েছিল। যা দুই দেশের সাংস্কৃতিক বন্ধন জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। নতুন এই পান্ডা যুগলও সে বন্ধন আরও দৃঢ় করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সূত্র : চায়না ডেইলি
সমাজের সুবিধাবঞ্চিত ও নিম্ন আয়ের মানুষদের পাশে দাঁড়ানো এবং তাদের স্বনির্ভর করে জীবনমানে পরিবর্তন আনতে জেসিআই ঢাকা ইমপ্যাক্ট পরিবার ২০২৪ সালে ‘প্রোজেক্ট স্বনির্ভরতার প্রত্যয়ে’ কার্যক্রম শুরু করে।
সম্প্রতি ঢাকার মিরপুর ও মালিবাগ এলাকা থেকে বাছাই করে ৪টি নিম্ন আয়ের পরিবারকে আয় বৃদ্ধির সহায়ক হিসেবে দুই চাকার ভ্যান, সাথে তীব্র রোদ ও বৃষ্টির কথা মাথায় রেখে একটি বড় ছাতা, তালা, এবং ভ্যান হস্তান্তর করা হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। পাশাপাশি, তারা যাতে ব্যবসা শুরু করতে পারে তার জন্য প্রারম্ভিক নগদ মূলধন তুলে দেয়া হয় জেসিআই ঢাকা ইমপ্যাক্টের পক্ষ থেকে। আগামী এক বছর প্রতি মাসে একবার করে এই পরিবারগুলোর ব্যবসা ও জীবনের উন্নয়নের পর্যবেক্ষণ করা হবে।
লোকাল প্রেসিডেন্ট শাহরিয়ার ইমরান জানান, এবছরের ৪টি পরিবার সহ "প্রোজেক্ট স্বনির্ভরতার প্রত্যয়ে" এর মাধ্যমে সর্বমোট ৯টি পরিবারের পাশে দাঁড়াতে পেরে জেসিআই ঢাকা ইমপ্যাক্ট পরিবার গর্বিত।
অনুষ্ঠানে জেসিআই বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিলের চেয়ারপারসন মাসরুর মাহমুদ শুভ এবং ন্যাশনাল ভাইস প্রেসিডেন্ট সামিয়া তাহসিনসহ ন্যাশনাল ও লোকাল অফিসাররা উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা শ্বিবিদ্যালয়ের মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. জিয়াউদ্দিন আহমদের নবম মৃত্যুবার্ষিকী আজ ২২ এপ্রিল। তিনি ২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে ইন্তেকাল করেন। ড. জিয়াউদ্দিন ১৯৩৩ সালের ১ এপ্রিল ঢাকার এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগে অধ্যয়ন শেষে তিনি একই বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন।
১৯৬৯ সালে জাপানে পিএইচডি সম্পন্ন করে দেশে ফিরে আবার একই বিভাগে শিক্ষকতা শুরু করেন। ড. জিয়াউদ্দিন বিভাগীয় চেয়ারম্যান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেট সদস্য, শিক্ষক সমিতির সহসভাপতি, আবাসিক হল এবং আন্তর্জাতিক ছাত্রাবাসের প্রাধ্যক্ষ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ক্লাবের সভাপতি, বিএনসিসির (সাবেক ইউওটিসি) কমান্ডিং অফিসার, বাংলাদেশ-জাপান সোসাইটি এবং ঢাকা সমিতির (শিক্ষা) সহসভাপতি, একাধিক কলেজের গভর্নিং বডির সদস্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন।
তাঁর স্ত্রী শামসুন্নাহার আহমেদ (ডলি) ২০১৫ সালে লস অ্যাঞ্জেলেসে ইন্তেকাল করেন এবং বড় ছেলে ড. মুশতাক আহমেদ (ডালিম) ২০০১ সালে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান। পরিবারের পক্ষ থেকে সবার জন্য দোয়া চাওয়া হয়েছে।