জাতীয় পার্টি ‘উৎখাতে’ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
জাতীয় পার্টি ‘উৎখাতে’ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ।

জাতীয় পার্টিকে জাতীয় বেইমান অ্যাখ্যা দিয়ে দলটি উৎখাতের ঘোষণা দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। এ নিয়ে তিনি কর্মসূচিও ঘোষণা করেছেন।

বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন তিনি।

ওই পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘রাজু ভাস্কর্য থেকে ৭টা ৩০ মিনিটে মিছিল নিয়ে আমরা বিজয়নগরে মুভ করব।

জাতীয় বেইমানদের নিশ্চিহ্ন করতে হবে।’

আরো পড়ুন
‘নারী ফুটবল দলের বেতন কাঠামো নিয়ে সুখবর আসছে’

‘নারী ফুটবল দলের বেতন কাঠামো নিয়ে সুখবর আসছে’

 

এর একটু আগেই আরেক পোস্টে জাতীয় পার্টিকে জাতীয় বেইমান বলে অ্যাখ্যা দেন হাসনাত। ওই পোস্টে দলটিকে উৎখাতেরও ঘোষণা দেন তিনি।

ওই পোস্টে হাসনাত বলেন, ‘জাতীয় বেইমান এই জাতীয় পার্টি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে বিজয়নগরে আমাদের ভাইদের পিটিয়েছে, অস্ত্র নিয়ে মহড়া দিচ্ছে।

এবার এই জাতীয় বেইমানদের উৎখাত নিশ্চিত।’
 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

এনসিপি জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে না : ফরহাদ মজহার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
এনসিপি জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে না : ফরহাদ মজহার
ফাইল ছবি

কবি ও চিন্তক ফরহাদ মজহার বলেছেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে যারা ছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের, তারা জনগণের প্রতিনিধিত্ব করত। এনসিপি কিন্তু জনগণকে প্রতিনিধিত্ব করে না, এটা মনে রাখতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘আমি যখন একটা দল মানি, তাহলে আমি সেই দলকে রিপ্রেজেন্ট করি। তোমাদের কমপিট করতে হবে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে।

আজ শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকার বিএমএ ভবনের শহীদ ডা. মিলন হলে সম্মিলিত বাংলাদেশ পরিষদ আয়োজিত ‘কেমন দেশ চাই’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন।

ফরহাদ মজহার বলেন, ‘এই নির্বাচনের মডেল দ্বারা আমরা গণ-অভ্যুত্থান করিনি। গণ-অভ্যুত্থান হয়েছে তরুণদের আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে। এখন এনসিপি এসেছে, তারা অন্যান্য রাজনৈতিক দলের মতো একই।

ওদের রাজনৈতিক দল ওদের জনগণকে রিপ্রেজেন্ট করে।’

তরুণদের ব্যাপারে অসম্ভব রকম চিন্তিত জানিয়ে ফরহাদ মজহার বলেন, ‘আজকে যখন ড. ইউনূস তাদের সঙ্গে কথা বলছেন, একবারও তাদের বলেননি যে তোমরা নিজেরাও নির্বাচন করে আসো। নির্বাচন চাচ্ছ আমাদের কাছে ভালো কথা, তো তোমরা আগে নিজেরা নিজেদের মধ্যে নির্বাচন করে আসো।’

তিনি বলেন, ‘তাদের মধ্যে নির্বাচন নেই, কাউন্সিল নেই।

এই যে ব্যাপারগুলো রয়ে গেছে, তরুণরা এই ব্যাপারটা খেয়াল করছে না। তাই আমি তরুণদের ব্যাপারে অসম্ভব রকম চিন্তিত।’

ফরহাদ মজহার বলেন, ‘আমরা এই সংবিধানের ভেতরে ঢুকিয়ে দিয়েছি আমাদের এবং এটা করার পরে আমরা কথা বলছি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে, যারা নিজেদের দাবি করছে রাজনৈতিক দল হিসেবে, কিন্তু তারা রাজনৈতিক দল কি না—এই বিচার আমরা করছি না। তারা যদি নতুন গঠনতন্ত্র প্রণয়ন না করে, তাহলে আপনি কী করে ঠিক করবেন কে রাজনৈতিক দল আর কে রাজনৈতিক দল নয়? এই রাজনৈতিক দলগুলোতে লুটেরা মাফিয়াদের প্রতিনিধি আছে।’

তিনি বলেন, ‘তরুণদের ৫ থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত বারবার বলেছি, ধীরে ধীরে তোমরা একটা বিপজ্জনক জায়গায় চলে গেছ।

তোমরা যে রাজনীতির মডেল আমাদের দিচ্ছ, এটা লুটেরাদের মডেল। নির্বাচনের মডেল দ্বারা তোমরা কিছু করতে পারবা না।’

ফরহাদ মজহার আরো বলেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আমরা শতভাগ সমর্থন করি এবং তিনি কিন্তু জনগণের দ্বারা নির্বাচিত, আমাদের রক্ত দিয়ে নির্বাচিত। তাহলে তার কিন্তু জনগণের প্রতি অঙ্গীকারের কথা ছিল। কিন্তু তিনি কথা বলছেন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে। জনগণের সঙ্গে তিনি কোথায় কথা বলছেন? তিনি জনগণের সঙ্গে কথা বলছেন না। আমি তো দেখিনি তিনি জনসভায় জনগণের কাছে গেছেন বা তার লোকজনদের বলছেন, যাও তোমরা আগে গ্রামে যাও, উপজেলায় যাও, জেলায় যাও কিংবা ডিসিকে বলছেন, যাও তোমরা জনগণের সঙ্গে কথা বলো। জনগণের অভিপ্রায় কী সেটা জানো।’

তিনি বলেন, ‘অভিপ্রায় খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনারা যদি বাংলাদেশের এই বিদ্যমান সংবিধান পড়েন, দেখবেন সেখানে পরিষ্কার লেখা আছে, জনগণের অভিপ্রায়ের পরম অভিব্যক্তি, এটাকে বলা হয় গঠনতন্ত্র। আমি কয় দিন থেকে বলছি, নির্বাচন দ্বারা গণতন্ত্র হয় না। অনেক রাজনৈতিক দল আমাকে বলবে, আপনি তো নির্বাচন চান না। আমি বলব, অবশ্যই নির্বাচন চাই। কিন্তু রাষ্ট্র যখন গঠিত হয়েছে, এটা তো নির্বাচনের দ্বারা হয়নি। এটা হয়েছে অভ্যুত্থান দ্বারা, বিপ্লব দ্বারা।’

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সম্মিলিত বাংলাদেশ পরিষদের সভাপতি ড. মো. আমিরুল ইসলাম। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পরিকল্পনাবিদ খন্দকার নিয়াজ রহমান। এতে আরো বক্তব্য দেন অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক, উমামা ফাতেমা, তাসনিম আফরোজ ইমি প্রমুখ।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

অল্প সময়ে সব কিছুর সংস্কার সম্ভব নয় : অর্থ উপদেষ্টা

বাসস
বাসস
শেয়ার
অল্প সময়ে সব কিছুর সংস্কার সম্ভব নয় : অর্থ উপদেষ্টা
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। ফাইল ছবি

অল্প সময়ের মধ্যে সব কিছুর সংস্কার করা সম্ভব হবে না বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

তিনি বলেছেন, ‘আমরা এক ধরনের অন্তর্বর্তী সরকার, তবে আমরা জনগণের স্বার্থে কিছু ভালো সংস্কার শুরু করব; যাতে আমরা একটি পদক্ষেপ নিতে পারি, যা রাজনৈতিক সরকার অনুসরণ করতে পারে।’

আজ শনিবার নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে ‘এমপাওয়ারিং বাংলাদেশ : পাথওয়েজ টু লিডারশিপ, ইউনিটি অ্যান্ড গ্রোথ’ শীর্ষক এক অনলাইন অনুষ্ঠানে বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা জানান, তারা খুব অল্প সময়ের জন্য দায়িত্বে থাকাকালীন সংস্কার আনার চেষ্টা করছেন।

দীর্ঘ মেয়াদে আইনি সংস্কার ও অন্যান্য কাজ রাজনৈতিক সরকারই করবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘দেশের অর্থনীতির সার্বিক অগ্রগতি ও অর্জন সন্তোষজনক।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ৫৩ বছরেরও বেশি সময় ধরে সংগ্রাম করেছে এবং আমরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করেছি। কিন্তু নানা চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও আমরা অনেক উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছি, যেগুলোকে মাইলফলক বলা উচিত।

তিনি আরো বলেন, ‘আমরা ইতোমধ্যে নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশের মর্যাদা থেকে উত্তরণ করেছি এবং বর্তমানে স্বল্পোন্নত দেশের মর্যাদা থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পথে রয়েছি।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের অগ্রগতি সম্ভব হয়েছে ধারাবাহিক সরকার এবং জনগণের প্রচেষ্টার কারণে।’

বর্তমান অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সরকারের প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরে উপদেষ্টা বলেন, ‘ক্ষমতা গ্রহণের পরপরই আমরা কিছু প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলা এবং আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হই। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আমরা কাজ করে যাচ্ছি।

দেশের তরুণদের বিপুল সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, ‘বাস্তবে তাদের সম্ভাবনা বিশাল।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমরা যদি তাদের প্রযুক্তি, দক্ষতা, শিক্ষা ও আধুনিক কৌশল বিষয়ে জ্ঞান দিতে পারি, তবে এটি অবশ্যই বাংলাদেশের জন্য সুফল বয়ে আনবে।’

মন্তব্য

আলোচিত-১০ (১৯ এপ্রিল)

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার

আমি তরুণদের ব্যাপারে অসম্ভব রকম চিন্তিত : ফরহাদ মজহার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আমি তরুণদের ব্যাপারে অসম্ভব রকম চিন্তিত : ফরহাদ মজহার
ফাইল ছবি

তরুণদের ব্যাপারে অসম্ভব রকম চিন্তিত বলে জানিয়েছেন কবি ও চিন্তক ফরহাদ মজহার। তিনি বলেছেন, ‘আজকে যখন ড. ইউনূস তাদের সঙ্গে কথা বলছেন, একবারও তাদের বলেননি যে তোমরা নিজেরাও নির্বাচন করে আসো। নির্বাচন চাচ্ছ আমাদের কাছে ভালো কথা, তো তোমরা আগে নিজেরা নিজেদের মধ্যে নির্বাচন করে আসো।’

তিনি বলেন, ‘তাদের মধ্যে নির্বাচন নেই, কাউন্সিল নেই।

এই যে ব্যাপারগুলো রয়ে গেছে, তরুণরা এই ব্যাপারটা খেয়াল করছে না। তাই আমি তরুণদের ব্যাপারে অসম্ভব রকম চিন্তিত।’

আজ শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকার বিএমএ ভবনের শহীদ ডা. মিলন হলে সম্মিলিত বাংলাদেশ পরিষদ আয়োজিত ‘কেমন দেশ চাই’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় তিনি এই মন্তব্য করেন।

ফরহাদ মজহার বলেন, ‘আমরা এই সংবিধানের ভেতরে ঢুকিয়ে দিয়েছি আমাদের এবং এটা করার পরে আমরা কথা বলছি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে, যারা নিজেদের দাবি করছে রাজনৈতিক দল হিসেবে, কিন্তু তারা রাজনৈতিক দল কি না—এই বিচার আমরা করছি না।

তারা যদি নতুন গঠনতন্ত্র প্রণয়ন না করে, তাহলে আপনি কী করে ঠিক করবেন কে রাজনৈতিক দল আর কে রাজনৈতিক দল নয়? এই রাজনৈতিক দলগুলোতে লুটেরা মাফিয়াদের প্রতিনিধি আছে।’

তিনি বলেন, ‘তরুণদের ৫ থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত বারবার বলেছি, ধীরে ধীরে তোমরা একটা বিপজ্জনক জায়গায় চলে গেছ। তোমরা যে রাজনীতির মডেল আমাদের দিচ্ছ, এটা লুটেরাদের মডেল। নির্বাচনের মডেল দ্বারা তোমরা কিছু করতে পারবা না।

তিনি আরো বলেন, ‘এই নির্বাচনের মডেল দ্বারা আমরা গণ-অভ্যুত্থান করিনি। গণ-অভ্যুত্থান হয়েছে তরুণদের আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে। এখন এনসিপি এসেছে, তারা অন্যান্য রাজনৈতিক দলের মতো একই। ওদের রাজনৈতিক দল ওদের জনগণকে রিপ্রেজেন্ট করে।’

ফরহাদ মজহার বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে যারা ছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের, তারা কিন্তু জনগণের প্রতিনিধিত্ব করত।

এনসিপি কিন্তু জনগণকে প্রতিনিধিত্ব করে না, এটা মনে রাখতে হবে। আমি যখন একটা দল মানি, তাহলে আমি সেই দলকে রিপ্রেজেন্ট করি। তোমাদের কমপিট করতে হবে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে।’

ফরহাদ মজহার আরো বলেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আমরা শতভাগ সমর্থন করি এবং তিনি কিন্তু জনগণের দ্বারা নির্বাচিত, আমাদের রক্ত দিয়ে নির্বাচিত। তাহলে তার কিন্তু জনগণের প্রতি অঙ্গীকারের কথা ছিল। কিন্তু তিনি কথা বলছেন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে। জনগণের সঙ্গে তিনি কোথায় কথা বলছেন? তিনি জনগণের সঙ্গে কথা বলছেন না। আমি তো দেখিনি তিনি জনসভায় জনগণের কাছে গেছেন বা তার লোকজনদের বলছেন, যাও তোমরা আগে গ্রামে যাও, উপজেলায় যাও, জেলায় যাও কিংবা ডিসিকে বলছেন, যাও তোমরা জনগণের সঙ্গে কথা বলো। জনগণের অভিপ্রায় কী সেটা জানো।’

তিনি বলেন, ‘অভিপ্রায় খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনারা যদি বাংলাদেশের এই বিদ্যমান সংবিধান পড়েন, দেখবেন সেখানে পরিষ্কার লেখা আছে, জনগণের অভিপ্রায়ের পরম অভিব্যক্তি, এটাকে বলা হয় গঠনতন্ত্র। আমি কয় দিন থেকে বলছি, নির্বাচন দ্বারা গণতন্ত্র হয় না। অনেক রাজনৈতিক দল আমাকে বলবে, আপনি তো নির্বাচন চান না। আমি বলব, অবশ্যই নির্বাচন চাই। কিন্তু রাষ্ট্র যখন গঠিত হয়েছে, এটা তো নির্বাচনের দ্বারা হয়নি। এটা হয়েছে অভ্যুত্থান দ্বারা, বিপ্লব দ্বারা।’

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সম্মিলিত বাংলাদেশ পরিষদের সভাপতি ড. মো. আমিরুল ইসলাম। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পরিকল্পনাবিদ খন্দকার নিয়াজ রহমান। এতে আরো বক্তব্য দেন অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক, উমামা ফাতেমা, তাসনিম আফরোজ ইমি প্রমুখ।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ