সভায় চেয়ার ছেড়ে পেছনে দাঁড়িয়ে শিবির সভাপতি, কারণ জানালেন সাইমুম সাদী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সভায় চেয়ার ছেড়ে পেছনে দাঁড়িয়ে শিবির সভাপতি, কারণ জানালেন সাইমুম সাদী
সংগৃহীত ছবি

গাজার প্রতি সংহতি জানাতে গত ১২ এপ্রিল মার্চ ফর গাজা অনুষ্ঠিত হয় রাজধানীতে। যেখানে উপস্থিত ছিলেন দেশের অধিকাংশ রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের প্রতিনিধিরা। মূল অনুষ্ঠান শুরুর আগে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কনফারেন্স কক্ষে সংক্ষিপ্ত বৈঠক হয়। যেখানে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম।

বৈঠক চলাকালীন সময় দেখা যায় তিনি চেয়ার ছেড়ে পেছনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ছবিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে প্রশংসায় ভাসেন জাহিদুল ইসলাম। সেদিন আসলে কী ঘটেছিল। কেন বসার জন্য চেয়ার পাননি দেশের বৃহত্তর ছাত্রসংগঠনের সভাপতি তার কারণ জানালেন বিশিষ্ট লেখক ও গবেষক মাওলানা রুহুল আমিন সাদী (সাইমুম সাদী)।
 

মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে সাইমুম সাদী বলেন, ছাত্রশিবিরের সভাপতি জাহিদুল ইসলামের পেছনে দাঁড়িয়ে থাকার এই ছবিটি নিয়ে অনেকেই জানতে চেয়েছেন।  

আরো পড়ুন
বোরো ধান এলে চালের দাম আরো সহনীয় হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

বোরো ধান এলে চালের দাম আরো সহনীয় হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

 

মূলত ওই দিন দুপুরে মার্চ ফর গাজার দাওয়াতি মেহমান যারা তাদেরকে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কনফারেন্স কক্ষে জমায়েত হওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল। সেখানে জাহিদও অতিথি হিসেবেই এসেছিলেন। আগেই সিদ্ধান্ত ছিল, অতিথি সবাই গুরুত্বপূর্ণ।

সবাইকে বক্তৃতা দিতে দিলে এত বড় সমাবেশ কন্ট্রোল করা কঠিন হবে। তাই সবাই মঞ্চে দাঁড়াবেন। সবার বক্তব্য প্রস্তাবনায় তুলে ধরা হবে একসাথে। কিন্তু এই যে কাউকেই বক্তব্য দিতে দেওয়া হবে না, এই সিদ্ধান্ত এবং বিস্তারিত রোডম্যাপ মুফতি আবদুল মালেক হাফি. মাধ্যমে আগেই ঘোষণা দেওয়ার জন্য আবারও সবাইকে জমায়েত করা হয় এখানে। 

জাহিদ বসা ছিলেন।

আমি শায়খ আহমাদুল্লাহ সাহেবসহ পেছনে এসে দাঁড়াই। জাহিদ নিজের সিট থেকে উঠে অনেকটা জোর করেই সেখানে বসিয়ে দেন আমাকে। 

এত বড় একটা সংগঠন, একটা ঐতিহ্যবাহী শহীদি কাফেলার কেন্দ্রীয় সভাপতি অথচ একটুও অহংকার নেই, সব সময় হাস্যোজ্জ্বল চেহারা নিয়ে থাকেন—এটা এই সময়ে আমার নিকট অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। 

রাজনৈতিক চেয়ার নিয়ে যখন কাড়াকাড়ি-ধাক্কাধাক্কি হয়—এমনকি প্রেস রিলিজে নাম আগে-পরে দেওয়া না দেওয়া নিয়ে খুনোখুনি পর্যন্ত হওয়াটা আমাদের রাজনৈতিক কালচার, সেই সময় এরকম একটা দৃশ্যের সাথে পরিচিত হওয়াটা অবশ্যই তাৎপর্যের দাবি রাখে। আমরা যে স্লোগান দিই, এই শতাব্দী হচ্ছে ইসলামের বিজয়ের শতাব্দী—এই বিজয় আসবে এসব বিনয়ী ও ডেডিকেটেড তরুণদের হাত ধরে ইনশাআল্লাহ।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

সন্তোষ শর্মা ইস্যুতে যে ‘নসিহত’ রফিকুল মাদানীর

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সন্তোষ শর্মা ইস্যুতে যে ‘নসিহত’ রফিকুল মাদানীর
সংগৃহীত ছবি

জেলখানায় আলেমদের ব্যাপারে খোঁজখবর এবং ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে বিশেষ অবদান রাখায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও এর ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের প্রশংসা করেছেন তরুণ আলেম রফিকুল ইসলাম মাদানী। তবে চলমান সন্তোষ শর্মা ইস্যুতে দলটিকে পরামর্শ দিয়ে কিছু কথা বলেছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে রফিকুল ইসলাম মাদানী তার ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে করা এক পোস্টে এসব কথা বলেন। তার পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো-

আমি যখন জেলখানায় ছিলাম, সেই সময় যেই দল বা দলের লোকেরা আমার ও আমার পরিবারের সবচেয়ে বেশি খোঁজখবর রেখেছে, সেই দলটির নাম জামায়াতে ইসলামী।

শুধু আমি নই, অনেক মজলুম আলেমের খোঁজখবর রাখার এবং সহযোগিতা করার সাক্ষী আমি নিজে। জেলে আমি ও আমিরে জামায়াত কাছাকাছি ছিলাম। তিনি মাঝে মাঝে আমার রুমে হাদিয়া পাঠাতেন—এটা ছিল আমাদের প্রতি তাদের ভালোবাসা। আমি হেফাজতের আলেমদের বলতাম, ‘দেখেছেন জামায়াতের দূরদৃষ্টি!’

যে যতটুকু করেছে, ততটুকু বলাটা আমার নৈতিক দায়িত্ব; এখানে আমার কোনো দ্বিধা নেই।

যারা ২৪-এর বিপ্লবের প্রকৃত চিত্র জানে, তারা নিশ্চয়ই স্বীকার করবে যে শাহাদাত পিয়াসী ছাত্রশিবিরের অবদান ছিল সবচেয়ে বেশি। অন্য ছাত্রসংগঠনগুলোর অবদান অবশ্যই আছে, তবে শেষ সময়ের মূল চ্যালেঞ্জটা ছাত্রশিবির নিয়েছিল। জামায়াতে ইসলামী এই জাতিকে সাদিক কায়েমের মতো তরুণ তুর্কি উপহার দিয়েছে। সেই জায়গা থেকেই আপনাদের মঙ্গল কামনায় কথাগুলো বলছি।

আরো পড়ুন
মুসলিম সভ্যতার ১০ প্রাচীন নগরী

মুসলিম সভ্যতার ১০ প্রাচীন নগরী

 

যে সন্তোষ শর্মা আমাকে, শায়খ হারুন ইজহার হাফিজাহুল্লাহ এবং আরো অনেক আলেমকে রিমান্ডে নির্যাতন করেছে, সে যে বাংলাদেশের এক চিহ্নিত ‘র’-এর এজেন্ট—এটা কে না জানে! তাকে দাওয়াতি সেমিনারে আমন্ত্রণ জানানো হলে, আমাদের মনে কষ্ট আসাটাই স্বাভাবিক। যারা আমাদের সহযোগিতা করেছে, তাদের আমরা যখন আমাদের নির্যাতনকারীদের সম্মানের সঙ্গে ক্তব্য দিতে দেখি, তখন তা অত্যন্ত কষ্টদায়ক হয়—যা সহজে বোঝানো যায় না।

তাই এই সমালোচনাকে বিনা ব্যাখ্যায় মূল্যায়ন করবেন বলে আশা করি। এটাও মনে রাখবেন—এই ভারতীয় গোষ্ঠী কখনো আপনাদের ক্ষমতায় দেখতে চাইবে না। যতই তাদের সঙ্গে মিল দেওয়ার চেষ্টা করেন, কোনো লাভ হবে না।

বরং তাদের সঙ্গে ওঠাবসা আপনাদের প্রতি দেশের মানুষের ভালোবাসা কমিয়ে দেবে। এমনকি আপনাদের দলের অনেকেও এই বিষয়টা সমর্থন করবেন না।

তাই নুরুজ্জামান নোমানী ভাইসহ যারা একপাক্ষিকভাবে এ ধরনের কাজকে সমর্থন করছেন এবং সমালোচকদের বিরুদ্ধে লেখালেখি করছেন—তাদের অনুরোধ করব এসব বন্ধ করুন।

জামায়াত নেতাদের বলছি—সতর্ক থাকুন, এদের থেকে দূরে থাকুন এবং হিতাকাঙ্ক্ষীদের সমালোচনাকে গুরুত্ব দিন।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
আসিফ মাহমুদ।

বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ভূঁইয়া। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এক ফেসবুক পোস্টে ক্ষমা চান তিনি। এ সময় আসিফ মাহমুদ জানান, তার বাবার নামে করা ঠিকাদারি লাইসেন্সটি বাতিল করা হয়েছে।

ওই ফেসবুক পোস্টে আসিফ মাহমুদ বলেন, আমার বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করছি।

গতকাল রাত ৯টার দিকে একজন সাংবাদিক কল দিয়ে আমার বাবার নামে ইস্যুকৃত ঠিকাদারি লাইসেন্সের বিষয়ে জানতে চাইলেন। বাবার সাথে কথা বলে নিশ্চিত হলাম তিনি জেলা পর্যায়ের (জেলা নির্বাহী ইঞ্জিনিয়ার এর কার্যালয় থেকে ইস্যুকৃত) একটি লাইসেন্স করেছেন।

নিজের বাবার পরিচয় দিয়ে উপদেষ্টা আসিফ বলেন, আমার বাবা একজন স্কুল শিক্ষক। আকুবপুর ইয়াকুব আলী ভুঁইয়া পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।

স্থানীয় একজন ঠিকাদার কাজ পাওয়ার সুবিধার্থে বাবার পরিচয় ব্যবহার করার জন্য বাবাকে লাইসেন্স করার পরামর্শ দেন। বাবাও তার কথায় জেলা নির্বাহী ইঞ্জিনিয়ার থেকে একটি ঠিকাদারি লাইসেন্স করেন।

তিনি আরো বলেন, রাষ্ট্রের যেকোন ব্যক্তি ব্যবসা করার উদ্দেশ্যে যেকোন লাইসেন্স করতেই পারে। তবে আমি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বরত থাকা অবস্থায় বাবার ঠিকাদারি ব্যবসায় জড়ানো স্পষ্টভাবেই কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট।

বিষয়টি বোঝানোর পর আজ বাবার আবেদনের প্রেক্ষিতে লাইসেন্সটি বাতিল করা হয়েছে। বাবা হয়তো কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্টের বিষয়টি বুঝতে পারেন নি, সেজন্য বাবার পক্ষ থেকে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।

লাইসেন্স গ্রহণ ও বাতিলের মধ্যবর্তী সময়ে উক্ত লাইসেন্স ব্যবহার করে কোনো কাজের জন্য আবেদন করা হয়নি বলে জানিয়েছেন আসিফ মাহমুদ।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

‘শিক্ষার্থীদের জীবন বিপন্ন করে ভিসি মাছুদ কী অর্জন করতে চান?’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
‘শিক্ষার্থীদের জীবন বিপন্ন করে ভিসি মাছুদ কী অর্জন করতে চান?’
ভিসির পদত্যাগের দাবিতে অনশনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা। সংগৃহীত ছবি

ভিসির পদত্যাগের এক দাবিতে কুয়েটে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষার্থীরা। বুধবার সকালে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে অনশন প্রত্যাহার করার আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা ড. চৌধুরী রফিকুল (সি আর) আবরার। তবে শিক্ষার্থীরা তাদের কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছেন।

এমতাবস্থায় আজ বুধবার জরুরি সিন্ডিকেট সভা করেছে কুয়েট প্রশাসন।

সভায় কুয়েটে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িত থাকার অভিযোগে ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কারের আদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো আজ বিকেল থেকে খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

আরো পড়ুন
সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে কুয়েট ভিসিকে?

সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে কুয়েট ভিসিকে?

 

শিক্ষা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ এবং বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট সভার দুই সিদ্ধান্তের পরও ভিসির পদত্যাগের দাবি থেকে সরে আসেননি শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবির সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে ঢাবি, জাবি, রবি, রাবি, খুবিসহ দেশের অধিকাংশ ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ, ব্লকেড ও অনশন কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষার্থীরা।

এদিকে কুয়েট শিক্ষার্থীদের দাবির সঙ্গে সংহতি জানিয়েছেন অনেকেই। বুধবার এ নিয়ে নিজের ফেসবুক আইডিতে একটি পোস্ট দিয়েছে ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশের (আপ) প্রধান উদ্যোক্তা আলী আহসান জুনায়েদ।

তিনি বলেন, চরম অব্যবস্থাপনা, রাজনৈতিক প্রভাব ও প্রশাসনিক ব্যর্থতা কুয়েটে গভীর সংকট তৈরি করেছে। শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনার পরও উপাচার্য ও প্রশাসনের চরম নির্লিপ্ততা প্রমাণ করে তারা এই প্রতিষ্ঠান চালানোর ন্যূনতম নৈতিকতা হারিয়ে ফেলেছেন।

আরো পড়ুন
‘দলকানা ভিসিদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন জরুরি, রাস্তায় নামতে প্রস্তুত’

‘দলকানা ভিসিদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন জরুরি, রাস্তায় নামতে প্রস্তুত’

 

শিক্ষার্থীদের জীবন বিপন্ন করে ভিসি পদ আঁকড়ে রেখে মুহাম্মদ মাছুদ কী অর্জন করতে চান—এমন প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, ‘ইন্টেরিমকে বলব, শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিন এবং দ্রুত শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনুন।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

আলেমদের যে সুখবর দিলেন আসিফ নজরুল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আলেমদের যে সুখবর দিলেন আসিফ নজরুল
সংগৃহীত ছবি

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ইসলামবিদ্বেষী হাসিনা সরকারের সময়ে আলেম-উলামাদের বিরুদ্ধে বহু রকম নির্যাতন ও হয়রানি করা হয়েছিল। এর একটা পদ্ধতি ছিল মিথ্যা মামলা প্রদান। 

বুধবার (২৩ এপ্রিল) সকালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

আরো পড়ুন
এনআইডি সংশোধনে বড় সুখবর

এনআইডি সংশোধনে বড় সুখবর

 

আসিফ নজরুল জানান, ‘কিছুদিন আগে হেফাজতে ইসলামের নেতারা এসে মামলার তালিকা দিয়ে গেছেন।

উনাদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলাগুলো প্রত্যাহারের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। উনারা ফারাবীর বিষয়ে সাহায্য করার অনুরোধ করেছেন। এটি উচ্চ আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। আমরা অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসকে বলেছি ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য।
দোয়া করবেন, সব মজলুম মানুষের জন্য যেন কাজ করতে পারি।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ