বিপিএলে আবারও চ্যাম্পিয়ন বরিশাল

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
বিপিএলে আবারও চ্যাম্পিয়ন বরিশাল
চ্যাম্পিয়ন ফরচুন বরিশালের উচ্ছ্বাস। ছবি : মীর ফরিদ, মিরপুর থেকে

চ্যাম্পিয়ন হতে শেষ ৬ বলে ৮ রান প্রয়োজন ছিল ফরচুন বরিশালের। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের আটকে দিতে শেষ ওভারে বোলিংয়ে আসেন চিটাগাং কিংসের হুসাইন তালাত। প্রথম বলেই ছক্কা হাঁকিয়ে ম্যাচ শেষ করেন রিশাদ। ফিরতি বলে এক রান নিয়ে ম্যাচকে সমতায় আনেন বাংলাদেশি অলরাউন্ডার।

ম্যাচের চতুর্থ বল ওয়াইড দিলে ৩ বল হাতে রেখেই চ্যাম্পিয়ন হয় বরিশাল।

এর আগে মঞ্চটা প্রস্তুতই ছিল। জিতলেই শিরোপা ধরে রাখবে বরিশাল। চিটাগাং কিংসকে ৩ উইকেটে হারিয়ে সেই আনুষ্ঠানিকতাই সারল তামিম ইকবালের দল।

টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বরিশাল। 

ফাইনালে জিততে রেকর্ড ১৯৫ রানের লক্ষ্য পায় বরিশাল। এর আগে ২০২৩ সালে সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে ১৭৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করে শিরোপা জিতেছিল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। তবে মিরপুরে আজ লক্ষ্যটা সহজ করে দেন তামিম।

চ্যাম্পিয়ন করতে দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। তাওহিদ হৃদয়কে সঙ্গী করে উদ্বোধনী জুটিতে ৭৬ রান তোলেন দলের অধিনায়ক। ড্রেসিংরুমে ফেরার আগে খেলেন ৫৪ রানের ইনিংস। ১৮৬.২০ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজান ৯ চার ও ১ ছক্কায়।

22
শেষ দিকে ২ ছক্কা হাঁকিয়ে জয়ের নায়ক বনে যাওয়া রিশাদকে কাঁধে তুলে সতীর্থদের উদযাপন।
ছবি : কালের কণ্ঠ, মিরপুর থেকে

তামিমকে আউট করেই চিটাগাংকে ম্যাচে ফেরান শরিফুল ইসলাম। নবমতম ওভারের চতুর্থ বলে ডেভিড মালানকেও ফেরান বাঁহাতি পেসার। এক ওভারে জোড়া উইকেট হারানো বরিশাল আরো বড় ধাক্কা খায় এক ওভার পরেই হৃদয় আউট হলে। দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারের নায়ক আলিস আল ইসলামের বদলে ব্যাটার হিসেবে সুযোগ পাওয়া নাঈম ইসলাম ফেরান হৃদয়কে। ৩২ রান করা ওপেনারকেই শুধু ফেরাননি নাঈম মুশফিকুর রহিমকে (১৬) আউট করে চিটাগাংকে ম্যাচেও ফেরান অভিজ্ঞ অফস্পিনার। 

অবশ্য কাইল মায়ার্সের শেষ দিকের ৪৬ রানের ঝোড়ো ব্যাটিং চিটাগাংকে প্রথম শিরোপা জিততে দেয়নি। যদিও জয় নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটার মাঠ ছাড়তে পারেননি। জয়ের জন্য যখন দলের প্রয়োজন ২৩ রান তখন তাকে আউট করেন শরিফুল। এক বল পর মাহমুদ উল্লাহ রিয়াদকে ফিরিয়ে ম্যাচের রোমাঞ্চ বাড়িয়ে দেন ম্যাচে ৪ উইকেট নেওয়া বাঁহাতি পেসার। 

তবে শেষ ১২ বলে ২০ রানের সমীকরণটা মিলিয়ে দেন রিশাদ। ৬ বলে ২ ছক্কায় ১৮ রানের ইনিংস খেলে। এতে চিটাগাংয়ের শিরোপা জয়ের অপেক্ষা আরো দীর্ঘ হলো। ১২ বছর পর দ্বিতীয়বার ফাইনালে উঠে এবারো হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়তে হলো তাদের।  

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

কাশ্মীর হামলার পর পাকিস্তানের সঙ্গে আর দ্বিপক্ষীয় সিরিজ নয়

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
কাশ্মীর হামলার পর পাকিস্তানের সঙ্গে আর দ্বিপক্ষীয় সিরিজ নয়
রোহিত শর্মা ও মোহাম্মদ রিজওয়ান। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সময়ের ছবি। এএফপি

কাশ্মীরের পহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কোনো দ্বিপক্ষীয় ক্রিকেট খেলবে না ভারত। এ কথা পুনরায় জোর দিয়ে জানিয়েছেন, ভারতীয় ক্রিকেট নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের (বিসিসিআই) সহ-সভাপতি রাজীব শুকলা।

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে শেষ দ্বিপক্ষীয় সিরিজ হয়েছিল ২০১২-১৩ সালে। সে বার ভারত সফর করেছিল পাকিস্তান দল।

অপরদিকে, ভারত সর্বশেষ পাকিস্তান সফর করেছিল ২০০৮ সালে। চলতি বছরে পাকিস্তানে অনুষ্ঠিত চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে অংশগ্রহণের জন্য ভারত রাজি না হওয়ায়, ভারতের সব ম্যাচ এবং ফাইনাল স্থানান্তরিত করে দুবাইয়ে আয়োজন করা হয়।

রাজীব শুক্লা স্পোর্টস টক-এ বলেন, ‘আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আছি এবং এই সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা জানাই। আমাদের সরকার যা বলবে, আমরা তাই করব।

পাকিস্তানের সঙ্গে আমরা দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলি না, কারণ সরকারের অবস্থান তেমনই। আর ভবিষ্যতেও দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলব না। তবে আইসিসি ইভেন্টে অংশ নিতে হয় বলেই খেলা হয়, সেটাও আইসিসির সঙ্গে চুক্তির কারণে।’

বিসিসিআই সচিব দেবজিৎ শইকিয়া বলেন, ‘পহেলগামে নিরীহ মানুষদের উপর যে নির্মম জঙ্গি হামলা হয়েছে, তাতে গোটা ক্রিকেট মহল স্তব্ধ ও শোকাহত।

বিসিসিআই-এর পক্ষ থেকে আমি এই কাপুরুষোচিত হামলার তীব্র নিন্দা জানাই এবং নিহতদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা ও প্রার্থনা জানাই।’

বিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে পেহেলগাম হামলার ক্ষতিগ্রস্থদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আইপিএলের সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ও মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ম্যাচে এক মিনিটের নীরবতা পালন করা হয়। খেলোয়াড় ও স্টাফরা কালো ব্যাজ পরে মাঠে নামেন এবং কোনো উৎসবপূর্ণ আয়োজন ছাড়াই ম্যাচ পরিচালিত হয়।

মন্তব্য

দুঃসময়ে জোড়া দুঃসংবাদ পেল রিয়াল

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
দুঃসময়ে জোড়া দুঃসংবাদ পেল রিয়াল
কার্লো আনচেলোত্তি। ছবি : রিয়াল মাদ্রিদ ওয়েবসাইট

সময়টা ভালো যাচ্ছে না রিয়াল মাদ্রিদের। গত সপ্তাহে আর্সেনালের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়নস লিগের কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে ছিটকে গেছে লস ব্লাঙ্কোরা। লা লিগাতেও শিরোপার লড়াইয়ে পিছিয়ে পড়েছে তারা—শীর্ষে থাকা বার্সেলোনার চেয়ে ৪ পয়েন্ট পিছিয়ে, হাতে মাত্র পাঁচটি ম্যাচ।

এর মাঝেই সামনে আরো একটি বড় পরীক্ষা।

আগামী শনিবার কোপা দেল রের ফাইনালে বার্সেলোনার মুখোমুখি হবে আনচেলোত্তির শিষ্যরা। মৌসুম বাঁচাতে এই ফাইনালই এখন রিয়ালের বড় ভরসা।

আরো পড়ুন
উদযাপন করতে গিয়ে সতীর্থকে চড়, উদ্ভট কাণ্ড ঘটালেন পাকিস্তানি বোলার

উদযাপন করতে গিয়ে সতীর্থকে চড়, উদ্ভট কাণ্ড ঘটালেন পাকিস্তানি বোলার

 

ম্যাচটি একে তো ফাইনাল, তারওপর প্রতিপক্ষ চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনা। এই মৌসুমে এখন পর্যন্ত মুখোমুখি দুবারের দেখায় বার্সেলোনার কাছে ধরাশায়ী হয়েছে কার্লো আনেচেলোত্তির দল।

৯ গোল হজমের বিপরীতে প্রতিপক্ষের জালে বল পাঠাতে পেরেছে দুবার। তাই কোপা দেল রে’র এই ফাইনাল রিয়ালের জন্য শুধু ট্রফির লড়াই নয়, ঘুরে দাঁড়ানোরও বড় সুযোগ।

তবে এমন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের আগে বড় দুঃসংবাদ পেতে হলো মাদ্রিদকে। 
গেতাফের বিপক্ষে গত রাতে লা লিগা ম্যাচে ১-০ ব্যবধানে জয় পেলেও ইনজুরিতে পড়েছেন দলের দুই গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়—ডিফেন্ডার ডেভিড আলাবা এবং মিডফিল্ডার এদুয়ার্দো কামাভিঙ্গা।

এই চোটে তারা ফাইনালে খেলতে পারবেন কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।

ম্যাচের পর সংবাদ সম্মেলনে কোচ আনচেলোত্তি বলেন, ‘উভয়েরই (আলাবা-কামাভিঙ্গা) পেশিতে চোট লেগেছে। মেডিকেল রিপোর্টের জন্য অপেক্ষা করছি, তবে তাদের ফাইনালে খেলার সম্ভাবনা খুবই কম।’

আরো পড়ুন
গুলেরের গোলে শিরোপার লড়াই জমিয়ে রাখল রিয়াল

গুলেরের গোলে শিরোপার লড়াই জমিয়ে রাখল রিয়াল

 

এর মধ্যেই কিলিয়ান এমবাপ্পে ও ফেরলান্দ মেন্ডির অনুপস্থিতি নিশ্চিত করেছেন কোচ কার্লো আনচেলোত্তি। সেই তালিকায় নতুন করে যুক্ত হওয়া আলাবা ও ক্যামাভিঙ্গার ইনজুরি—ফাইনালের আগে রীতিমতো মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে রিয়াল কোচের জন্য।

এই পরিস্থিতিতে বাধ্য হয়েই আনচেলোত্তিকে বিকল্প পরিকল্পনার দিকে তাকাতে হচ্ছে। বাম ডিফেন্সে দেখা যেতে পারে তরুণ ডিফেন্ডার ফ্রান গার্সিয়াকে। তবে তার কাজটা সহজ হবে না মোটেও—ফাইনালে তাকে থামাতে হবে বার্সেলোনার ১৭ বছর বয়সী বিস্ময় বালক, দারুণ ফর্মে থাকা লামিন ইয়ামালকে। 

মন্তব্য

উদযাপন করতে গিয়ে সতীর্থকে চড়, উদ্ভট কাণ্ড ঘটালেন পাকিস্তানি বোলার

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
উদযাপন করতে গিয়ে সতীর্থকে চড়, উদ্ভট কাণ্ড ঘটালেন পাকিস্তানি বোলার

পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) দশম আসরে প্রথম জয় তুলে নেয়ার ম্যাচে এক অপ্রত্যাশিত মুহূর্তের জন্ম দিলেন মুলতান সুলতান্সের পেসার উবায়েদ শাহ। ভিডিওতে দেখা যায় উইকেট পাওয়ার পর উদযাপন করতে গিয়ে দলীয় সতীর্থ উসমান খানের মাথায় লাগিয়ে বসেন এক চড়।

ঘটনাটি ঘটে ২২ এপ্রিল মুলতান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে, লাহোর কালান্দার্সের বিপক্ষে ম্যাচে। লাহোরের ইংলিশ ব্যাটার স্যাম বিলিংসকে আউট করার পর আবেগে ভেসে যান উবায়েদ।

হঠাৎ করেই তিনি লাফিয়ে উঠে হাত ঘুরিয়ে উদযাপন করতে গিয়ে অসাবধানতাবশত উসমান খানের মাথায় হাত দিয়ে আঘাত করে বসেন। তখন উসমান খানের মাথায় হ্যাট থাকলেও, কোনো হেলমেট ছিল না।

দুর্ঘটনাটি ঘটার পরপরই মাঠে ছুটে আসেন মেডিকেল টিম। উসমান খান প্রাথমিক চিকিৎসার পর আঙুল তুলে জানান ‘আমি ঠিক আছি’ এবং খেলা চালিয়ে যান।

সতীর্থরাও তৎক্ষণাত উদ্বেগ প্রকাশ করলেও পরিস্থিতি দ্রুতই স্বাভাবিক হয়।

এই অপ্রত্যাশিত ঘটনার মাঝেও উবায়েদ শাহ বল হাতে রাখেন দারুণ প্রভাব। ম্যাচে তিনি ৪ ওভারে ৩টি উইকেট নিয়ে লাহোরের রান তাড়ায় লাগাম টানেন। 

মন্তব্য

১৫ বছর, ০ ট্রফি : এবার কি বদলাবে কেইনের ভাগ্য?

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
১৫ বছর, ০ ট্রফি : এবার কি বদলাবে কেইনের ভাগ্য?
হ্যারি কেইন।

টটেনহামে কাটিয়েছেন ১৪ বছরেরও বেশি সময়। হ্যারি কেইন যে ক্লাবে নিজেকে গড়ে তুলেছেন, যেখানে একের পর এক গোল করে নিজের নাম তুলেছেন উঁচুতে, সেই ক্লাবই গত বছর ছেড়েছিলেন অধরা শিরোপার স্বাদ পেতে। কিন্তু হায়! বায়ার্ন মিউনিখেও নিজের অভিষেক মৌসুমে শিরোপার সন্ধান মেলেনি কেইনের। মৌসুমে বায়ার্নও ছিল শিরোপাহীন।

তাই গোলের পর গোল করা কেইনকে ‘অভিশপ্ত’ আখ্যা দেন বায়ার্ন সমর্থকরা। অবশেষে ‘অভিশাপ’ ঘুচানোর দ্বারপ্রান্তে ইংলিশ এই ফরোয়ার্ড। ক্লাব ও জাতীয় দলে ১৫ বছরের দীর্ঘ ক্যারিয়ারে প্রথমবার ট্রফি উঁচিয়ে ধরতে আর মাত্র দুটি জয় থেকে দূরে হ্যারি কেইন।

জার্মান লিগে ৩০ ম্যাচে ৭২ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন।

দুইয়ে থাকা লেভারকুসেন পিছিয়ে আট পয়েন্টে। পরের দুটি ম্যাচ জিতলে কোনো হিসাব ছাড়াই চ্যাম্পিয়ন হবে বায়ার্ন। আর ২৬ এপ্রিল বায়ার্ন যদি নিজেদের ম্যাচ জিতে যায় এবং অন্য ম্যাচে অর্গসবার্গের কাছে লেভারকুসেন হেরে গেলে সেদিনই হতে পারে বায়ার্নের শিরোপা উৎসব। আর ট্রফি ছুঁয়ে দেখবেন কেইন।

টটেনহাম, বায়ার্ন মিউনিখ ও ইংল্যান্ড; যেখানেই খেলেছেন সেখানেই বারবার দূর থেকে ট্রফি দেখতে হয়েছে তাঁকে। ২০১৫ সালে লিগ কাপ ফাইনাল দিয়ে শুরু। চেলসির কাছে ২-০ গোলে হেরে যায় টটেনহাম। দুই বছর পর প্রিমিয়ার লিগে আশা জাগিয়েও চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি স্পার্সরা। চেলসির পেছনে থেকে টটেনহাম লিগ শেষ করলেও ২৯ গোল করে গোল্ডেন বুট জিতেছিলেন কেইন।

২০১৯ সালে সঙ্গী হয় চ্যাম্পিয়নস লিগ পরাজয়ের হতাশা। সেবার লিভারপুলের কাছে টটেনহামের হার ২-০ ব্যবধানে। ২০২১ সালে আবারও লিগ কাপ ফাইনালে হার, এবার ম্যানচেস্টার সিটি কাছে ১-০ গোলে। একই বছর ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডের জার্সিতে ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপে খুব কাছে গিয়েও হতাশা সঙ্গী কেইনের। ওয়েম্বলিতে ইতালির কাছে টাইব্রেকারে হার ইংলিশদের। পরের ইউরোতেও ফাইনালে ইংল্যান্ড, কিন্তু এবারও অপেক্ষা ফুরায়নি কেইনের। স্পেনের কাছে হার ২-১ গোলে। তাতে কেইনের গোলের মোড়ানো ক্যারিয়ারে শুধু অপেক্ষা বেড়েই চলে।

এবার লিগে ২৮ ম্যাচে ২৪ গোল করেছেন ৩১ বছরের এই ফুটবলার। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে গোল ৩৬টি। চ্যাম্পিয়নস লিগে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছে বায়ার্ন। দলটির সব মনোযোগ এখন লিগ ঘিরে। পরের দুটি ম্যাচ জিতলেই বায়ার্নের শিরোপা পুনরুদ্ধারের সঙ্গে অপেক্ষা ফুরাবে কেইনের। এখন শুধু সেই মাহেন্দ্রক্ষণের জন্য দিন গণনা ইংলিশ ফরোয়ার্ডের। 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ