<p><span style="font-size:11pt"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="line-height:115%"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="letter-spacing:.1pt">দাবদাহের কারণে কলেজ বন্ধ থাকার সুযোগে বরখাস্ত অধ্যক্ষ ছামিউল ইসলাম সন্ত্রাসী দল নিয়ে কলেজে আসবাব ভাঙচুর ও অফিসকক্ষে ঢুকে গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র নিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গাইবান্ধা সুন্দরগঞ্জ ধর্মপুর জব্বার ডিগ্রি কলেজে গত মঙ্গলবার দুপুর ২টায় ঘটনাটি ঘটে। গাইবান্ধা প্রেস ক্লাবে গতকাল বুধবার সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।</span></span></span></span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="line-height:115%"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="letter-spacing:.1pt">সংবাদ সম্মেলনে ওই কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সরদার মিজানুর রহমান লিখিত বক্তব্যে জানান, ছামিউল ইসলাম অবৈধভাবে অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। এরপর তিনি বিভিন্ন অনিয়মে জড়িয়ে পড়েন। বিভিন্ন অনিয়ম প্রমাণিত হওয়ায় ২০২০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর শিক্ষা বিভাগ তাঁর এমপিও বাতিল করে। পরবর্তী সময়ে তিনি তাঁর ভাই হাবিবুর রহমানকে কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি করে অবৈধ নিয়োগ বাণিজ্য করেন। ছামিউল ইসলামের দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ২০২৩ সালের ২ এপ্রিল তাঁকে বরখাস্ত করা হয়। তিনি বরখাস্ত হওয়ার পরেও সোনালী ব্যাংক, গাইবান্ধা প্রধান শাখা থেকে তথ্য গোপন করে কলেজের হিসাব থেকে টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন। এ বিষয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষ আদালতে একটি মামলা করে।</span></span></span></span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="line-height:115%"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="letter-spacing:.1pt">সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কলেজের সহকারী অধ্যাপক এহেতাসামুল হক, শফিউল ইসলাম, এস এম মমিনুর রহমান, মিজানুর রহমান, শফিকুর রহমান, রওশন আরা বেগম, রাশেদা বেগম, জায়েদা আনছারী ও তপন কুমার বর্মণ।</span></span></span></span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="line-height:115%"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="letter-spacing:.1pt">এ ব্যাপারে ছামিউল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।</span></span></span></span></span></span></span></span></p>
