ভারত থেকে আলু-পেঁয়াজ আমদানি শুরু

হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
শেয়ার
ভারত থেকে আলু-পেঁয়াজ আমদানি শুরু
ফাইল ছবি

ভারতের অভ্যন্তরে রপ্তানি স্লট বুকিং চালু হওয়ায় দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আবারও পেঁয়াজ ও আলু আমদানি শুরু হয়েছে।  

বুধবার (২৭ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টা থেকে পেঁয়াজ ও আলুবোঝাই ট্রাক বাংলাদেশে প্রবেশ করতে শুরু করে। বিকেল ৫টা পর্যন্ত ২০ ট্রাক পেঁয়াজ এবং ২০ ট্রাকের মতো আলু আমদানি করা হয়েছে বলে কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে।

এর আগে ভারতের অভ্যন্তরে স্লট বুকিং বন্ধ থাকায় দিনাজপুরে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে তিন দিন ধরে পেঁয়াজ ও আলু আমদানি বন্ধ ছিল।

 

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী।

তিনি জানান, স্লট বুকিং বন্ধ থাকায় পেঁয়াজ, আলু রপ্তানি করতে পারেননি ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। এ কারণে অনেক ব্যবসায়ী লোকসানের শিকার হন। ফলে তারা সব ধরনের পণ্য রপ্তানি বন্ধ রেখেছিলেন।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) রাতে সমস্যার সমাধান হলে ফের বুধবার সকাল থেকে পেঁয়াজ ও আলু আমদানি শুরু করা হয়।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

আরো ৯ শুল্ক স্টেশন দিয়ে আলু আমদানি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
আরো ৯ শুল্ক স্টেশন দিয়ে আলু আমদানি
সংগৃহীত ছবি

আরো ৯টি শুল্ক স্টেশন দিয়ে আলু আমদানির অনুমতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এই শুল্ক স্টেশনগুলো হলো চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর, কুড়িগ্রামের সোনাহাট, জামালপুরের ধানুয়া কামালপুর, শেরপুরের নাকুগাঁও, ময়মনসিংহের গোবরাকড়া ও কড়ুইতলী, সিলেটের তামাবিল, জকিগঞ্জ ও শেওলা। আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত এই শুল্ক স্টেশনগুলো দিয়ে আলু আমদানি করা যাবে।

আরো পড়ুন
‘জয় বাংলা’ আ. লীগের পৈতৃক সম্পত্তি না, মুক্তিযোদ্ধাদের স্লোগান : আলাল

‘জয় বাংলা’ আ. লীগের পৈতৃক সম্পত্তি না, মুক্তিযোদ্ধাদের স্লোগান : আলাল

 

সোমবার (২০ জানুয়ারি) এনবিআর এসংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে।

একটি নির্দিষ্ট শুল্ক স্টেশন দিয়ে কোন কোন পণ্য আমদানি করা যাবে, সেই তালিকা ঠিক করে দেওয়া হয়। এর মধ্য দিয়ে এই ৯টি শুল্ক স্টেশনের আমদানি পণ্যের তালিকায় আলু যুক্ত হলো।

এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, ভারত, নেপাল ও ভুটান থেকে আমদানি করা আলু এই শুল্ক স্টেশন দিয়ে আনা যাবে। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এনবিআরের শুল্ক বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, দেশের আলু আমদানি ভারতের ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল। ভারতের ওপর নির্ভরতা কমাতে বিকল্প বাজার হিসেবে নেপাল ও ভুটানের আলু যাতে সহজে আসতে পারে, সে জন্য নতুন করে ৯টি শুল্ক স্টেশন দিয়ে আলু আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে বেনাপোল ও ভোমরা শুল্ক স্টেশন দিয়ে বেশি আলু আমদানি হয়।

দেশে বছরে আলুর চাহিদা ৮৫ থেকে ৯০ লাখ টন।

স্থানীয় উৎপাদন ১০৬ লাখ টন। ২৫ শতাংশ সংরক্ষণকালীন ক্ষতি ও বীজ বাদে সরবরাহ সাড়ে ৭৯ লাখ টন। ভারত থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আলু আমদানি হয়েছে দেড় লাখ টন।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

আইসিসিবিতে শুরু হলো রংশিল্পের প্রদর্শনী

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
আইসিসিবিতে শুরু হলো রংশিল্পের প্রদর্শনী
ছবি : কালের কণ্ঠ

রংশিল্পের বিভিন্ন ধরনের কাঁচামাল ও কোটিংসের প্রদর্শনী শুরু হয়েছে রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি)। তিন দিনের এই প্রদর্শনী শেষ হবে আগামী ২৩ জানুয়ারি।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ পেইন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএমএ) ও বার্জার পেইন্টস (বিডি) লিমিটেডের পরিচালক  মো. মহসিন হাবিব চৌধুরী। বিপিএমএর সহায়তা প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে ই-থ্রি সল্যুশন।

আরো পড়ুন
বেনজীরের রিসোর্টে কর ফাঁকির তথ্য পেয়েছে এনবিআর

বেনজীরের রিসোর্টে কর ফাঁকির তথ্য পেয়েছে এনবিআর

 

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মহসিন হাবিব চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের এই ইন্ডাস্ট্রি এখন চ্যালেঞ্জের মধ্যে আছে। গত বছর রংশিল্পে প্রবৃদ্ধি নেতিবাচক ছিল। আমরা দ্রুত এ অবস্থা থেকে উত্তরণ আশা করছি। এই খাতের গ্রোথ চাই।

এ জন্য সরকারের নীতি সহায়তা প্রয়োজন। আমাদের এই খাতে সাপ্লিমেন্টারি ডিউটি (এসডি) ৫ থেকে ১০ শতাংশে বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আমাদের জন্য এটা করের বোঝা। আমরা সরকাররের কাছে আবেদন জানিয়েছি, এই কর যেন কমানো হয়।
আগামীতে যেন স্থানীয় উৎপাদকদের যেন সাহায্য করা হয়।’

আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এটা বাংলাদেশের একমাত্র কোটিংসের প্রদর্শনী। ২০২৩ সালে আমরা এই প্রদর্শনীর আয়োজন করেছিলাম। যা বাংলাদেশের রংশিল্পকে উন্নত করতে সাহায্য করবে। বাংলাদেশ, ভারত, চীন, থাইল্যান্ড ও তাইওয়ানের ৩১ কম্পানি অংশ নিয়েছে।

এই প্রদর্শনীতে রং উৎপাদনের কাঁচামাল, রাসায়নিক ও মেশিনারিজ উপস্থাপন করা হয়েছে। বাংলাদেশের রংশিল্পের সঙ্গে যুক্তদের লক্ষ করে এর আয়োজন করা হয়েছে।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পেইন্টস, ডাইস অ্যান্ড কেমিক্যালস মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান কামাল আহমেদসহ দেশের রং ও কোটিংস শিল্পের উদ্যোক্তা এবং বিভিন্ন কম্পানির প্রতিনিধিরা।

মন্তব্য

আইসিসিবিতে যুক্ত হচ্ছে ১ লাখ ৩৪ হাজার বর্গফুটের নতুন ‘এক্সপো ভিলেজ’

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
আইসিসিবিতে যুক্ত হচ্ছে ১ লাখ ৩৪ হাজার বর্গফুটের নতুন ‘এক্সপো ভিলেজ’
ছবি : কালের কণ্ঠ

রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) যুক্ত হচ্ছে ১ লাখ ৩৪ হাজার বর্গফুটের নতুন ‘এক্সপো ভিলেজ’। এটি বাংলাদেশের বৃহত্তম বাণিজ্যিক এক্সপো-টেন্ট। সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এ বহুমুখী স্থানটিতে মেলা, প্রদর্শনী, সমাবর্তন, সেমিনার, এজিএম, করপোরেট রিট্রিট, কনসার্ট, বিয়ে, বাইক, কার শোসহ যে কোনো ধরনের ছোট থেকে বড় সামাজিক অনুষ্ঠান এখানে স্বাচ্ছন্দ্যে করা যাবে।

একই ছাদের নিচে ১০ হাজার জনেরও বেশি লোক সমাগমের জন্য একটি আদর্শ স্থান হতে যাচ্ছে এই এক্সপো-ভিলেজ।

বছরে ৩৬৫ দিনই অনুষ্ঠান আয়োজনের ব্যবস্থা থাকবে এ এক্সপো ভিলেজে। এখানে আইসিসিবির বৃহৎ হলগুলোর মতোই সহস্রাধিক গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা, ট্রান্সপোর্ট সুবিধা, সার্বক্ষণিক সিসিটিভি সার্ভেইল্যান্স এবং কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থাসহ অন্য অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে।

আগামী বৃহস্পতিবার ‘বাংলাদেশ বিল্ডকোন ইন্টারন্যাশনাল এক্সপো ২০২৫’, ‘বাংলাদেশ উড ২০২৫’ এবং ‘ইলেকট্রিক্যাল এক্সপো ২০২৫’ আয়োজনের মাধ্যমে উদ্বোধন হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের বৃহত্তম বাণিজ্যিক এক্সপো ভিলেজের। এই আয়োজনে মূল আয়োজক এএসকে ট্রেড অ্যান্ড এক্সিবিশন্স প্রাইভেট লিমিটেড এবং ফিউচারেক্স ট্রেড ফেয়ার অ্যান্ড ইভেন্টস প্রাইভেট লিমিটেড।

আজ মঙ্গলবার দুপুরে প্রদর্শনীতে প্রস্তুতিমূলক আয়োজন সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, আয়োজকরা প্রস্তুতিকর্ম শুরু করেছেন। দর্শনার্থীদের জন্য বিভিন্ন বিদেশি কম্পানির আনা আধুনিক প্রযুক্তিগুলো স্থাপনের বিরাট কর্মযজ্ঞ শুরু হয়েছে।

প্রদর্শনীতে আসা আয়োজকরা জানান, এ ধরনের বৃহৎ পরিসর দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তাদের যেকোনো প্রদর্শনের জন্য সুবিধাজনক।

এক্সপো ভিলেজে একযোগে চারটি ভিন্ন ভিন্ন আয়োজনের জন্য রয়েছে পৃথক কম্পার্টমেন্ট।

ভেন্যুটি দুটি পৃথক ওয়াশরুম সুবিধা রয়েছে। এ ছাড়া আইসিসিবির নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনী নিরবিচ্ছিন্ন পরিষেবা প্রদানের জন্য সর্বদা প্রস্তুত। এক্সপো ভিলেজে অপারেশনাল অফিস বিল্ডিংয়ের সঙ্গে থাকায় সব কিছুর ব্যবস্থাপনা সঠিকভাবে প্রদানে সক্ষম। এখানে ২ হাজারের বেশি গাড়ির জন্য রয়েছে বিস্তৃত পার্কিং সুবিধা।

No description available.

এ ছাড়াও আইসিসিবির অন্যান্য হল ঘুরে বিভিন্ন চলমান আয়োজন এবং প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম দেখা গেছে।

এর মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য টেক্সটাইল ট্যালেন্ট হান্ট এবং ন্যাশনাল কনফারেন্স, বিডিজবস আয়োজিত ‘ফ্রেশার্স ক্যারিয়ার ফেয়ার’ বিশ্ববিখ্যাত ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড ‘হেয়ার’-এর করপোরেট প্রগ্রাম এবং পেইন্ট অ্যান্ড কোটিং প্রদর্শনী।

555

এদিকে, আইসিসিবি পেইন্ট অ্যান্ড কোটিং প্রদর্শনী মেলা এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মঙ্গলবার এ মেলার উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ পেইন্ট ম্যানুফ্যাকচারার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহসিন হাবিব চৌধুরী।

মেলার আয়োজক সংস্থা ই থ্রি সলিউশনসের ইন্টারন্যাশনাল বিজনেসের সিনিয়র ম্যানেজার অভিজিৎ মন্ডল বলেন, ‘বিভিন্ন রঙের কালার তৈরিতে যেসব মেশিনারি ব্যবহৃত হয় সেসব মেশিন এ মেলায় প্রদর্শনী হচ্ছে। মেলায় ৭০ থেকে ৭৫ দেশীয় এবং আর্ন্তজাতিক ব্যান্ড ৫০টি স্টল নিয়ে অংশগ্রহণ করেছে।’

মেলায় কথা হয় ট্রেড টেকের ডিজিএম ইঞ্জিনিয়ার মো বাচ্চু মিয়ার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমরা ইন্ড্রাস্ট্রির জন্য এয়ার কম্প্রেসার এবং ডিজেল জেনারেটর প্রদর্শনী করছি। আমরা চায়না জেনারেটর বিক্রি করে থাকি। আমাদের জেনারেটরগুলো ৩ থেকে ২০ লাখ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। এ ছাড়া কম্প্রেসারগুলো ৪ লাখ থেকে ২০ লাখ টাকায় বিক্রি হয়ে থাকে। এসব কম্প্রেসার সব ইন্ডাস্ট্রিতে ব্যবহার করা যায়।’

No description available.

ফাঙ্কলিং-এর সিইও নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফ্লোরিং কোটিং প্রদর্শনী করছি। এ ছাড়া ইন্ডাস্ট্রির হেভি ডিউটি ফ্লোটিংয়ের কাজ করে থাকি। এর বােইরে ওয়াটার প্রুফিং, বেসমেন্ট কার পার্কিং, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফ্লোটিংয়ের সব কাজ করে থাকি। এসব কাজ স্কয়ার ফিট ভিত্তিক কাজ করে থাকি। কাজের ওপর ভিত্তি করে স্কয়ার ফিট ১০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে করা হয়।

প্রদর্শনী প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা গেছে, ক্রেতা-দর্শনার্থীদের কেউ কেউ নিচ্ছেন নিজের বাড়ির জন্য ভালো মানের পেইন্টের খোঁজ।

মন্তব্য

ওএমএস কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ওএমএস কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
ফাইল ছবি

ট্রাকে করে নিম্নবিত্ত মানুষের জন্য কম দামে কৃষিপণ্যের বিশেষ ওএমএস কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। চলতি জানুয়ারি থেকেই বিশেষ এই ওএমএস বন্ধ হবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। 

মঙ্গলবার সচিবালয়ে ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন এই উপদেষ্টা। 

তিনি বলেন, বিশেষ ওএমএসের মাধ্যমে ৬৫০ টাকায় যে ১০টি কৃষিপণ্যের প্যাকেজ দেওয়া হত তা স্থগিত করা হয়েছে।

ডিসেম্বরে মেয়াদ শেষ হওয়ার পর আর বাড়ানো হচ্ছে না। ১৫ অক্টোবর কৃষি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে এই বিশেষ ওএমএস চালু করেছিল সরকার। ৮ লাখের বেশি মানুষ এই কার্যক্রমের সরাসরি সুবিধাভোগী ছিলেন।

আরো পড়ুন
সাবেক সেনা সদস্যের স্ত্রীকে হাত-পা বেঁধে হত্যা করে ঘরের মালামাল লুট

সাবেক সেনা সদস্যের স্ত্রীকে হাত-পা বেঁধে হত্যা করে ঘরের মালামাল লুট

 

তিনি বলেন, বাজার সহনীয় রাখতে কাজ করছে সরকার।

কার্ডের মাধ্যমে সাশ্রয়ী মূল্যে দেওয়া সাধারণ ওএমএস কার্যক্রম চলবে

সালেহউদ্দিন বলেন, চালের দাম কিছুটা কমেছে। অন্যান্য পণ্যের দামও নিয়ন্ত্রণে আছে। সম্প্রতি যেসব সেবা ও পণ্যের ভ্যাট ও কর বাড়ানো হয়েছে তা আগামী বাজেটে সমন্বয় করা হবে। তবে সার্বিকভাবে ভ্যাট বৃদ্ধিতে বাজারে প্রভাব পরেনি বলে আবারো দাবি করেছেন অর্থ উপদেষ্টা।

 

আরো পড়ুন
৩০ লাখ টাকার বই বিনামূল‍্যে বিলিয়েছেন তিনি

৩০ লাখ টাকার বই বিনামূল‍্যে বিলিয়েছেন তিনি

 

গত অক্টোবরে রাজধানীতে পাইলট প্রকল্প হিসেবে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ভর্তুকি মূল্যে সবজিসহ কৃষিপণ্য বিক্রি শুরু হয়। প্রতিদিন ঢাকার ২০টি এলাকায় এসব পণ্য বিক্রি করা হয়। সরকারের কৃষি বিপণন অধিদপ্তর এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করে। এর আওতায় ৬৫০ টাকা প্যাকেজে দেওয়া হচ্ছিল ১০টি পণ্য। এর মধ্যে ছিল ডিম এক ডজন, আলু এক কেজি, পেঁয়াজ এক কেজি, পেঁপে এক কেজি, কুমড়া এক টুকরো, করলা এক কেজি, পটল এক কেজি, লাউ একটি, কচুরমুখি এক কেজি ও কাঁচা মরিচ এক কেজি।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ