‘এআইয়ের ব্যাপক ব্যবহারে মানব ব্রেইনের বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে’

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেয়ার
‘এআইয়ের ব্যাপক ব্যবহারে মানব ব্রেইনের বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে’
সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) গণিত বিভাগের উদ্যোগে দুই দিনব্যাপী ‘এ এফ মুজিবুর রহমান ফাউন্ডেশন-বাংলাদেশ ম্যাথমেটিকস সোসাইটি তৃতীয় জাতীয় গণিত সম্মেলন-২০২৪’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাইদুর রহমান।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের ফলে এআই ব্যবহার বাড়ছে। এর সবচেয়ে বড় নিয়ামক হলো গণিত।

বর্তমানে এআইয়ের ব্যাপক ব্যবহারের ফলে মানব ব্রেইন বিকাশ বাধাগস্ত হচ্ছে। যার ফলে মানব সভ্যতা বিলুপ্তির আশঙ্কা রয়েছে। ব্রেইন ডেভেলপে গণিতের চর্চা বাড়াতে হবে। তিনি প্রাথমিক স্তর থেকে গণিত চর্চা ব্যাপকভাবে প্রসারে মতপ্রকাশ করেন।

সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বুয়েটের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুল হাসিব চৌধুরী।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিজ্ঞান অনুষদের ডিন, অধ্যাপক ড. আল-নকীব চৌধুরী, বাংলাদেশ গণিত সমিতি সভাপতি ও পিরোজপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল ইসলাম এবং এ এফ মুজিবুর রহমান ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি এম নুরুল আলম।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বুয়েটে গণিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. নাজমা পারভীন। অন্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন সম্মেলনের সচিব বুয়েটের গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফরহাদ উদ্দিন।

মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল হাকিম খান।

সম্মেলনে ১৮৪ টি পেপার উপস্থাপন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ এফ মুজিবুর রহমান ফাউন্ডেশনের পৃষ্ঠপোষকতায় গণিত বিভাগের ২ জন এমএসসি এবং ২ জন এমফিল শিক্ষাথীকে স্বর্ণপদক দেওয়া হয়েছে।

সমাপনী অনুষ্ঠানের অতিথি অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল ইসলাম সম্মেলন সুষ্ঠুভাবে আয়োজন করার জন্য এ এফ মুজিবুর রহমান ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ গণিত সমিতি এবং বুয়েটের গণিত বিভাগকে ধন্যবাদ জানান। তিনি এ সম্মেলন ঢাকার বাহিরে আয়োজন করার জন্য উৎসাহিত করেন।

এতে সভাপতিত্ব করেন গণিত বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. নাজমা পারভীন। এ ছাড়া উপস্থিত সবাইকে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন সম্মেলনের সচিব অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফরহাদ উদ্দিন। তিনি আয়োজক কমিটির সদস্য এবং বিজ্ঞাপন দাতাদের ধন্যবাদ জানান।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ব্যাবসায়িক কার্যক্রমে নতুন প্রজন্মকে যুক্ত করার উদ্যোগ ওয়ালটনের

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেয়ার
ব্যাবসায়িক কার্যক্রমে নতুন প্রজন্মকে যুক্ত করার উদ্যোগ ওয়ালটনের
সংগৃহীত ছবি

স্থানীয় ইলেকট্রনিক্স পণ্যের বাজারে শীর্ষস্থান বজায় রাখার পাশাপাশি বিশ্বের অন্যতম সেরা গ্লোবাল ব্র্যান্ড হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে দেশের পুঁজিবাজারে প্রকৌশল খাতে তালিকাভুক্ত কম্পানি ‘ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’। সেই লক্ষ্য পূরণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ব্যবসা সম্প্রসারণ করে চলেছে প্রতিষ্ঠানটি। ওয়ালটনের এই অগ্রযাত্রায় ভবিষ্যত নেতৃত্ব গড়ে তোলার লক্ষ্যে তরুণ প্রজন্মকে ব্যবসায়িক কার্যক্রমে যুক্ত করার পরিকল্পনা নিয়েছেন ওয়ালটন হাই-টেক পিএলসির উদ্যোক্তা পরিচালকরা। তারই অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে তরুণ প্রজন্মকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শেয়ার হস্তান্তর করেছেন তারা।

 

এ প্রসঙ্গে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার মো. জিয়াউল আলম, এফসিএ, এসিএ (আইসিএইডবিউ) বলেন, দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক বাজারে ওয়ালটনের টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো, দক্ষ জনবল এবং ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি। তাই প্রতিভাবান, উদ্যোগী ও প্রতিশ্রুতিশীল তরুণ প্রজন্মকে ব্যবসায়িক কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করার সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন উদ্যোক্তা পরিচালকরা। তারই ধারাবাহিকতায় ওয়ালটনের উদ্যোক্তা পরিচালকরা যথাযথ নিয়মকানুন অনুসরন করে নতুন প্রজন্মের কাছে উপহার হিসেবে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শেয়ার হস্তান্তর করেছেন। এতে করে একদিকে পুঁজিবাজারে ওয়ালটনের ফ্রি-ফ্লোট শেয়ারের সংখ্যা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) কর্তৃক নির্দেশিত ১০ শতাংশের বেশি হয়েছে,  অন্যদিকে ওয়ালটনকে বিশ্বের অন্যতম সেরা ব্রান্ডে পরিণত করার অগ্রযাত্রায় নেতৃত্ব প্রদান করার জন্য তরুণ প্রজন্মের অন্তর্ভুক্তি হয়েছে।

 

তিনি আরো জানান, মুনাফা অর্জনই ওয়ালটনের একমাত্র লক্ষ্য নয়। বিপুল বিনিয়োগের মাধ্যমে স্থানীয় ইলেকট্রনিক্স খাতের দ্রুত বিকাশ, প্রযুক্তিগত উন্নয়ন, টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জন, ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দক্ষ জনবল তৈরি, রপ্তানি আয় বৃদ্ধি, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন এবং সর্বোপরি দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছে ওয়ালটন। যার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) কর্তৃক আয়োজিত ‘বাংলাদেশ বিনিয়োগ সম্মেলন-২০২৫’ এ ইএসজি (এনভায়রনমেন্টাল, সোশ্যাল অ্যান্ড গভর্ন্যান্স) ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য ওয়ালটনকে ‘এক্সিলেন্স ইন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড-২০২৫’ পুরস্কার প্রদান করেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনূস। এছাড়াও কর্পোরেট সুশাসন নিশ্চিত করার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক হিসাবরক্ষণ নীতি এবং দেশীয় সকল আইন মেনে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে ওয়ালটন।

তারই স্বীকৃতি হিসেবে বিগত বছরগুলোতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক কর্পোরেট গভর্ন্যান্স এক্সিলেন্স, বেস্ট প্রেজেন্টেড বার্ষিক প্রতিবেদন পুরস্কার পেয়ে আসছে ওয়ালটন।

বিগত কয়েক বছর ধরে দেশের পুঁজিবাজারে মন্দা পরিস্থিতি বিরাজ করায় ওয়ালটনসহ প্রায় সব কম্পানির শেয়ারের দর কমেছে। এ প্রসঙ্গে ওয়ালটন হাই-টেকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. রফিকুল ইসলাম, এফসিএস, বলেন, করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতার ফলে সৃষ্ট পুঁজিবাজারে নিম্নমুখী ধারা এখনো বিদ্যমান, যার ফলে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত অন্যান্য বড় কম্পানিগুলোর পাশাপাশি ওয়ালটন হাই-টেকের শেয়ারও ব্যাপক মূল্য হারিয়েছে। তবে আমরা অত্যন্ত আশাবাদী যে, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কর্তৃক গঠিত টাস্কফোর্সের নানা রকম সুপারিশ এবং তার পরবর্তী পদক্ষেপসমূহ ভবিষ্যতে দেশের পুঁজিবাজারকে আবারও চাঙ্গা করে তুলবে।

তিনি আরো জানান, শুরুতে রেফ্রিজারেটর, টেলিভিশন, এয়ার কন্ডিশনারসহ অল্প কয়েকটি প্রোডাক্ট নিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করত ওয়ালটন।

কিন্তু আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে গবেষনা ও উদ্ভাবনী খাতে ব্যাপক বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রোডাক্ট লাইনে লিফট, ক্যাবলস, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স, ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সসহ নতুন নতুন পণ্য ও মডেল যুক্ত হয়ে ওয়ালটনের প্রোডাক্ট পোর্টফোলিও বেশ সমৃদ্ধ হয়েছে। এর ফলে বেড়েছে কোম্পানীর ব্যবসায়িক পরিধি ও বার্ষিক টার্নওভার। 

আগামীর সাফল্য কামনায়, ঐতিহ্য ধরে রেখে নতুন নতুন উদ্ভাবন ও অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে এগিয়ে যেতে ওয়ালটন আগের যেকোন সময়ের চেয়ে আরো বেশি দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে উন্নীত হবার জন্য যে সমস্ত চ্যালেঞ্জ এর সম্মুখীন হতে হবে, ওয়ালটন তা মোকাবেলা করার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত। ব্যবসা-বাণিজ্যের বিকাশ, তরুণ ও নারীদের ক্ষমতায়ন, পরিবেশ বান্ধব প্রকল্পে বিনিয়োগ এবং টেকসই, দায়িত্বশীল ও অন্তর্ভূক্তিমূলক ব্যবসায়িক পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার জন্য ওয়ালনের প্রচেষ্টা সর্বদা অব্যহত থাকবে।
    
উল্লেখ্য, ২০২০ সালে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্তির মাধ্যমে দেশের পুঁজিবাজারে যাত্রা শুরু করে ওয়ালটন হাই- ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বজায় রেখে এবং প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি টেকসই ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধি অর্জনে সক্ষম হয়েছে। ধারাবাহিক ব্যবসায়িক সাফল্য বজায় রেখে এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জনের মাধ্যমে কম্পানিটি দেশের শীর্ষ মূলধনী কম্পানিসমূহের মধ্যে স্থান করে নিয়েছে। পুঁজিবাজারে যাত্রা শুরুর পর থেকে প্রতিবছরই সাধারণ বিনিয়োগকারীদের উল্লেখযোগ্যহারে লভ্যাংশ প্রদান করে আসছে ওয়ালটন। সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে ২০০ শতাংশ, ২০২০-২০২১, ২০২১-২০২২ অর্থবছরে ২৫০ শতাংশ এবং ২০২২-২০২৩ ও ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে যথাক্রমে  ৩০০ এবং ৩৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদান করেছে ওয়ালটন।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

বাংলাদেশে অটোমোটিভ আফটারমার্কেট ডিস্ট্রিবিউটর হিসেবে রক এনার্জিকে নিয়োগ দিয়েছে ক্যাস্ট্রল

শেয়ার
বাংলাদেশে অটোমোটিভ আফটারমার্কেট ডিস্ট্রিবিউটর হিসেবে রক এনার্জিকে নিয়োগ দিয়েছে ক্যাস্ট্রল

ক্যাস্ট্রল পৃথিবীর অন্যতম শীর্ষস্থানীয় লুব্রিক্যান্ট ব্র্যান্ডগুলোর একটি। এই ব্র্যান্ডটি বাংলাদেশের বাজারে তাদের এক্সক্লুসিভ আফটারমার্কেট ডিস্ট্রিবিউটর হিসেবে রক এনার্জি লিমিটেডকে নিয়োগ দিয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশে ক্যাস্ট্রলের পণ্য আরও বেশি সহজলভ্য হয়ে উঠবে।

বাংলাদেশের বাজারে ক্যাস্ট্রলের উপস্থিতি ২০০১ সাল থেকে।

এতগুলো বছরে ব্র্যান্ডটি গ্রাহকদের মনে একটি শক্ত অবস্থান গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে। রক এনার্জি-এর সঙ্গে এই মেলবন্ধনটিকে একটি জরুরি পদক্ষেপ হিসেবে সংশ্লিষ্টরা গণ্য করছেন। বাংলাদেশের একটি অগ্রগামী ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের অংশ রক এনার্জির বাংলাদেশের তেল এবং গ্যাসের ব্যবসাক্ষেত্রে প্রায় তিন দশকেরও বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে।

এ ব্যাপারে ক্যাস্ট্রল সাউথ এশিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট কেদার লেলে বলেন, ‘রক এনার্জির সঙ্গে আমরা ক্যাস্ট্রলের ডিরেক্ট ডিস্ট্রিবিউশনের ক্ষেত্র আরও বড় করতে চাই।

এতে করে গ্রাহকদের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ অনেক বেশি বাড়বে। ক্যাস্ট্রল ব্র্যান্ডটি বাংলাদেশে আরও বেশি বড় হয়ে উঠবে’।

তিনি আরো বলেন, ‘এই পার্টনারশিপটি ২০২৫ সালে আমাদের আরো ভালো কাস্টমার সার্ভিস দেওয়ার সক্ষমতা বাড়াবে। এ ছাড়া লোকাল মার্কেটিং-এর সুযোগটাও আরও বড় করে তুলবে বলে আমরা আশাবাদী।

রক এনার্জি লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর জনাব তানজিম চৌধুরী বলেন, ‘ক্যাস্ট্রলের সঙ্গে সংযুক্ত হতে পেরে আমরা গর্বিত। এই ব্র্যান্ডটি পৃথিবীর অন্যতম বিশ্বস্ত লুব্রিক্যান্ট ব্র্যান্ড। এই সংযুক্তির মাধ্যমে আমরা আমাদের গ্রাহকদের আরো প্রিমিয়াম কোয়ালিটির প্রোডাক্ট এনে দিতে পারব। এ ছাড়া এনার্জি ভ্যালু চেইনে আমাদের অবস্থান আরো শক্তিশালী হবে।’

রক এনার্জি বাংলাদেশের রিটেইল আফটারমার্কেটে ক্যাস্ট্রলের ডিস্ট্রিবিউশন বাড়াবে।

এ ছাড়া দেশ জুড়ে ক্যাস্ট্রল ব্র্যান্ডেড ওয়ার্কশপ গড়ে তুলবে। 

ক্যাস্ট্রল এবং রক এনার্জির এই মেলবন্ধন নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত উন্মোচন করবে। এ ছাড়া ক্যাস্ট্রলের উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন পণ্যগুলো এবার গ্রাহকদের কাছে আরো বেশি সহজলভ্য হয়ে উঠবে।

মন্তব্য

এআইইউবি’র ব্রিটিশ কাউন্সিলের টিএনই এক্সপ্লোরেটরি গ্রান্ট অর্জন

শেয়ার
এআইইউবি’র ব্রিটিশ কাউন্সিলের টিএনই এক্সপ্লোরেটরি গ্রান্ট অর্জন

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ (এআইইউবি) যুক্তরাজ্যের দুটি শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যৌথভাবে ব্রিটিশ কাউন্সিলের ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশন (টিএনই) এক্সপ্লোরেটরি গ্রান্ট প্রোগ্রামের অধীনে দুটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের জন্য অনুদান অর্জন করেছে।

এআইইউবি ও বার্মিংহাম সিটি ইউনিভার্সিটি (বিসিইউ) যৌথভাবে ডিজিটাল ম্যানুফ্যাকচারিং বিষয়ে একটি আন্তর্জাতিক পেশাদার সনদপ্রদান কর্মসূচি চালু করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এই প্রকল্পে বিসিইউ-এর পক্ষে কাজ করবেন প্রফেসর ড. জাভায়েদ বাট, ড. আশিকুল খান ও ড. মুহাম্মদ আদনান। এআইইউবি-এর পক্ষে অংশগ্রহণ করছেন প্রফেসর ড. মো. আবদুর রহমান, প্রফেসর ড. মো. সানিয়াত রহমান জিশান, ড. চৌধুরী আকরাম হোসেন ও মো. মাহামুদুল হাসান।

এ ছাড়া, এআইইউবি, নটিংহাম ট্রেন্ট ইউনিভার্সিটি (এনটিইউ), জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি), বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এবং অন্যান্য সহযোগী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে একত্রে বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য উচ্চশিক্ষায় প্রবেশাধিকার প্রসারে জেনারেটিভ এআই প্রযুক্তির সম্ভাবনা নিয়ে কাজ করছে। এই উদ্যোগে এনটিইউ-এর প্রফেসর ডেভিড জে ব্রাউন ও ড. আরিফ রহমান, এআইইউবি-এর জনাব মাশিউর রহমান, জাবি-এর প্রফেসর ড. রিসালা তাসিন খান, বুয়েট-এর প্রফেসর ড. মো. রুবায়েত হোসেন মন্ডলসহ আরো অনেক বিশিষ্ট গবেষক অংশ নিচ্ছেন।

গবেষণা উন্মোচন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির সেক্রেটারি জেনারেল এবং এআইইউবি-এর ট্রাস্টি বোর্ডের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য জনাব ইশতিয়াক আবেদীন বাংলাদেশে ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশনের সম্ভাবনা ও সামাজিক মূল্য বিষয়ে একটি প্যানেল আলোচনায় গুরুত্বপূর্ণ প্যানেলিস্ট হিসেবে অংশগ্রহণ করেন।

এই অনুদানপ্রাপ্ত প্রকল্পদ্বয় বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা খাতে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং উদ্ভাবনের মাধ্যমে শিক্ষার মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

মন্তব্য

রক এনার্জিকে ডিস্ট্রিবিউটর হিসেবে নিয়োগ দিল ক্যাস্ট্রল

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেয়ার
রক এনার্জিকে ডিস্ট্রিবিউটর হিসেবে নিয়োগ দিল ক্যাস্ট্রল
সংগৃহীত ছবি

ক্যাস্ট্রল বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় লুব্রিক্যান্ট ব্র্যান্ডগুলোর একটি। বাংলাদেশে এক্সক্লুসিভ আফটারমার্কেট ডিস্ট্রিবিউটর হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি রক এনার্জি লিমিটেডকে নিয়োগ দিয়েছে। এর ফলে দেশে ক্যাস্ট্রলের পণ্য আরো সহজলভ্য হয়ে উঠবে।

দেশের বাজারে ক্যাস্ট্রলের উপস্থিতি ২০০১ সাল থেকে।

এত বছরে ব্র্যান্ডটি গ্রাহকদের মনে একটি শক্ত অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। রক এনার্জির সঙ্গে এই অংশীদারিত্বকে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করছেন সংশ্লিষ্টরা। দেশের একটি অগ্রগামী ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে রক এনার্জির তেল ও গ্যাস খাতে রয়েছে তিন দশকেরও বেশি অভিজ্ঞতা।

এ বিষয়ে ক্যাস্ট্রল সাউথ এশিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট কেদার লেলে বলেন, ‘রক এনার্জির সঙ্গে আমরা ক্যাস্ট্রলের ডিরেক্ট ডিস্ট্রিবিউশনের পরিধি আরো প্রসারিত করতে চাই।

এতে গ্রাহকদের সঙ্গে আমাদের সংযোগ আরো দৃঢ় হবে এবং ক্যাস্ট্রল ব্র্যান্ডটি আরো বড় পরিসরে ছড়িয়ে পড়বে।’

তিনি আরো বলেন, ‘এই পার্টনারশিপ ২০২৫ সালে আমাদের আরো উন্নত কাস্টমার সার্ভিস দিতে সক্ষম করে তুলবে। পাশাপাশি স্থানীয় বাজারে মার্কেটিং কার্যক্রমের সুযোগও বৃদ্ধি পাবে।’

রক এনার্জি লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর তানজিম চৌধুরী বলেন, ‘ক্যাস্ট্রলের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে আমরা গর্বিত।

এটি বিশ্বের অন্যতম বিশ্বস্ত লুব্রিক্যান্ট ব্র্যান্ড। এই অংশীদারিত্বের মাধ্যমে আমরা গ্রাহকদের কাছে আরো প্রিমিয়াম কোয়ালিটির পণ্য সরবরাহ করতে পারব। একই সঙ্গে এনার্জি ভ্যালু চেইনে আমাদের অবস্থান আরো শক্তিশালী হবে।’

রক এনার্জি দেশের রিটেইল আফটারমার্কেটে ক্যাস্ট্রলের ডিস্ট্রিবিউশন বাড়াবে এবং দেশজুড়ে ক্যাস্ট্রল ব্র্যান্ডেড ওয়ার্কশপ প্রতিষ্ঠা করবে।

ক্যাস্ট্রল ও রক এনার্জির এই মেলবন্ধন নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত উন্মোচন করবে এবং ক্যাস্ট্রলের উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন পণ্যগুলো গ্রাহকদের জন্য আরো সহজলভ্য হয়ে উঠবে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ