নেত্রকোনার বারহাট্টায় ৪ ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে

বারহাট্টা (নেত্রকোণা) প্রতিনিধি
বারহাট্টা (নেত্রকোণা) প্রতিনিধি
শেয়ার
নেত্রকোনার বারহাট্টায় ৪ ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে
বারহাট্টায় ৪ ইউপি চেয়ারম্যানকে কারাগারে পাঠানো হয়। ছবি : কালের কণ্ঠ

নেত্রকোনার বারহাট্টায় নাশকতার মামলায় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৪ চেয়ারম্যানকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) নেত্রকোনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিজ্ঞ বিচারক কামাল হোসাইন তাদের এই আদেশ দেন।

তারা হলেন বাউশী ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শামছুল হক, সাহতা ইউপি চেয়ারম্যান মো. মিজানুর রহমান চঞ্চল, আসমা ইউপি চেয়ারম্যান মো. শফিকুল ইসলাম ছন্দু ও চিরাম ইউপি চেয়ারম্যান মো. সাইদুর রহমান চৌধুরী। 

জানা যায়, ২০২২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর বারহাট্টা উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল উপলক্ষে স্থানীয় গোপালপুর এলাকার বারহাট্টা-বাউসী সড়কের পাশে মঞ্চ তৈরি করা হয়।

ওই মঞ্চ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেন। এতে বিএনপির ডাকা সম্মেলন পণ্ড হয়ে যায়। ওই ঘটনায় গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর বারহাট্টা উপজেলার গোপালপুর গ্রামের ছাদেক মিয়ার ছেলে আনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে বারহাট্টা থানায় একটি মামলা করেন।

মামলায় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সামছুর রহমান লিটন, বারহাট্টা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান খায়রুল কবীর খোকন, বারহাট্টা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী সাখাওয়াত হোসেন, বারহাট্টা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও বারহাট্টা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মাঈনুল হক কাসেমসহ ৫৯ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাতপরিচয় ৪০ জনকে আসামি করা হয়।

কারাবাসের আদেশপ্রাপ্ত ৪ চেয়ারম্যানরা এই মামলায় আসামি ছিলেন।

আসামিপক্ষের আইনজীবী মো. মোখাম্মেল হক রুবেল তথ্যটি নিশ্চিত করে জানান, আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে ছয় সপ্তাহের জামিনে ছিলেন। রবিবার সকালের দিকে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হয়ে জামিনের প্রার্থনা করলে আদালত সেটি নামঞ্জুর করেন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা

নবীনগরে কলেজছাত্রের মৃত্যুর পর এবার আহত যুবকও মারা গেল

আঞ্চলিক প্রতিনিধি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
আঞ্চলিক প্রতিনিধি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
শেয়ার
নবীনগরে কলেজছাত্রের মৃত্যুর পর এবার আহত যুবকও মারা গেল
নিহত বোরহান উদ্দিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় এক কলেজছাত্রের মৃত্যুর পর আহত অপরজন বাইক চালক বোরহান উদ্দিনও (৩৫) মারা গেছেন। 

হাসপাতালে প্রায় তিন ঘণ্টা মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪টার দিকে বোরহান অবশেষে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। 

এর আগে মোটরসাইকেল আরোহী তারই (বোরহান) চাচাতো ভাই, নবীনগর সরকারি কলেজে অধ্যয়নরত অনার্সে পড়ুয়া শিহাব উদ্দিন (২৬) ওই দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই মারা যান।

নিহত শিহাব উদ্দিনের বাবার নাম রফিক উদ্দিন এবং মোটরসাইকেলের চালক বোরহান উদ্দিনের বাবার নাম ফরিদ উদ্দিন।

নিহত দুজনেরই বাড়ি নবীনগর পৌর এলাকার আলীয়াবাদ গ্রামে। সম্পর্কে তারা আপন চাচাতো ভাই।

এদিকে একই পরিবারের দুই যুবককে হারিয়ে নিহতদের পরিবারে এখন শোকের মাতম বইছে।

পুলিশ জানায়, রবিবার সকাল আনুমানিক ৮টার দিকে জেলার নবীনগর-কোম্পানীগঞ্জ সড়কের আলীয়াবাদ পুরান গ্যারেজের কাছে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, সকালে ওই সড়ক দুর্ঘটনার পরপরই লোকজন দ্রুত রক্তাক্ত দুজনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক শিহাবকে মৃত ঘোষণা করেন।

পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় বোরহানকে ঢাকায় পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেল ৪টার দিকে বোরহান মারা যায়।

নবীনগর থানার ওসি আবদুর রাজ্জাক কালের কণ্ঠকে এসব তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘আজ রবিবার সকাল আনুমানিক ৮টার দিকে দুই চাচাতো ভাই বাড়ি থেকে একটি মোটরসাইকেলে করে উপজেলার পশ্চিমাঞ্চলের সলিমগঞ্জের দিকে যাচ্ছিলেন।

কিন্তু সামান্য অদূরে যাওয়ার পরই আলীয়াবাদ পুরান গ্যারেজের কাছে একটি গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সজোরে ধাক্কা খায়।’

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে কর্মরত উপসহকারী কমিউনিটি মেডিক্যাল অফিসার (সাকমো) রুখসানা খাতুন বলেন, ‘ওই দুর্ঘটনার পরপরই লোকজন আহত মনে করে দুজনকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। তবে হাসপাতালে আনার আগে ঘটনাস্থলেই এক যুবক নিহত হন। অপর যুবককে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আশঙ্কাজনক অবস্থায় আমরা সকালেই ঢাকায় পাঠিয়ে দেই।’

মন্তব্য

বাবার মৃত্যুর ১২ বছর পর একই স্থানে একইভাবে মারা গেলেন ছেলে

অভয়নগর (যশোর) প্রতিনিধি
অভয়নগর (যশোর) প্রতিনিধি
শেয়ার
বাবার মৃত্যুর ১২ বছর পর একই স্থানে একইভাবে মারা গেলেন ছেলে
সংগৃহীত ছবি

যশোরের অভয়নগরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে সুজল সরকার (২৪) নামে এক তরুণের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলার হরিশপুর গ্রামে ঘরের পেছনে সেচযন্ত্রের সংযোগের জন্য বিদ্যুতের তার টানানোর সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে তিনি মারা যান।

সুজল উপজেলার আড়পাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ২০২৩ সালে এসএসসি পাস করেন। অর্থাভাবে তিনি আর লেখাপড়া করতে পারেননি।

এসএসসি পরীক্ষা দেওয়ার পর থেকে তিনি ইঞ্জিনচালিত ভ্যান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। বাড়িতে তিনি একাই থাকতেন।

আরো পড়ুন
মাদকাসক্ত নারীর ইয়াবা সেবনের ভিডিও ধারণ করলেন ওসি, অতঃপর...

মাদকাসক্ত নারীর ইয়াবা সেবনের ভিডিও ধারণ করলেন ওসি, অতঃপর...

 

সুজল সরকারের কাকা কল্লোল সরকার বলেন, সুজল সরকারের বাড়ির পেছনের দিকে বিলে ১৬ কাঠার ছোট একটি মাছের ঘের আছে। ওই ঘেরে বোরো চাষের সেচের জন্য একটি বৈদ্যুতিক মিটার ছিল।

২০১৩ সালে সেচের জন্য বৈদ্যুতিক মিটার থেকে সেচযন্ত্রে সংযোগ দেওয়ার জন্য তার টানার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে তাঁর বাবা উজ্জ্বল সরকার মারা যান। এর পর থেকে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে আবেদন করে সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়।

তিনি আরও বলেন, ভবদহের কারণে মাছের ঘেরটি জলাবদ্ধ ছিল। সুজল সেচযন্ত্র দিয়ে সেচে ঘেরের মধ্যে বোরো ধান লাগিয়েছেন।

সেখানে সেচ দেওয়ার জন্য পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে আবেদন করে সম্প্রতি সুজল পুনরায় একটি বৈদ্যুতিক মিটার পেয়েছেন। ঘেরের মধ্যে বোরো খেতে জমে থাকা অতিরিক্ত পানি সেচে বের করে দেওয়ার জন্য সুজল আজ বেলা সাড়ে ১১টা থেকে সেচযন্ত্রে সংযোগের জন্য বিদ্যুতের তার টানছিল। একপর্যায়ে দুপুর ১২টার দিকে সে পাশের বিদ্যুতের আর্থিংয়ের তারের ওপর পড়ে যায়। এতে  বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে অভয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়।
এ সময় চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

আরো পড়ুন
সাবিনাদের কথা শুনেছে তদন্ত কমিটি

সাবিনাদের কথা শুনেছে তদন্ত কমিটি

 

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. রাকিবুল ইসলাম বলেন, মৃত অবস্থায় সুজল নামে এক তরুণকে হাসপাতালে আনা হয়। সম্ভবত বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়েছে।

অভয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এমাদুল করিম বলেন, মরদেহের সুরতহাল সম্পন্ন হয়েছে। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

মন্তব্য

দাফনের ৬ মাস পর কবর থেকে তোলা হলো অভ্যুত্থানে নিহতের লাশ

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
শেয়ার
দাফনের ৬ মাস পর কবর থেকে তোলা হলো অভ্যুত্থানে নিহতের লাশ
ছবি: কালের কণ্ঠ

ঢাকার বংশাল এলাকায় ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে ‘লংমার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচিতে গুলিবিদ্ধ হয়ে ভ্যানচালক রিপন হোসেন মারা যান। দাফনের ৬ মাস পর ময়নাতদন্তের জন্য তার লাশ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে।

রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার লামচর ইউনিয়নের পূর্ব পানপাড়া গ্রামে পারিবারিক কবরস্থান থেকে আদালতের নির্দেশনায় লাশটি উত্তোলন করা হয়।

রিপনের লাশ উত্তোলনের সময় রামগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) দেবব্রত দাস উপস্থিত ছিলেন।

 

নিহত রিপন পূর্ব পানপাড়া গ্রামের ছত্তর ভূঁইয়া বাড়ির মৃত ইদ্রিস মিয়া ও সুফিয়া বেগম দম্পতির ছেলে। তিনি ঢাকায় ভ্যান চালাতেন।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট বিকেলে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে ‘লংমার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচিতে রিপন গুলিবিদ্ধ হন। ৭ আগস্ট শ্যামলী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

পরে রামগঞ্জে গ্রামের বাড়িতে পারিবারিক কবরস্থানে তার লাশ দাফন করা হয়।

এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী শামীমা আক্তার রুমা বাদী হয়ে দুই শতাধিক লোককে আসামি করে রাজধানীর কোতোয়ালী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। 

নিহত রিপনের স্ত্রী শামীমা আক্তার রুমা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘গুলি করে আমার স্বামীকে হত্যা করা হয়েছে। বিচার পেতে আমি মামলা করেছি।

’ রিপনের হত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবি জানান তিনি। 

রামগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) দেবব্রত দাস বলেন, ‘মামলার তদন্তের প্রয়োজনে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

মাদকাসক্ত নারীর ইয়াবা সেবনের ভিডিও ধারণ করলেন ওসি, অতঃপর...

শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
শেয়ার
মাদকাসক্ত নারীর ইয়াবা সেবনের ভিডিও ধারণ করলেন ওসি, অতঃপর...
ভিডিও থেকে নেওয়া

মাদারীপুরের শিবচরে এক নারীসহ ৪ মাদকসেবীকে আটক করেছে পুলিশ। প্রমাণ রাখতে ঘরের বাইরে থেকে গোপনে প্রথমেই নারী মাদকসেবীসহ ৪ জনের ইয়াবা সেবনের দৃশ্য নিজ মোবাইলে ধারণ করেন শিবচর থানার ওসি মো. রতন শেখ।

পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শিবচর থানার ওসি মো. রতন শেখের নেতৃত্বে রবিবার ভোররাতে শিবচর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের বাবলাতলা হাজী কাইমুদ্দিন শিকদার কান্দি গ্রামের কালু খানের বাড়িতে প্রবেশ করে পুলিশের একটি দল। এসময় ঘরের মধ্যে এক নারীসহ ৪ জন মাদকসেবী ইয়াবা সেবন করছিল।

বিষয়টি বুঝতে পেরে প্রমাণ রাখতে ঘরের বেড়ার ফাঁকা দিয়ে ওসি তার নিজ মোবাইলে মাদক সেবনের ১ মিনিট ২৯ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ধারণ করেন।

আরো পড়ুন

বইমেলার দ্বিতীয় দিনে এলো ১৩ বই

বইমেলার দ্বিতীয় দিনে এলো ১৩ বই

 

ভিডিওতে দেখা যায়, এক নারী ও অপর ৩ জন যুবক একটি ঘাটের উপর বসে ইয়াবা সেবন করছে। মোবাইলে ভিডিও ধারণ শেষে পুলিশ ঘর থেকে ইয়াবা সেবনরত অবস্থায় নারী মাদক কারবারি ওই গ্রামের মনির হাওলাদারের স্ত্রী রাসনা আক্তার (২৮), ফরিদপুরের নগরকান্দা থানার জঙ্গরদী গ্রামের আরমান শেখ (৩২), মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার দক্ষিণ শায়েস্তাবাদ গ্রামের রেজা হাওলাদার ওরফে হৃদয় (২৭) ও মাদারীপুরের শফিকুল ইসলামকে (২৬) আটক করে। এসময় তাদের কাছ থেকে মাদক সেবনের বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয় ও মাদক সরবরাহের কাজে ব্যবহৃত একটি মাইক্রোবাস উদ্ধার করে পুলিশ।

আরো পড়ুন

সাবিনাদের কথা শুনেছে তদন্ত কমিটি

সাবিনাদের কথা শুনেছে তদন্ত কমিটি

 

রবিবার বিকেলে আটককৃতদের মাদারীপুর আদালতে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে মাদক আইনে মামলা হয়েছে।

শিবচর থানার ওসি রতন শেখ বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একটি বাড়িতে ভোররাতে অভিযান পরিচালনা করি। অভিযানকালে একটি ঘরের মধ্যে এক নারী ও তিনজন পুরুষ ইয়াবা সেবন করছিল।

প্রমাণ রাখার উদ্দেশ্যে ঘরের ফাঁকা দিয়ে গোপনে ইয়াবা সেবনের দৃশ্য মোবাইলে ধারণ করেছি। পরে ঘরে প্রবেশ করে ইয়াবা সেবনরত অবস্থায় এক নারীসহ ৪ মাদকসেবীকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মাদক আইনে মামলা হয়েছে। আটকদের মাদারীপুর আদালতে পাঠানো হয়েছে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ