পাহাড়ি খাবার হলেও মোমো এখন বাঙালির পছন্দের খাবারের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। অনেকেই এখন বাড়িতেই বানাচ্ছেন রকমারি মোমো। কিন্তু সবার ঘরেই তো আর মোমো স্টিমার থাকে না। তবে ঠিকঠাক পদ্ধতি জানলে প্রেসার কুকারেই আপনি বানিয়ে ফেলতে পারেন মজাদার মোমো।
পাহাড়ি খাবার হলেও মোমো এখন বাঙালির পছন্দের খাবারের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। অনেকেই এখন বাড়িতেই বানাচ্ছেন রকমারি মোমো। কিন্তু সবার ঘরেই তো আর মোমো স্টিমার থাকে না। তবে ঠিকঠাক পদ্ধতি জানলে প্রেসার কুকারেই আপনি বানিয়ে ফেলতে পারেন মজাদার মোমো।
ময়দা প্রস্তুত
ময়দায় একটু তেল বা ঘি দিয়ে ভালো করে মেখে নিন। তারপর ঢাকনা দিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে দিন। এতে মোমোর বাইরের অংশটা হবে নরম ও মসৃণ।
পুর তৈরি
পছন্দমতো সবজি বা মাংসের কিমা নিয়ে পুর বানান। কড়াইয়ে তেল গরম করে দিন রসুন কুচি, লবণ, গোলমরিচ ও অন্যান্য মসলা। সবজি দিয়ে হালকা ভেজে নিন। পুর ঠান্ডা হলে তবেই মোমো বানানো শুরু করুন।
মোমো তৈরি
লুচির মতো করে ময়দা বেলে মাঝখানে পুর দিন। চাইলে পুরের মধ্যে মাখনের এক টুকরো রেখে দিন, মোমো হবে আরও মজাদার। এবার পছন্দমতো ভাঁজ করে মোমোগুলো বানিয়ে ফেলুন।
স্টিমিংয়ের কৌশল (প্রেসার কুকারে):
১. প্রেসার কুকারে ১-২ কাপ পানি ঢালুন।
২. তার উপর একটি স্ট্যান্ড বা ছোট বাটি রাখুন।
ব্যস, তৈরি হয়ে গেল গরম ও নরম মোমো।
সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা
সম্পর্কিত খবর
গরমকালে অনেকেই খুশকির সমস্যায় ভোগেন। ঘাম ও ধুলার কারণে মাথার তালুতে খুশকি জমে থাকে। বারবার শ্যাম্পু করলেও এই সমস্যা সহজে দূর হয় না। তবে চিন্তার কিছু নেই, ঘরোয়া উপায়ে টকদই ব্যবহার করলেই মিলতে পারে চটজলদি সমাধান।
টকদই
গোসলের আগে মাথার তালুতে সরাসরি টকদই লাগান। ৩০-৪০ মিনিট রেখে হালকা গরম পানি ও শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
টকদই ও লেবুর রস
এক কাপ টকদইয়ে এক চামচ পাতিলেবুর রস মিশিয়ে মাথার ত্বকে লাগান। ৩০-৪০ মিনিট অপেক্ষা করার পরে মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ধুয়ে নিন। লেবুর রস চুলে সজীবতা আনে এবং খুশকির সমস্যা দ্রুত কমিয়ে দেয়।
টকদই, মেথি গুঁড়ো, লেবুর রস
এই তিনটি উপাদান মিশিয়ে তৈরি মিশ্রণ মাথার ত্বকে লাগান। ৩০ মিনিট রেখে ভেষজ শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই মিশ্রণ খুশকির পাশাপাশি চুলও করবে মোলায়েম।
টকদই, লেবুর রস, আমলকির রস
এই মিশ্রণ মাথার তালুতে লাগালে দ্রুত খুশকি দূর হবে। আমলকি ও লেবু—দুটোই চুলের জন্য দারুণ উপকারী, চুল রাখে ঝকঝকে ও কোমল।
পরামর্শ
খুব গরম পানি ব্যবহার করবেন না, হালকা গরম পানিই যথেষ্ট।
সপ্তাহে ২-৩ বার এই ঘরোয়া উপায়গুলো অনুসরণ করলে ভালো ফল পাবেন।
গরমকালে খুশকির সমস্যা হলে বাড়িতে থাকা এই সাধারণ উপাদান দিয়েই পেয়ে যেতে পারেন কার্যকর সমাধান।
সূত্র : এবিপি
জীবনের প্রতিটি দিন নতুন কিছু সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসে আর প্রতিটি দিন আমাদের একটু একটু করে শিখতে ও বিকশিত হতে সাহায্য করে। আজ ২৫ এপ্রিল, ২০২৫ দিনটি আপনার জন্য কেমন হতে পারে, কীভাবে সামলাবেন জীবন ও কাজের চ্যালেঞ্জগুলো, সেটি জানতে হলে পড়ুন আজকের রাশিফল।
মেষ (২১ মার্চ-২০ এপ্রিল): কোনো শুভ কাজে অংশগ্রহণ করতে পারেন। ব্যয় চাপ থাকবে।
বৃষ (২১ এপ্রিল-২০ মে): ভালো কোনো কাজের সুযোগ আসতে পারে। আয় বৃদ্ধির সুযোগ থাকলে সাবধানে তা মূল্যায়ন করুন। সম্ভাব্য ঝুঁকি এবং সুবিধাগুলো বিবেচনা করতে হবে। আপনি সত্যই কী চান তা বুঝতে একটু সময় নিন।
মিথুন (২১ মে-২০ জুন): মন প্রফুল্ল থাকবে। কোনো ভালো কাজের অফার পেতে পারেন। সামাজিক কাজে সুনাম হবে। কিছু ঘটনা, কিছু তীব্র আবেগ ক্ষমতার লড়াইকে সামনে আনতে পারে। বিশেষ করে ব্যক্তিগত লক্ষ্য সম্পর্কিত।
কর্কট (২১ জুন-২০ জুলাই): শিক্ষার্থীদের কোনো সুখবর আসতে পারে। আপনার কাজে অন্যদের প্রভাবিত করতে পারবেন। প্রত্যাশা পূরণে অন্যের সহযোগিতা পাবেন। বিদেশেসংক্রান্ত কাজে ভালো ফল আশা করতে পারেন। যাত্রা শুভ।
সিংহ (২১ জুলাই-২১ আগস্ট): আজ কিছুটা মানসিক চাপ থাকতে পারে। কাজের পরিবেশ মাঝেমধ্যে প্রতিকূল হলেও ক্ষতিকর হবে না। প্রিয়জনের স্বাস্থ্যের অবনতি হতে পারে। নিজের দেহের প্রয়োজনের কথা ভাবুন। ক্লান্ত বোধ করলে বিশ্রাম নিন।
কন্যা (২২ আগস্ট-২২ সেপ্টেম্বর): যৌথ উদ্যোগে কোনো কাজের অগ্রগতি হতে পারে। সামাজিক যোগাযোগ বাড়বে। সঠিক বুদ্ধির অভাবে সুযোগ কাজে নাও লাগতে পারে। জীবনে চলতে থাকা অশান্তির মধ্যে নিজের জন্য পর্যাপ্ত সময় বের করুন।
তুলা (২৩ সেপ্টেম্বর-২২ অক্টোবর): কর্ম প্রার্থীদের যোগাযোগগুলো ফলপ্রসূ হতে পারে। প্রত্যাশিত কাজে রহস্যজনক বাধার আশঙ্কা। শরীর ও মনের ওপর চাপ পড়তে পারে। নিজের বুদ্ধি ও পরিশ্রম দ্বারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখুন। সুস্থ থাকুন।
বৃশ্চিক (২৩ অক্টোবর-২১ নভেম্বর): সামাজিক কাজে সুনাম হবে। সার্বিকভাবে ইতিবাচক পরিবর্তন দেখতে পারেন। নতুন ধারণাগুলো ফলদায়ক হবে। অতীত উদ্যোগগুলো থেকে আসা সাফল্য আপনার প্রত্যয় বাড়িয়ে তুলবে। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাগুলো পুনর্মূল্যায়ন প্রয়োজন।
ধনু (২২ নভেম্বর-২০ ডিসেম্বর): আজ পারিবারিক দিক থেকে শান্তি অনুভব করলেও সম্পত্তি নিয়ে দুশ্চিন্তা হতে পারে। ব্যবসা আশানুরূপ হবে না। শরীর ভালো থাকবে। তবে যত্নের প্রয়োজন। কারো সান্নিধ্যে সময় ভালো কাটবে।
মকর (২১ ডিসেম্বর-১৯ জানুয়ারি): ইতিবাচক সংবাদে আশাবাদী হবেন। কোনো যোগাযোগে আর্থিক সুবিধা পেতে পারেন। পুরনো সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারবেন। বিরূপ পরিস্থিতিকেও নিজের অনুকূলে নিয়ে আসতে পারবেন। পরিবারের সদস্যদের সময় দিন।
কুম্ভ (২০ জানুয়ারি-১৮ ফেব্রুয়ারি): কোনো আর্থিক সুবিধা পেতে পারেন। পাওনা আদায়ে অগ্রগতি হবে। ব্যবসায়ীরা নতুন উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারেন। সব কাজেই অগ্রগতি ক্রমেই বৃদ্ধি পাবে। আপনার মনোভাব আপনাকে সুখী থাকতে সাহায্য করবে।
মীন (১৯ ফেব্রুয়ারি-২০ মার্চ): ভালো কাজের সুযোগ আসবে। আপনার ব্যক্তিত্ব দিয়ে অন্যকে প্রভাবিত করতে পারবেন। কাজকর্মে উৎসাহ বৃদ্ধি পাবে। নিজেকে পরিচর্যা করার এবং যা আপনি সব থেকে পছন্দ করবেন তা করার পক্ষে ভালো দিন।
আহমেদ মাসুদ, বিশিষ্ট অকাল্ট সাধক, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জ্যোতিষী, ফেংশুই ও বাস্তু বিশেষজ্ঞ। যোগাযোগ: ০১৭১১০৫৭৩৭৭. ই-মেইল: amasud9995@gmail.com www.astrologerahmedmasud.com
আমাদের দৈনন্দিন খাবার তালিকায় আর কিছু থাকুক আর না থাকুক ভাত থাকবেই। ভাত যদি ঝরঝরে আর ফুলের মতো সুন্দর ধবধবে হয় তাহলে লবণ পেঁয়াজ দিয়েই খাওয়া যায়। আবার সেই ভাত যদি গলে যায় বা আঠা আঠা হয়ে যায়, অনেক রকম তরকারি থাকলেও মন মতো খাওয়া যায় না।
আমাদের রান্নাঘরে এই সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় প্রায়ই।
তবে আপনি চাইলে কিছু সহজ উপায়ে একদম ঝরঝরে ভাত রান্না করতে পারবেন। আর খাবার টেবিলে সকলের মুখেই সেই ভাত খেয়ে তৃপ্তির হাসিও দেখতে পারবেন।
বড় দানার চাল
সম্ভব হলে সবসময় ভাত করার জন্য একটু লম্বা বড় দানার চাল নিন। এতে চাল নিচের দিকে লেগে যাবে না।
আগে ভিজিয়ে রাখুন
রান্নার করার আগে চাল অধঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে পারলে ভাল। এতে চাল নরম হয়ে আসে। ফলে খুব বেশি সময় ধরে আগুনের তাপে চাল রাখতে হয় না।
বেশি জল দেবেন না
চাল যখন ফুটবে তখন অনেক জল দেবেন না। যত চাল তার দ্বিগুণ জল দেবেন মাপ করে। বেশি জল অনেক সময়ে ভাত জ্বলজ্বলে করে দেয়। তাই মাপ অনুযায়ী জল দিলে ভাত ভাল হবে।
অন্য পাত্রে ভাত রাখুন
আমরা সাধারণত হাড়ি বা ডেকচিতে রেখে দিই ঢাকা দিয়ে। হাড়ির গরমে ভাত আরও সিদ্ধ হয়ে যায়। ফলে আরও বেশি লেগে যায়। চেষ্টা করুন ভাত হওয়ার পর ভাত অন্য কোনও একটি পাত্রে রেখে দেওয়ার। এতে সাধারণ ঘরের তাপমাত্রায় ভাত থাকবে। অতিরিক্ত উত্তাপ পাবে না আর বেশি গলেও যাবে না।
সঠিক পাত্র বাছা জরুরি
অন্য পাত্রে রাখার জন্যেও এমন পাত্র বাছবেন না যাতে ভাত একসঙ্গে লেগে থাকে এক জায়গায়। মানে ছোট কোনও পাত্র নেবেন না। একটু বড় আর ছড়ানো পাত্র নেবেন। এই পাত্রের মধ্যে রান্না করা ভাত ছড়িয়ে রাখুন। এতেও ভাত ঠিক থাকবে।
ফ্যানের নিচে রাখুন
দেরাদুন রাইস বা বাসমতী রাইস দিয়ে পোলাও বা ফ্রায়েড রাইস বা ভালো কোনো কিছু রান্না করার সময়ে এই পদ্ধতি ব্যবহার করি। সাধারণ চাল রান্না করার সময়েও কিন্তু এই পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। যে পাত্রে ভাত রাখবেন সেই পাত্রের মুখ খানিক সময়ের জন্য খুলে রাখুন। এতে ভাতের জলীয় ভাব চলে যাবে তাড়াতাড়ি আর ভাত ঝরঝরে থাকবে।
কম আঁচে রান্না করা
কম আঁচে আস্তে আস্তে রান্না করলে ভাত কম গলে। এতে সময় একটু বেশি লাগলেও ভাত কিন্তু খুব ভাল হয়। কম আঁচে বেশি সময় নিয়ে হলে ভাত সুসিদ্ধ হয় ভিতর থেকে। আর সব ভাত ঠিক সময় মতো সিদ্ধ হলে লেগে যায় না। ফলে একে অন্যের সঙ্গে লেগে যাওয়ার সম্ভাবনা কমে আসে।
ভাত করার সময় বেশি নাড়বেন না
ভাত বেশি নাড়লে ভেঙে যায়। এই ভাঙা চালের অংশ গলে গিয়ে ভাত স্টিকি করে দেয়। তাই আস্তে আস্তে সময় নিয়ে ভাত করুন। কিন্তু বেশি নাড়বেন না। এক বা দু'বার হাতা দিয়ে নেড়ে দিন যাতে নিচে লেগে না যায় তাও ২০ মিনিট পর পর।
পানিতে পরে চাল দিন
আগে পানি বসিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে নিন। এবার চাল দিন। চাল ভালো হলে আর আগে থেকে ভিজিয়ে রাখা থাকলে বেশি সময় লাগবে না হতে, আর ভালো সিদ্ধ হবে। তাড়াতাড়িও হয়ে যাবে।
ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে নেওয়া
আমরা ভাতের মাড় ফেলে দেওয়ার পর ভাত রেখে দিই। এই সময়ে একটি কাজ করুন। ভাত অল্প একটু ঠাণ্ডা পানিতেদ আরেকবার ধুয়ে নিন। এতে ভাতের তাপ কমে যাবে, আঠা আঠা ভাব কমে যাবে।
সূত্র : নিউজ ১৮
গ্রাম বাংলার অনেক পুরনো একটি ফল ডুমুর। অনেকে ফেলনা ভেবে ফেলে দেন এই ফল। তবে বর্তমানে এই ফলের খুব একটা দেখা পাওয়া যায় না। এই ফল অনেকেই খেতে চান না।
ডুমুরের পুষ্টিগুণ
কেউ কাঁচা খান, কেউ বা রান্না করে, আবার কেউ অন্যান্য ফল বা বিভিন্ন কিছু মিশ্রণে ভর্তা বানিয়ে খান। এই ফলের রয়েছে নানা পুষ্টিগুণ।
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে
ডুমুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। যা খেলে আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হবে
ডুমুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। আর ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমাতে খুব কাজে লাগে। কোষ্ঠকাঠিন্য, পাইলসের সমস্যায় ভুগলে আপনি কিন্তু অবশ্যই ডুমুর খাবেন। আবার মলকে নরম করতেও ডুমুর খাওয়া খুব দরকার।
ওজন কমবে
অনেকেই ওজন কমানোর জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছেন। কিন্তু কিছুতেই ওজন কমাতে পারছেন না। তারা যদি এই ফল প্রতিদিন খান, তবে উপকার পাবেন। ডুমুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। এই ফলে ক্যালরির পরিমাণ কম থাকে। ডুমুর বেশি খেলে আপনার পেট অনেকক্ষণ ভর্তি থাকবে।
হাড় মজবুত থাকবে
আপনি যদি হাড় মজবুত রাখতে চান, তাহলে অবশ্যই ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ ডুমুর খান। ডুমুর খেলে আপনার শরীরে ক্যালসিয়াম তৈরি হবে। ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থাকবে না। হাড় মজবুত হবে। এতে সহজে কিন্তু হাড় ভেঙে যাবে না।
হার্ট ভালো থাকে
হার্ট ভালো রাখতে ডুমুরের জুড়ি মেলা ভার। কারণ, ডুমুরে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। যা আপনার শরীরের ফ্রি-র্যাডিকেল দূর করতে সাহায্য করবে।
গবেষণায় দেখা গেছে, ডুমুর যদি প্রতিদিন খেতে পারেন তবে কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি কমবে। এমনকি আপনার হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমবে। আপনি যদি কোনো রোগে আক্রান্ত থাকেন তাহলে ডুমুর খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।
সূত্র : ওয়ানইন্ডিয়া