রাশিফল

আজ ১৬ এপ্রিল, দিনটি কেমন যাবে আপনার?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আজ ১৬ এপ্রিল, দিনটি কেমন যাবে আপনার?

জীবনের প্রতিটি দিন নতুন কিছু সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসে আর প্রতিটি দিন আমাদের একটু একটু করে শিখতে ও বিকশিত হতে সাহায্য করে। আজ ১৬ এপ্রিল, ২০২৫ দিনটি আপনার জন্য কেমন হতে পারে, কীভাবে সামলাবেন জীবন ও কাজের চ্যালেঞ্জগুলো, সেটি জানতে হলে পড়ুন আজকের রাশিফল।

মেষ (২১ মার্চ-২০ এপ্রিল): কাজে দায়িত্ব বাড়বে। ঘনিষ্ঠ কারো সহযোগিতা পাবেন।

প্রিয়জনের জন্য অর্থ ব্যয় হতে পারে। আপনার অনুভূতিগুলো সততার সঙ্গে প্রকাশ করুন এবং আপনার সঙ্গীর প্রয়োজনগুলোও শুনুন।

আরো পড়ুন
নোয়াখালীতে যুবককে আটকে চাঁদা দাবি, সমন্বয়কসহ গ্রেপ্তার ৫

নোয়াখালীতে যুবককে আটকে চাঁদা দাবি, সমন্বয়কসহ গ্রেপ্তার ৫

 

বৃষ (২১ এপ্রিল-২০ মে): কাজে উন্নতির যোগ প্রবল। পরিকল্পনা বাস্তবায়নে অন্যকে প্রভাবিত করতে পারবেন।

সামান্য বুদ্ধি প্রয়োগ করলেই শুভ ফলের আশা। বাস্তবতার নিরিখে সিদ্ধান্ত নিলে সুফল পাবেন।

মিথুন (২১ মে-২০ জুন): বিশেষ প্রচেষ্টায় সাফল্যের যোগ রয়েছে। কর্মপ্রার্থীদের কাজের সুযোগ আসতে পারে।

ব্যবসায় বাড়তি চাপ আসতে পারে। অর্থপ্রাপ্তিতে বিলম্ব হবে। পেশাজীবীরা অপছন্দের কাজ থেকে বিরত থাকুন।

কর্কট (২১ জুন-২০ জুলাই): সামাজিক কাজে সম্মান বাড়বে। বিনোদনের জন্য ভালো দিন।

প্রিয়জনের জন্য অর্থ ব্যয় হতে পারে। সৃজনশীল কাজে আনন্দ পাবেন। সামান্য বুদ্ধি প্রয়োগ করলেই শুভফলের আশা। রোমান্স শুভ।

সিংহ (২১ জুলাই-২১ আগস্ট): কোনো শুভ প্রচেষ্টার জন্য দিনটি শুভ। বর্তমান পরিস্থিতি পরিবর্তনের সুযোগ আসবে। সমস্যা সমাধানে অন্যের সহযোগিতা পাবেন। পরিবারের মানুষের কাছে আপনার সততার পরিচয় দিতে পারবেন।

আরো পড়ুন
ভয় ধরিয়ে দিয়েও বার্সালোনার শেষ চার ঠেকাতে পারল না ডর্টমুন্ড

ভয় ধরিয়ে দিয়েও বার্সালোনার শেষ চার ঠেকাতে পারল না ডর্টমুন্ড

 

কন্যা (২২ আগস্ট-২২ সেপ্টেম্বর): কোনো কাজে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারবেন। প্রত্যাশিত কাজে অগ্রগতি হবে। কল্যাণমূলক কাজে অগ্রগতি হবে। দিনটিকে ভালো করতে আপনি আপনার লুকানো গুণাবলি ব্যবহার করুন।

তুলা (২৩ সেপ্টেম্বর-২২ অক্টোবর): আপনার কাজে অন্যদের সমর্থন পাবেন। বিরূপ পরিস্থিতিকেও অনুকূলে নিয়ে আসতে পারবেন। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ঋণ গ্রহণের প্রচেষ্টায় অগ্রগতি হবে। আটকে থাকা ব্যাবসায়িক কর্মকাণ্ডে অর্থের জোগান পাওয়া সহজ হবে।

বৃশ্চিক (২৩ অক্টোবর-২১ নভেম্বর): বিশেষ প্রচেষ্টায় সাফল্যের যোগ রয়েছে। নিজের কাজে অন্যকে খুশি করতে পারবেন। পুরনো সমস্যা সমাধানের পথ পাবেন। সাফল্য লাভের জন্য সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা অনুসারে অগ্রসর হতে হবে। বিতর্ক এড়িয়ে চলুন।

ধনু (২২ নভেম্বর-২০ ডিসেম্বর): কোনো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের অগ্রগতি হবে। সামাজিক কাজে অন্যদের সমর্থন পাবেন। আপনার চারপাশে কী ঘটছে, তার প্রতি নজর রাখুন। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় থেকে বিরত থাকুন। সময়ের সদ্ব্যবহার করুন।

আরো পড়ুন
সিলেটে ছুরিকাহত তরুণের লাশ উদ্ধার

সিলেটে ছুরিকাহত তরুণের লাশ উদ্ধার

 

মকর (২১ ডিসেম্বর-১৯ জানুয়ারি) : কাজে উন্নতির যোগ আছে। ব্যবসায়ীদের অর্থভাগ্যের কিছুটা পরিবর্তন হবে। পাওনা আদায়ে অগ্রগতি হবে। তাড়াহুড়া করে কোনো বড় সিদ্ধান্ত নেবেন না। সব কাজ বিচক্ষণতার সঙ্গে করতে হবে।

কুম্ভ (২০ জানুয়ারি-১৮ ফেব্রুয়ারি): নতুন যোগাযোগে সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য নিয়ে এগোতে পারেন। ব্যবসায় ভালো সুযোগ আসতে পারে। সাহসী পদক্ষেপে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করুন। শুভ সময়ের সদ্ব্যবহার করুন। আনন্দে থাকুন।

মীন (১৯ ফেব্রুয়ারি-২০ মার্চ): কর্মক্ষেত্রে কিছুটা চাপ থাকলেও কিছু ইতিবাচক সংবাদ পাবেন। কোনো প্রচেষ্টায় অযথা বিলম্ব হবে। গুরুদায়িত্ব গ্রহণে অনীহা আসতে পারে। কারো সহায়তায় সাময়িক সমস্যার সমাধান হতে পারে।

আহমেদ মাসুদ, বিশিষ্ট অকাল্ট সাধক, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জ্যোতিষী, ফেংশুই ও বাস্তু বিশেষজ্ঞ। যোগাযোগ: ০১৭১১০৫৭৩৭৭ই-মেইল: amasud9995@gmail.com www.astrologerahmedmasud.com

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

লেবুর সঙ্গে যে খাবার খেতে মানা

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
লেবুর সঙ্গে যে খাবার খেতে মানা

লেবু তার রসের জন্য সবার কাছে পরিচিত। এর রস দিয়ে যেমন শরবত তৈরি করে খাওয়া হয় তেমনি সালাদ, শাক-সবজি এবং ডালেও যোগ করে খাওয়া যায়। এটি খাবারের স্বাদ আরো বাড়িয়ে তোলে। অনেকে আবার লেবু খোসাও সালাদে দিয়ে খেয়ে থাকেন।

লেবু স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়। এর পাশাপাশি এতে ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফাইবারের মতো পুষ্টি উপাদানও পাওয়া যায়।

পুষ্টিবিদদের মতে, লেবুতে উপস্থিত অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য আমাদের অনেক রোগ থেকে রক্ষা করে।

তবে কিছু জিনিসের সঙ্গে লেবু খাওয়া উচিত নয়। এর ফলে স্বাস্থ্যের ওপর খারাপ প্রভাব পড়ে, যা পেট সম্পর্কিত সমস্যা তৈরি করতে পারে। জেনে নেওয়া প্রয়োজন লেবুর সঙ্গে কোন জিনিস খাওয়া উচিত নয়।

আরো পড়ুন
ডায়াবেটিক রোগীরা কি মিষ্টি আলু খেতে পারবেন?

ডায়াবেটিক রোগীরা কি মিষ্টি আলু খেতে পারবেন?

 

দুগ্ধজাত পণ্য

লেবুতে সাইট্রিক এসিড পাওয়া যায়, যা দুধ বা অন্যান্য দুগ্ধজাত দ্রব্যের সঙ্গে খাওয়ার সময় প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে।

এ ছাড়া এর ব্যবহার এসিডিক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে, যার ফলে বুক জ্বালাপোড়া ও এসিডিটি হয়।

মশলাদার খাবার

লেবু এসিডিক, তাই মশলাদার খাবারের সঙ্গে খেলে খাবার আরো মশলাদার এবং টক হয়ে যায়। যা স্বাদ নষ্ট করতে পারে।

সামুদ্রিক খাবার

সারা বিশ্বের মানুষ প্রায়শই মাছের সঙ্গে লেবু খায়, কিন্তু হালকা স্বাদের মাছের সঙ্গে লেবু খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। কারণ, এটি এর স্বাদ নষ্ট করে।

আরো পড়ুন
‘সান অ্যালার্জি’ কেন হয়, কিভাবে প্রতিরোধ করবেন

‘সান অ্যালার্জি’ কেন হয়, কিভাবে প্রতিরোধ করবেন

 

মিষ্টি ফল

লেবুর স্বাদ ও গঠন তিক্ত। মিষ্টি ফলের সঙ্গে এটি খেলে এর স্বাদ নষ্ট হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, স্ট্রবেরি বা তরমুজের সঙ্গে লেবু মেশাবেন না।

বাটারমিল্ক ও দই

দুধের মতো লেবুর রসও বাটারমিল্ক এবং দইকে জমাট বাঁধতে পারে। যদি আপনি এই উপাদানগুলো মিশ্রিত করতে চান, তাহলে ধীরে ধীরে এবং সঠিক পদ্ধতিতে এটি করা ভালো।

আরো পড়ুন
গরমে চুল ভালো রাখবে যেসব ফল

গরমে চুল ভালো রাখবে যেসব ফল

 

সূত্র : ইটিভি

মন্তব্য

গরমে পেট ঠাণ্ডা রাখবে দই, আর কী উপকার

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
গরমে পেট ঠাণ্ডা রাখবে দই, আর কী উপকার
সংগৃহীত ছবি

গ্রীষ্মে আমাদের শরীরের বিশেষ যত্নের প্রয়োজন পড়ে। কারণ তীব্র সূর্যের আলো ও উচ্চ তাপমাত্রার কারণে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যাগুলো এড়াতে খাদ্যতালিকায় এমন জিনিস অন্তর্ভুক্ত করা উচিত, যা তাপের কারণে সৃষ্ট সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করবে।

এর জন্য দই এমন একটি বিকল্প, যা কেবল পাচনতন্ত্রকে শক্তিশালী করে না, বরং শরীরকে ঠাণ্ডা করতে এবং পানিশূন্যতা প্রতিরোধ করতেও সাহায্য করে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দই একটি দুগ্ধজাত পণ্য, যা ল্যাকটোব্যাসিলাস বুলগারিকাস ও স্ট্রেপ্টোকক্কাস থার্মোফিলাসের মতো উপকারী ব্যাকটেরিয়া দিয়ে তৈরি করা হয়। দই তৈরির প্রক্রিয়াটি দুধকে প্রোবায়োটিক, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ও খনিজ সমৃদ্ধ একটি ক্রিমি, ট্যাঞ্জি পদার্থে রূপান্তরিত করে, যা বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য সুবিধা দেয়।

আরো পড়ুন
গরমে প্রয়োজনের অধিক পানি পান করলে কী হয়

গরমে প্রয়োজনের অধিক পানি পান করলে কী হয়

 

এসব উপকারের জন্য গ্রীষ্মের দিনে দই খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। আজ জেনে নিন, গ্রীষ্মে দই খেলে আমরা আরো কী কী উপকার পেতে পারি—

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, দইয়ে থাকা প্রোবায়োটিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

এই উপকারী ব্যাকটেরিয়া অ্যান্টিবডির উৎপাদনকে উদ্দীপিত করে এবং ইমিউন কোষকে সক্রিয় করে। যা শরীরের সংক্রমণ ও রোগ সৃষ্টিকারী এজেন্টদের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা বাড়ায়। তাই ডায়েটে নিয়মিত দই যোগ করতে।

ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ

দই ভিটামিন ও খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ।

যেমন ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও ভিটামিন বি ১২। দই খেলে শরীর প্রয়োজনীয় পুষ্টি পায়, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এক কাপ দইয়ে প্রায় ২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে, যা শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়।

আরো পড়ুন
গরম না ঠাণ্ডা, কোন পানি দিয়ে গোসল করলে মিলবে উপকার

গরম না ঠাণ্ডা, কোন পানি দিয়ে গোসল করলে মিলবে উপকার

 

রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে

দই খেলে তা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এর প্রোটিন ও চর্বি উপাদান কার্বোহাইড্রেটের হজমকে ধীর করে দেয়।

রক্তের প্রবাহে চিনির এই ধীরে ধীরে মুক্তি রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি রোধ করে। তাই দই ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী, কারণ এটি স্থিতিশীল গ্লুকোজের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং রক্তে শর্করার ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণ করে।

ত্বক ও চুলের জন্য ভালো

দইয়ে উপস্থিত ল্যাকটিক এসিড ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এটি নিয়মিত খেলে আপনার চুল পুষ্টি পাবে এবং চুল পড়া, শুষ্কতা সমস্যা থেকে মুক্তি পাবে। এর পাশাপাশি, এটি আপনার ত্বককে শুষ্ক হতেও বাধা দেয়।

আরো পড়ুন
গরমে চুল ভালো রাখবে যেসব ফল

গরমে চুল ভালো রাখবে যেসব ফল

 

তাপপ্রবাহ ও পানিশূন্যতা

দই হিটস্ট্রোক ও তাপের কারণে সৃষ্ট পানিশূন্যতা  রক্ষা করতে সাহায্য করে। দইয়ে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে, যা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে।

ওজন নিয়ন্ত্রণ

দই খেলে পেট ভরা থাকে, ফলে বেশি খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

এ ছাড়া গ্রীষ্মের দিনে দই খেলে শরীর ঠাণ্ডা থাকে। এটি খেলে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকে এবং তাপজনিত সমস্যা কমে।

আরো পড়ুন
ডায়াবেটিক রোগীরা কি মিষ্টি আলু খেতে পারবেন?

ডায়াবেটিক রোগীরা কি মিষ্টি আলু খেতে পারবেন?

 

সূত্র : বোল্ডস্কাই

মন্তব্য

ডিম ফ্রিজে রাখলে কত দিন ভালো থাকে

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
ডিম ফ্রিজে রাখলে কত দিন ভালো থাকে
সংগৃহীত ছবি

সিদ্ধ, ভাজা, পোচ, হাফ বয়েল কিংবা রকমারি পদ, বিভিন্নভাবে ডিম খাওয়া যায়। এই ডিম অনেকেরই প্রিয় খাবারের তালিকায় একেবারে ওপরের দিকে থাকে। বলা যায়, ডিম পছন্দ করেন না এরকম মানুষ খুব কমই আছে।

ডিম রান্না করা যেমন সহজ, তেমন পুষ্টিগুণেও ভরপুর।

ডিম শরীরের জন্য খুবই উপকারী। বেশিরভাগ মানুষই তাদের শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ করতে ডিম খান। পুষ্টিগুণে ভরপুর ডিম খেলে শুধু হাড়ই মজবুত হয় না, শরীরের আরো অনেক সমস্যার সমাধান হয়।

অনেকে বাড়িতে অন্যান্য ফল ও সবজির মতোই ডিম ফ্রিজে রাখেন।

তবে ফ্রিজে রাখা সত্ত্বেও ডিম ভাঙার পর অনেক সময় অদ্ভুত গন্ধ বের হয়। ডিম ফ্রিজে রাখার একটি নির্দিষ্ট সময় আছে। কিভাবে ডিম ফ্রিজে রাখবেন এবং কতদিন রাখবেন, তা জানাতেই আজকের প্রতিবেদন। চলুন, জেনে নেওয়া যাক।

আরো পড়ুন
গরমে প্রয়োজনের অধিক পানি পান করলে কী হয়

গরমে প্রয়োজনের অধিক পানি পান করলে কী হয়

 

ফ্রিজে ডিম কত দিন ভালো থাকে

৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস (৪০ ডিগ্রি ফারেনহাইট) বা তার কম তাপমাত্রায় সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা হলে ডিম তিন থেকে পাঁচ সপ্তাহ পর্যন্ত তাজা থাকতে পারে। এটাও মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে ডিমের কার্টনের মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ থাকে না। তবে কত তারিখের আগে খেতে হবে সেটা থাকে অনেক সময়। ডিম ভালো রাখতে সব সময় আসল কার্টনে রাখুন।

ডিম খারাপ হয়েছে কি না পরীক্ষা করার উপায়  

আপনার ফ্রিজে রাখা ডিম খাওয়ার উপযোগী নাকি খারাপ হয়ে গেছে, তা একটি পরীক্ষার মাধ্যমে বুঝতে পারবেন।

এই পরীক্ষা করার জন্য এক বাটি পানিতে ডিম রাখুন।

আরো পড়ুন
গরম না ঠাণ্ডা, কোন পানি দিয়ে গোসল করলে মিলবে উপকার

গরম না ঠাণ্ডা, কোন পানি দিয়ে গোসল করলে মিলবে উপকার

 
  • যদি ডিম ডুবে যায় তাহলে এটি তাজা এবং ভালো।
  • যদি এটি সোজা হয়ে থাকে তাহলে এটি পুরনো হলেও খেতে পারেন।
  • ডিমটি পানিতে ভাসলে বুঝবেন নষ্ট হয়ে গেছে এবং এটি ফেলে দিন।

ডিম কিভাবে সংরক্ষণ করবেন

আপনি ডিম কোথায় সংরক্ষণ করেন তা গুরুত্বপূর্ণ। ডিমের আসল কার্টনে ফ্রিজের মধ্যে রাখুন। ফ্রিজের দরজায় ডিম রাখা এড়িয়ে চলুন। কারণ তাপমাত্রার ক্রমাগত ওঠানামা করে সতেজতাকে প্রভাবিত করতে পারে। 

আরো পড়ুন
গরমে চুল ভালো রাখবে যেসব ফল

গরমে চুল ভালো রাখবে যেসব ফল

 

সূত্র : আজতক বাংলা

মন্তব্য

যেসব ফলের বীজ খেলে হতে পারে বিপদ

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
যেসব ফলের বীজ খেলে হতে পারে বিপদ
সংগৃহীত ছবি

ফল খেলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে, একথা সবাই জানেন। কিন্তু কিছু ফলের বীজ খেয়ে ফেললে সেটা ক্ষতির কারণ হতে পারে—এটা অনেকেই জানেন না। কিছু কিছু ফলের বীজ শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর হতে পারে যদি সেগুলো চিবিয়ে বা ভেঙে খাওয়া হয়। এর মূল কারণ, এই বীজগুলোতে কিছু প্রাকৃতিক রাসায়নিক যৌগ থাকে, যা হজমের সময় সায়ানাইড নামক একটি বিষাক্ত পদার্থ উৎপন্ন করতে পারে।

কোন কোন ফলের বীজ চিবিয়ে বা ভেঙে খেলে বিপদ হতে পারে, তা জানাতেই আজকের প্রতিবেদন। চলুন, জেনে নেওয়া যাক।

আপেল বীজ

আপেলের বীজে অ্যামিগডালিন নামক একটি যৌগ থাকে। যখন এই বীজ চিবানো বা হজম করা হয়, তখন এটি সামান্য পরিমাণে হাইড্রোজেন সায়ানাইড নির্গত করে।

অল্প পরিমাণে বীজ খেলে তেমন কোনো ক্ষতি হয় না, কারণ শরীর তা নিষ্ক্রিয় করতে সক্ষম। তবে, প্রচুর পরিমাণে আপেল বীজ চিবিয়ে খেলে বিষক্রিয়া হতে পারে।

আরো পড়ুন
ডায়াবেটিক রোগীরা কি মিষ্টি আলু খেতে পারবেন?

ডায়াবেটিক রোগীরা কি মিষ্টি আলু খেতে পারবেন?

 

চেরি বীজ

চেরির বীজেও অ্যামিগডালিন থাকে। এটিও হজমের সময় সায়ানাইড উৎপন্ন করতে পারে।

তাই চেরি খাওয়ার সময় বীজ ফেলে দেওয়া উচিত এবং ভুল করে মুখে চলে গেলেও তা চিবানো উচিত নয়।

পীচ বীজ

পীচের বীজের ভেতরেও অ্যামিগডালিন থাকে। এটিও চিবিয়ে খেলে সায়ানাইড বিষক্রিয়ার কারণ হতে পারে।

আলুবোখারা বীজ

আলুবোখারার বীজও একই কারণে ক্ষতিকর হতে পারে। এর মধ্যেও অ্যামিগডালিন থাকে, যা হজমের সময় সায়ানাইড তৈরি করে।

আরো পড়ুন
‘সান অ্যালার্জি’ কেন হয়, কিভাবে প্রতিরোধ করবেন

‘সান অ্যালার্জি’ কেন হয়, কিভাবে প্রতিরোধ করবেন

 

অ্যাপ্রিকট বীজ

অ্যাপ্রিকটের বীজেও অ্যামিগডালিন থাকে এবং এটিও সায়ানাইড তৈরি করতে পারে। কিছু সংস্কৃতিতে অ্যাপ্রিকটের বীজ খাওয়া হয়, তবে তা অবশ্যই সীমিত পরিমাণে এবং বিশেষ প্রক্রিয়াকরণের পর। কাঁচা এবং বেশি পরিমাণে এই বীজ খাওয়া বিপজ্জনক হতে পারে।

সাধারণভাবে, এই ফলগুলোর আস্ত বীজ গিলে ফেললে তেমন কোনো সমস্যা হয় না কারণ বীজের শক্ত খোলের কারণে অ্যামিগডালিন সহজে নির্গত হতে পারে না। তবে, বীজ চিবিয়ে বা ভেঙে খেলে বিষক্রিয়ার ঝুঁকি বাড়ে। শিশুদের ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি আরো বেশি।

আরো পড়ুন
গরম না ঠাণ্ডা, কোন পানি দিয়ে গোসল করলে মিলবে উপকার

গরম না ঠাণ্ডা, কোন পানি দিয়ে গোসল করলে মিলবে উপকার

 

সূত্র : আজকাল

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ