ভুয়া ফটোকার্ড নিয়ে পিনাকীর বার্তা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ভুয়া ফটোকার্ড নিয়ে পিনাকীর বার্তা
সংগৃহীত ছবি

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের লোগো সম্পাদনার মাধ্যমে ভুয়া ফটোকার্ড প্রচার করা হচ্ছে। সরকারের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গসহ বিশিষ্টজনদের হেয় করতে প্রচার করা হচ্ছে এসব ফটোকার্ড।

এবার ভুয়া ফটোকার্ড বন্ধে পরামর্শ দিলেন জনপ্রিয় লেখক ও অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য। 

রবিবার বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ নিয়ে একটি পোস্ট দিয়েছেন তিনি।

আরো পড়ুন
পর্যটনকেন্দ্রে নবদম্পতির ওপর হামলা, অতঃপর...

পর্যটনকেন্দ্রে নবদম্পতির ওপর হামলা, অতঃপর...

 

ওই পোস্টে পিনাকী ভট্টাচার্য বলেন, ‘বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমগুলোকে সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে একটা নির্দেশনা দেওয়া উচিত যে তারা যেসব ফটোকার্ড বানাবে সেটায় মূল নিউজের একটা কিউ আর কোড দেবে। ফলে ফটোকার্ডটা অথেন্টিক কি না, সেটা চেক করা যাবে সহজেই। ভুয়া ফটোকার্ড বানানো বন্ধ হবে। আমি নিজেই বিভ্রান্ত হয়ে যাই মাঝেমধ্যে ফটোকার্ড দেখে।

তিনি আরো বলেন, ‘সরকার থেকে না বললেও সংবাদমাধ্যমগুলো এটা অনুসরণ করতে পারে। তাহলে কয়েক দিন পরপর আলাদা করে জানাতে হবে না যে আমাদের নামে ছড়ানো এই ফটোকার্ড ভুয়া।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

দ্বিমত প্রকাশও অব্যাহত থাকুক : হাসনাত

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
দ্বিমত প্রকাশও অব্যাহত থাকুক : হাসনাত
ফাইল ছবি

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এখন টিভির সাংবাদিকদের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দিবাগত রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে এ দাবি জানান তিনি।

হাসনাত লিখেছেন, ‘এখন টিভির সাংবাদিকদের চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে। আমরা এই দ্বিমত প্রকাশের স্বাধীনতার জন্যই আন্দোলন করেছিলাম।

আপনার এই গালির স্বাধীনতার জন্যই আন্দোলন করেছিলাম।’

তিনি বলেন, ‘শুধু মত প্রকাশ নয়, দ্বিমত প্রকাশও অব্যাহত থাকুক।’

মন্তব্য

‘জান্নাতে কোনো ধর্ষক নেই, আছিয়ার ঘুমে কেউ ব্যাঘাত ঘটাবে না’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
‘জান্নাতে কোনো ধর্ষক নেই, আছিয়ার ঘুমে কেউ ব্যাঘাত ঘটাবে না’
পিনাকী ভট্টাচার্য।

আজ দুপুর ১টার দিকে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মাগুরায় নির্যাতিত শিশু আছিয়ার মৃত্যু হয়েছে। আইএসপিআর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে শিশু আছিয়ার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

তার মৃত্যুতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ও ব্লগার পিনাকী ভট্টাচার্য।

ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি লিখেছেন, ‘জান্নাতে কোনো ধর্ষক নেই।

জান্নাতে আছিয়ার ঘুমে কেউ ব্যাঘাত ঘটাবে না। শুনেছি নির্যাতনের শিকার হয়ে মৃত্যুবরণ করলে সে শহীদের মর্যাদা পায়। সেই হিসেবে আমাদের বোন আছিয়া শহীদ। আর কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, শহীদকে তোমরা মৃত বলো না।

আছিয়া মারা যায়নি। দুনিয়ার জাহান্নাম থেকে মুক্তি পেয়ে আল্লাহর জান্নাতে চলে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন পিনাকী।

ওই পোস্টে পিনাকী ভট্টাচার্য আরো বলেন, ‘মহান আল্লাহ তাআলা তাকে ভালো রাখুক। আর যারা এই দুনিয়াটা ওর জন্য জাহান্নাম বানাইয়া দিছিল, তাদের দুনিয়াকে আর আখিরাত দুইটাই যেন জাহান্নাম হয়ে যায়।

আমরা তো আল্লাহরই আর নিশ্চিতভাবে আমরা তারই দিকে ফিরে যাব।’ (২:১৫৬)

শিশু আছিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি অপূর্ব জাহাঙ্গীর জানান, প্রধান উপদেষ্টা নির্যাতনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত আসামিদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন।

৫ মার্চ শিশুটি মাগুরায় বোনের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে নির্যাতনের শিকার হয়। ওই ঘটনায় ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন শিশুটির মা।

মামলা করার পর শিশুটির বোনের স্বামী, বোনের শ্বশুর, শাশুড়ি ও ভাশুরকে গ্রেপ্তারের পর রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।

মন্তব্য

আছিয়ায় মৃত্যুতে যা বললেন ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আছিয়ায় মৃত্যুতে যা বললেন ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক
সংগৃহীত ছবি

ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি মারা গেছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তাদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানিয়েছে। শিশুটির মৃত্যুর সংবাদে দেশজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। মৃত্যুর সংবাদটি ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গেই ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড চেয়ে সোশ্যাল মাধ্যমে স্ট্যাটাস দিচ্ছে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আছিয়ার মৃত্যুর সংবাদে নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেছেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির। আজ বৃহস্পতিবার দেওয়া পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘মাগুরার কতিপয় নৃশংস নরপিশাচের লালসার শিকার হয়ে নিগৃহীত হয়েছে আমাদের বোন। এত দিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থেকে অবশেষে ইন্তেকাল করেছে সে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

’ 

তিনি আরো লিখেছেন, ‘নারী ও শিশুদের  সুরক্ষা নিশ্চিত করতে আমরা ব্যর্থ হচ্ছি। নারী ও শিশুদের অরক্ষিত রেখে কোনো উন্নয়ন বা সংস্কার অর্থবহ হবে না। এ ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা আমাদের সমগ্র জাতির বিবেককে নাড়া দিয়েছে। আমাদের সবাইকে কাঁদিয়েছে।

অতিদ্রুত  ধর্ষক ও খুনিচক্রের ঘাতকদের  দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানাচ্ছি। আমি তার বিদেহী রুহের মাগফিরাত কামনা করছি। শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করছি। মহান আল্লাহ তার পরিবারের সহায় হোন। আমিন।

মন্তব্য

আছিয়ার ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ডের মাধ্যমে শাস্তির দৃষ্টান্ত স্থাপন হোক : হাসনাত-সারজিস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আছিয়ার ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ডের মাধ্যমে শাস্তির দৃষ্টান্ত স্থাপন হোক : হাসনাত-সারজিস
সংগৃহীত ছবি

ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি মারা গেছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তাদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানিয়েছে। শিশুটির মৃত্যুর সংবাদে দেশজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। মৃত্যুর সংবাদটি ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গেই ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড চেয়ে স্যোশাল মাধ্যমে স্ট্যাটাস দিচ্ছে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আছিয়ার মৃত্যুর সংবাদে নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সংগঠনটির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। তারা উভয়েই একই স্ট্যাটাস দিয়েছেন।

তারা স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘আমাদের বোন আছিয়া আর নেই। আছিয়ার ধর্ষণের বিচারের মাধ্যমে বাংলাদেশের ইতিহাসে ধর্ষকদের শাস্তির এক দৃষ্টান্ত স্থাপন হোক।

বিচারহীনতা, বিচারে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ এবং দীর্ঘসূত্রতা বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থাকে যে ধ্বংসাবশেষ জায়গায় নিয়ে গিয়েছে, শিশু আছিয়ার ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার মাধ্যমে সেই বিচারব্যবস্থা আবার জেগে উঠুক। পুরো বাংলাদেশ বোন আছিয়ার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী, লজ্জিত।’

এদিকে শিশুটির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। আসামিদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

গত ৫ মার্চ শিশুটি মাগুরায় বোনের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে নির্যাতনের শিকার হয়। ওই ঘটনায় ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন শিশুটির মা। মামলা করার পর শিশুটির বোনের স্বামী, বোনের শ্বশুর, শাশুড়ি ও ভাসুরকে গ্রেপ্তারের পর রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ