<p>আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পরিদর্শন করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।</p> <p>মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) তাদের ট্রাইব্যুনালের ভবন ও সংলগ্ন এলাকা ঘুরিয়ে দেখান চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।</p> <p>পরে চিফ প্রসিকিউটর তাজুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘তারা এসেছিলেন মূলত ট্রাইব্যুনালের পুরনো ভবন, যেখানে বিচার কার্যক্রম হবে- সেটার যে সংস্কারকাজ চলছে তা দেখতে। গণপূর্তের কৌশলীরাও তাদের সঙ্গে ছিলেন। তাদের থেকে কাজের অগ্রগতি জেনেছেন। উপদেষ্টারা যত দ্রুত সম্ভব তাদের সংস্কারকাজ শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন।’ </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="কোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছেন না সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/08/1728384069-2f1cd6d38f1b657151a581c1fd5ecb59.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>কোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছেন না সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/Court/2024/10/08/1433120" target="_blank"> </a></div> </div> <p>কোটা সংসস্কার ও শেখ হাসিনার সরকার পতনের আন্দোলনে হত্যা, গণহত্যার যেসব অভিযোগ উঠেছে, সেসব অভিযোগের বিচার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তবর্তী সরকার। সে জন্য ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনও নতুন করে গঠন করা হয়েছে।</p> <p>গত ৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কোটা সংস্কার ও সরকার পতনের আন্দোলন সারা দেশে গণহত্যা চালানোর অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ৩২টি পৃথক অভিযোগ করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৩টি অভিযোগ জমা পড়ে চিফ প্রসিকিউটরের দপ্তরে। বাকিগুলো ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় দাখিল করা হয়েছে।</p>