ঢাকা, শুক্রবার ২৫ এপ্রিল ২০২৫
১১ বৈশাখ ১৪৩২, ২৫ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, শুক্রবার ২৫ এপ্রিল ২০২৫
১১ বৈশাখ ১৪৩২, ২৫ শাওয়াল ১৪৪৬

ফ্যাসিবাদীব্যবস্থার বিলোপ চায় জেএসডি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
ফ্যাসিবাদীব্যবস্থার বিলোপ চায় জেএসডি
সংগৃহীত ছবি

জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেছেন, ফ্যাসিবাদী মতাদর্শের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক-রাজনৈতিক সংগ্রাম বা লড়াইকে পরিচালিত করতে হবে গণমানুষের মতাদর্শে দীক্ষিত যৌথ নেতৃত্বে পরিচালিত সংগঠন দ্বারা।

তিনি বলেন, ‘ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের পর আমাদের করণীয় হচ্ছে—ফ্যাসিবাদ উচ্ছেদ ও ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ করে অংশীদারির ভিত্তিতে নতুন রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনা এবং শাসনপদ্ধতি প্রবর্তন করা।’

আজ শনিবার জেএসডির কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির সভায় সভাপতির বক্তৃতায় আ স ম আবদুর রব এসব কথা বলেন।

সভায় দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন রাজনৈতিক প্রস্তাবনা উত্থাপন করেন।

প্রস্তাবে বলা হয়, ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে নতুন বাস্তবতা হাজির হয়েছে। শাসনব্যবস্থা রূপান্তরের মাধ্যমে জনগণের মুক্তির প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নেওয়ার সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে। শুধু রাজনৈতিক দল নয়, বাংলাদেশের শাসনক্ষমতা রূপান্তরের জন্য বিকশিত সমাজশক্তিকে রাজনৈতিক-সংগ্রামে উপনীত করে রাষ্ট্র ক্ষমতার অংশীদারি নিশ্চিত করতে হবে। এটাই রূপান্তরের পথ।

‘এটাকেই সুনির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করতে হবে। এযাবৎ বাংলার মানুষ আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তনের লক্ষ্যে বারবার আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে। জনগণ তথা শ্রমজীবী-কর্মজীবী এবং পেশাজীবীসহ সব স্তরের নারী, পুরুষ, কিশোর, যুবা, আবাল-বৃদ্ধ-বনিতার ব্যাপক অংশগ্রহণের মাধ্যমে দেশে একাধিকবার গণ-অভ্যুত্থানও সংঘটিত হয়েছে; কিন্তু জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা কখনোই বাস্তবায়িত হয়নি। জনগণ বারবার প্রতারিত হয়েছে।

প্রচলিত রাজনৈতিকধারা জনগণের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি। ফলে জনগণ ঘরে ফিরে যাওয়ার সাথে সাথে বারবারই আন্দোলন ব্যর্থ হয়েছে।’
 
‘বারবার এই বিশাল গণ-আন্দোলন এবং গণ-অভ্যুত্থাননের পর প্রত্যাশিত আশা-আকাঙ্ক্ষা অর্জনে হতাশা আর ব্যর্থতার উপর্যুপরি চক্র থেকে জাতিকে বের হয়ে আসতে হবে। সফল গণ-অভ্যুত্থান সংঘটনে যেমন প্রয়োজন, তেমনি দেশ ও জাতি বিনির্মাণেও সব শ্রমজীবী-কর্মজীবী-পেশাজীবীর অংশীদারি দরকার। এ জন্য দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষে সব শ্রমজীবী-কর্মজীবী-পেশাজীবী জনগণের অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রতিনিধিত্ব এবং কৃত্যভিত্তিক প্রশাসন কায়েমই হবে গণ-অভ্যুত্থানের আশা-আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের স্থায়ীরূপ।
তাহলেই আর বারবার রক্তাক্ত গণ-অভ্যুত্থানের প্রয়োজন হবে না। কারণ, এই প্রক্রিয়ায় গণ-অভ্যুত্থানের অংশীজনরাই রাষ্ট্রবির্নিমাণে নিয়োজিত থাকবেন। এতে জনগণের অন্তর্ভুক্তিমূলক স্বশাসন কায়েম হওয়ায় ফ্যাসিবাদও সমূলে উৎপাটিত হবে।’

‘স্বাধীন দেশের উপযোগী ও জনগণের অভিপ্রায়মুখী গণ-মানুষের শাসনব্যবস্থা প্রবর্তনের লক্ষ্য অর্জনে দেশে দ্বিতীয় ধারার রাজনীতির অনুসারীদের ঐক্যবদ্ধ হওয়া প্রয়োজন এবং কার্যকর ঐক্যের জন্য প্রচেষ্টা গ্রহণও আবশ্যক। সুতরাং, ফ্যাসিবাদীব্যবস্থা উচ্ছেদে অংশীদারত্বের গণতন্ত্রের মতাদর্শের ভিত্তিতে নতুন রাজনৈতিকশক্তি গড়ে তোলার প্রয়োজনীয় ও কার্যকর উদ্যোগ জেএসডিকেই গ্রহণ করতে হবে।’

জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দীন মাহমুদ স্বপনের পরিচালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন তানিয়া রব, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সিরাজ মিয়া, ছানোয়ার হোসেন তালুকদার, সোহরাব হোসেন, দেওয়ান ইস্কান্দার রাজা চৌধুরী, আমিন উদ্দিন, আব্দুল লতিফ খান, মিয়া হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাঈনুর রহমান, কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী, সৈয়দ বেলায়েত হোসেন বেলাল, মোশাররফ হোসেন, লোকমান হাকিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান মতি, অধ্যক্ষ আব্দুল মোতালেব, মোহাম্মদ আমির উদ্দিন, কামাল উদ্দিন মজুমদার সাজু, এস এম শামসুল আলম নিক্সন, ইকবাল খান জাহিদ, আব্দুল্লাহ আল মামুন, লোকমান হোসেন বাবলু, নুরু রহমান, সৈয়দ বিপ্লব আজাদ, মুজতবা কামাল, ইকবাল হোসেন, মোহাম্মদ আজম খান, অধ্যক্ষ হারুনুর রশীদ বাবুল, শফিউল আলম, শামসুদ্দিন মজুমদার, আমানুল্লাহ খানসহ কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

দেশে ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠায় আমরা বদ্ধপরিকর : ডা. শফিকুর রহমান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
দেশে ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠায় আমরা বদ্ধপরিকর : ডা. শফিকুর রহমান
সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘জামায়াত দেশ ও জাতির মুক্তি ও কল্যাণের জন্য দীর্ঘ পরিসরে আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা দেশে একটি ন্যায়-ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর। আমরা দেশ, দেশের মাটি ও মানুষকে ভালোবাসি। মানুষের কল্যাণ ও মুক্তিই হচ্ছে জামায়াতের রাজনীতির মূলনীতি।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর মিরপুরের কাফরুলের ইব্রাহিমপুরে কেন্দ্র ঘোষিত গণসংযোগ পক্ষ উপলক্ষে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত গণসংযোগ কর্মসূচিতে অংশ গ্রহণ করে এসব কথা বলেন তিনি। 

জামায়াতে ইসলামীর নিজস্ব কোনো এজেন্ডা নেই জানিয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘বিশ্বনবী (সা.) যে ইনসাফভিত্তিক, বৈষম্যমুক্ত ও শান্তির সমাজ কায়েম করেছিলেন আমরা তেমনি একটি ইনসাফপূর্ণ ও মানবিক সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য সর্বাত্মক সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছি।’

আরো পড়ুন
জুলাই-আগস্টের স্পিরিটকে সম্মান জানিয়ে রাজনীতি করতে হবে : মামুনুল হক

জুলাই-আগস্টের স্পিরিটকে সম্মান জানিয়ে রাজনীতি করতে হবে : মামুনুল হক

 

তিনি বলেন, ‘মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনই সর্বময় ক্ষমতার মালিক। তিনি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা দেন এবং ইচ্ছামতো কেড়েও নেন।

তিনিই মহান সত্তা, যিনি যাকে ইচ্ছা সম্মানিত করেন; আবার বেইজ্জতিও করেন। তা আমরা জুলাই বিপ্লবে সরাসরি প্রত্যক্ষ করেছি। তারা ক্ষমতার দম্ভে মানুষের ওপর লাগামহীন জুলুম-নির্যাতন চালিয়েছে। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে রাজনৈতিক ও আদর্শিকভাবে মোকাবেলা না করে হত্যা, সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, জেল, জুলম, গুপ্তহত্যার পথ বেছে নিয়েছে।
তারা মনে করেছিল যে, তাদের এমন অপশাসন ও দুঃশাসন কেয়ামত পর্যন্ত স্থায়ী হবে। কিন্তু আল্লাহ জালেমদের ছাড় দিলেও ছেড়ে দেন না। মূলত আমাদের ওপর আল্লাহর সাহায্য এসেছে। স্বৈরাচারের সাজানো-গোছানো তখতে তাউস বালির বাঁধের মতো তছনছ হয়ে গেছে। তাই এ বিজয়কে অর্থবহ ও টেকসই করতে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

দেশ ও জাতির মুক্তির জন্য সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আল্লাহ আমাদের আশরাফুল মাখলুকাত হিসাবে সৃষ্টি করেছেন। আর সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হলো ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের সব ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা বিধান করা। চিড়িয়াখানার পশু-পাখি আল্লাহর অধীনে ও মানুষের নিয়ন্ত্রণে খুবই সুশৃঙ্খল। আর মানুষের ক্ষমতা কোনোভাবেই আনলিমিটেড নয়; আল্লাহ তা’য়ালাই সর্বময় ও নিরঙ্কুশ ক্ষমতার অধিকারী। তাই দুনিয়ায় শান্তি ও আখেরাতে মুক্তি লাভ করতে হলে সবাইকে কুরআন-সুন্নাহর আদর্শের দিকে ফিরে আসতে হবে।’

দ্বিন প্রতিষ্ঠায় সবাইকে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়ে জামায়াত আমির আরো বলেন, ‘আল্লাহ বাব্বুল আলামিন আমাদের সবার ওপর দ্বিন প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা চালানোকে অত্যাবশ্যকীয় করে দিয়েছেন। যুগে যুগে নবী-রাসুলগণ একই দায়িত্ব নিয়ে দুনিয়াতে প্রেরিত হয়েছিলেন। বিশ্বনবী (সা.) একই মিশনে নিয়ে দুনিয়াতে প্রেরিত হয়ে একটি সফল বিপ্লব সাধন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। তিনি এ কাজ সুসম্পন্ন করেছিলেন তার ওপর অবতীর্ণ অহীর বিধানের মাধ্যমে। কিন্তু তিনি শেষ নবী হওয়ায় দুনিয়াতে নতুন করে আর কোনো অহী আসবে না। কিন্তু বিশ্বনবী (সা.)-এর ওপর নাজিলকৃত কালামে হাকিমে মানবজীবনের সব সমস্যার সমাধান দেওয়া হয়েছে। তাই আমাদের প্রত্যেককেই বাস্তবজীবনে কুরআনের আদর্শের অনুসারি হয়ে দ্বিন প্রতিষ্ঠার আন্দোলনকে বেগবান করতে হবে।

এ সময় আমিরে জামায়াতের সাথে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমির মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি লস্কর মোহাম্মদ তসলিম, কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি মাহফুজুর রহমান, ডা. ফখরুদ্দীন মানিক প্রমুখ।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সংস্কারের নামে সময়ক্ষেপণ করবেন না : রুয়েল (ভিডিওসহ)

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সংস্কারের নামে সময়ক্ষেপণ করবেন না : রুয়েল (ভিডিওসহ)

ঢাকা মহানগর (উত্তর) ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মেহেদী হাসান রুয়েল কালের কণ্ঠকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘আমরা সরকারকে বারবার বলছি সংস্কারের নামে সময়ক্ষেপণ করবেন না। আমরা আন্দোলন করেছি কথা বলার অধিকারের জন্য, ভোটের অধিকারের জন্য। যদি ভোটের অধিকারের ক্ষরণ হয়, আবার যদি কথা বলার অধিকারের ক্ষরণ হয় তাহলে বর্তমান সরকার আর স্বৈর সরকারের মধ্যে কোনো পার্থক্য থাকবে না।’

বিস্তারিত ভিডিওতে...

 

মন্তব্য

মানুষ ভোট দেওয়ার জন্য প্রস্তুত : আমীর খসরু

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
মানুষ ভোট দেওয়ার জন্য প্রস্তুত : আমীর খসরু
সংগৃহীত ছবি

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘মানুষ ভোট দেওয়ার জন্য প্রস্তুত। নির্বাচন হচ্ছে মানুষের ভোটাধিকারের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করে গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনা। এটা একটা জনগণের মালিকানার বিষয়।’

বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বাম গণতান্ত্রিক ঐক্য এবং জন অধিকার পার্টির সঙ্গে বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন তিনি।

 

আমীর খসরু সাংবাদিকদের বলেন, ‘ধারাবাহিক আলোচনার অংশ হিসেবে আমরা আজও বাম গণতান্ত্রিক ঐক্য এবং বাংলাদেশ জন অধিকার পার্টির সঙ্গে বৈঠক করেছি। নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছি।’

আরো পড়ুন
টোল প্লাজায় যুবদলের হামলায় আহত পাঁচ, ১৪ লাখ টাকা লুট

টোল প্লাজায় যুবদলের হামলায় আহত পাঁচ, ১৪ লাখ টাকা লুট

 

তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলকে ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতায় যেতে হবে। যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করবে, তারা তো এটাই মনে করবে, তাই না? ভোট হবে, ক্ষমতায় যাবে।

নির্বাচিত সদস্যরাই নির্বাচিত হয়ে সংসদে যাবেন, ক্ষমতায় যাবেন। এটাই তো গণতন্ত্র। এটা বুঝতে অসুবিধা হওয়ায় তো কোনো কারণ দেখছি না।’

বৈঠকে আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লা বুলু, বাম গণতান্ত্রিক ঐক্যের সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ এবং বাংলাদেশ জন অধিকার পার্টির সভাপতি ইসমাইল হোসেন সম্রাট।

প্রসঙ্গত, গত ১৭ এপ্রিল থেকে বিএনপি তার শরিক জোট ও মিত্রদের সঙ্গে পরবর্তী করণীয় ঠিক করতে আলোচনা শুরু করে। এখন পর্যন্ত বিএনপি ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, এলডিপি, সিপিবি, বাসদ, লেবার পার্টি, গণ অধিকার পরিষদ, এনডিএম ও গণফোরামের সঙ্গে বৈঠক করেছে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে ফ্যাসিবাদ আর ফিরবে না : এ্যানি (ভিডিওসহ)

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে ফ্যাসিবাদ আর ফিরবে না : এ্যানি (ভিডিওসহ)

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ৩১ দফা বাস্তবায়ন ও একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে সব রাজনৈতিক দলকে সম্পৃক্ত করা গেলে দেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ ফিরে আসতে পারবে না।

বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁওয়ে ইএসডিওর জয়নাল আবেদীন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত দিনব্যাপী এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় এ কথা বলেন এ্যানি। কর্মশালার আয়োজন করে ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপি।

বিস্তারিত ভিডিওতে...

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ