বাঘা যতীনের ভাস্কর্য ভাঙচুর: যুবলীগ নেতাসহ আসামিরা ৩ দিনের রিমান্ডে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বাঘা যতীনের ভাস্কর্য ভাঙচুর: যুবলীগ নেতাসহ আসামিরা ৩ দিনের রিমান্ডে
বাঘা যতীনের ভাস্কর্য ভাঙচুরের ঘটনায় রিমান্ড পাওয়া ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি (বহিষ্কৃত) আনিসুর রহমানসহ তিন আসামি। ফাইল ছবি।

কুষ্টিয়ায় বিপ্লবী বাঘা যতীনের ভাস্কর্য ভাঙার ঘটনায় গ্রেপ্তার বহিষ্কৃত যুবলীগ নেতা আনিসসহ তিন আসামির তিন দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

আজ সোমবার (২১ ডিসেম্বর) তিন আসামিকে কুষ্টিয়ার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সেলিনা খাতুনের আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ইন্সপেক্টর রাকিব হাসান তাঁদের সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করলে আদালত তাদের তিন দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

যে তিন আসামির রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়েছে তাঁরা হলেন কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি রায়ডাঙা গ্রামের মহিউদ্দিনের ছেলে আনিসুর রহমান আনিস (৩৫), তাঁর সহযোগী কয়া গ্রামের শাহাব উদ্দিনের ছেলে হৃদয় আহমেদ (২০) ও একই উপজেলার ছেঁউড়িয়া মণ্ডলপাড়ার নাজিম উদ্দিনের ছেলে সবুজ হোসেন (২০)।

 

গত বৃহস্পতিবার (১৭ ডিসেম্বর) রাতে কুষ্টিয়ার কয়া কলেজের সামনে স্থাপিত ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম যোদ্ধা বিপ্লবী বাঘা যতীনের ভাস্কর্য ভাঙার ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় পরের দিন শুক্রবার বিকেলে কয়া কলেজের অধ্যক্ষ হারুন অর রশীদ বাদী হয়ে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করেন।

ওইদিন সকালে কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও অধ্যক্ষের সঙ্গে ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী কয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আনিসুর রহমান আনিসকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নেওয়া হয়। পরে আনিসকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

আনিসের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী শুক্রবার রাতে অন্য দুজনকেও গ্রেপ্তার করা হয়। 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

কয়রায় বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ

কয়রা (খুলনা) প্রতিনিধি
কয়রা (খুলনা) প্রতিনিধি
শেয়ার
কয়রায় বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ
প্রতীকী ছবি

খুলনার কয়রায় চাঁদাবাজির অভিযোগে বিএনপি নেতা আবু সাঈদ বিশ্বাসসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। মঙ্গলবার  (৪ ফেব্রুয়ারি) কয়রা গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে উপজেলা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি করেন।

আবু সাঈদ কয়রা উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক। তিনি উপজেলার মঠবাড়ি গ্রামের মৃত সামছুর বিশ্বাসের ছেলে।

 

মামলার অন্যান্য আসামিরা হলেন মঠবাড়ি গ্রামের আজিজুল বিশ্বাসের ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান, আবু সাইদ বিশ্বাসের ছেলে মেহেদি হাসান রানা, মৃত মোকছেদ বিশ্বাসের ছেলে জিয়াদ আলী, মৃত ইসমাইল মোল্যার ছেলে ইয়াছিন এবং খুলনার বয়রা গ্রামের সেলিম চৌধুরীর ছেলে ফরহাদ হোসেন। 

মামলায় বাদী উল্লেখ করেন, পাঁচ বছর মেয়াদে একটি জমি নিয়ে বাগদা ও অন্যান্য মাছ চাষ করছেন তিনি। কিন্তু ১ নম্বর আসামির নেতৃত্বে অন্যান্য আসামিরা তার নিকট তিন লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। আসামিরা বলেন, এই এলাকায় মৎস্য ঘের করতে হলে বাৎসরিক চাঁদা দিতে হবে।

 

বাদী চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে আসামিরা বাদীর মৎস্য ঘেরে প্রবেশ করে টানা জাল ও খেওলা জাল দিয়ে মাছ ধরতে থাকলে বাদী ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে মাছ ধরতে নিষেধ করেন। এ সময় আসামিরা উত্তেজিত হয়ে বাদীকে হত্যার উদ্দেশ্যে ঘিরে ধরে এবং ঘেরের মাছ লুট করে নেয়। 

আসামিরা ঘেরের রাস্তাঘাট কেটে ক্ষতি সাধন করেন এবং ঘেরের বাগদা, হরিনা, পারশে, ভেটকি তেলাপিয়া মাছ ধরে নিয়ে যায়। যার আনুমানিক মূল্য ২ লাখ ৩০ হাজার টাকা।

তাদের কর্মকাণ্ডে বাধা দিলে দা, কুড়াল, হাতুড়ি, করাত, লাঠি দেশীয় অস্ত্র দিয়ে মৎস্য ঘেরের বাসা ভাঙচুর করে। 

আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে কয়রা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দিয়েছেন। 

এ ব্যাপারে আবু সাঈদের কাছে জানতে কয়েকবার ফোন দিলে তার মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।

মন্তব্য

বাঁশখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ছয়জন ব্যবসায়ীকে জরিমানা

বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
শেয়ার
বাঁশখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ছয়জন ব্যবসায়ীকে জরিমানা
বাঁশখালীতে চাঁদপুর বাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করছেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ম্যাজিস্ট্রেট মো. জসিম উদ্দিন

বাঁশখালী উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ও কৃষি বিপণন আইনে ছয়জন ব্যবসায়ীকে ২১ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) দুপুর ১টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত পুকুরিয়া ইউনিয়নের চাঁদপুর বাজারে এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ম্যাজিস্ট্রেট মো. জসিম উদ্দিন। এ সময় সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ম্যাজিস্ট্রেট মো. জসিম উদ্দিনকে সহযোগিতা করেন রামদাস পুলিশ ফাঁড়ির পুলিশ দল। 

জরিমানা প্রাপ্ত ব্যবসায়ীরা হলেন— মোহাম্মদ আবছার এক হাজার টাকা, ফয়েজ আহমেদ এন্ড সন্স ৩ হাজার টাকা, কামাল স্টোর ১০ হাজার টাকা, মুবিনুল হক ৫০০ টাকা,  আরিফ হাসান ৩ হাজার টাকা,  আজাদ হোসেন ২ হাজার টাকাসহ সর্বমোট ২১ হাজার ৫০০ টাকা।

আরো পড়ুন
কসবায় স্ত্রী-শ্যালিকাকে হত্যা, স্বামী গ্রেপ্তার

কসবায় স্ত্রী-শ্যালিকাকে হত্যা, স্বামী গ্রেপ্তার

 

বাঁশখালী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ম্যাজিস্ট্রেট মো. জসিম উদ্দিন বলেন, অভিযান অব্যাহত আছে। ব্যবসায়ীরা নিত্য পণ্য বিক্রয়ে ভোক্তাদের ক্ষতির চেষ্টা করলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ব্যবসায়ীদের সেবামূলক চিন্তা ও সততার মাধ্যমে ব্যবসা করার আহŸান জানান তিনি।
 

মন্তব্য

ফেনীতে ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

ফেনী প্রতিনিধি
ফেনী প্রতিনিধি
শেয়ার
ফেনীতে ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
প্রতীকী ছবি

ফেনী আলকেমি হাসপাতালে পারুল আক্তার (৪৫) নামের এক রোগীর ভুল চিকিৎসায় মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সোমবার (৪ মার্চ) বিকেলে রোগীর ভাই আমির হোসেন ফেনী সিভিল সার্জন কার্যালয়ে লিখিতভাবে ডা. মাহবুবা খানম ও সহযোগীদের দায়ী করে এ অভিযোগ দায়ের করেন।

অভিযোগে সূত্রে জানা যায়, দাগনভূঞা উপজেলার মধ্যমচন্ডিপুর নয়াপাড়া গ্রামের পারুল আক্তার (৪৫) জরায়ু অপারেশন করার জন্য ফেনী আলকেমি হাসপাতালে ভর্তি হন। গত ২০ ফেব্রুয়ারি ডা. মাহবুবা খানম তার অপারেশন করেন।

অপারেশনের দুইদিন পর রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ডা. দেলোয়ার হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়।

কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ নেওয়া হলে চিকিৎসকরা জানান, আগের চিকিৎসক অপারেশন করার সময় ভুল করেছে। ফলে পায়খানার রাস্তা কেটে যায় এবং মল শরীরের বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে শরীরে জীবাণু ঢুকে পড়ে।

এজন্য আবার অপারেশন করতে হবে এবং রোগীর বেঁচে থাকার সম্ভাবনা কম। 

গত রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) কুমিল্লা মেডিক্যালে পুনরায় অপারেশন করার ১ দিন পর রোগী মারা যায়।

রোগীর ভাই আমির হোসেন বলেন, ডা. মাহবুবা ও তার সহযোগীরা উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা না করে ভুল অপারেশন করেছে। এতে আমার বোনের মৃত্যু হয়েছে।

আমি তদন্তপূর্বক ন্যায়বিচার আশা করি।

এ বিষয়ে ডা. মাহবুবা খানম বলেন, অপারেশন হওয়ার দুইদিন পর সমস্যা দেখা দিলে আমরা রোগীকে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠাই। অপারেশন করার সময় সফলভাবেই সম্পন্ন হয়েছে।

ফেনীর সিভিল সার্জন ডা. শিহাব উদ্দিন অভিযোগ গ্রহণ করেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন। আগামী দুই দিনের মধ্যে তদন্ত কমিটির মাধ্যমে তদন্তপূর্বক দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন বলে জানিয়েছেন।


 

মন্তব্য

শিক্ষককে বিএনপি নেতার হত্যার হুমকি, প্রতিবাদে বিক্ষোভ

পটুয়াখালী প্রতিনিধি
পটুয়াখালী প্রতিনিধি
শেয়ার
শিক্ষককে বিএনপি নেতার হত্যার হুমকি, প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সংগৃহীত ছবি

পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার ইদ্রকুল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. আলতাফ হোসেনকে কুপিয়ে মাথা বিচ্ছিন্ন করে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনার প্রতিবাদে আজ মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সকাল ১১টা ৩০ মিনিটে বিদ্যালয়ের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচিতে অংশ নেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। এর আগে সোমবার বিকেলে ওই শিক্ষক জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে বাউফল থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।

হুমকি প্রদানকারী মো. জাহাঙ্গীর হোসেন। তিনি বিএনপি দলীয় পটুয়াখালী জেলা আইনজীবী ফোরামের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। বর্তমানে পটুয়াখালী জেলা ও দায়রা জজ আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটরের দায়িত্ব পালন করছেন।

মানববন্ধন, সমাবেশে ও বিক্ষোভ মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা আইনজীবী জাহাঙ্গীরের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন।

ওই শিক্ষককে দেওয়া হুমকি ও গালমন্দের কল রেকর্ড ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া মোবাইল ফোনের কল রেকর্ডের সত্যতা সাংবাদিকদের কাছে স্বীকার করেছেন শিক্ষক আলতাফ হোসেন এবং আইনজীবী মো. জাহাঙ্গীর হোসেন।

বিষয়টি নিয়ে ইন্দ্রকুল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ সহকারী শিক্ষক (ইসলাম ধর্ম) আলতাফ হোসেন বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে বিদ্যালয় পরিচালনার আহ্বায়ক কমিটি গঠনের জন্য জেলা প্রশাসকের কাছে তিনজনের তালিকা পাঠিয়েছেন প্রধান শিক্ষক। কমিটির সভাপতি হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেছিলেন আইনজীবী জাহাঙ্গীর হোসেন।

তবে তার (জাহাঙ্গীর) নাম প্রস্তাবে নাই। এ জন্য আমাকে (আলতাফ) দায়ী করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তিনি (জাহাঙ্গীর) আমাকে হত্যার হুমকি এবং  গালমন্দ করেন। বিষয়টি আমি (আলতাফ) বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে জানিয়েছি এবং থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছি। আমার সঙ্গে জাহাঙ্গীরের কোনো বিরোধ নেই।
’ 

ভাইরাল কল রেকর্ড প্রসঙ্গে আইনজীবী জাহাঙ্গীর হোসেন হুমকির সত্যতা স্বীকার করে সাংবাদিকদের বলেন, ‘কল রেকর্ড ভাইরাল হওয়া ভালো, এতে অসুবিধা নেই। সে গালমন্দ পায় দেখে, তাকে গালাগাল করেছি। সে (আলতাফ) আমার ছোট ভাই থেকে বীমা করার জন্য তিন লাখ টাকা নিছে। সেটা ফেরত দেয় না, তাই গালমন্দ করেছি। তার (আলতাফ) মাইরে মাফ নাই। টাকা ফেরত দেবে, নইলে মাইর খাইবে- সোজা কথা।’

এ বিষয়ে ইন্দ্রকুল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘বিদ্যালয়ের অ্যাডহক কমিটির সভাপতি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে জাহাঙ্গীর আমাকেও গালমন্দ এবং হুমকি দিয়েছে। সভাপতি মনোনয়নের বিষয়ে আমার কিছু করার নেই। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও জেলা প্রশাসক (ডিসি) মহোদয় যাচাই-বাছাই করে সভাপতি মনোনয়ন দেন।’ 

বাউফল থানার অফিসার ইন চার্জ (ওসি) মো. কামাল হোসেন বলেন, ‘সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। এটি আইনি প্রক্রিয়ায় সামনে এগোবে।’

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ