ঢাকা, রবিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৫
১৪ বৈশাখ ১৪৩২, ২৭ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, রবিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৫
১৪ বৈশাখ ১৪৩২, ২৭ শাওয়াল ১৪৪৬

নাইট কোচের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
শেয়ার
নাইট কোচের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে নাইট কোচের ধাক্কায় আলা-আমীন (৩৫) নামের এক মোটরসাইকেল আরোহীর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়াও আহত হয়েছেন আরো দুজন। বৃহস্পতিবার (২২ জুন) রাত সাড়ে ৮টায় রাণীশংকৈল-পীরগঞ্জ পাকা সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত আল-আমীন উপজেলার আমজুয়ান গ্রামের বেলাল হোসেনের ছেলে।

এ ছাড়া আহতরা হলেন- একই গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে মাজেদ আলী (৪০) ও তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে বেলাল (৩৮) আহত হয়েছেন। 

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, এদিন রাতে রাণীশংকৈল থেকে ঢাকাগামী নাইট কোচ রাজ পরিবহন পুরাতন সেন্টারের পাটগাঁও নামের স্থানে পৌঁছলে একই দিকে যাওয়া একটি মোটরসাইকেলকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এতে মোটরসাইকেল আরোহী আল-আমীনসহ তিনজন ছিটকে পরেন। পথচারীরা ঘটনাস্থল থেকে আল-আমীনকে প্রথমে পীরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়।

পরে অবস্থার অবনতি দেখে তাকে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। দিনাজপুর নিয়ে যাওয়ার সময় রাস্তায় তার মৃত্যু হয়।

রাণীশংকৈল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গুলফামুল ইসলাম মন্ডল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, দুর্ঘটনার সঙ্গে জড়িত রাজ পরিবহন নাইট কোচটিকে আটক করে পাশের পীরগঞ্জ থানার হেফাজতে রাখা হয়েছে। তবে বাসের চালক ও হেলপার পলাতক রয়েছে।

এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। পেলে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

কাদেরিয়া বাহিনীর প্রশাসক বীর মুক্তিযোদ্ধা এনায়েত করিমের দাফন সম্পন্ন

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
শেয়ার
কাদেরিয়া বাহিনীর প্রশাসক বীর মুক্তিযোদ্ধা এনায়েত করিমের দাফন সম্পন্ন
সংগৃহীত ছবি

মুক্তিযুদ্ধকালীন কাদেরিয়া বাহিনীর প্রশাসক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু মোহাম্মদ এনায়েত করিম মারা গেছেন। রবিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে টাঙ্গাইল শহরের পাড় দিঘুলিয়া জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা শেষে তাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।

শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় এনায়েত করিম মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর।

বার্ধক্যজনিত কারণে অসুস্থ হয়ে পড়লে শনিবার সন্ধ্যায় তাকে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়। মৃত্যুকালে তিন স্ত্রী, ছয় ছেলে ও তিন মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন তিনি।

আরো পড়ুন
গরমের মধ্যেই বৃষ্টি নিয়ে সুখবর

গরমের মধ্যেই বৃষ্টি নিয়ে সুখবর

জানাজায় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হামিদুর হক মোহনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতরা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

‘লিখিত পরীক্ষায় বাছাই হওয়া ২৮৫ জনকে আমার ফোন নম্বর দিয়ে দিয়েছি’

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
শেয়ার
‘লিখিত পরীক্ষায় বাছাই হওয়া ২৮৫ জনকে আমার ফোন নম্বর দিয়ে দিয়েছি’
সংগৃহীত ছবি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার এহতেশামুল হক বলেন, ‘লিখিত পরীক্ষায় বাছাই হওয়া ২৮৫ জনকে আমার ফোন নম্বর দিয়ে দিয়েছি। তাদের বলেছি যদি কেউ টাকা চায় তাহলে যেন আমাকে ফোন করে বলে আমি টাকাটা পাব কি না। আমি আমার জায়গা থেকে স্বচ্ছতার বিষয়টি স্পষ্ট করে দিয়েছি। আমি চাচ্ছি শতভাগ স্বচ্ছ একটা নিয়োগ হোক।

রবিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। 

কনস্টেবল পদে নিয়োগ নিয়ে প্রতারকচক্র সক্রিয় হয়েছে। এ বিষয়ে পুলিশের নজরদারি অব্যাহত আছে। ইতোমধ্যেই এক দালালের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে বলেও তিনি জানান।

এহতেশামুল হক আরো বলেন, ‘আমার বিবেক ধ্বংস হচ্ছে। স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ দেব। আমি আর দালালরা কৌশলে টাকা নিয়ে যাবে—এটা কোনোভাবেই হতে পারবে না। অস্বচ্ছতার জায়গা হবে না।

এদেরকে রোধ করা লাগবে।’

এ সময় জানানো হয়, নিয়োগ নিয়ে দালালি করার ঘটনায় জেলার সরাইল উপজেলার কালিকচ্ছ গ্রামের মো. মিলন মিয়া (২৯) নামে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। দালালির বিষয়ে আরো যেসব খবর আসছে সেগুলো নজরদারি করা হচ্ছে।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, কনস্টেবল পদে মোট ৩৯ থেকে ৪০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।

এরই প্রেক্ষিতে ৫২৪ জন পুরুষ ও ৬৩ জন নারী অনলাইনে আবেদন করেন। ৬, ৭ ও ৮ এপ্রিল মাঠ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন ৩৭৫ জন পুরুষ ও ৪২ জন নারী। এর মধ্যে শারীরিক সক্ষমতা যাচাই পরীক্ষা শেষে ২৭৮ জন পুরুষ ও মাত্র নয়জন নারী প্রার্থী লিখিত পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হয়েছেন। আগামী ৪ মে লিখিত পরীক্ষা এবং ১৪ মে মনস্তাত্বিক ও মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

পুলিশ সুপার এহতেশামুল হক নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিভিন্ন বিষয় স্পষ্ট করে তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘শারীরিক বাছাই প্রক্রিয়ায় শতভাগ স্বচ্ছতা বজায় রাখা হয়। প্রত্যেকের পরীক্ষার ভিডিও সংরক্ষণ করা আছে। অনেকে রিভিউ হিসেবে দেখতে এসে লজ্জিত হয়ে গেছেন। তারা বুঝতে পেরেছেন যে বাদ পড়া প্রার্থী কি কারণে উত্তীর্ণ হতে পারেননি।’

তিনি বলেন, ‘লিখিত পরীক্ষার সবকিছু ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে হবে। পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সময় প্রশ্ন আসবে। অংশগ্রহকারীদের খাতা সিলগালা করে পাঠানো হবে। এছাড়া এইচএসসি ও এসএসসি স্ট্যান্ডার্ডে পরীক্ষা নেওয়ার পর এমনভাবে খাতা পাঠানো হবে যে কেউ বুঝতেই পারবে না কার কোন খাতা। আমরা শুধু ফলাফল সিট পাবো। ৬০ মার্কের মধ্যে ২২.৫ প্রাপ্তরা লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হিসেবে গণ্য হবেন। লিখিত পরীক্ষার যে ১৫ মার্ক এর মধ্যে উপস্থিত হলেই প্রার্থী আট পাবেন। অর্থাৎ কেউ ফেল করবেন না। যারা ভালো করবেন তাদেরকে সর্বোচ্চ ১২ দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে কোনো দালালে মাধ্যমে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। বিষয়টি আপনারা (মিডিয়াকর্মী) প্রচার করবেন। তাহলে দালালরা সুযোগ নিতে পারবেন না। আমরা আমাদের নজরদারি অব্যাহত রেখেছি। এমন কিছু পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

তিনি বলেন, ‘আগে কী হয়েছে জানি না। অনেক কিছু শুনি। এসব নিয়ে মন্তব্য করতে চাই না। কিন্তু টাকা ছাড়া যে পুলিশে চাকরি হয় সেটা মানুষকে বিশ্বাস করাতে চাই। এ জন্য নিয়োগপ্রত্যাশীসহ সবার সহযোগিতা প্রয়োজন।’

মন্তব্য

হেরোইন মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
শেয়ার
হেরোইন মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
সংগৃহীত ছবি

চাঁপাইনবাবগঞ্জে হেরোইন বিক্রির উদ্দেশ্যে নিজ হেফাজতে রাখার অভিযোগে ফারুক হোসেন (৩৭) নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। রবিবার (২৭ এপ্রিল) দায়রা জজ মো. মিজানুর রহমান আসামির উপস্থিতিতে এই রায় দেন।

ফারুক সদর উপজেলার চর আলাতুলী রোডপাড়া গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (পিপি) আব্দুল ওয়াদুদ জানান, ২০২২ সালের ১৯ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে নিজ বসতবাড়ি থেকে এক কেজি ৫০০ গ্রাম হেরোইনসহ ফারুকে আটক করে র‌্যাব-৫ ব্যাটালিয়ন।

এ ঘটনায় ২০ ডিসেম্বর চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানায় ফারুককে আসামি করে মামলা করেন র‌্যাবের তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) শাহজাহান আলী। 

আরো পড়ুন
দৈনন্দিনের যেসব অভ্যাস বাদ দিলে ভালো থাকবে লিভার

দৈনন্দিনের যেসব অভ্যাস বাদ দিলে ভালো থাকবে লিভার

তিনি আরো জানান, ২০২৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি ফারুককে একমাত্র অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) এবং সদর থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আকতারুজ্জামান। ১১ জনের সাক্ষ্য, প্রমাণ ও শুনানীর পর আদালত রবিবার ফারুককে দোষী সাব্যস্ত করে সাজা ঘোষণা করেন। আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এড. মো. জাকির হোসেন।

মন্তব্য

কাজ না করেই টাকা আত্মসাৎ, এলজিইডির প্রকৌশলী ও ঠিকাদারদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
শেয়ার
কাজ না করেই টাকা আত্মসাৎ, এলজিইডির প্রকৌশলী ও ঠিকাদারদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
ছবি : কালের কণ্ঠ

টাঙ্গাইলের নাগরপুরে রাস্তার কাজ না করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) কমকর্তাদের যোগসাজশে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় রবিবার (২৭ এপ্রিল) দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) টাঙ্গাইলের উপসহকারী পরিচালক বাসেদ আলী বাদী হয়ে দুটি মামলা করেছেন।

মামলার আসামিরা হলেন টাঙ্গাইল এলজিইডির সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী এবং বর্তমানে প্রধান কার্যালয়ের মনিটরিং ও মূল্যায়ন শাখার নির্বাহী প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, নাগরপুর উপজেলার সাবেক প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমান, নাগরপুরের উপসহকারী প্রকৌশলী শহিদুল ইসলাম, সাবেক উপসহকারী প্রকৌশলী মোহাম্মদ মাইনুল হক, মেসার্স ফ্রেন্ডস কনস্ট্রাকশনের স্বত্বাধিকারী শহীদুর রহমান খান এবং মেসার্স সৈয়দ মজিবর রহমানের স্বত্বাধিকারী সৈয়দ মজিবর রহমান।

এলজিইডির কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশে ঠিকাদার কাজ না করেই ৫২ লাখ ৫৯ হাজার ১০৭ টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে দুদকের মামলায় উল্লেখ করা হয়।

 জানা যায়, নাগরপুর উপজেলার গয়হাটা ও দপ্তিয়র ইউনিয়নের দুটি কাজ শেষ না করেই উধাও ঠিকাদার ও ইঞ্জিনিয়ার। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করে দুদক। তদন্তে অভিযোগের প্রাথমিকভাবে সত্যতা পাওয়া যায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে মামলা করে দুদক।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলায় এম আর আর আই ডি পি প্রকল্পের আওতায় দপ্তিয়ার ইউনিয়ন পরিষদ থেকে তেবাড়িয়া রাস্তার ১৬০০ মিটার বিটুমিন/ পিচ ঢালাই (বিসি) এবং তিনটি বক্স কালভার্ট নির্মাণের জন্য ২০১৯ সালের আগস্টে এলজিইডির সঙ্গে চুক্তি করে টাঙ্গাইলের ফ্রেন্ডস কনস্ট্রাকশন নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ব্যয় ধরা হয় দুই কোটি ২০ লাখ টাকা। পরে নামমাত্র নিম্নমানের খোয়া ফেলে ঠিকাদার আর আসেননি। অভিযোগ রয়েছে, এ কাজে পারস্পরিক যোগসাজশে ৩১ লাখ ১ হাজার ৫৯১ টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে।

গয়হাটা থেকে ভারড়া রাস্তায় পিচ ঢালাই (বিসি) করার জন্য ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে এলজিইডির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয় সৈয়দ মুজিবুর রহমান অ্যান্ড অবনী এন্টারপ্রাইজ নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এতে নির্মাণ ব্যয় ধরা হয় চার কোটি ৪০ লাখ টাকা। এ কাজে আত্মসাৎ করা হয়েছে ২১ লাখ ৫৭ হাজার ৫১৬ টাকা।

সূত্র আরো জানায়, এই কাজ দুটির বিল ২০২৩ সালের জুন মাসে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। দপ্তিয়ারের রাস্তার চূড়ান্ত বিল ও পারফরম্যান্স সিকিউরিটিও ফেরত দেওয়া হয়েছে।

দুদক বলছে, প্রকল্পের কাজ আংশিক বাস্তবায়ন করে কাজের চূড়ান্ত বিল উত্তোলন করার প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়া গেছে। বাস্তবায়িত আংশিক কাজে নিচের বালুর স্তর ঠিক পাওয়া গেলেও খোয়া-বালু থিকনেস অনেক কম। পাওয়া গেছে নিম্নমানের খোয়া। অপর প্রকল্পে আংশিক কাজ করে বিধি বহির্ভূতভাবে অতিরিক্ত বিল প্রদান করার প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়া গেছে।

অভিযোগ রয়েছে, জেলার এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী থাকা অবস্থায় রফিকুল ইসলাম ঠিকাদার ও ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে যোগসাজশে এসব টাকা আত্মসাৎ করেন। ক্ষমতার অপব্যবহার করে রফিকুল ইসলাম লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন। 

টাঙ্গাইল জেলা দুদকের সহকারী পরিচালক নূর আলম কালের কণ্ঠকে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, খুব শিগগির অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হবে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ