<p>সি‌লে‌টের গোয়াইনঘাট সীমান্ত দি‌য়ে ভার‌তে চি‌নি আন‌তে অনুপ্রবেশ করা ১৩ বাংলা‌দে‌শি‌কে আটক ক‌রে‌ছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বিএসএফ। র‌বিবার (২২ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দি‌কে তারা উপ‌জেলার তামা‌বিল সোনা‌টিলা নামক সীমান্ত দি‌য়ে ভার‌তে অনুপ্রবেশ ক‌রে‌ছি‌লেন বলে জানা গেছে।</p> <p>নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, রবিবার রাত আনুমানিক ৮টার সময় সিলেট ব্যাটালিয়ন (৪৮ বিজিবি) এর অধীনস্থ তামাবিল বিওপির দায়িত্বপূর্ণ ১২৭৪/৭ এস পিলারের গোয়াইনঘাট উপজেলার তামাবিল এলাকার সোনাটিলা নামক সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশ করে। অবৈধভাবে বাংলাদেশে ভারতীয় চিনি আনতে গেলে চিনির গুদাম থেকে ১৩ বাংলাদেশি শ্রমিককে ধরে নিয়ে যায় বিএসএফ ৪/নানকিং বিএসএফ ক্যাম্প ডাউকির সদস্যরা।</p> <p>অভিযোগ রয়েছে, তাদের আটকের বিষয়টি জানতে পারলে ভারতীয় চোরাকারবারির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তাদের মাধ্যমে বিএসএফ সদস্যরা ৯ লাখ টাকা দাবি করেছেন। এতো টাকা দিতে রাজি না হলে সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) দুপুরে তাদেরকে ভারতীয় পুলিশের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="শেখ হাসিনা পরিবারের আর্থিক লেনদেনের নথি তলব" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2024/12/24/1735027498-8c6fa04e3d1fe0bf8261733b57f8d86e.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>শেখ হাসিনা পরিবারের আর্থিক লেনদেনের নথি তলব</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/12/24/1460803" target="_blank"> </a></div> </div> <p>স্থানীয় কয়েকজন জা‌নি‌য়ে‌ছেন আটককৃত বাংলাদেশি কয়েকজন শ্রমিকের নাম জানা যায়। তারা হলেন- গোয়াইনঘাট উপজেলার গুচ্ছগ্রামের সোহাগ (২৪), একই গ্রামের সিরাজ মিয়ার ছেলে রুবেল (২২), জামাল মিয়ার ছেলে মোবারক (২০), ধনু মিয়ার ছেলে রনি (২১) এবং সোনাটিলা গ্রামের আরিফ ও নয়ন নামের দুইজন যুবকসহ আরো অজ্ঞাতনামা ৭ জন। </p> <p>এ বিষয়ে সিলেট ব্যাটালিয়ন (৪৮ বিজিবি) এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. হাফিজুর রহমান, পিএসসি কা‌লের কণ্ঠ‌কে বলেন, আমরা সোর্স থেকে শুনেছি ক‌য়েকজন‌কে আটক ক‌রেছে। ত‌বে বিএসএফ বা শ্রমিকদের পরিবার কেউ এখ‌নো আমা‌দের কিছু জানায়নি বা অভিযোগ করেনি।</p>