সাবেক প্রতিমন্ত্রী-এমপিসহ ২০১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সাবেক প্রতিমন্ত্রী-এমপিসহ ২০১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
সংগৃহীত ছবি

আদালত প্রাঙ্গণে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমদের ওপর হামলার ঘটনায় সাবেক শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম চৌধুরীসহ ২০১ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) বিকালে চট্টগ্রামের প্রথম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবু বক্কর সিদ্দিকের আদালতে মামলাটি করেন চন্দনাইশের বাসিন্দা সালাহ উদ্দিন।

আরো পড়ুন
যার যত দাবি আছে, সব নিয়ে শাহবাগে আসুন : আব্দুল কাদের

যার যত দাবি আছে, সব নিয়ে শাহবাগে আসুন : আব্দুল কাদের

 

মামলায় চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ ও সাতকানিয়ার একাংশ) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম চৌধুরী, সংরক্ষিত আসনের সাবেক সংসদ সদস্য চেমন আরা তৈয়ব, চন্দনাইশ পৌরসভার সাবেক মেয়র মাহবুবুল আলম খোকা, চন্দনাইশ উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল কাইয়ূম চৌধুরী ও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমানসহ ২০১ জনকে আসামি করা হয়েছে।

জানা যায়, আদালত মামলার আবেদন গ্রহণ করে সরাসরি এজাহার হিসেবে নথিভুক্ত করার জন্য নগরীর কোতোয়ালি থানাকে নির্দেশ দিয়েছেন।

আদালতের বেঞ্চ সহকারী নুর-ই খোদা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মানহানির অভিযোগে দায়ের হওয়া একটি মামলায় হাজিরা দিতে ২০১১ সালের ২৪ নভেম্বর চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদ। 

এ সময় আদালত প্রাঙ্গণে আসামিরা সংঘবদ্ধ হয়ে অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে অলি আহমদ এবং তার সঙ্গে যাওয়া এলডিপির নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করেন। 

বাদীর আইনজীবী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘২০১ জন আসামির বিরুদ্ধে আমরা আদালতে মামলার আবেদন দাখিল করেছিলাম।

আদালত আমাদের আবেদন গ্রহণ করে কোতোয়ালি থানাকে সরাসরি এজাহার হিসেবে রেকর্ডের নির্দেশ দিয়েছেন।’

মন্তব্য

চুয়াডাঙ্গায় ১৮টি সোনার বারসহ আটক ২

চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
শেয়ার
চুয়াডাঙ্গায় ১৮টি সোনার বারসহ আটক ২
ছবি: কালের কণ্ঠ

চুয়াডাঙ্গায় যাত্রীবাহী বাস থেকে ১৮টি সোনার বারসহ দুজনকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) দুপুরে চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের পরিচালক লে. কর্নেল নাজমুল হাসান এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

আটক ব্যক্তিরা হলেন—দামুড়হুদা উপজেলার পিরপুরকুল্লা গ্রামের মৃত খোদা বকসের ছেলে রফিকুল ইসলাম (৪২) ও কুমিল্লা জেলার দেবিদার থানার হোসেনপুর গ্রামের মসলে উদ্দিনের ছেলে লিটন খান (২৬)।

আরো পড়ুন

কয়রায় বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ

কয়রায় বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ

 

লে. কর্নেল নাজমুল হাসান বলেন, ‘ঢাকা থেকে চুয়াডাঙ্গার দিকে আসা পূর্বাশা পরিবহনের একটি গাড়ি চুয়াডাঙ্গা বিজিবির কার্যালয়ের সামনে থামানো হয়।

ওই গাড়ি তল্লাশি করে সন্দেহভাজন দুজনকে আটক করা হয়। তাদের তল্লাশি করে ১৮ টি সোনার বার জব্দ করা হয়েছে। যার ওজন দুই কেজি ৪১২ গ্রাম। এগুলোর বর্তমান বাজারমূল্য আনুমানিক ২ কোটি ৯৩ লাখ ৭৮ হাজার ২১৩ টাকা।

তিনি আরো জানান, এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

মন্তব্য

জামালপুরে চলছে বাস ধর্মঘট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

জামালপুর প্রতিনিধি
জামালপুর প্রতিনিধি
শেয়ার
জামালপুরে চলছে বাস ধর্মঘট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
সংগৃহীত ছবি

জামালপুরে বাস শ্রমিক ও মালিক সমিতির ডাকা ধর্মঘটে যাত্রীরা চরম দুর্ভোগে পড়ছেন। বাসের সঙ্গে জেলা শহরে চলাচলকারী সিএনজিচালিত অটোরিকশাও চলাচল বন্ধ হয়েছে।

মঙ্গলবার (৪ মার্চ) বিকাল ৫টা পর্যন্ত ধর্মঘটে অনড় অবস্থান রয়েছে বাস শ্রমিক ও মালিক সমিতি। গত সোমবার বিকেল জামালপুর জেলা বাস-মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়ন ও জেলা বাস মালিক সমিতি যৌথভাবে ধর্মঘটের ঘোষণা দেয়।

 

শহরের কেন্দ্রীয় ও পৌর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ঘুরে দেখা যায়, বাস টার্মিনাল থেকে কোনো বাস বের হয়নি। যাত্রীরা টার্মিনালে ভিড় করছেন। ঢাকাগামী যাত্রীরা বাস না পেয়ে সিএনজি দিয়ে অতিরিক্ত ভাড়ায় টাঙ্গাইলের মধুপুরে যাচ্ছেন। সেখান থেকে বাসে করে ঢাকায় যাবেন।

এছাড়াও জেলা শহরে সিএনজি স্ট্যান্ড থেকে উপজেলায় যাওয়ার সিএনজি চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে ঢাকাগামী যাত্রী ছাড়াও সাধারণ যাত্রীরা।

জানা যায়, ‘রবিবার (২ মার্চ) সকালে জামালপুর-ময়মনসিংহ মহাসড়কের জয়রামপুর এলাকায় রাজিব বাসে সাথে অটোরিকশার সংঘর্ষে দুই যাত্রীর মৃত্যু হয়। পরে স্থানীয় জনতা বাসটিতে আগুন ধরিয়ে পুড়িয়ে দেন।

ওই ঘটনায় গত সোমবার দুপুরে রাজীব পরিবহনের বাস দুর্ঘটনায় প্রাণহানির প্রতিবাদ ও বাস সার্ভিস সংস্কারের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জামালপুর জেলা শাখার ব্যানারে একদল শিক্ষার্থীরা শহরের বাইপাস এলাকায় জামালপুর-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করেন। পরে বাস শ্রমিক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। এক পর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ঘটনা ঘটে। পরে বিকালে জামালপুর জেলা বাস-মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়ন ও জেলা বাস মালিক সমিতি যৌথভাবে ধর্মঘটের ঘোষণা দেয়।

বাস মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা বলেছেন,'গত ২ মার্চের ঘটনায় সোমবারে সমন্বয়ক নামধারী কিছু ছাত্র-ছাত্রী কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে কাছে নতুন বাইপাস মোড়ে একত্রিত হয়ে স্লোগানের মাধ্যেমে রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে ঢাকামুখী সকল গাড়ি চলাচল বন্ধ করে দেয়।

ফলে জনসাধারণ চরম ভোগান্তিতে পরে। যাত্রী সাধারণ এবং জনগণের কথা চিন্তা করে মালিক সমিতি এবং শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ তাদের সাথে বসে আলোচনার প্রস্তাব দেই, তারা আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে। পরে সমন্বয়ক নামধারী ছাত্র-ছাত্রী টার্মিনালে প্রবেশ করে মনির নামক এক ড্রাইভারকে মারাত্মকভাবে আঘাত করে এবং গাড়ি জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়।

জামালপুর জেলা বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন বলেন, 'সড়কে আমাদের শ্রমিকেরা নিরাপদ নন। আমাদের বাস শ্রমিকদের মারধর করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে কিছু দুষ্কৃতকারী। ওই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। অন্যথায় এই ধর্মঘট চলবে।’

এদিকে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা বাস সার্ভিস সংস্কারের ছয় দফা তুলে ধরেছেন। দাবিগুলো সরকারি গেজেট অনুযায়ী দূরপাল্লা বাসভাড়া ২.২০ টাকা (প্রতি কিলোমিটার) বাস্তবায়ন করতে হবে, গেট লক সার্ভিস করতে হবে। নির্ধারিত স্টপেজ ছাড়া যত্রতত্র যাত্রী উঠা বা নামানো যাবে না। ফিটনেসবিহীন, ত্রুটিপূর্ণ গাড়ি বাজেয়াপ্ত ও বেপরোয়া গতিতে যানচলাচল বন্ধ করতে হবে, পরিবহন মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়নের পূনর্গঠন করতে হবে,জেলার অভ্যন্তরীণ সিএনজি রুটগুলোতে ভাড়া নৈরাজ্য ও যাত্রী ভোগান্তি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করতে হবে, প্রতিটি বাসে সিসি ক্যামেরা নিশ্চিত করা যাতে যাত্রী হয়রানি মনিটরিং করা যায়। গাড়ির স্টাফদের আইডি কার্ড বাধ্যতামূলক করা। 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জামালপুর জেলা শাখার আহ্বায়ক মীর ইসহাক হাসান বলেন, ‘পরিবহন সেক্টরে বড় একটি সিন্ডিকেট রয়েছে। সিন্ডিকেট আমরা ভাঙতে চেয়েছি। এটাই হচ্ছে বড় সমস্যা। ওই সিন্ডিকেট না ভাঙার জন্যই তারা এখন মিথ্যাচার করছেন। ধর্মঘট ডেকে সাধারণ মানুষকে হয়রানি করাচ্ছে। আমরাও সাধারণ মানুষের পক্ষে আছি। বাস সার্ভিস সংস্কারের ছয় দফা দিয়েছি।’

মন্তব্য

কয়রায় বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ

কয়রা (খুলনা) প্রতিনিধি
কয়রা (খুলনা) প্রতিনিধি
শেয়ার
কয়রায় বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ
প্রতীকী ছবি

খুলনার কয়রায় চাঁদাবাজির অভিযোগে বিএনপি নেতা আবু সাঈদ বিশ্বাসসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। মঙ্গলবার  (৪ ফেব্রুয়ারি) কয়রা গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে উপজেলা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি করেন।

আবু সাঈদ কয়রা উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক। তিনি উপজেলার মঠবাড়ি গ্রামের মৃত সামছুর বিশ্বাসের ছেলে।

 

মামলার অন্যান্য আসামিরা হলেন মঠবাড়ি গ্রামের আজিজুল বিশ্বাসের ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান, আবু সাইদ বিশ্বাসের ছেলে মেহেদি হাসান রানা, মৃত মোকছেদ বিশ্বাসের ছেলে জিয়াদ আলী, মৃত ইসমাইল মোল্যার ছেলে ইয়াছিন এবং খুলনার বয়রা গ্রামের সেলিম চৌধুরীর ছেলে ফরহাদ হোসেন। 

মামলায় বাদী উল্লেখ করেন, পাঁচ বছর মেয়াদে একটি জমি নিয়ে বাগদা ও অন্যান্য মাছ চাষ করছেন তিনি। কিন্তু ১ নম্বর আসামির নেতৃত্বে অন্যান্য আসামিরা তার নিকট তিন লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। আসামিরা বলেন, এই এলাকায় মৎস্য ঘের করতে হলে বাৎসরিক চাঁদা দিতে হবে।

 

বাদী চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে আসামিরা বাদীর মৎস্য ঘেরে প্রবেশ করে টানা জাল ও খেওলা জাল দিয়ে মাছ ধরতে থাকলে বাদী ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে মাছ ধরতে নিষেধ করেন। এ সময় আসামিরা উত্তেজিত হয়ে বাদীকে হত্যার উদ্দেশ্যে ঘিরে ধরে এবং ঘেরের মাছ লুট করে নেয়। 

আসামিরা ঘেরের রাস্তাঘাট কেটে ক্ষতি সাধন করেন এবং ঘেরের বাগদা, হরিনা, পারশে, ভেটকি তেলাপিয়া মাছ ধরে নিয়ে যায়। যার আনুমানিক মূল্য ২ লাখ ৩০ হাজার টাকা।

তাদের কর্মকাণ্ডে বাধা দিলে দা, কুড়াল, হাতুড়ি, করাত, লাঠি দেশীয় অস্ত্র দিয়ে মৎস্য ঘেরের বাসা ভাঙচুর করে। 

আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে কয়রা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দিয়েছেন। 

এ ব্যাপারে আবু সাঈদের কাছে জানতে কয়েকবার ফোন দিলে তার মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।

মন্তব্য

বাঁশখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ছয়জন ব্যবসায়ীকে জরিমানা

বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
শেয়ার
বাঁশখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ছয়জন ব্যবসায়ীকে জরিমানা
বাঁশখালীতে চাঁদপুর বাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করছেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ম্যাজিস্ট্রেট মো. জসিম উদ্দিন

বাঁশখালী উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ও কৃষি বিপণন আইনে ছয়জন ব্যবসায়ীকে ২১ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) দুপুর ১টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত পুকুরিয়া ইউনিয়নের চাঁদপুর বাজারে এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ম্যাজিস্ট্রেট মো. জসিম উদ্দিন। এ সময় সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ম্যাজিস্ট্রেট মো. জসিম উদ্দিনকে সহযোগিতা করেন রামদাস পুলিশ ফাঁড়ির পুলিশ দল। 

জরিমানা প্রাপ্ত ব্যবসায়ীরা হলেন— মোহাম্মদ আবছার এক হাজার টাকা, ফয়েজ আহমেদ এন্ড সন্স ৩ হাজার টাকা, কামাল স্টোর ১০ হাজার টাকা, মুবিনুল হক ৫০০ টাকা,  আরিফ হাসান ৩ হাজার টাকা,  আজাদ হোসেন ২ হাজার টাকাসহ সর্বমোট ২১ হাজার ৫০০ টাকা।

আরো পড়ুন
কসবায় স্ত্রী-শ্যালিকাকে হত্যা, স্বামী গ্রেপ্তার

কসবায় স্ত্রী-শ্যালিকাকে হত্যা, স্বামী গ্রেপ্তার

 

বাঁশখালী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ম্যাজিস্ট্রেট মো. জসিম উদ্দিন বলেন, অভিযান অব্যাহত আছে। ব্যবসায়ীরা নিত্য পণ্য বিক্রয়ে ভোক্তাদের ক্ষতির চেষ্টা করলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ব্যবসায়ীদের সেবামূলক চিন্তা ও সততার মাধ্যমে ব্যবসা করার আহŸান জানান তিনি।
 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ