দেশে ফিরেই গ্রেপ্তার স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সাদ্দাম হোসেন

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
দেশে ফিরেই গ্রেপ্তার স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সাদ্দাম হোসেন
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সাদ্দাম হোসেন। ফাইল ছবি

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হয়েছেন স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সাদ্দাম হোসেন। সৌদি আরব থেকে দেশে ফিরেছেন তিনি। সাদ্দাম হোসেন কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে আছেন। 

গত রাতে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাকে আটক করে বিমানবন্দর থানা পুলিশে হস্তান্তর করে।

রাতেই দেবীদ্বার থানা পুলিশকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।

বিমানবন্দর থানা পুলিশ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। সাদ্দাম হোসেন দেবীদ্বার উপজেলা সদরের উত্তর পাড়ার জামাল উদ্দিনের ছেলে।

আরো পড়ুন
আলোচনায় সমাধান করতে চান রেল উপদেষ্টা

আলোচনায় সমাধান করতে চান রেল উপদেষ্টা

 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে দেবীদ্বারে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা আবদুর রাজ্জাক রুবেল ও স্কুলছাত্র সাব্বির হোসেন হত্যা মামলার আসমি সাদ্দাম হোসেন।

সরকার পতনের পর থেকে তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।

ভোর ৪টার দিকে ডিএমপির বিমানবন্দর থানা থেকে সাদ্দামের গ্রেপ্তারের বিষয়টি দেবীদ্বার থানায় জানানো হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন ওসি সামছুদ্দিন ইলিয়াস। তিনি জানান, আজ বিকেলের মধ্যেই তাকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ইজতেমার আখেরি মোনাজাত কাল, সময় জানালেন জিএমপি কমিশনার

আঞ্চলিক প্রতিনিধি, গাজীপুর
আঞ্চলিক প্রতিনিধি, গাজীপুর
শেয়ার
ইজতেমার আখেরি মোনাজাত কাল, সময় জানালেন জিএমপি কমিশনার
ছবি: কালের কণ্ঠ

তুরাগ নদের তীরে অনুষ্ঠিত ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের আখেরি মোনাজাত আগামীকাল রবিবার অনুষ্ঠিত হবে। এদিন সকাল ৯টা থেকে সোয়া ৯টার মধ্যে মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার ড. নাজমুল করিম খান। আজ রবিবার সকাল ১০টায় টঙ্গী ইজতেমা মাঠে জিএমপির পুলিশ কন্ট্রোল রুমের সামনে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

পুলিশ কমিশনার জানান, মোনাজাতের আগে ও পরে আব্দুল্লাপুর ভেগড়া বাইপাস ও দৌড়ব্রীজ এলাকায় যান চলাচল বন্ধ থাকবে।

তিনি বলেন, এ পর্যন্ত বিশ্ব ইজতেমায় কোন ঝুঁকি নেই। ইজতেমার আখেরি মোনাজাতকে ঘিরে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর বিপুল পরিমাণ সদস্যের পাশাপাশি ইজতেমা কর্তৃপক্ষের দশ হাজার স্বেচ্ছাসেবক কর্মরত আছেন। প্রত্যেকেই নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। আমি আশা করছি বিশ্ব ইজতেমা সুন্দর শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হবে।

একইসঙ্গে যেকোনো গুজব প্রতিরোধে সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি। 

এসময় শুরায়ে নেজামের শীর্ষ মুরুব্বী প্রকৌশলী মাহফুজ হান্নান বলেন, দুই পক্ষকে এক করতে বিশ্ব তাবলীগ জামাতের মুরুব্বীরা তিনটি শর্ত দিয়েছেন। মাওলানা সাদ সাহেব নেতৃত্ব থেকে বের হয়ে সূরার মাধ্যমে কাজ করলে এই বিরোধের অবসান ঘটতে পারে।

প্রসঙ্গত, তিন ধাপে অনুষ্ঠিত হবে এবারের বিশ্ব ইজতেমা।

বাংলাদেশ তাবলীগ জামাত শুরায়ে নেজামের অধীনে আগামী ৩১ জানুয়ারি শুরু হয়ে ২ ফেব্রুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে বিশ্ব-ইজতেমার প্রথম ধাপ। এরপর ৩ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় ধাপ শুরু হয়ে ৫ ফেব্রুয়ারি আখেরি মোনাজাতে শেষ হবে। ৮ দিন বিরতি দিয়ে ১৪ ফেব্রুয়ারি তৃতীয় ধাপের বিশ্ব ইজতেমার আয়োজন করবেন সাদ অনুসারীরা। ১৬ ফেব্রুয়ারি রবিবার আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে ২০২৫ সালের বিশ্ব ইজতেমা। পরে ১৮ ফেব্রুয়ারি বাদ মাগরিব প্রশাসনের নিকট ময়দান বুঝিয়ে দেবেন সাদ অনুসারীরা।

মন্তব্য

রাতে অপরাধীদের অভয়ারণ্য রাজধানী ঢাকা, উদ্বিগ্ন নগরবাসী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
রাতে অপরাধীদের অভয়ারণ্য রাজধানী ঢাকা, উদ্বিগ্ন নগরবাসী
সংগৃহীত ছবি

রাজধানীতে রাতে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতির ঘটনা ঘটছে হরহামেশা। অপরাধ নিয়ন্ত্রণে পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের দেখা মেলে কালেভদ্রে। বেশির ভাগ জায়গায় নেই চেকপোস্ট কিংবা পর্যাপ্ত পুলিশি টহল। এতে উদ্বিগ্ন নগরবাসী।

 

এর মধ্যে বরাবরই ছিনতাইপ্রবণ এলাকা হিসেবে পরিচিত মোহাম্মদপুর। ৫ আগসটের পর ওই এলাকায় অপরাধ বাড়লেও বর্তমানে রাত ১২টার পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো সদস্যের উপস্থিতি দেখা যায় না।

আরো পড়ুন

ইজতেমায় আরো এক মুসল্লির মৃত্যু

ইজতেমায় আরো এক মুসল্লির মৃত্যু

 

শুধু মোহাম্মদপুর নয়, মানিক মিয়া এভিনিউয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ সড়কেও থাকে না পুলিশের উপস্থিতি। যদিও সংসদ ভবনের মূল ফটকের সামনে থাকে পুলিশি চেকপোস্টর সরঞ্জাম।

তবে সংসদ ভবনের দায়িত্বে থাকা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কয়েকজন সদস্য জানালেন, আগে এখানে চেকপোস্ট বসলেও সেটি আর এখন বসে না।

কলাবাগান বাসস্ট্যান্ডে কয়েকজন জানান, এখানে রাতে পুলিশ টহল থাকে। তবে মধ্য রাতে পুলিশের কোনো টহল গাড়ির দেখা মেলে না।
 

আরো পড়ুন

শুল্ক বাড়ানোর প্রভাব, ফলের দাম কেজিতে ৫০-৯০ টাকা বাড়তি

শুল্ক বাড়ানোর প্রভাব, ফলের দাম কেজিতে ৫০-৯০ টাকা বাড়তি

 


অবশ্য কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিলের দিকে এগোতেই দেখা মেলে তেজগাঁও থানার অস্থায়ী চেকপোস্ট।

যদিও একটু দূরে কারওয়ান বাজার রেলগেটে চলে মাদকের কারবার।
 
এফডিসি থেকে পুলিশ প্লাজা পর্যন্ত হাতিরঝিলের কোথাও নেই পুলিশি তৎপরতা। অবশ্য অভিজাত এলাকা গুলশানে ঢোকার মুখে একটি চেকপোস্ট নজরে এলেও পুলিশ সদস্যরা থাকেন পুলিশ বক্সের সামনে।
 
গত ৪ মাসে শুধু ছিনতাইয়ের ঘটনায় রাজধানীর অর্ধশত থানায় মামলা হয়েছে ১৩৯টি। অবশ্য ঘটনা যা ঘটছে, এর বেশির ভাগই নজরে আসছে না গণমাধ্যম বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর।
রাতের এমন দশা নিয়ে উদ্বিগ্ন নগরবাসী।
 
যদিও ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, রাজধানীতে দিন ও রাত মিলিয়ে প্রতিদিন পুলিশের অন্তত ৫০০টির বেশি টহল টিম কাজ করছে।

আরো পড়ুন

খারাপ হচ্ছে বেশির ভাগ সূচক, ব্যবসা-বিনিয়োগ নিয়ে দুশ্চিন্তা বাড়ছেই

খারাপ হচ্ছে বেশির ভাগ সূচক, ব্যবসা-বিনিয়োগ নিয়ে দুশ্চিন্তা বাড়ছেই

 


 
ডিএমপির উপ-কমিশনার (মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, 'কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে টহল দেওয়া হয়। এমন নয় যে, একই দিনে, একই জায়গায় বা একই সময়ে তল্লাসি কার্যক্রম চালানো বা চেকপোস্ট পরিচালনা করা হয়। যেসব বিষয় আমাদের নজরে এসেছে, সেসব অপরাধ আরো কীভাবে কমানো যায়, সেই ব্যাপারে কাজ করছি।'

মন্তব্য

ইজতেমায় আরো এক মুসল্লির মৃত্যু

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ইজতেমায় আরো এক মুসল্লির মৃত্যু
ছবি : ফোকাস বাংলা

তুরাগ নদের তীরে অনুষ্ঠিত ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের দ্বিতীয় দিনে আরো এক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ইজতেমা ময়দানে অসুস্থ হয়ে ইয়াকুত আলী (৬০) নামে ওই মুসল্লির মৃত্যু হয়। টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি হাবিব ইসকান্দার বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে শুক্রবার সারা দিনে আব্দুল কুদ্দুস গাজী (৬০), ছাবেদ আলী (৭০) ও আমিরুল ইসলাম (৪০) মারা যান।

এ নিয়ে ইজতেমায় চার মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে।

টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি হাবিব ইসকান্দার জানান, শুক্রবার রাত ১২টায় এয়াকুব আলীর (৬০) মৃত্যু হয়। ইজতেমা ময়দানে নিহত মুসল্লির খিত্তা নম্বর-৪৮। তিনি হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার রাঘবপুর গ্রামের মৃত নয়াবুল্লার ছেলে।

ইজতেমা ময়দানে বুকে ব্যথা অনুভব করলে সাথিরা অ্যাম্বুল্যান্সযোগে টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমায় এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল চারজনে।

উল্লেখ্য, এর আগে শুক্রবার ঠাকুরগাঁও জেলার বাসিন্দা আমিরুল ইসলাম (৪০), খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার ডুমুরিয়া বাজার এলাকার লোকমান হোসেন গাজীর ছেলে আব্দুল কুদ্দুস গাজী (৬০) এবং শেরপুর জেলার শ্রীবরদী উপজেলার ৩ নম্বর রাণী শিমুল গ্রামের সব্দুল্লাহর ছেলে সাবেদ আলী (৭০) হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান। তাদের মধ্যে আব্দুল কুদ্দুস গাজী ইজতেমা ময়দানে এবং বাকি দুইজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।

মন্তব্য

গত বছরের তুলনায় মশা বেড়েছে ১২ গুণ

শিমুল মাহমুদ
শিমুল মাহমুদ
শেয়ার
গত বছরের তুলনায় মশা বেড়েছে ১২ গুণ
প্রতীকী ছবি

শীতের শেষ পর্যায়ে বাড়তে শুরু করেছে মশার উপদ্রব। সন্ধ্যা নামার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে মশার উপদ্রব। গবেষণা বলছে গত বছরের তুলনায় এবার মশা বেড়েছে ১২ গুণ। তবে রাজধানীরবাসীর অভিযোগ, মশা নিধনে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেই।

মাঝেমধ্যে মশক নিধনের ওষুধ ছিটালেও তাতে কোনো কাজ হচ্ছে না।  

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, রাজধানীতে পার ম্যান পার আওয়ার উড়ন্ত মশার ঘনত্ব তিন শর বেশি। অর্থাৎ একজন মানুষ যদি কোথাও টানা এক ঘণ্টা অবস্থান করে, তাহলে তাকে গড়ে তিন শ মশা আক্রমণ করছে, যা গত বছরে ছিল গড়ে ২৫-এর নিচে। সে হিসাবে গত বছরের তুলনায় মশা বেড়েছে ১২ গুণ।

রাজধানীতে মশার লার্ভার ঘনত্ব প্রতি ডিপে (ঘনত্বের পরিমাপ) ৮৭-এরও বেশি। অথচ গত বছরে এই সময়ে রাজধানীতে মশার লার্ভার ঘনত্ব প্রতি ডিপে ছিল গড়ে ১২ থেকে ১৭টি। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, ঘনত্বটি ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে আরো বাড়বে। ফলে দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে তা চরমে পৌঁছতে পারে।

এমন পরিস্থিতিতে সিটি করপোরেশন বলছে, মশার উৎপাত কমাতে নিয়মিত ক্রাশ প্রগ্রাম, লার্ভিসাইড বা কীটনাশক প্রয়োগ, কীটনাশকের গুণাগুণ যাচাই, বিশেষজ্ঞদের দিয়ে কমিটি গঠন, নিয়মিত সভা করাসহ সব প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। কিন্তু এতেও কাজ হচ্ছে না।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমরুল কায়েস চৌধুরী কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘শুধু কীটনাশক ছিটিয়ে মশার উপদ্রব নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। আমরা নিয়মিত ক্রাশ প্রগ্রাম, লার্ভিসাইড বা কীটনাশক প্রয়োগ করছি। কিন্তু তা কোনো কাজে আসছে না।

কারণ এ শহরে ড্রেন, ডোবা, নর্দমা, বিল, ঝিল ও খালে পানির প্রবাহ নেই। এসব স্থানে দীর্ঘদিন ধরে মানুষ ময়লা-আবর্জনা ফেলছে। এতে পানির ঘনত্ব বেড়ে মশা প্রজননের উপযোগী পরিবেশ তৈরি হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘মশা নিয়ন্ত্রণে অনেক ধরনের কমিটি হয়েছে। কারিগরি কমিটি, স্পেশাল টাস্কফোর্স কমিটি, ওয়ার্কিং কমিটি, ওয়ার্ড লেভেল কমিটি, এখন আবার নতুন কীটনাশকের গুণাগুণ যাচাইয়ের জন্য কমিটি। এসব কমিটিতে বিশেষজ্ঞরা রয়েছেন। কিন্তু মশা নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না। কারণ আমাদের শহর একটি অপরিচ্ছন্ন শহর। ড্রেন, ডোবা, নর্দমা, বিল, ঝিল ও খালে ময়লার স্তূপ, যা পরিষ্কার করে পানির প্রবাহ তৈরি করা সম্ভব হচ্ছে না।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ