মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১০

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১০
সংগৃহীত ছবি

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে গতকাল মঙ্গলবার ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।  আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মোহাম্মদপুর জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) এ কে এম মেহেদী হাসান এ তথ্য জানিয়েছেন। 

আরো পড়ুন
জীবাশ্ম জ্বালানির গুরুতর প্রভাব, কোথায় দাঁড়িয়ে বিশ্বের উষ্ণায়ন?

জীবাশ্ম জ্বালানির গুরুতর প্রভাব, কোথায় দাঁড়িয়ে বিশ্বের উষ্ণায়ন?

 

গ্রেপ্তাররা হলেন- ইমরান (৩০), তানভীর (২৭), শফিকুল ইসলাম (৩০), জনি খান (৩০), রাহাত (২২), রিপন (৩৫), গোলাপ (৪০), হাফিজুর রহমান (২৫), নুর ইসলাম (৫০) ও ইউসুফ (৪০)।

মেহেদী হাসান বলেন, গ্রেপ্তারদের মধ্যে মাদক মামলার পাঁচজন, অন্যান্য মামলায় ২ জন, দ্রুত বিচার আইনে ১ জন, দস্যুতার মামলায় ১ জন ও পরোয়ানাভুক্ত আসামি ১ জন।

তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান তিনি। 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

‘আব্বা বাহিনীর’ মদদদাতা ইকবাল গ্রেপ্তার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
‘আব্বা বাহিনীর’ মদদদাতা ইকবাল গ্রেপ্তার
সংগৃহীত ছবি

ঢাকার কেরানীগঞ্জের ‘আব্বা বাহিনীর’ মদদদাতা ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। 

বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) রাতে রাজধানীর নিউমার্কেট থানা এলাকার একটি বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নিউমার্কেট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহসীন উদ্দিন।

তিনি জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার মামলায় ইকবালকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

তার বিরুদ্ধে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় দুটি মামলা আছে।

পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, প্রায় ১০ বছর আগে ‘আব্বা বাহিনী’ গড়ে উঠে। ইকবাল হোসেন ও তার ভাই শুভাঢ্যা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বাছের উদ্দিন অনেক আগে থেকেই দলবল নিয়ে চলতেন। সেই দলবলই পরে ‘আব্বা বাহিনীতে’ রূপ নেয়।

এ বাহিনীর নেতৃত্বে ছিলেন বাছের। আর মাঠ পর্যায়ে বাহিনীকে নেতৃত্ব দেন তার ছেলে ও দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আফতাব উদ্দিন (রাব্বি)। আর এই বাহিনীকে মদদ দিয়ে এসেছেন ইকবাল। আব্বা বাহিনীর বিরুদ্ধে মাদক কারবার, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, জমি দখলসহ নানা অভিযোগ আছে।
এসব কর্মকাণ্ডে কেউ বাধা দিলে তাঁদের ওপর হামলার পাশাপাশি কুপিয়ে জখম করা হতো। সেই সঙ্গে টর্চার সেলে নিয়ে ব্যাপক নির্যাতন চালানো হতো।

আরও জানায়, গত বছরের জানুয়ারি মাসে ‘আব্বা বাহিনীর’ কর্মকাণ্ড আলোচনায় আসে। চাঁদার টাকার ভাগ-বাঁটোয়ারাকে কেন্দ্র করে ওই সময় সাইফুল ইসলাম নামের বাহিনীটির এক সদস্যকে টর্চার সেলে ছয় ঘণ্টা ধরে নির্যাতন চালানো হয়। একপর্যায়ে সাইফুলের মৃত্যু হয়।

নির্যাতনের একটি ভিডিওচিত্র সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে দেশজুড়ে ব্যাপক আলোচনা তৈরি হয়। সমালোচনার মুখে আফতাবসহ বাহিনীটির ১২ সদস্যকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তবে আব্বা বাহিনীর মদদদাতা ইকবাল প্রভাবশালী হওয়ায় এত দিন ধরাছোঁয়ার বাইরে ছিলেন। ৫ আগস্টের পর থেকে পলাতক ছিলেন তিনি।

মন্তব্য

ধানমণ্ডিতে যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রীসহ আটক ৩

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ধানমণ্ডিতে যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রীসহ আটক ৩
সংগৃহীত ছবি

রাজধানীর ধানমণ্ডি-২৭ নম্বর এলাকায় ধাওয়া দিয়ে কেন্দ্রীয় যুব মহিলা লীগের সদস্য লাবণী (৩৫) সহ ৩ জনকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয়রা। 

শুক্রবার (২১ মার্চ) ইফতারির পর আওয়ামী লীগের ২৫-৩০ জন নেতাকর্মী ওই এলাকায় মিছিলের চেষ্টা করলে তাদের আটক করা হয়।

আরো পড়ুন
স্বৈরাচার পুনর্বাসিত হওয়ার পদক্ষেপ নেওয়া উচিত হবে না : তারেক রহমান

স্বৈরাচার পুনর্বাসিত হওয়ার পদক্ষেপ নেওয়া উচিত হবে না : তারেক রহমান

 

আটককৃত অন্য দুজন হলেন- সিরাজুল (৪৫) ও রাজু (৩০)।

পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) জুয়েল রানা আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তবে আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

নিষিদ্ধ হিযবুত তাহরীরের মিছিল থেকে গ্রেপ্তার ৮

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
নিষিদ্ধ হিযবুত তাহরীরের মিছিল থেকে গ্রেপ্তার ৮
সংগৃহীত ছবি

রাজধানীর ধানমন্ডিতে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন হিযবুত তাহরীরের একটি মিছিল থেকে সংগঠনের আট সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (২১ মার্চ) জুমার নামাজের পর ধানমন্ডির তাকওয়া মসজিদ এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পুলিশের রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) জিসানুল হক।

তিনি জানান, ধানমন্ডি ৮ নম্বরের তাকওয়া মসজিদ থেকে হিযবুত তাহরীরের সদস্যরা আকস্মিকভাবে একটি মিছিল বের করার চেষ্টা করে।

এ সময় নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যরা দ্রুত তাদের ধাওয়া দিলে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। মিছিলকারীরা বিভিন্ন গলিতে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলেও ধানমন্ডি থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকেই আটজনকে গ্রেপ্তার করে। তাদের কাছ থেকে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীরের প্লেকার্ড, ব্যানার ও ফেস্টুন উদ্ধার করা হয়।

এ সময় অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) ও সহকারী কমিশনারসহ (এসি) ধানমন্ডি থানার পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, গত ৭ মার্চ রাজধানীতে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম এলাকায় নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীরের একটি মিছিল টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছিল পুলিশ। সেখান থেকে ৩৪ জন সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।

মন্তব্য

‘ম্যাগনেটিক কয়েন’ প্রতারক চক্র, লোভে সর্বনাশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
‘ম্যাগনেটিক কয়েন’ প্রতারক চক্র, লোভে সর্বনাশ
সংগৃহীত ছবি

নকল ম্যাগনেটিক কয়েন প্রতারক চক্রের ৪ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়েছে।

শুক্রবার (২১ মার্চ) ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলন এ বিষয়ে বিস্তারিত জানান তেজগাঁও বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার ইবনে মিজান। এর আগে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সোয়া ১২টা থেকে শুক্রবার সকাল ৭টা পর্যন্ত ঢাকার আদাবর থানা এলাকার প্রিন্স বাজার, শেখেরটেক, সূচনা কমিউনিটি সেন্টার ও কৃষি মার্কেটসহ অন্যান্য এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তাররা হলেন- ইফতেখার আহম্মেদ (৪৪), আবু নাঈম মো. ফাইজানুল হক ওরফে ডক্টর নাঈম (৪৮), মো. আব্দুল হালিম তালুকদার কুরাইশি (৪২) ও আবুল কালাম আজাদ (৪৬)।

তাদের কাছ থেকে চারটি  'এন্টিক মেটাল কয়েন' (ধাতব মুদ্রা), ৫০ লাখ টাকার একটি ব্যাংক চেক, নগদ ১৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত ১০টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।

ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান জানান, প্রতারকরা ধাতব মুদ্রার উচ্চমূল্যের প্রলোভন দেখিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে প্রতারণা করত। ভুক্তভোগী মিজানুর রহমানকে তারা কয়েনের মূল্য ২০ বিলিয়ন ডলার বলে বিভ্রান্ত করে ১ কোটি ৭০ লাখ টাকা নেয়।

যাচাইয়ের পর তিনি বুঝতে পেরে আদাবর থানায় মামলা করেন।

ডিসি ইবনে মিজান জানান, গ্রেপ্তারকৃতরা আন্তঃজেলা প্রতারক চক্রের সদস্য এবং এর আগেও এভাবে বহু মানুষকে প্রতারণা করেছে। তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ