একটি ফ্ল্যাট স্ক্রিন টিভি বাড়ি অথবা রুমকে সুবিন্যস্ত, সুসজ্জিত একটি আউটলুক দেয়। এটি ফ্লোর স্পেস বাঁচাতেও সাহায্য করে। কারণ এখন টিভির জন্য কোনো স্ট্যান্ড বা প্ল্যাটফরমের প্রয়োজন হয় না। এ ছাড়া পারফেক্ট সাইজের টিভি যেকোনো রুমে সেট করলে এটি সবার জন্য ক্লিয়ার ভিউ দিয়ে থাকে।
কিভাবে বাছাই করবেন ঘর এবং অফিসের জন্য পারফেক্ট সাইজের টিভি?
অনলাইন ডেস্ক

টিভির সাইজ : টিভির সাইজ নির্ভর করে যে আপনি কেমন টিভির ভিউইং অভিজ্ঞতা চান। আপনি আপনার ঘরের জন্য সহজেই House of Butterfly থেকে ৩২ ইঞ্চি থেকে শুরু করে ৮৫ ইঞ্চি পর্যন্ত বিভিন্ন ব্র্যান্ডের টিভি যেমন- ইকোপ্লাস, হাইসেন্স, এলজি, স্যামসাং, তোশিবা কিনতে পারবেন।
এখনকার ইউএইচডি টিভিগুলোতে অ্যাডভান্স টেকনোলজি ব্যবহার করা হয়, তাই টিভির অনেক কাছে বসলেও পিক্সেলগুলো স্পষ্ট থাকে। টিভি কেমন মডেল অথবা সাইজের হবে, এটি সম্পূর্ণ নিজস্ব পছন্দের ওপর নির্ভর করে, তবে কিছু সাধারণ উপায় রয়েছে টিভির সাইজ বাছাই করার জন্য। যেমন একটি সাধারণ সূত্র আছে, যা টিভির সাইজ, রুমের সাইজের তুলনায় ক্যালকুলেট করে দিতে পারে। বসার জায়গা থেকে টিভি যে দেয়ালে লাগানো হবে, তার দূরত্ব (ইঞ্চিতে) এবং সেই নাম্বারকে ২ দিয়ে ভাগ করলে টিভির সাইজ বের করা যাবে।
কিন্তু যদি দর্শক বেশি হয় যেমন ওয়ার্ল্ড কাপের খেলা দেখার সময় অথবা কোনো পছন্দের শো দেখার সময় এই ক্যালকুলেশন কাজ না-ও করতে পারে। যখন রুমে লোক বেশি থাকে, তখন ভিড়ের মধ্যেও যাতে প্রত্যেকেরই স্ক্রিন অ্যাঙ্গেল ঠিক থাকে, তা নিশ্চিত করার কিছু উপায় রয়েছে।
একটি রুমে দর্শক বেশি থাকলে অন্তত ৪৩ ইঞ্চি স্ক্রিনের টিভির প্রয়োজন আছে, যদি সবাই ৬ ফুট দূরে বসে টিভির। ৭ ফুট অথবা ৮ ফুট দূরে দর্শক বসলে ৫০ ইঞ্চি টিভি হবে বেস্ট এবং ৯ ফুট অথবা আরো দূরে দর্শক থাকলে ৬০ ইঞ্চি টিভি থেকে ছোট টিভি না নেওয়াই উচিত হবে। একটি টিভি দেয়ালে মাউন্ট করলে তা রুমে দেখতেও স্মার্ট লাগে।
এইচডি টিভি কেনার ক্ষেত্রে ভিউইং অ্যাঙ্গেল অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত যেকোনো টিভিই চোখ বরাবর রাখা উচিত, কিছুটা ওপরে বা নিচে টিল্ট করলেও তা ১৫ ডিগ্রির বেশি করা উচিত নয়। একইভাবে বা বা ডান দিকে টিল্ট করতে হলে খেয়াল রাখতে হবে তা যেন ৪০ ডিগ্রির বেশি করা না হয়। এ ক্ষেত্রে যে টিভিগুলোতে ওয়াইড 'ভিউইং অ্যঙ্গেল' থাকে, সে টিভিগুলোতে যেকোনো অ্যাঙ্গেল থেকে একইভাবে টিভি দেখা যাবে, দৃশের কোনো তারতম্য হবে না।
টিভির স্ক্রিন যত বড়, রেজল্যুশন তত বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ৪৩ ইঞ্চি বা তার চেয়ে ছোট টিভির ক্ষেত্রে ছবি ক্লিয়ারভাবে দেখার জন্য 720p থেকে 1080p রেজল্যুশনের প্রয়োজন হয়। ৫০ ইঞ্চি বা তার চেয়ে বড় টিভির ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয় 1080p বা তার চেয়ে বেশি পিক্সেলযুক্ত রেজল্যুশন। 1080p রেজল্যুশন দুর্দান্ত ছবির কোয়ালিটি অফার করে, যা ভিডিও গেম কনসোল, ব্লু-রে ডিস্ক এবং এইচডি কেবল বা স্যাটেলাইট চ্যানেলের জন্যও উপযুক্ত। আর এই 1080p-কে আরো এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে গিয়েছে 4K রেজল্যুশন। বর্তমানে 4K রেজল্যুশনের টিভি বেশির ভাগ দর্শকের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে। প্রযুক্তির উন্নয়নের ধারাবাহিকতাই বর্তমান বাজারে আমরা 8K রেজল্যুশনের টিভিও দেখতে পাচ্ছি।
কোন মডেল অথবা সাইজের টিভি ক্রয় করবেন তা প্রত্যেকের পছন্দ ও চাহিদার ওপর নির্ভর করে। অনেক ক্ষেত্রে বাজেটও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে যে মডেল, টাইপ বা সাইজের টিভিই হোক না কেন, সঠিকভাবে ব্যবহার করা এবং মেইন্টেইন করাটা খুবই জরুরি।
সম্পর্কিত খবর

এবার মেটা ও এক্সের সঙ্গে সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামবে ওপেনএআই?
রয়টার্স

ওপেনএআই এক্সের মতো নিজেদের একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম তৈরির কাজ করছে। একাধিক ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাত দিয়ে মঙ্গলবার দ্য ভার্জ জানিয়েছে এ খবর জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই অভ্যন্তরীণ প্রোটোটাইপটি মূলত চ্যাটজিপিটির ছবি তৈরির ফিচারকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে, যেখানে একটি সোশ্যাল ফিড রয়েছে।
ওপেনএআইয়ের প্রধান নির্বাহী (সিইও) স্যাম অল্টম্যান ব্যক্তিগতভাবে বাইরের কিছু মানুষের কাছে এই প্রকল্প নিয়ে মতামত চাইছেন, যা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে।
রয়টার্স থেকে এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাওয়া হলেও কম্পানিটি তাৎক্ষণিকভাবে কোনো উত্তর দেয়নি।
এই সম্ভাব্য পদক্ষেপটি অল্টম্যান ও ধনকুবের ইলন মাস্কের মধ্যে উত্তেজনা আরো বাড়িয়ে তুলতে পারে। মাস্ক এক্সের মালিক ও ওপেনএআইয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা, যিনি ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠানটি ছাড়েন।
সম্প্রতি তাদের বিরোধ আরো তীব্র হয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে মাস্কের নেতৃত্বে একদল বিনিয়োগকারী ওপেনএআইয়ের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য ৯৭.৪ বিলিয়ন ডলারের একটি অপ্রত্যাশিত প্রস্তাব দিয়েছিলেন, যা অল্টম্যান ‘না ধন্যবাদ’ বলে দ্রুত প্রত্যাখ্যান করেন।
এ ছাড়া গত বছর মাস্ক ওপেনএআই ও অল্টম্যানের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
ওপেনএআই যদি এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম চালু করে, তবে তারা সরাসরি ফেসবুকের মালিক মেটার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামবে।
উল্লেখ্য, মেটা ও এক্স—দুই প্রতিষ্ঠানের কাছেই বিপুল পরিমাণ তথ্য রয়েছে, যা ব্যবহারকারীরা তাদের প্ল্যাটফরমে প্রকাশ করেন এবং এগুলোই এআই মডেল প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহার করা হয়।

বিশ্বজুড়ে হোয়াটসঅ্যাপে বিভ্রাট, বার্তা পাঠাতে পারছেন না ব্যবহারকারীরা!
অনলাইন ডেস্ক

বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারে বিভ্রাট দেখা দিয়েছে। ১২ এপ্রিল সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশে হাজার হাজার ব্যবহারকারী অভিযোগ করেছেন। এ সময়ে তারা বার্তা পাঠাতে পারেননি এবং স্ট্যাটাস আপলোড করতেও ব্যর্থ হয়েছেন।
ডাউনডিটেক্টর সিঙ্গাপুর জানিয়েছে, সেখানে স্থানীয় সময় রাত ১০টা ৫০ মিনিটে সর্বোচ্চ ১,৯৬৪টি অভিযোগ পাওয়া যায়।
পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতেও একই সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে ব্যবহারকারীরা। ডাউনডিটেক্টরের ইন্দোনেশিয়া সাইটে স্থানীয় সময় রাত ১০টা ৩৭ মিনিটে ১,৭৪৩টি এবং মালয়েশিয়া সাইটে স্থানীয় সময় ১০টা ৪১ মিনিটে ৯৪৪টি অভিযোগ জমা পড়ে। এ ছাড়া মূল ডাউনডিটেক্টর সাইটে স্থানীয় সময় রাত ১০টা ৫২ মিনিটে সর্বোচ্চ ৩,২৯১টি অভিযোগ পাওয়া যায়।
গুগল ট্রেন্ডসে সিঙ্গাপুরের স্থানীয় সময় ৭টা ৫২ মিনিটে ‘হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন’ অনুসন্ধানটি হঠাৎ বেড়ে যায় এবং রাত ১০টা থেকে ১১টার আগ পর্যন্ত আবারও বেড়ে যায়।
ভারতের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমও জানিয়েছে, সে দেশের ব্যবহারকারীরা বার্তা পাঠাতে বা স্ট্যাটাস আপলোড করতে পারছিলেন না।
মিস্টার ব্রাউন নামে পরিচিত সিঙ্গাপুরের ব্লগার লি কিন মুন ফেসবুকে বলেন, “মনে হচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন। আমাদের ‘শুভ রাত্রি’ পোস্টগুলো আগামীকাল পাঠাতে হবে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে, ভারত, ইন্দোনেশিয়া ও ভিয়েতনামের ব্যবহারকারীরা লোকেশন যোগ করে জানান, তারাও এই সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন।
তাদের আপলোড করা স্ক্রিনশটগুলোতে বার্তার পাশে বিস্ময়বোধক চিহ্ন দেখা গেছে, যা নির্দেশ করে বার্তাগুলো পাঠানো যায়নি।
চলতি বছরের মার্চ মাসে, মেটার মালিকানাধীন আরো দুটি অ্যাপ, ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম দুই ঘণ্টা ধরে বিশ্বব্যাপী পরিষেবা বিঘ্নের সম্মুখীন হয়।
রয়টার্স জানায়, এ ঘটনায় অনেক ব্যবহারকারী তাদের সামাজিক মাধ্যম অ্যাকাউন্ট থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে লগ আউট হয়ে যান এবং পুনরায় লগইন করতে পারেননি।
ওই সময় ফেসবুকের একজন মুখপাত্র বলেন, নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের সময় একটি কমান্ড ইস্যু করায় প্ল্যাটফরমটির ব্যাকবোন নেটওয়ার্কের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
সূত্র : দ্য স্ট্রেইটস টাইমস

শুল্কযুদ্ধে কতটা বাড়তে পারে আইফোনের দাম?
অনলাইন প্রতিবেদক

বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় গ্যাজেট—যেমন ফোন, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, স্মার্টওয়াচ—এসবের দাম অনেক বেড়ে যেতে পারে। কারণ প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনা পণ্যের ওপর ১২৫% শুল্ক বসিয়েছেন। এতে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় এসেছে আইফোন ও এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপল। বিশ্লেষকরা বলছেন, এই শুল্কের প্রভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আইফোনের দাম কয়েক শ ডলার পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে।
আইফোন কোথায় তৈরি হয়?
কাউন্টার পয়েন্ট রিসার্চের তথ্যে জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রির জন্য তৈরি হওয়া আইফোনের ৮০% তৈরি হয় চীনে, বাকি ২০% ভারতে। চীননির্ভরতা কমাতে অ্যাপল ইতিমধ্যে তাদের উৎপাদন ভারতে ও ভিয়েতনামে সরিয়ে নিতে শুরু করেছে। সম্প্রতি অ্যাপল ৬০০ টনের বেশি আইফোন ভারতে তৈরি করে বিশেষ ফ্লাইটে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠিয়েছে। ভারত থেকে পণ্য আমদানিতে এখনই শুল্ক বসেনি, তাই বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশটি অ্যাপলের জন্য লাভজনক বিকল্প হয়ে উঠছে।
অ্যাপল কতটা ঝুঁকিতে রয়েছে?
ট্রাম্প প্রশাসনের মতে, এই শুল্ক নীতির লক্ষ্য হলো—দেশীয় উৎপাদন বাড়ানো। কিন্তু প্রযুক্তি পণ্যের ক্ষেত্রে যেহেতু অনেক যন্ত্রাংশ ও প্রসেস বিদেশে হয়, তাই সব কিছু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এনে তৈরি করা সহজ নয়। অ্যাপল জানিয়েছে, তারা যুক্তরাষ্ট্রে ৫০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে। তবে বিশ্লেষক ড্যান আইভস বলছেন, উৎপাদনের ১০% চীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে সরিয়ে আনতে আরো তিন বছর ও ৩০ বিলিয়ন ডলার লাগবে, তা-ও বড় ধরনের ঝুঁকি নিয়ে।
আইফোনের দাম কি সত্যিই বাড়বে?
এখনো অ্যাপল নিশ্চিতভাবে বলেনি যে শুল্কের বাড়তি খরচ গ্রাহকদের ওপর পড়বে কি না। যদি শুল্কের পুরো খরচ গ্রাহকের ওপর পড়ে, তাহলে চীনে তৈরি ২৫৬ জিবি আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্সের দাম এক লাখ ৪৫ হাজার থেকে বেড়ে দুই লাখ ৪৩ হাজার টাকা হতে পারে। এ ছাড়া ভারতে তৈরি ১২৮ জিবি আইফোন ১৬ প্রো-এর দাম বাড়তে পারে মাত্র ৫%, এক লাখ ২১ হাজার থেকে এক লাখ ২৭ হাজার টাকা। আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন তৈরি হলে তার দাম গিয়ে দাঁড়াতে পারে প্রায় চার লাখ ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত।
সূত্র : বিবিসি

এআই প্রশিক্ষণে বই ব্যবহার ‘করেছে’ মেটা
অনলাইন ডেস্ক

বেশ কয়েকজন লেখকের বই প্রযুক্তি জায়ান্ট ‘মেটা’ তাদের সর্বশেষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেল প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহার করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই লেখকদের মধ্যে আয়ারল্যান্ডের রাজনৈতিক দল শিন ফেইনের সাবেক প্রেসিডেন্ট জেরি অ্যাডামসও রয়েছেন। তার অভিযোগ, বইয়ের তথ্য তার অনুমতি ছাড়াই ব্যবহার করেছে মেটা।
এটি নিয়ে আইনি লড়াইয়ে যাচ্ছেন জেরি অ্যাডামস।
মেটার জেনারেটিভ এআই সিস্টেম লামা’র প্রশিক্ষণের জন্য ‘লিবজেন’ নামের লাইব্রেরি জেনেসিসের মাধ্যমে লাখ লাখ পাইরেটেড বই ও বিভিন্ন গবেষণাপত্রে প্রবেশ করেছে মেটা। এমনটাই উঠে এসেছে আটলান্টিক ম্যাগাজিনের অনুসন্ধানে।
বেশ কয়েকটি বইয়ের তালিকা দিয়ে অ্যাডামস অভিযোগ করেছেন, এসব বই এআইকে প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহার করেছে প্রযুক্তি মেটা।
যদিও এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দেয়নি মেটা।
এ বিষয়ে মেটার একজন মুখপাত্র বলেছেন, ‘আমরা তৃতীয় পক্ষের মেধাস্বত্ব অধিকারকে সম্মান করি ও বিশ্বাস করি এআই মডেলকে প্রশিক্ষণ দিতে আমাদের তথ্যের ব্যবহার আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
এ নিয়ে সম্প্রতি লন্ডনে এক প্রতিবাদ কর্মসূচিও হয়ে গেছে। ‘সোসাইটি অব এডিটর্স’ নামে একটি প্ল্যাটফরম এ আয়োজন করেছি।
তাদের অভিযোগ, বিভিন্ন এআই সিস্টেমকে বিকাশের জন্য লাখ লাখ কপিরাইটওয়ালা বই ব্যবহার করেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম জায়ান্টটি।
সূত্র : দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট