ধীরে ধীরে শীত পড়তে শুরু করেছে। আর এই সময়ে নানা ধরনের ভাইরাল ফিবার, হজমের অসুবিধাসহ একাধিক সমস্যা দেখা দেয়। তাপমাত্রা কমার জন্য বায়ুদূষণের পরিমাণও বাড়তে থাকে। ফলে শ্বাসকষ্ট, হাঁপানিসহ ফুসফুসে নানা ধরনের সংক্রমণ দেখা যায়।
ধীরে ধীরে শীত পড়তে শুরু করেছে। আর এই সময়ে নানা ধরনের ভাইরাল ফিবার, হজমের অসুবিধাসহ একাধিক সমস্যা দেখা দেয়। তাপমাত্রা কমার জন্য বায়ুদূষণের পরিমাণও বাড়তে থাকে। ফলে শ্বাসকষ্ট, হাঁপানিসহ ফুসফুসে নানা ধরনের সংক্রমণ দেখা যায়।
আমলকি খেলে লিভার ভাল থাকার পাশাপাশি ব্লাড প্রেসারের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
জুস বা অন্য কোনও ভাবে খাওয়ার থেকে আমলকি চিবিয়ে খাওয়াই ভাল।
আমলকি টক হওয়ায়, অনেকেই এটি কাঁচা খেতে পারেন না। এই টকভাব কমাতে আমলকিকে ছোট ছোট করে কেটে নিয়ে একটু লবণ,মরিচ মিশিয়ে খাওয়া যায়। অল্প নুন ও হলুদ দিয়ে আমলকী ফুটিয়ে নেওয়া যায়। এ ছাড়াও আমলকির চাটনি বানালেও মন্দ লাগবে না।
তবে কিছু ক্ষেত্রে ফলটিকে এড়িয়ে যাওয়া ভাল। যদি কোনও সার্জারি হয়ে থাকে বা কোনও ব্লাড থিনিংয়ের ওষুধ খান কেউ, তা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে আমলকি খাওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। অন্তঃসত্ত্বা বা যারা বাচ্চাকে স্তন্যপান করাচ্ছেন, তাদেরও আমলকি এড়িয়ে যাওয়া ভাল।
সুস্থ থাকতে হলে নিয়মিত ঘুমের বিকল্প নেই। কারণ সারা দিনের ক্লান্তি দূর করে ঘুম। তাই প্রতি রাতে ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে। তবে অনেকেরই ঘুমের সমস্যা রয়েছে।
শরীর সুস্থ রাখতে নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম অবশ্যই প্রয়োজন।
কাত হয়ে, চিত হয়ে এবং কেউ উপুড় হয়ে— এ তিনভাবে ঘুমায় বেশির ভাগ মানুষ। কাত হয়ে ঘুমালে বালিশ একটু উঁচু হতে হবে, যেন মেরুদণ্ড বিছানার সমান্তরাল থাকে।
অনেকেই মাঝে মাঝে ঘাড়ের ব্যথার সমস্যায় ভোগেন। তবে এই ঘাড়ের ব্যথার সমস্যা লুকিয়ে থাকতে পারে সঠিক বালিশ নির্বাচন না করার কারণ। বালিশ ঠিক সাইজের না হলে আমাদের ঘাড়ে ব্যথা হয়। ফলে ঘাড়ে ব্যথার কারণে মাঝেমধ্যেই ঘুম ভেঙে যায়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, অনেকেই ঘুমানোর সময় পিঠ বাঁকা করে ঘুমান। যা একেবারেই ঠিক নয়, এতে পরবর্তী সময়ে পিঠে ব্যথাসহ মেরুদণ্ডের সমস্যা হতে পারে।
চিত হয়ে ঘুমালে মাঝারি উচ্চতার বালিশ সবচেয়ে ভালো। এভাবে ঘুমানোর ক্ষেত্রে হাঁটুর নিচে একটি বা দুটি বালিশ রাখা যেতে পারে। তাহলে শিরদাঁড়া সামঞ্জস্য থাকে। আর উপুড় হয়ে ঘুমালে একটু কম উচ্চতার পাতলা বা নরম বালিশ ব্যবহার করতে হবে। তবে এভাবে না ঘুমানোই ভালো বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
সূত্র : নিউজ ১৮
ফাইবার ও ফ্লুইডসমৃদ্ধ ক্ষীরা শরীরে ফাইবার ও পানির পরিমাণ বাড়ায়। পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ফাইবার থাকার কারণে ক্ষীরা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে থাকে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ক্ষীরায় প্রচুর পরিমাণে পানি ও ফাইবার থাকে, যা দেহের ক্ষতিকারক বিষাক্ত পদার্থ ধ্বংস করে। ফলস্বরূপ আলসার, কোষ্ঠকাঠিন্য, বুকজ্বালা, পেট ফুলে যাওয়া ও এসিডিটির মতো সমস্যা থেকে মুক্তি মেলে।
ক্ষীরা খাওয়ার ফলে মুখের দুর্গন্ধযুক্ত ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস হয় এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়। এ ছাড়া ক্ষীরা চিবিয়ে খেলে দাঁত ও মাড়ির সমস্যা থেকে নিস্তার মেলে।
ক্ষীরার রস খেলে আর্থরাইটিস, একজিমা, হার্ট ও ফুসফুসের সমস্যায় উপকার হতে পারে। মিনারেলসমৃদ্ধ ক্ষীরা নখ ভালো রাখতে বিশেষ উপকারী।
ক্ষীরা গোল গোল করে কেটে চোখের ওপর লাগিয়ে রাখলে পাতায় জমে থাকা ময়লা যেমন অপসারিত হয়, তেমনি চোখের জ্যোতি বাড়াতেও কাজ করে। এমনকি চোখের ছানি পড়া ঠেকাতেও উপকারী।
রমজানে সারাদিন রোজা রাখার পর শরীর পানিশূন্য হয়ে পড়ে। যার ফলে অনেকে ক্লান্তবোধ করে। তাই ইফতারের সময় আমাদের এমন খাবার খাওয়া উচিত যা শরীরে দ্রুত পানি ফিরিয়ে আনে।
ফল হলো সবচেয়ে ভালো ও স্বাস্থ্যকর একটি খাবার।
দ্রুত শক্তি প্রদান
ফলের মধ্যে প্রাকৃতিক চিনি বা ফ্রুক্টোজ থাকে। যা শরীরে দ্রুত শক্তি সরবরাহ করে। সারাদিন না খেয়ে থাকার পর শরীরের গ্লুকোজের পরিমাণ কমে যায়। ফলে ফল খেলে তা দ্রুত পূর্ণ হয়।
পানিশূন্যতা দূর করে
তরমুজ, কমলা, পেপে, শসা, আঙুর, স্ট্রবেরির মতো ফলে প্রচুর পানি থাকে। এগুলো শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে। যা রোজার সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
হজমে সহায়তা করে
ফলের মধ্যে প্রচুর ফাইবার থাকে। যা হজম প্রক্রিয়া সহজ রাখে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
ফলের মধ্যে ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান থাকে। যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
ডিহাইড্রেশন ও এসিডিটি কমায়
গরমের দিনে রোজা রাখলে ডিহাইড্রেশন ও এসিডিটি হতে পারে। তরমুজ, বেল, ডাবের পানি খেলে এসিডিটি কমে এবং শরীর ঠান্ডা থাকে।
খেজুর দিয়ে ইফতার শুরু করা ভালো, এরপর অন্যান্য ফল খাওয়া যেতে পারে। ফলের সঙ্গে দই বা চিয়া সিড মিশিয়ে খেলে আরো উপকার পাওয়া যায়। ফলের রসের পরিবর্তে আসল ফল খাওয়াই ভালো, কারণ রসে ফাইবার কম থাকে। ফল কাটার পর খুব বেশি সময় রেখে দিলে এর পুষ্টিগূণ নষ্ট হতে পারে।
সূত্র: প্রভিডেন্স ডট কো ইন
জীবনের প্রতিটি দিন নতুন কিছু সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসে আর প্রতিটি দিন আমাদের একটু একটু করে শিখতে ও বিকশিত হতে সাহায্য করে। আজ ৯ মার্চ, ২০২৫ দিনটি আপনার জন্য কেমন হতে পারে, কীভাবে সামলাবেন জীবন ও কাজের চ্যালেঞ্জগুলো, সেটি জানতে হলে পড়ুন আজকের রাশিফল।
মেষ (২১ মার্চ-২০ এপ্রিল): সামাজিক কাজে প্রশংসা পেতে পারেন। চাকরিরতদের কেউ অন্য প্রতিষ্ঠান থেকে ভালো প্রস্তাব পেতে পারেন।
বৃষ (২১ এপ্রিল-২০ মে): কোনো লাভজনক কাজ হাতে আসতে পারে। অমীমাংসিত সমস্যা সমাধানের পথ পাবেন।
মিথুন (২১ মে-২০ জুন): কোনো কাজে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার সুযোগ আসতে পারে।
কর্কট (২১ জুন-২০ জুলাই): আপনার চিন্তা যথাযথভাবে প্রকাশ করতে পারবেন। কারো উপস্থিতি আনন্দ দেবে।
সিংহ (২১ জুলাই-২১ আগস্ট): আর্থিক চাপ থাকলেও প্রয়োজনীয় অর্থ হাতে আসবে। পাওনা আদায়ে বিলম্ব হবে। ব্যয়চাপ থাকতে পারে। প্রত্যাশিত কাজে বাধা আসতে পারে। সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য নিয়ে এগোতে হবে। প্রার্থনায় শান্তি পাবেন।
কন্যা (২২ আগস্ট-২২ সেপ্টেম্বর): কোনো আশা পূরণ হতে পারে। বন্ধুর সহযোগিতা পাবেন। বাড়তি আয়ের সম্ভাবনা আছে। আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার সুযোগ আসবে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দেওয়া ঠিক হবে না। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে সিদ্ধান্ত নিন।
তুলা (২৩ সেপ্টেম্বর-২২ অক্টোবর): পেশাগত কাজে অগ্রগতি হবে। ব্যবসায় নতুন কাজের সূচনা হতে পারে। কর্মরতদের পদোন্নতিসংক্রান্ত জটিলতার প্যাঁচ খুলতে পারে। পরিবেশ পক্ষে থাকবে। আপনার ক্যারিয়ারকে এগিয়ে নিতে প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখুন।
বৃশ্চিক (২৩ অক্টোবর-২১ নভেম্বর): বিদেশ থেকে কোনো ভালো সংবাদ পেতে পারেন। কাজের দিক থেকে একটি স্থির দৃষ্টিভঙ্গি আপনাকে আপনার লক্ষ্যের কাছাকাছি নিয়ে যাবে। আত্মবিশ্বাসকে আপনার পথপ্রদর্শক হতে দিন। ভ্রমণ শুভ।
ধনু (২২ নভেম্বর-২০ ডিসেম্বর): প্রতিকূল অবস্থার মধ্যেও ভালো কিছু হতে পারে। প্রত্যাশা পূরণে বাধা দূর হবে। নিকটজনের সমস্যায় কিছুটা উদ্বেগ থাকতে পারেন। কোনো প্রকার হতাশা বা ডিপ্রেশনকে পাত্তা না দিয়ে কাজের গতি বাড়ান।
মকর (২১ ডিসেম্বর-১৯ জানুয়ারি): আজ কাজে কিছুটা স্থবিরতা থাকতে পারে। কোনো জরুরি সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। আপনার করণীয় সম্পর্কে ধারণা নিতে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগবেন না। জ্ঞানী ও বুদ্ধিমান মানুষের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
কুম্ভ (২০ জানুয়ারি-১৮ ফেব্রুয়ারি): কর্মপ্রার্থীদের উন্নতির পথ খুলবে। তবে নিয়মিত কাজে বাধা আসতে পারে। আপনার উদারতার সুযোগে কেউ ক্ষতি করার চেষ্টা করতে পারে। বিপর্যয় মোকাবেলায় পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। মন ভালো রাখুন।
মীন (১৯ ফেব্রুয়ারি-২০ মার্চ): আজ দিন ভালো কাটবে। বিশেষ কোনো কাজে সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় অন্যের সহযোগিতা পাবেন। মানসিক প্রফুল্লতা বজায় থাকবে। বিনোদনমূলক কাজে আনন্দ পাবেন।
আহমেদ মাসুদ, বিশিষ্ট অকাল্ট সাধক, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জ্যোতিষী, ফেংশুই ও বাস্তু বিশেষজ্ঞ। যোগাযোগ: ০১৭১১০৫৭৩৭৭ই-মেইল: amasud9995@gmail.com www.astrologerahmedmasud.com