আজকের রাশিফল: জেনে নিন কেমন কাটবে দিন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আজকের রাশিফল: জেনে নিন কেমন কাটবে দিন

পুরনো জ্যোতিষশাস্ত্র এমন একটি ধরন, যার মাধ্যমে বিভিন্ন সময়কাল নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়। যেমন দৈনিক রাশিফল প্রতিদিনের ঘটনার ভবিষ্যকথন করে, তেমন সাপ্তাহিক, মাসিক তথা বার্ষিক রাশিফল যথাক্রমে সপ্তাহ, মাস এবং বছরের ভবিষ্যদ্বাণী করে। বৈদিক জ্যোতিষে ১২টি রাশি- মেষ, বৃষ, মিথুন, কর্কট, সিংহ, কন্যা, তুলা, বৃশ্চিক, ধনু, মকর, কুম্ভ ও মীন-এর ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়। একই রকমভাবে ২৩টি নক্ষত্রেরও ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়ে থাকে।

মেষ:

শুভ যোগাযোগে মানসিক প্রফুল্লতা থাকবে। ভালো কাজে সুনাম বৃদ্ধি। ব্যবসায়ীদের আয়ের সুযোগ আসবে। দীর্ঘদিনের কোনো পরিকল্পনায় পরিবর্তন আনতে হবে।

মন ভালো রাখুন।

বৃষ:

কাজের চাপ থাকবে। বিরূপ পারিপার্শ্বিকতায় বিষণ্ন থাকতে পারেন। সহজ কাজটি কঠিন হয়ে যেতে পারে।

ব্যক্তিগত দায়িত্ব পালনে দৃঢ়তার পরিচয় দিতে হবে। প্রার্থনায় শান্তি পাবেন।

মিথুন:

কোনো প্রত্যাশিত কাজে অগ্রগতি হবে। আর্থিক অবস্থার উন্নতি হবে। ব্যবসায় মন্দাভাব কেটে যাবে।

কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ অনুকূলে থাকবে। স্বকীয় জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে সফলতা পাবেন।

কর্কট:

পেশাগত কাজে সাফল্য পাবেন। ব্যাবসায়িক সিদ্ধান্ত আপনাকে লোকসানের হাত থেকে রক্ষা করবে। গৃহ পরিবেশ অনুকূলে থাকবে। কাজের ধারাবাহিকতা বজায় রাখুন। সুস্থ থাকুন।

সিংহ:

শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় অগ্রগতি। অর্থাগমের নতুন পথ পেতে পারেন। সামাজিক কর্মকাণ্ডে অনুকূল অবস্থা থাকবে। হাতছাড়া হয়ে যাওয়া সুযোগ ফিরে আসতে পারে। ভ্রমণ শুভ।

কন্যা:

কর্মক্ষেত্রে জটিলতা দূর হবে। সঠিক বুদ্ধির অভাবে সুযোগ কাজে না-ও লাগতে পারে। স্বজন বিষয়ে উদ্বেগ থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ কাজ ফেলে রাখবেন না। প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখুন।

তুলা:

নতুন কাজের সুযোগ আসবে। বেকারদের রোজগারের রাস্তা হতে পারে। প্রত্যাশিত অর্থলাভে বিলম্ব। প্রিয়জনের স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেম-প্রণয় শুভ। অন্যদের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে ধৈর্যশীল হতে হবে।

বৃশ্চিক:

কাজকর্মে উৎসাহ বাড়বে। কোনো ভুল-বোঝাবুঝির অবসান হবে। অস্থিরতা ও ধৈর্যহীনতার জন্য কাজে বিঘ্ন ঘটতে পারে। পদস্থ কর্মকর্তার সাহায্য পাবেন। সমস্যা থাকবে। সামলাতে হবে আপনাকেই।

ধনু:

কর্মক্ষেত্রে সুনাম বজায় থাকবে। অপ্রত্যাশিত প্রাপ্তির সম্ভাবনা। কোনো প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জয়ী হবেন। কিছু ব্যাপারে মানিয়ে নেওয়ার চ্যালেঞ্জ নিতে হবে। বিনোদন ও রোমান্স শুভ।

মকর:

কোনো স্থাবর সম্পত্তির আলোচনায় অগ্রগতি হবে। উন্নতির ক্ষেত্রে অন্যের সহযোগিতা পাবেন। মানসিক অস্থিরতা অনেকটা কমবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে সাবধান। লক্ষ্যে স্থির থাকলে সুফল পাবেন।

কুম্ভ:

নতুন যোগাযোগ অর্থাগমের পথ দেখাবে। প্রত্যাশা পূরণে বাধা- বিপত্তি দূর হবে। অবহেলার কারণে কোনো সুযোগ নষ্ট হতে পারে। কাজে কোনো ভুল হতে পারে। ধৈর্য না হারালে ভালো থাকবেন।

মীন:

অর্থপ্রাপ্তির সম্ভাবনা আছে। আয়ের ক্ষেত্র পূর্বের তুলনায় অনুকূলে। লেনদেনে আবেগ পরিহার করতে হবে। পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আলস্যের প্রশ্রয় দেবেন না। কথাবার্তায় সংযত থাকুন।

 

 

 

 
 

 

 

 

 

 

মন্তব্য

শরীরের ভারসাম্য নষ্ট করে দিতে পারে অতিরিক্ত পটাশিয়াম

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
শরীরের ভারসাম্য নষ্ট করে দিতে পারে অতিরিক্ত পটাশিয়াম
সংগৃহীত ছবি

আমাদের শরীরের সঠিক কার্যকারিতার জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ উপাদানগুলোর মধ্যে পটাশিয়াম একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি মূলত স্নায়ুতন্ত্র, পেশী ও শরীরের তরল বা ফ্লুইড ব্যালান্স বজায় রাখতে সাহায্য করে। তবে যেভাবে এর ঘাটতি আমাদের শরীরের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে, ঠিক তেমনই পটাশিয়ামের অতিরিক্ত মাত্রাও হতে পারে স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক। চলুন, জেনে নিই শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে গেলে কী ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

পেশিতে দুর্বলতা ও টান
পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে গেলে পেশিতে নানা সমস্যা দেখা দেয়। প্রথমেই হাত-পা দুর্বল লাগে, যেন কোনও শক্তি নেই। অবসন্নতা অনুভব হয়, হাত-পা অবশ হয়ে যেতে পারে। অনেক সময় আচমকা পেশিতে টান ধরতে পারে বা ঝনঝন ভাব হতে পারে, যা অনেকটা ইলেকট্রিক শকের মতো অনুভূত হয়।

স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা
এই উপাদানটির অতিরিক্ত প্রভাব স্নায়ুতন্ত্রে সরাসরি প্রভাব ফেলে। বেশি পটাশিয়াম শরীরে পক্ষাঘাত (প্যারালাইসিস) এর ঝুঁকি পর্যন্ত বাড়িয়ে দিতে পারে। স্নায়বিক দুর্বলতা ও অস্বাভাবিক অনুভূতি দেখা দিতে পারে।

বমি বমি ভাব ও অরুচি
পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে গেলে বমির অনুভূতি হতে পারে।

খাবারের প্রতি অনীহা তৈরি হয়, কিছু খেলেই অস্বস্তি ও বমির প্রবণতা বাড়ে।

শ্বাসকষ্ট ও ক্লান্তিভাব
শরীরে অতিরিক্ত পটাশিয়ামের প্রভাবে হঠাৎ করে শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে। অল্প পরিশ্রমেই হাঁপিয়ে যেতে পারেন। পাশাপাশি সারাক্ষণ ক্লান্তি ও ঝিমিয়ে থাকার মতো অবস্থা তৈরি হয়, এমনকি পর্যাপ্ত বিশ্রামের পরেও।

হৃদস্পন্দনের সমস্যা
সবচেয়ে চিন্তার বিষয় হল হৃদযন্ত্রের উপর পটাশিয়ামের প্রভাব।

এর মাত্রা বেড়ে গেলে হৃদস্পন্দন হঠাৎ বেড়ে যেতে পারে, প্যালপিটেশন বা বুক ধড়ফড় দেখা দিতে পারে। এমনকি বুকে ব্যথার মতো উপসর্গও হতে পারে।

শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় বেড়ে গেলে তা একাধিক গুরুতর শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। তাই নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলা অত্যন্ত জরুরি।

সূত্র : এবিপি

মন্তব্য

গরমে শরীর ঠাণ্ডা রাখবে মাটির পাত্রের পানি

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
গরমে শরীর ঠাণ্ডা রাখবে মাটির পাত্রের পানি
সংগৃহীত ছবি

প্রাচীনকাল থেকেই আমাদের দেশে মাটির পাত্র ব্যবহারের প্রচলন রয়েছে। একসময় প্রায় প্রতিটি ঘরেই মাটির ঘড়া বা কলসে পানি রাখা হতো। যদিও আধুনিক জীবনে ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি সেই জায়গা দখল করে নিয়েছে, তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্বাস্থ্যের পক্ষে মাটির পাত্রের পানি অনেক বেশি উপকারী। চলুন, জেনে নিই কী কী উপকার।

গরমে শরীর ঠাণ্ডা রাখে
মাটির পাত্রে রাখা পানি স্বাভাবিকভাবে ঠাণ্ডা থাকে। কোনও বিদ্যুৎ বা কৃত্রিম ঠাণ্ডার প্রয়োজন হয় না। এটি শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং গ্রীষ্মকালে অতিরিক্ত গরম থেকে রক্ষা করে।

গলা ব্যথা, সর্দি-কাশির সম্ভাবনা কমায়
ফ্রিজের অতিরিক্ত ঠাণ্ডা পানি অনেক সময় গলা বসে যাওয়া, কাশি বা সর্দির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

কিন্তু মাটির পাত্রের ঠাণ্ডা পানি শরীরের সঙ্গে মানানসই হওয়ায়, এই ধরনের সমস্যার ঝুঁকি অনেক কমে যায়।

হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে
প্রতিদিন মাটির পাত্রে রাখা পানি পান করলে হজমশক্তি উন্নত হয়। অ্যাসিডিটি, গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যাও অনেকটাই কমে। তাই খাবার হজমে সহায়ক এক সহজ উপায় এটি।

পাচনতন্ত্র রাখে সুস্থ
বিশেষজ্ঞদের মতে, ফ্রিজের অতিরিক্ত ঠাণ্ডা পানি আমাদের পাচনতন্ত্রে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। কিন্তু মাটির পাত্রের পানি সেই সমস্যার থেকে মুক্ত রাখে এবং দীর্ঘমেয়াদে শরীর সুস্থ রাখে।

কোনো রাসায়নিক নেই
মাটির পাত্র প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি হয়, যেখানে কোনও ধরনের কেমিক্যাল বা ক্ষতিকর উপাদান ব্যবহৃত হয় না। ফলে পানি বিশুদ্ধ থাকে এবং শরীরে কোনও ক্ষতি করে না।

সূত্র : ওয়ান ইন্ডিয়া

মন্তব্য

সকালের হাঁটার সময় এড়িয়ে চলুন যে ভুলগুলো

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
সকালের হাঁটার সময় এড়িয়ে চলুন যে ভুলগুলো
সংগৃহীত ছবি

আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের মতে, সুস্থ থাকতে হলে সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট হাঁটা প্রয়োজন। চিকিৎসকরাও বলছেন, দিনে ৩০ মিনিট হাঁটলেই দেহের রক্তচাপ ও শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে, ওজনও কমে। তবে শুধু হাঁটলেই হবে না—হাঁটার সময় ও তার আগে কিছু বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। নইলে উপকারের বদলে হতে পারে উল্টো ক্ষতি।

চলুন, জেনে নিই।

ঘুম থেকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে হাঁটতে যাবেন না
অনেকে ঘুম থেকে উঠে মুখ ধুয়েই হাঁটতে বেরিয়ে পড়েন। এটা ভুল। ঘুমের পর শরীর ডিহাইড্রেটেড থাকে, তাই প্রথমেই এক গ্লাস পানি পান করতে হবে।

এতে শরীর হাইড্রেটেড থাকবে, পেট পরিষ্কার হবে এবং হাঁটার সময় শরীর ক্লান্ত বা ঝিমিয়ে পড়বে না।

একেবারে খালি পেটে হাঁটবেন না
হাঁটার আগে ভারী খাবার না খেলেও একেবারে খালি পেটে বেরিয়ে পড়া ঠিক নয়। এতে রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যেতে পারে, ক্লান্তি আসতে পারে। তাই হাঁটার আগে হালকা কিছু খেয়ে নিন—যেমন ভেজানো বাদাম, কলা বা এক গ্লাস স্মুদি।

চা-কফি খেয়ে হাঁটতে যাওয়া নয়
অনেকের সকালে ঘুম ভাঙতেই চা বা কফি খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে। কিন্তু তারপর হাঁটতে বেরোনো বিপজ্জনক হতে পারে। খালি পেটে চা-কফি খেলে গ্যাস বা অম্বল হতে পারে। পাশাপাশি চা-কফি শরীরকে আরও ডিহাইড্রেট করে, আর হাঁটার সময় ঘাম হওয়ার কারণে শরীর থেকে আরও পানি বেরিয়ে যায়। ফলে শরীরে পানির ঘাটতি তৈরি হয়, যা স্বাস্থ্যের পক্ষে খারাপ।

সূত্র : এই সময়

মন্তব্য

ঘর পরিষ্কারে ভিনেগারের অসাধারণ ব্যবহার

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
ঘর পরিষ্কারে ভিনেগারের অসাধারণ ব্যবহার
সংগৃহীত ছবি

আপনি কখনো ভেবেছেন, আপনার বাড়ি বা অফিসে প্রচলিত ক্লিনিং প্রডাক্টের বদলে ভিনেগার ব্যবহার করলে কী ভালো ফলাফল পেতে পারেন? সম্প্রতি সাংবাদিক কাটারিনা জিমার জার্মানির বার্লিনে নিজের নতুন ফ্ল্যাটে বেসিনের ট্যাপে লিমস্কেল (ক্যালসিয়াম কার্বনেটের শক্ত সাদা আবরণ) সমস্যার মুখোমুখি হয়েছিলেন। তিনি ভিনেগার ব্যবহার করে অল্প সময়ের মধ্যে সেই সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন। এই অভিজ্ঞতার পর তিনি ভিনেগারের অন্যান্য সুবিধা জানার জন্য আরো গবেষণা শুরু করেন। চলুন, জেনে নিই কাটারিনা আর কী কী জানতে পারলেন ভিনেগারের উপকারিতা সম্পর্কে।

        

ভিনেগার যেকোনো কঠিন ময়লা ও জং পরিষ্কার করতে দারুণ কার্যকর
ভিনেগারের মূল উপাদান হচ্ছে এসিটিক এসিড। যা লিমস্কেল ও মরিচার মতো ময়লা দ্রুত পরিষ্কার করতে সক্ষম। কাটারিনার ভাষ্য মতে, তিনি যখন টয়লেট পরিষ্কার করতে ভিনেগার ব্যবহার করলেন, তখন ৩০ মিনিট হালকা স্ক্রাবিং করলেই লিমস্কেল সম্পূর্ণ চলে গেল। এতে তিনি বুঝতে পারলেন, ভিনেগার সত্যিই একটি শক্তিশালী ও প্রাকৃতিক পরিষ্কারকারক।

ভিনেগার কি ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলে?
ভিনেগার সম্পর্কে একটি জনপ্রিয় ধারণা হলো, এটি জীবাণু মেরে ফেলতে সক্ষম। তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন যে ভিনেগার ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও মোল্ডের বিরুদ্ধে কার্যকর হতে পারে, তবে এর জন্য এর ঘনত্ব ৫% হতে হবে। এমনকি ১০% ঘনত্বে এটি কিছু গুরুতর ব্যাকটেরিয়া- যেমন ই-কোলির বিরুদ্ধে কার্যকর। তবে এটি সব ধরনের ভাইরাস বা মোল্ডের বিরুদ্ধে কাজ করে না।

বিশেষ করে নোরোভাইরাসের মতো শক্তিশালী ভাইরাসের বিরুদ্ধে এটি নিষ্ক্রিয়।

ভিনেগারের ব্যবহারের সীমাবদ্ধতা
ভিনেগার খুবই কার্যকর হলেও, এটি সব ধরনের ময়লা পরিষ্কার করতে সক্ষম নয়। যেমন- তেলের দাগ বা চর্বি পরিষ্কারের ক্ষেত্রে সাবান অনেক বেশি কার্যকর। এ ছাড়া অনেকেই ভুলভাবে ভিনেগার ও বেকিং সোডা একসঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করেন। তবে এর কোনো প্রভাব নেই, কারণ ভিনেগারের এসিড ও বেকিং সোডার ক্ষার একে অপরকে নিষ্ক্রিয় করে।

ভিনেগারের সুবিধা : পরিবেশবান্ধব ও স্বাস্থ্যকর
কোনো ধরনের ক্ষতিকর রাসায়নিক ছাড়াই ভিনেগার আপনার ঘর বা অফিসের ক্লিনিং প্রডাক্ট হিসেবে কার্যকর হতে পারে। এটি প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হওয়ায় এর প্রভাব পরিবেশের জন্য খুবই কম। এর বড় সুবিধা হলো, এটি সহজেই ভেঙে যায় এবং বাইরের পরিবেশে কোনো ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে না। 

যখন আপনি ভিনেগার ব্যবহার করছেন, কিছু সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। যেমন— এটি চোখে লাগানো থেকে বিরত থাকতে হবে, গ্লাভস ব্যবহার করা উচিত। তবে এটি গ্লাস, সিরামিক ও স্টেইনলেস স্টিলের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ।

সূত্র : বিবিসি

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ