উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম

৯০ হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার অভিযোগ তদন্তের জন্য ডাটা এন্ট্রি চলছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
৯০ হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার অভিযোগ তদন্তের জন্য ডাটা এন্ট্রি চলছে
সংগৃহীত ছবি

৯০ হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার অভিযোগ তদন্তের জন্য ডাটা এন্ট্রি কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম (বীরপ্রতীক)।

মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রেণিবিন্যাস এবং ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধকে রাজনীতিকরণ করা হয়েছে। রাজনৈতিক চেতনায় মুক্তিযোদ্ধাদের পরিচয় করানো হয়েছে। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও সেদিনের অপ্রাপ্ত বয়স্ক শিশুরাও মুক্তিযদ্ধের তালিকায় রাজনৈতিক বিবেচনায় অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে।

তিনি বলেন, “মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও নাতি- নাতনি না হয়েও ভুয়া কাগজ তৈরি করে চাকরি, শিক্ষাসহ বিভিন্ন সেক্টরে কোটা সুবিধা নিয়েছে। এসব এখন তদন্তের অধীনে আসছে। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও আমাদের একটি প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার তালিকা তৈরি হয়নি। রাজনৈতিক সরকারের আমলে রাজনৈতিক বিবেচনায় বিভিন্ন তদবির ও দুর্নীতির মাধ্যমে হাজার হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্ত হয়েছে।

তারা ভাতাসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে। দেখা যাচ্ছে, আবেদনে যেই মুক্তিযোদ্ধা যুদ্ধে অংশগ্রহণের ‘তথ্য প্রমাণ ও ডিক্লারেশন’ দিয়েছেন, ‘আমি অমুক সেক্টরে অমুক জায়গায় যুদ্ধ করেছি’ খোঁজ নিয়ে দেখা যাচ্ছে সেই সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বা অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধারা তাকে চিনেন-ই না। কখনো দেখেননি। এ রকম শত শত ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে অভিযোগ মন্ত্রণালয়ে জমা পড়েছে।
এ পর্যন্ত ৯০ হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে বিভিন্ন জেলা থেকে অভিযোগ পেয়েছি। এর মধ্যে ৪০ হাজার ডাটা এন্ট্রি হয়ে গেছে। ৫০ হাজার ডাটা এন্ট্রির কাজ চলমান রয়েছে।”

উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় এখন সেগুলো যাছাই-বাছাই করছে। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের স্বেচ্ছায় নাম প্রত্যাহারের আহ্বান জানানো হবে।

ইতোমধ্যে কয়েকজন নাম প্রত্যাহারের আবেদন করেছেন। যারা নাম প্রত্যাহার করবেন, তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে না। অভিযোগ পাওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র জমা দেওয়ার জন্য চিঠি দেওয়া হবে।’ বাসস

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে রাঙামাটিতে আধার কার্ডসহ দুই ভারতীয় আটক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে রাঙামাটিতে আধার কার্ডসহ দুই ভারতীয় আটক
সংগৃহীত ছবি

রাঙামাটির ছোটহরিনা থেকে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতীয় আধার কার্ডসহ দুইজনকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আটককৃতরা হলেন- জ্ঞান রঞ্জন চাকমা (৪৫) এবং পিংকু চাকমা (২২)। তারা উভয়েই ভারতীয় নাগরিক।

বুধবার (২৬ মার্চ) দুপুর ১২টার দিকে ছোটহরিণা ব্যাটালিয়নের (১২ বিজিবি) টহল দল ছোটহরিণা বাজার এলাকায় টহল পরিচালনার সময় তাদের আটক করে।

তাদের কাছ থেকে ৭২ হাজার ৭০০ টাকা এবং ভারতীয় আধার কার্ড উদ্ধার করা হয়েছে।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, আটককৃতরা অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করে ছোটহরিণা বাজারে ভারতীয় পণ্য বিক্রি করত এবং ভারত পাচারের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন মালামাল ক্রয় করত।

আটককৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বরকল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

মন্তব্য

সেনাবাহিনীর পেশাদারত্বের প্রশংসা করলেন মার্কিন জেনারেল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সেনাবাহিনীর পেশাদারত্বের প্রশংসা করলেন মার্কিন জেনারেল
সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পেশাদারত্বের প্রশংসা করেছেন ডেপুটি কমান্ডিং জেনারেল ফর ইউএস আর্মি প্যাসিফিক লেফটেন্যান্ট জেনারেল জোয়েল বি ভওয়েল।

মার্কিন দূতাবাসের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, তিনি আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার জন্য পেশাদার সামরিক বাহিনীর গুরুত্বের ওপর জোর দেন।

গত ২৪ ও ২৫ মার্চ সফরকালে লেফটেন্যান্ট জেনারেল জোয়েল বি ভওয়েল সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানসহ বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর বিভিন্ন কর্মকর্তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। 

আলোচনায় তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সঙ্গে দৃঢ় সম্পর্কের প্রতি মার্কিন সেনাবাহিনীর প্রতিশ্রুতিকে আরো জোরদার করেন এবং একই সঙ্গে ভাগ করা নিরাপত্তা স্বার্থ এবং চলমান সহযোগিতার কথা তুলে ধরেন।

বিভিন্ন কর্মকর্তার সঙ্গে বাংলাদেশের সামরিক চ্যালেঞ্জ এবং সম্ভাব্য ক্ষেত্রগুলোতে যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহায়তা প্রদান করতে পারে সেগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এ ছাড়া গ্রীষ্মে ‘২৫ সালে টাইগার লাইটনিং অনুশীলন ও সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য মার্কিন সরঞ্জামের সম্ভাব্য ক্রয় নিয়েও আলোচনা হয়।

মন্তব্য

শিক্ষার্থীদের বিবৃতি : মঙ্গল শোভাযাত্রার সঙ্গে নেই চারুকলার ২৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
শিক্ষার্থীদের বিবৃতি : মঙ্গল শোভাযাত্রার সঙ্গে নেই চারুকলার ২৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা
সংগৃহীত ছবি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চারুকলা অনুষদের ২৬তম ব্যাচের (চারুকলা ৭০তম) শিক্ষার্থীরা বুধবার (২৬ মার্চ) ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ বিষয়ে স্পষ্ট বিবৃতি দিয়েছেন। বিবৃতিতে তাঁরা জানিয়েছেন, এবারের বৈশাখের আয়োজনের সঙ্গে তাঁদের কোনো প্রকার সম্পৃক্ততা নেই। 

শিক্ষার্থীদের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘মূলত বৈশাখ প্রতিবছর আনুষ্ঠানিকভাবে নির্দিষ্ট ব্যাচের তত্ত্বাবধায়নে এবং সম্পূর্ণভাবে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের যৌথ প্রয়াসে আয়োজিত হয়ে থাকে। যে আয়োজনের সম্পূর্ণ অর্থ অনুষদের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের শিল্পকর্ম বিক্রির মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়।

চারুকলার রীতি অনুযায়ী যা এ বছর আমাদের ব্যাচের দায়িত্ব হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এবারের আয়োজন একেবারেই চারুকলা অনুষদের পূর্বাপর রীতির ব্যতিক্রমীভাবে কোনোরকম শিক্ষার্থীদের সম্মতি ও সম্পৃক্ততা ছাড়া শুধু শিক্ষকদের সিদ্ধান্তে করা হচ্ছে, যা আমাদের বিশ্বাস ও ধারণার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। এ ছাড়া এবার একাডেমিকভাবে বৈশাখ আয়োজন করার এই সিদ্ধান্ত অনুষদে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী, ছাত্রপ্রতিনিধি কারো সঙ্গে কোনোরকম পূর্ব–আলোচনা ছাড়াই একটি নির্দিষ্ট ছাত্র-শিক্ষক গোষ্ঠীর সম্পৃক্ততায় খুবই অতর্কিতভাবে নেওয়া হয়েছে।’

শিক্ষার্থীরা বিবৃতিতে উল্লেখ করেন, ‘শোভাযাত্রার জন্য বানানো স্ট্রাকচারের ডিজাইন এবং আইডিয়া সম্পূর্ণ শিক্ষকদের দেওয়া, চারুকলার আপামর সাধারণ শিক্ষার্থী এর সঙ্গে কোনোভাবেই সংযুক্ত ও অবগত নন।

শহীদ আবু সাঈদকে নিয়ে স্ট্রাকচার সম্পর্কেও আমরা অবগত ছিলাম না এবং কারো ব্যক্তিগত মতাদর্শে আঘাত দেওয়ার পক্ষেও নন তাঁরা। এহেন কুরুচিপূর্ণ ও প্রহসনমূলক সিদ্ধান্ত চারুকলার সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে নেওয়া হয়নি এবং চারুকলার সাধারণ শিক্ষার্থীরা এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে ছিল না।’

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘এই অবস্থায় অনলাইনে তৈরি বিরূপ প্রতিক্রিয়ার দায় সমগ্র চারুকলার নয় বরং দায়িত্বে থাকা নির্দিষ্ট কতিপয় আয়োজক এবং ব্যবস্থাপনায় দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের ওপর বর্তায়।’

এবারের বৈশাখ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বৈশাখ।

শিক্ষার্থীরা বিবৃতিতে আরো বলেছেন, ‘এ আয়োজনে সম্পৃক্ত ব্যক্তিবর্গের চাটুকারিতাপূর্ণ মনোভাবের কারণে আমরা শিক্ষকদের আয়োজন করা বৈশাখের আনুষ্ঠানিকতা ও শোভাযাত্রা সমর্থন করছি না। এখানে সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে আমরা এটুকু স্পষ্ট করে জানাতে চাই যে, আমরা মোটাদাগে প্রতিবছর চারুকলা অনুষদে আয়োজিত হয়ে আসা বৈশাখের আয়োজন নয় বরং স্বজনপ্রীতিদুষ্ট ও দেশের পরিবর্তনকালীন রাজনৈতিক স্বার্থান্বেষী এবারের ‘বৈশাখ ১৪৩২’-এর আয়োজন ও আয়োজক কমিটিকে আমরা, চারুকলার সাধারণ শিক্ষার্থীরা বর্জন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আশা করি আমাদের এই সিদ্ধান্তকে সবাই সমর্থন ও সম্মান জানাবে।’

মন্তব্য

নোয়াবের সিদ্ধান্ত সাংবাদিকদের সঙ্গে চরম নিষ্ঠুরতা, নেতাদের প্রতিবাদ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
নোয়াবের সিদ্ধান্ত সাংবাদিকদের সঙ্গে চরম নিষ্ঠুরতা, নেতাদের প্রতিবাদ
সংগৃহীত ছবি

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ‘নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (নোয়াব) সংবাদপত্রে তিন দিন ছুটির ঘোষণার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন না করায় তীব্র ক্ষোভ ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে), ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে), ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ), ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) ও ঢাকা সাব এডিটরস কাউন্সিল (ডিএসইসি)।

বুধবার (২৬ মার্চ) এক যৌথ বিবৃতিতে বিএফইউজের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওবায়দুর রহমান শাহীন, মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী, ডিইউজে সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি আবু সালেহ আকন, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল, ইআরএফের সভাপতি দৌলত আখতার মালা, সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম এবং ডিএসইসির সভাপতি মোক্তাদির অনীক ও সাধারণ সম্পাদক জাওহার ইকবাল খান বলেন, সাংবাদিকদের সংগঠনগুলো নোয়াবের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করে ঈদের ছুটি বৃদ্ধির দাবি জানায়। কিন্তু নোয়াব এখনো সিদ্ধান্ত পরিবর্তন না করায় এবং সাংবাদিকদের দাবি আমলে না নেওয়ায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ ও নিন্দা জানায়। 

আরো পড়ুন
চীনে বোয়াও সম্মেলনে কাল বক্তব্য দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

চীনে বোয়াও সম্মেলনে কাল বক্তব্য দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

 

উল্লেখ্য, নোয়াবের ঘোষণা অনুযায়ী, ৩০ ও ৩১ মার্চ এবং ১ এপ্রিল ছুটি থাকবে।

তবে চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ঈদুল ফিতর ১ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হলে সে ক্ষেত্রে পরদিন ২ এপ্রিল সংবাদপত্র বন্ধ থাকবে। নোয়াবের এমন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়ে তারা বলেন, এবার ঈদে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দীর্ঘ ছুটি পাচ্ছেন। ঈদে টানা পাঁচ দিন সরকারি ছুটির সঙ্গে আগে-পরেও মিলছে স্বাধীনতা দিবস, শবেকদর ও সাপ্তাহিক ছুটি। সব কিছু মিলিয়ে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মার্চের শেষ সপ্তাহ ও এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ যাবে ছুটির মধ্যে।
অথচ সংবাদমাধ্যম কর্মীদের কথা বিবেচনায় না নিয়ে নোয়াবের মাত্র ৩ দিনের ছুটি ঘোষণা চরম নিষ্ঠুরতা ছাড়া কিছু নয়। আমরা নোয়াবের এমন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং ছুটি বৃদ্ধির দাবি করছি। 

কারণ, সারা জাতি যখন বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই করছে তখন নোয়াব গণমাধ্যমকর্মীদের নতুন করে বৈষম্যের দিকে ঠেলে দেওয়া অমানবিক নিষ্ঠুরতা বৈ কিছু না। সাংবাদিক সমাজের যৌক্তিক দাবিকে আমলে নিয়ে ছুটি বৃদ্ধির পুনঃ দাবি জানায় সাংবাদিক নেতারা।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ