জীবনযাত্রা যদি সঠিক হয় তবেই কমবে হৃদরোগের ঝুঁকি। তবে আধুনিক যুগে কাজের ব্যস্ততার কারণে আমরা সঠিক সময় খাওয়াদাওয়া করি না। এ ছাড়া সময়ের কাজ সময়ে করি না। এমন অনিয়মিত জীবনযাত্রার কারণে অনেক সময় হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
জীবনযাত্রা যদি সঠিক হয় তবেই কমবে হৃদরোগের ঝুঁকি। তবে আধুনিক যুগে কাজের ব্যস্ততার কারণে আমরা সঠিক সময় খাওয়াদাওয়া করি না। এ ছাড়া সময়ের কাজ সময়ে করি না। এমন অনিয়মিত জীবনযাত্রার কারণে অনেক সময় হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
দিন দিন হৃদরোগে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। এর মধ্যে এসব রোগী আবার উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও স্থূলতার রোগেও ভুগছেন। চিকিৎসকরা জানান, ২০৩৫ সালের মধ্যে হার্টের রোগীর সংখ্যা অকল্পনীয়ভাবে বাড়বে।
এমন রোগ থেকে বাঁচতে জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনতে হবে।
কী কী পরিবর্তন করবেন
আপনি যদি হার্টের রোগ কমাতে চান, তাহলে আপনার জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আবশ্যক। নিত্যদিন যদি এই জীবনধারার পরিবর্তন আনতে পারেন, তাহলে আপনার হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমবে।
ডায়েট খাবার খাবেন
হার্ট ভালো রাখতে ডায়েট করে খাবার খান। প্রচুর পরিমাণে খাওয়াদাওয়া করা এড়িয়ে চলুন। নিত্যদিনের খাদ্য তালিকায় ফলমূল, সবজি, গোটা শস্য, চর্বিবিহীন প্রোটিন রাখুন, অর্থাৎ সুষম খাদ্যের দিকে বিশেষ নজর দিন।
ট্র্যান্স ফ্যাট জাতীয় খাবার
ট্র্যান্স ফ্যাট জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন। জলপাইয়ের তেল, অ্যাভোকাডো, বাদাম ইত্যাদি খাওয়ার চেষ্টা করুন।
ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড
শরীরে যাতে কোলেস্টেরলের মাত্রা না বেড়ে যায় সেই ক্ষেত্রে চর্বিবিহীন মাছ, তিসির বীজ, আখরোট ইত্যাদি খান । ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি এসিড যুক্ত খাবার খাদ্য তালিকায় রাখুন। এতে আপনার শরীর ভালো থাকবে।
ব্যায়াম
শরীরকে সক্রিয় রাখুন অর্থাৎ নিত্যদিন ব্যায়াম করুন কিংবা সকালবেলা উঠে হাঁটুন। এতে আপনার হৃদরোগের ঝুঁকি কিছুটা হলেও কমবে। সপ্তাহে ১৫০ মিটার ব্যায়াম করুন। না হলে হাঁটুন, না হলে সাইকেল চালান। এতে আপনার ওজন বাড়বে না। এ ছাড়া শরীরে বাড়তি ফ্যাটও কমতে থাকবে।
জাংক ফুড
অনেকেই বর্তমান সময় বাইরের জাংক ফুড খেয়ে তাদের ওজন বাড়িয়ে ফেলেন। ওজনকে কখনোই বাড়তে দেবেন না। এতে রক্তচাপ, ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়তে থাকবে। আর এর থেকেই হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। তাই বাইরের খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
খাবার হজম
খাওয়াদাওয়া যাতে ভালোভাবে হজম হয়, সেদিকে নজর রাখুন। শরীরকে হাইড্রেট রাখুন। প্রচুর পরিমাণে পানি খান। নিত্যদিন সাত থেকে আট গ্লাস পানি খাওয়ার চেষ্টা করুন।
ধূমপান
ধূমপান ও অ্যালকোহল থেকে দূরে থাকুন। আপনি যদি ধূমপানে আসক্ত থাকেন, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে দ্রুতই ধূমপান ত্যাগ করুন। নারী-পুরুষ কারোরই ধূমপান করা উচিত নয়। এতে হার্টের রোগ বাড়ে।
মানসিক চাপ
মানসিক চাপ নেওয়া এড়িয়ে চলুন। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে ধ্যান করুন। গভীরভাবে শ্বাস নিন। যোগ ব্যায়াম করুন। এতে আপনার মানসিক চাপ কমবে। শরীর সুস্থ থাকবে। প্রায় সময় রক্তচাপ, কোলেস্টেরল ও সুগার পরীক্ষা করুন।
চিকিৎসকের পরামর্শ
আপনার যদি শরীর কখনো খারাপ লাগে কিংবা বুকে ব্যথা হয়, তাহলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। হার্টের রোগ ধরা পড়লে দ্রুতই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খান। তাহলে দ্রুত সুস্থ হবেন।
সূত্র : ওয়ানইন্ডিয়া
সম্পর্কিত খবর
ধূমপান ফুসফুসের মারাত্মক ক্ষতি করে। ধীরে ধীরে এই ক্ষতি থেকে ক্রনিক ব্রংকাইটিস, এমফিসেমা, এমনকি ক্যান্সারের মতো রোগও হতে পারে। তাই সিগারেট ছাড়তে পারা মানে একটা বড় জয় লাভ করা।
তবে সিগারেট ছাড়ার পর ফুসফুসে জমে থাকা বিষাক্ত পদার্থ ও ময়লা পরিষ্কার করাও জরুরি হয়ে পড়ে।
হার্ভাড হেলথ ও ওয়েবএমডি-এর মতে, সবচেয়ে সহজ ও কার্যকর ক্লিনার হলো পানি। প্রচুর পরিমাণে পানি পান শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে। আপনি যখন ধূমপান ছাড়েন, তখন শরীর নিজেই ডিটক্স করতে শুরু করে এবং পানি এই প্রক্রিয়াকে দ্রুততর করে।
হলুদে থাকা কারকিউমিন নামক উপাদান ফুসফুসের প্রদাহ কমায় এবং টক্সিন বের করতে সাহায্য করে। এর জন্য আপনি হলুদ দুধ খেতে পারেন বা গরম পানিতে মিশিয়ে সকালে খালি পেটে পান করতে পারেন।
আদা ফুসফুস পরিষ্কারে খুবই উপকারী। এটি শরীর থেকে কফ ও কফের স্তর বের করতে সাহায্য করে এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে।
ব্রোকলি, পালং শাক, আমলা, কমলা ইত্যাদি ফল ও সবজি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর। এগুলো ফুসফুসে কোষের ক্ষতি সারাতে এবং নতুন কোষ তৈরিতে সাহায্য করে।
আপনি যদি ধূমপান ছেড়ে দেন, তাহলে এই টিপসগুলো আপনার জন্য আশীর্বাদস্বরূপ হতে পারে। একটু ধৈর্য ও নিয়ম মানলে ফুসফুস আবার সুস্থ হয়ে উঠবে।
সূত্র : নিউজ ১৮
ড্রাই ফ্রুটসকে শরীরের জন্য খুবই উপকারী বলে ভাবা হয়। এদের মধ্যে আমন্ডের এক ধরনের জাদুকরী গুণ রয়েছে। এই বাদাম ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার, স্বাস্থ্যকর চর্বিসহ অনেক পুষ্টির একটি ভালো উৎস। এতে থাকা ভিটামিন এ, সি এবং ই ত্বকের জন্য অনেক উপকারী।
আমন্ড খাওয়ার আগে ভিজিয়ে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়। ভিজিয়ে খেলে নাকি আমন্ডের পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি পায়। এ কথা কতটুকু সত্য, কেন ভিজিয়ে রাখা হয়, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
আমন্ড প্রকৃতিতে গরম, তাই ভিজিয়ে রাখলে শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়।
এনজাইম নিঃসৃত হয়
আমন্ডে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যা আপনার হজমশক্তি বাড়ায়। অন্যদিকে, এগুলোকে ভিজিয়ে রাখলে বাদামে উপস্থিত লিপেজ বের হয়, যা একটি এনজাইম। এটি চর্বি হজমে সাহায্য করে। তাই বাদাম ভিজিয়ে রাখলে শরীরের চর্বি হজম করা সহজ হয়।
ম্যাগনেসিয়াম বাড়াতে সাহায্য করে
আমন্ডে থাকা ম্যাগনেসিয়াম হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে।
হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়
যেহেতু আমন্ডে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট, ভিটামিন ই ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে, তাই এটি খারাপ কোলেস্টেরল কমায় এবং ভালো কোলেস্টেরল বাড়ায়, যার ফলে হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়।
ওজন কমাতে সহায়ক
আমন্ডে এমন পুষ্টি রয়েছে যা আপনাকে ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে। কারণ এই বাদাম বিপাককে ত্বরান্বিত করে। এগুলো প্রোটিন ও ফাইবারের একটি ভালো উৎস, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।
সূত্র : আজতক বাংলা
বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবস আজ ২৫ এপ্রিল। ম্যালেরিয়া একটি মশাবাহিত বিপজ্জনক রোগ। মশার থেকে মানুষের দেহে এ রোগ সংক্রমণের জন্য, একটি আনোফেলিস মশার কামড়ই যথেষ্ট। এ রোগের জীবাণু মানুষের রক্তক্ষরণে ঢুকে লিভারে বাড়া শুরু করে এবং শরীরের রেড ব্লাড সেলসকে (আরবিসি) আক্রমণ এবং ধ্বংস করে।
এই রোগে সাধারণত কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে, সেইসঙ্গে মাথাব্যথা, বমি, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি উপসর্গও দেখা দেয়। ম্যালেরিয়াকে মোটেও হালকাভাবে নেবেন না। বরং সঠিক সময়ে চিকিৎসকের কাছে গিয়ে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নীরিক্ষার মাধ্যমে চিকিৎসা করান।
চিকিৎসার পাশাপাশি কিছু খাবার খেয়েও এ রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব।
পুষ্টিকর খাবার
এমন খাবার যা হজম করতে তেমন সমস্যা হবে না অথচ শরীরে পুষ্টি জোগাবে। তরল খাবার বেশি করে খাবেন যেমন- গ্লুকোজ পানি, আখের রস, ডাবের পানি, লেবুর রস।
প্রোটিন যুক্ত খাবার
প্রোটিন শরীরকে শক্তি দেয়।
ভেষজ গুণ সম্পন্ন মশলা
ম্যালেরিয়ার সময় আজওয়ান ভেজানো পানি খেলে হজমের সমস্যা মেটে। মেথি ভেজানো পানিও পেট ঠান্ডা করে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হলুদেরও জুড়ি মেলা ভার।
প্রচুর পানি খাওয়া
পানির কোনো বিকল্প নেই। ম্যালেরিয়ার সময় নিয়ম মেনে প্রচুর পরিমাণে পানি খান। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দিনে প্রায় তিন থেকে সাড়ে তিন লিটার পানি খাওয়া প্রয়োজন।
বাদাম
ছোট্ট ছোট্ট বাদামে প্রচুর পরিমাণে শক্তির উপাদান থাকে, যা আপনার শরীরকে মজবুত করে। এমনি না খেতে পারলে দুধ বা স্যালাডের সঙ্গে মিশিয়ে নিয়েও খেতে পারেন বাদাম। বাদামে রয়েছে নানা ঔষধি গুণ। ম্যালেরিয়ার মধ্যে বাদাম খেলে এটি শরীরকে শক্তি দেয়ার পাশাপাশি জ্বর কমিয়ে আনতেও সাহায্য করে।
জাম্বুরা
ম্যালেরিযার অব্যর্থ ওষুধ কুইনিন প্রাকৃতিকভাবেই থাকে জাম্বুরায়। এটি ম্যালেরিয়ার জীবাণু ধ্বংস করে দ্রুত এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় বহুগুণ। জাম্বুরা সেদ্ধ করে এর রস খেলে ম্যালেরিয়া সেরে যাবে দ্রুতই।
দারুচিনি
ম্যালেরিয়ায় শরীরে যে অসহ্য ব্যথাবোধ হয়, সেটি সারাতে সাহায্য করে দারুচিনির গুড়া। এতে আছে সিনামেলডিহাইড নামের এক ধরনের উপাদান, যা শরীরের ব্যথাকে কমিয়ে আনতে সাহায্য করে।
আদা
আদার রস ম্যালেরিয়ার ঘন ঘন বমি হওয়ার প্রবণতাকে কমিয়ে আনে। সেইসঙ্গে এটি রোগীর রুচিও বাড়ায়। তবে ম্যালেরিয়া হোক বা না হোক, প্রতিদিনকার খাবারের তালিকায় পুষ্টিকর খাবার থাকলে আর নিয়ম মেনে তা খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বেই।
স্বাদে খুবই মিষ্টি এই আলু আমাদের শরীরের জন্য অসাধারণ উপকারিতাও প্রদান করে। এটি অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি সবজি। ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি খাওয়া আপনার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। প্রতিদিন এটি খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
তবে প্রশ্ন হচ্ছে ডায়াবেটিক রোগীরা এই আলু খেতে পারবেন কি না। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, মিষ্টি হওয়া সত্ত্বেও মিষ্টি আলুর গ্লাইসেমিক সূচক কম। এটি ধীরে ধীরে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায়, যার ফলে ডায়াবেটিক রোগীরাও সীমিত পরিমাণে এটি খেতে পারেন।
এ ছাড়া মিষ্টি আলু খাওয়ার আরো অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। কিভাবে আপনি এই স্বাস্থ্য উপকারিতাগুলো পেতে পারেন, জেনে নিন সেগুলো—
ভিটামিন এ সমৃদ্ধ : মিষ্টি আলু বিটা-ক্যারোটিনে সমৃদ্ধ। এটি শরীরে ভিটামিন এ-তে রূপান্তরিত হয়।
হজমশক্তি উন্নত করে : মিষ্টি আলুতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। এটি হজমশক্তি উন্নত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার পাশাপাশি অন্ত্রকে সুস্থ রাখে।
ওজন কমাতে সাহায্য করে : মিষ্টি আলু একটি কম ক্যালরিযুক্ত খাবার, যা আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে। আপনি যদি এটি খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেন তাহলে এটি আপনার পেট দীর্ঘ সময় ধরে ভরা রাখবে। এই কারণেই এটি ওজন কমায়।
ত্বকের জন্য উপকারী : মিষ্টি আলুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। এগুলো ত্বককে সুস্থ রাখতে সহায়ক। এটি বলিরেখা কমাতে এবং ত্বককে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় : মিষ্টি আলুতে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্টগুলো শরীরকে ফ্রি র্যাডিক্যাল থেকে রক্ষা করে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। খাদ্যতালিকায় এটি অন্তর্ভুক্ত করলে ঠাণ্ডা, কাশি এবং অন্যান্য সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
হার্ট সুস্থ রাখে : মিষ্টি আলুতে পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের মতো খনিজ থাকে, যা রক্তচাপকে ভারসাম্যপূর্ণ রাখে। হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্যকে সমর্থন করে। এটি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে।
হাড় মজবুত করে : মিষ্টি আলুতে ভিটামিন এ, সি, বি৬, পটাশিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান থাকে। এ ছাড়া মিষ্টি আলু আয়রনের উৎস। এই সমস্ত পুষ্টি উপাদান আপনার হাড়কে শক্তিশালী করে।
কিভাবে খাবেন
সূত্র : ইটিভি