মাদারীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ২০ নারী

আঞ্চলিক প্রতিনিধি, মাদারীপুর
আঞ্চলিক প্রতিনিধি, মাদারীপুর
শেয়ার
মাদারীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ২০ নারী
ছবি : কালের কণ্ঠ

শুভ কাজে সবার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘের এই স্লোগানকে সামনে রেখে অসচ্ছল নারীদের স্বাবলম্বী করার জন্য মাদারীপুরের ২০ নারীকে প্রশিক্ষণ ও সেলাই মেশিন দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) ১১টায় সদর উপজেলা পরিষদের অডিটরিয়ামে তাদের মাঝে এই সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়।

সেলাই মেশিন বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বসুন্ধরা গ্রুপের সিনিয়র জিএম (হিসাব) শহিদুর রহমান শাহীন। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন মাদারীপুর জেলা বিএনপির সদস্যসচিব জাহান্দার আলী জাহান, সদর উপজেলা জামাতের আমির হুমায়ুন কবির, বসুন্ধরা শুভসংঘের উপদেষ্টা ডা. সোহেল প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ২০ জন নারীর হাতে সেলাই মেশিন তুলে দেওয়া হয়। আর্থিক অসচ্ছল এসব নারীদের আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করতে সেলাই প্রশিক্ষণ ও সেলাই মেশিন পেয়ে আত্মনির্ভরশীল হয়ে উঠতে পারবেন তারা। অসহায় এইসব নারীদের প্রশিক্ষণ শেষে বিনামূল্যে সেলাই মেশিন পাওয়ায় খুশি নারীরা।

মাদারীপুরের সুমি আক্তার বলেন, তার স্বামীর উপার্জনে সংসার ঠিকমতো চলে না।

সন্তানদের নিয়ে কষ্টে তাদের দিন কাটে। তাই বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে নাম লিখিয়ে পোষাক তৈরি করা শিখেছেন। এখন আশা করছেন, এই সেলাই মেশিন দিয়ে পোষাক তৈরি করে উপার্জন করতে সক্ষম হবেন। 

একই কথা উপকারভোগী অন্য নারীদের।

তারা বলেন, এই ভালো কাজের জন্য বসুন্ধরার গ্রুপের কাছে ঋণী তারা।

বসুন্ধরা শুভসংঘকে ধন্যবাদ জানিয়ে মাদারীপুর জেলা বিএনপির সদস্যসচিব জাহান্দার আলী জাহান বলেন, আর্থিক অসচ্ছল এসব নারীদের আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করতে সেলাই প্রশিক্ষণ ও সেলাই মেশিন দিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। দেশে আরো অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে কিন্তু মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ।

মাদারীপুর সদর উপজেলা জামায়াতের আমির হুমায়ুন কবির বলেন, অসহায় এইসব নারীরা প্রশিক্ষণ শেষে বিনামূল্যে সেলাই মেশিন দেওয়া হলো। তারা এই মেশিনের মাধ্যমে কাপড় সেলাই করে যা উপার্জন করবেন সেটি কিছুটা হলেও সংসারের চাহিদা মেটাতে সহায়ক হবে।

আগামীতে এমন কর্মকাণ্ড অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়ে বসুন্ধরা গ্রুপের সিনিয়র জিএম (হিসাব) শহিদুর রহমান শাহীন বলেন, সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেই অসচ্ছল নারীদের পাশে দাঁড়িয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। বিভিন্ন দুর্যোগে মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

হিলিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নারী-শিশু নিপীড়ন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে গণসচেতনতা

হিলি প্রতিনিধি
হিলি প্রতিনিধি
শেয়ার
হিলিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নারী-শিশু নিপীড়ন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে গণসচেতনতা
ছবি : কালের কণ্ঠ

দিনাজপুরের  হাকিমপুর উপজেলার হিলিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে নারী-শিশু নিপীড়ন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে গণসচেতনতা বিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) হাকিমপুর উপজেলার ডলি মেমোরিয়াল স্কুলে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

আলোচনাসভায় বক্তারা নারী-শিশু নিপীড়ন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রয়োগ এবং সামাজিক গণসচেতনতা বাড়ানোর ওপর জোর দেন। নারী ও শিশুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারি-বেসরকারি সব স্তরে সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি।

এই অপরাধগুলো বেশির ভাগই মাদকসেবীদের দ্বারা সংঘটিত হয়। তাই মাদকের বিস্তার রোধেও স্থানীয় জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে। 

বক্তারা আরো বলেন, ‘একটি সমাজ যত বেশি নারী ও শিশুবান্ধব হবে, সে সমাজ তত বেশি উন্নত। নারীর প্রতি সহিংসতার পেছনে মূল কারণ হচ্ছে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি।

নারীর ওপর নির্যাতন কমানোর জন্য প্রথমে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে। ভয়কে জয় করে নারীদেরও এগিয়ে আসতে হবে তাদের অধিকার ও মর্যাদা আদায়ে।’ শিশুদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পরিবারের ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে মত দেন বক্তারা।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন কালের কণ্ঠের হিলি প্রতিনিধি গোলাম মোস্তাফিজার রহমান মিলন, বসুন্ধরা শুভসংঘ হাকিমপুর (হিলি) উপজেলা শাখার সহসভাপতি নাহিদ হাসান, সাধারণ সম্পাদক মোছা. খাদিজা আক্তার জুই, নারী বিষয়ক সম্পাদক  উম্মে হাবিবা আঞ্জু, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস তনুসহ ওই স্কুলের শিক্ষকরা।

মন্তব্য

ফেনীর সোনাগাজীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের কমিটি গঠন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ফেনীর সোনাগাজীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের কমিটি গঠন
ছবি: কালের কণ্ঠ

বসুন্ধরা শুভসংঘের ফেনীর সোনাগাজী শাখার কমিটি আগামী এক বছরের জন্য গঠন করা হয়েছে। বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান সাক্ষরিত কমিটিতে শাহীদ ফরিদকে সভাপতি ও মো. ইকবাল হোসাইনকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। সংগঠনটির উপদেষ্টা হিসেবে রয়েছেন সিদ্দিক আল মামুন, শেখ আব্দুল হান্নান, শাখাওয়াত হোসেন চৌধুরী।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সহ-সভাপতি হাবিবুল ইসলাম রিয়াদ, শরিয়ত উল্লাহ দিপু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাহেদ সাব্বির, শাহিন আলম পিয়াস, সাংগঠনিক সম্পাদক মোরশেদ আলম, দপ্তর সম্পাদক সাইমুন হাসনাত গালিব, অর্থ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম মামুন, প্রচার  সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন মামুন, ক্রীড়া সম্পাদক শাখাওয়াত হোসেন মিয়াজী, নারী বিষয়ক সম্পাদক খালেদা আক্তার, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. মহিউদ্দিন খোকন, স্বাস্থ্য ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন রিয়াজ, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক সোহেল মাহমুদ, কর্ম ও পরিকল্পনা সম্পাদক মাঈন উদ্দিন আলী হাসান, শিক্ষা ও পাঠ্যচক্র সম্পাদক ওসামা বিন ওবায়েদ, আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক মো. ইলিয়াস, সমাজকল্যাণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার ফখরুল ইসলাম, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক মো. উল্লাহ রাকিব।

কার্যকরী সদস্য জাহিদুল ইসলাম সোহান, কাওছার মাহমুদ, কায়েস মাহমুদ, তানজিলা আক্তার প্রাইম, জহিরুল ইসলাম।

মন্তব্য

কুড়িগ্রামে শুভসংঘ স্কুলের শিক্ষার্থী‌দের নি‌য়ে স্বাস্থ্য সচেতনতা ক্যাম্পেইন

আঞ্চলিক প্রতিনিধি, কুড়িগ্রাম
আঞ্চলিক প্রতিনিধি, কুড়িগ্রাম
শেয়ার
কুড়িগ্রামে শুভসংঘ স্কুলের শিক্ষার্থী‌দের নি‌য়ে স্বাস্থ্য সচেতনতা ক্যাম্পেইন
ছবি: কালের কণ্ঠ

কুড়িগ্রামের উলিপু‌রে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলের শিক্ষার্থী‌দের নি‌য়ে স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হ‌য়ে‌ছে। মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) উপ‌জেলার বুড়াবু‌ড়ি ইউনিয়‌নের জলাঙ্কারকু‌ঠি চ‌রে অবস্থিত শুভসংঘ স্কুল ক্যাম্পাসে এ ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় উপস্থিত ছি‌লেন কা‌লের কণ্ঠের আঞ্চলিক প্রতিনিধি ও শুভসং‌ঘের সাধারণ সম্পাদক রোকনুজ্জামান মানু, শুভসংঘের উপদেষ্টা সাজাদুল ইসলাম, শুভসংঘ স্কুলের শিক্ষক এনামুল হক ও আবু সাঈদ সরকার, অভিভাবক হায়দার আলী, রিক্তা বেগম প্রমুখ।

ক্যাম্পেইনে শিক্ষার্থী‌দের স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক বিভিন্ন বিষয় নি‌য়ে কথা বলেন স্বাস্থ্য সহকারী আব্দুল ওহাব মিয়া।

এ সময় শিক্ষার্থীদেরকে টুথ‌পেস্ট ও সাবান উপহার দেওয়া হয়।

স্বাস্থ্য সহকারী আব্দুল ওহাব বলেন, এক‌টি সুস্থ শিশু‌র দ্রুত মানসিক বিকাশ ঘটে। তাই লেখাপড়ার পাশাপাশি শিক্ষার্থী‌দের‌কে স্বাস্থ্য সচেতন করা জরুরি। যা‌তে ক‌রে তারা স্বাস্থ্যকর পরিবেশে পড়ালেখা ও বেড়ে উঠতে পারে।

আজ শুভ-সংঘ স্কুলের মাধ্যমে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা নিয়ে যে ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হ‌লো সে‌টি খুবই ভালো উদ্যোগ।

অভিভাবক রিক্তা বেগম ব‌লেন, আমা‌দের এখানে স্কুল ছিল না। ফলে শিশুরা পড়াশোনা কর‌তে পারেনি। শুভসংঘ স্ক‌ু‌লের মাধ‌্যমে এখানকার শিশুরা পড়া‌শোনার পাশাপা‌শি অনেক কিছু শিখ‌তে পার‌ছে।

দিন‌দিন এই চ‌রের শিশুদের লেখাপড়ার পাশাপা‌শি মেধার বিকাশ হ‌চ্ছে।

শিক্ষার্থী নুর হো‌সেন, খু‌শি আক্তার, ম‌নিকা খাতুন জানায়, শুভসংঘ স্কু‌লে পড়া‌লেখার পাশাপা‌শি অনেক কিছু শিখ‌‌ছি। আমাদের খুব ভা‌লো লা‌গে।

শুভসং‌ঘ উলিপুর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক রোকনুজ্জামান মানু ব‌লেন, দুর্গম চরাঞ্চল হওয়ায় এখানকার অনেকের মধ্যে স্বাস্থ‌্য স‌চেতনতার অভাব র‌য়ে‌ছে। তাই শুভসংঘ স্কু‌লের শিক্ষার্থীদের নি‌য়ে ক‌্যা‌ম্পেইন করা হ‌য়ে‌ছে।

স্বাস্থ‌্যসম্মত বাথরুম ব‌্যবহার, দৈন‌ন্দিন কা‌জে শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন করা। শিক্ষার্থীর স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গঠন এবং সুস্থ জীবনধারা অনুসরণের প্রতি উৎসাহ প্রদান করাই আজ‌কের ক‌্যা‌ম্পেইনের মূল উদ্দেশ‌্য।

মন্তব্য

ফুটবল ম্যাচে উৎসবের রং, ঈদ-পরবর্তী মিলনমেলা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ফুটবল ম্যাচে উৎসবের রং, ঈদ-পরবর্তী মিলনমেলা
ছবি : কালের কণ্ঠ

ঈদের আনন্দকে আরো রঙিন করতে রবিবার (৬ এপ্রিল) বিকেলে ঈদ-পরবর্তী মিলনমেলা ও জমজমাট ফুটবল ম্যাচের আয়োজন করা হয়। বসুন্ধরা শুভসংঘ পল্লবী থানা শাখা ও স্থানীয় ক্রীড়াপ্রেমীদের উদ্যোগে মিরপুর-১২, সাগুফতা (ডি-বক্স টার্ফ) মাঠে আয়োজিত এই প্রীতি ম্যাচে অংশ নেয় দুই প্রতিদ্বন্দ্বী দল, যা এলাকার মানুষকে একত্র করে আনন্দঘন এক মিলনমেলায় পরিণত করে।

মাঠের উচ্ছ্বাস, ক্রীড়ামোদী দর্শকদের করতালি আর খেলোয়াড়দের মনোমুগ্ধকর পারফরম্যান্সে ঈদের আমেজ যেন আরো প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে।

বসুন্ধরা শুভসংঘের কার্যনির্বাহী সদস্য ও পল্লবী থানা শাখার সভাপতি তাহমিদ আরেফিন সাজিদ বলেন, ‘ঈদ মানেই আনন্দ, আর খেলাধুলা সেই আনন্দকে বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়।

বিশেষ এ আয়োজনে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা শুভসংঘ মিরপুর থানা শাখার দপ্তর সম্পাদক মো. মোহতামিম মর্শেদ দিহান, কর্ম ও পরিকল্পনা সম্পাদক মো. ইরাম হোসেন, সমাজকল্যাণ সম্পাদক খন্দকার রাশেদুল ইসলাম, সদস্য জিসান আহমেদ, তৌসিফ খান, ইরফান মিজি প্রমুখ।

বসুন্ধরা শুভসংঘের এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে স্থানীয়রা বলেন, এ ধরনের আয়োজন সমাজে সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির বন্ধনকে আরো দৃঢ় করে। উৎসবমুখর এই ম্যাচে খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স ছিল চোখে পড়ার মতো। দুই দলই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলতে থাকে, ফলে ম্যাচের উত্তেজনা ছিল তুঙ্গে।

গোলের পর গোল পাল্টা গোলের উত্তেজনায় দর্শকদের উল্লাসে জমজমাট হয়ে ওঠে মাঠ। নির্ধারিত সময় শেষে খেলার ফলাফল ড্র হলে টাইব্রেকারের মাধ্যমে বিজয়ী দল নির্ধারণ করা হয়।

ক্রীড়াপ্রেমীরা বলছেন, এ ধরনের আয়োজন নিয়মিত হওয়া উচিত। এটি তরুণদের মাদক ও অপসংস্কৃতি থেকে দূরে রাখবে এবং শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ রাখবে।

আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ভবিষ্যতে আরো বড় পরিসরে এবং নিয়মিতভাবে এ ধরনের খেলাধুলার আয়োজন করা হবে। ঈদের আনন্দের সাথে মিলেমিশে ফুটবলের এই প্রাণবন্ত আয়োজন এলাকাবাসীর মধ্যে এক অন্য রকম উচ্ছ্বাস ছড়িয়ে দেয়। শুভসংঘের বন্ধুরা জানান, এমন উদ্যোগ ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ