আগৈলঝাড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাসব্যাপী মাদক বিরোধী প্রচারণা

আগৈলঝাড়া(বরিশাল) প্রতিনিধি
আগৈলঝাড়া(বরিশাল) প্রতিনিধি
শেয়ার
আগৈলঝাড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাসব্যাপী মাদক বিরোধী প্রচারণা
ছবি: কালের কণ্ঠ

‘যেখানে মাদক সেখানেই প্রতিরোধ, যেখানে মাদক সেখানেই প্রতিবাদ’ স্লোগানকে সামনে রেখে বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলায় মাসব্যাপী মাদক বিরোধী প্রচারণা শুরু করেছে বসুন্ধরা শুভসংঘ আগৈলঝাড়া উপজেলা  শাখা।  আজ শনিবার  (৫ এপ্রিল) আগৈলঝাড়া ইউনিয়নের রামের বাজারে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়েছে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা শুভসংঘ আগৈলঝাড়া শাখার  উপদেষ্টা ও দৈনিক কালের কণ্ঠের প্রতিনিধি  এসএম ওমর আলী সানি, সহ-সভাপতি আয়কর আইনজীবী সমিরন রায়, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আ. রহিম, সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব খান, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি জয়নাল আবেদীন, সমাজ সেবক মো. শহিদুল ইসলাম আকন, মো.খোরসেদ আলী মোল্লা, মো. রুস্তম আলী মোল্লা, মো.জলীল সরদার ও মো.মাহবুব। 

বক্তারা বলেন, এখন শহর থেকে গ্রাম সবখানেই নেশায় আসক্ত তরুণের সংখ্যা বাড়ছে।

যা সমাজে বিপর্যয় ডেকে আনছে। এই তরুণরাই আমাদের শক্তি। তাদের এভাবে ধ্বংস হতে দেওয়া যাবে না। গোটা দেশের ন্যায় বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলাটিও মাদকের রাহুগ্রাসে আক্রান্ত।
ভাইরাসের ন্যায় ব্যাপকহারে ছড়িয়ে পড়ছে এর ভয়াবহতা। এ সময় বক্তারা মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন।

বক্তারা আরো বলেন, এলাকায় মাদক ব্যবসায়ীদের কল্যাণে মাদক ব্যবস্যা যেমন জমজমাট, ঠিক তেমনি এলাকার উঠতি তরুন সমাজও আকৃষ্ট হচ্ছে প্রতিনিয়ত। এসব মাদকদ্রব্যর মধ্যে ইয়াবা, গাঁজা, বাংলা মদ বিস্তার ও ব্যবহার এতটাই ভয়াবহ ও সর্বগ্রাসী রূপ ধারণ করেছে যে, মাদকের বিরুদ্ধে কঠিন পদক্ষেপ না নিলে এর পরিণতি যে কি হবে তা বলা প্রায় অসম্ভব।

সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেই দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের মানবিক  সংগঠন বসুন্ধরা শুভসংঘ মাদকের বিরুদ্ধে সামাজিক জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে।  উপজেলার মাদক ক্রয়-বিক্রয়ের জায়গাগুলোকে চিহ্নিত করার পাশাপাশি মাদক বিক্রেতাদের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা তৈরি করে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যাবস্থা নিতে স্থানীয় প্রশাসনকে সহয়তা করে আসছে। 

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা শুভসংঘ আগৈলঝাড়া উপজেলা শাখার সদস্য মো.ওমর মোল্লা, মো. মুরাদ মোল্লা, মো.অন্তর মোল্লা, মো.জহুরুল ইসলাম, মো.ইমন মোল্লা, মো.সজিব মোল্লা, মো.রকিব মোল্লা, মো.তাহাতুল মোল্লা, মো.রবিন মোল্লা, জগদীস, মো.সাবিউল মোল্লা, মো.আবির আকন, মো.ইমরান, আরমান মোল্লা, আতিক মোল্লা, মো. নাহিদ মোল্লা প্রমুখ। 

সচেতনতা সভা শেষে একটি সচেতনতামূলক র‌্যালি বের করা হয়। স্লোগানে মুখরিত মাদক বিরোধী র‌্যালিটি রামের বাজারের  বিভিন্ন রাস্তা প্রদক্ষিণ করে।

 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

দুর্গাপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে বন্যপ্রাণী রক্ষায় জনসচেতনতা কার্যক্রম

দুর্গাপুর (নেত্রকোণা) প্রতিনিধি
দুর্গাপুর (নেত্রকোণা) প্রতিনিধি
শেয়ার
দুর্গাপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে বন্যপ্রাণী রক্ষায় জনসচেতনতা কার্যক্রম
ছবি: কালের কণ্ঠ

বন্যপ্রাণী রক্ষায় সীমান্তবর্তী নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার পাহাড়ি গ্রামে জনসচেতনতামূলক  সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বসুন্ধরা শুভসংঘ দুর্গাপুর উপজেলা শাখার আয়োজনে আজ বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার ২নং দুর্গাপুর ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা শাখার সভাপতি  মো. জামাল তালুকদারের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক ও কালের কণ্ঠ প্রতিনিধি আল নোমান শান্তর সঞ্চালনায় মূল আলোচক  হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বন কর্মকর্তা মো. মজনু প্রাং।

এ সময় বক্তব্য রাখেন বসুন্ধরা শুভসংঘ উপজেলা শাখার উপদেষ্টা এস.এম রফিকুল ইসলাম রফিক, নির্মলেন্দু সরকার বাবুল, মো. মাসুম বিল্লাহ, কলি হাসান, দুর্গাপুর প্রেসক্লাব সভাপতি তোবারক হোসেন খোকন।

আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা শুভসংঘ দুর্গাপুর উপজেলা শাখার সহ-সভাপতি রাজেশ গৌড়, সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক ও পথ পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নাজমুল হুদা সারোয়ার, আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক রাকিব হাসান নির্জন, বন্যপ্রাণী রক্ষায় স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সেভ দ্য এনিমেলস অফ সুসং এর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনিসুল হক সুমন, সচেতন নাগরিক মিজান তালুকদার, স্থানীয় বন বিভাগের মিশু দে,মো. অহিদুজ্জামান, মো. তুহিন উদ্দিনসহ স্থানীয় বাসিন্দারা। 

আলোচকরা বন্যপ্রাণী রক্ষায় জনসচেতনতামূলক গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেন। এছাড়াও বন্যপ্রাণী রক্ষায় স্থানীয় বাসিন্দাদের ভূমিকা রাখাসহ সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান।

বন্যপ্রাণী রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনিসুল হক সুমন  বলেন, পাহাড়ের আশপাশের গ্রামগুলোতে প্রায় সময়ই মহাবিপন্ন ও দুর্লভ প্রজাতির বন্যপ্রাণী আটক হওয়ার খবর পাই আমরা।

পরে সেগুলো  উদ্ধার করি এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে বনে অবমুক্তের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এ পর্যন্ত গত পাঁচ বছরে প্রায় ৫৪টি রেসকিউ অপারেশনের মাধ্যমে অসংখ্য বন্যপ্রাণী উদ্ধার করে বনে পুনরায় অবমুক্ত করেছি।
বসুন্ধরা শুভসংঘের উপদেষ্টা মাসুম বিল্লাহ বলেন, বনে খাদ্য সংকটে প্রায় অনেক প্রাণী লোকালয়ে চলে আসে। তাই ওদের না মেরে সংশ্লিষ্টের মাধ্যমে বনে ফেরার সুযোগ দেওয়া উচিত।
তাই আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন জনসচেতনতা।

উপজেলা বন কর্মকর্তা মো. মজনু প্রাং বলেন, বনের জন্য বন্যপ্রাণী, মানুষ নয়। তাই মানুষ না থাকলেও বন টিকবে কিন্তু বন না থাকলে মানুষ টিকবে না। বনের সঙ্গে মানুষের এক গভীর সম্পর্ক। এজন্য বন্যপ্রাণী না থাকলে মানব সম্পদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে।

তাই বন্যপ্রাণী রক্ষায়  সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে, জনসচেতনতা বাড়াতে হবে। এমন সুন্দর উদ্যোগের জন্যে বসুন্ধরা শুভসংঘকে সাধুবাদ জানাই। 

মন্তব্য

পত্রিকা বিক্রেতা শাহ আলম পাচ্ছেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সাইকেল

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
শেয়ার
পত্রিকা বিক্রেতা শাহ আলম পাচ্ছেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সাইকেল
ছবি: কালের কণ্ঠ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া ও বিজয়নগর উপজেলার একাংশের একমাত্র ভ্রাম্যমাণ পত্রিকা বিক্রেতা শাহ আলম। ভোর থেকে রাত অবধি সাইকেল চেপে প্রায় আড়াই শ পাঠকের হাতে তুলে দেন পত্রিকা। সাইকেল চেপে ৪০ কিলোমিটার পথ ছুটতে হয় তাকে।

শাহ আলমকে নিয়ে খবর প্রকাশিত হয় দৈনিক কালের কণ্ঠ পত্রিকার অনলাইন ও ডিজিটাল ভার্সনে।

বিষয়টি নজরে আসে বসুন্ধরা শুভসংঘ কর্তৃপক্ষের। বসুন্ধরা শুভসংঘের পক্ষ থেকে শাহ আলমকে একটি নতুন বাই সাইকেল উপহার দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। আগামী সপ্তাহে তার হাতে বাই সাইকেল তুলে দেওয়া হবে।

৩৪ বছর ধরে এ পেশায় আছেন বিজয়নগর উপজেলার মেরাসানী গ্রামের বাসিন্দা মো. শাহ আলম।

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়া অবস্থায় পত্রিকার সঙ্গে সখ্য। এ পেশায় আয় কমে গেছে। তবু মায়ার বাঁধনে আটকে আছেন।

শাহ আলমের তিন ছেলে ও দুই মেয়ে।

দুজন কলেজে, দুজন মাদরাসায়, একজন স্কুলে পড়ে। আয় কমে গেলেও এ পেশায় আজীবন থাকাতে চান তিনি।

সাইকেল পাবেন শুনে তিনি বেশ খুশি। তিনি বলেন, ‘বসুন্ধরা শুভসংঘের পক্ষ থেকে আমার পছন্দমতো সাইকেল কিনতে বলা হয়েছে। আমি একটি দোকানে অর্ডার করেছি।

আশা করছি কয়েকদিনের মধ্যে পাব।’

পেশা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘১৯৯১ সালে আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। হরষপুরের একটি পত্রিকা দোকানে বসতাম। দোকান মালিক বলল- কয়েক জায়গায় পত্রিকা দিয়ে এলে প্রতি মাসে আমাকে ৩০০ টাকা দেবেন। আমি রাজি হই। তখন যানবাহনের এত সুবিধা না থাকায় মাইলের পর মাইল হেঁটে পত্রিকা বিলি করতাম। এরপর থেকে এটাকে পেশা হিসেবে নিয়েছি।’

মন্তব্য

হিলিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নারী-শিশু নিপীড়ন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে গণসচেতনতা

হিলি প্রতিনিধি
হিলি প্রতিনিধি
শেয়ার
হিলিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নারী-শিশু নিপীড়ন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে গণসচেতনতা
ছবি : কালের কণ্ঠ

দিনাজপুরের  হাকিমপুর উপজেলার হিলিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে নারী-শিশু নিপীড়ন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে গণসচেতনতা বিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) হাকিমপুর উপজেলার ডলি মেমোরিয়াল স্কুলে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

আলোচনাসভায় বক্তারা নারী-শিশু নিপীড়ন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রয়োগ এবং সামাজিক গণসচেতনতা বাড়ানোর ওপর জোর দেন। নারী ও শিশুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারি-বেসরকারি সব স্তরে সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি।

এই অপরাধগুলো বেশির ভাগই মাদকসেবীদের দ্বারা সংঘটিত হয়। তাই মাদকের বিস্তার রোধেও স্থানীয় জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে। 

বক্তারা আরো বলেন, ‘একটি সমাজ যত বেশি নারী ও শিশুবান্ধব হবে, সে সমাজ তত বেশি উন্নত। নারীর প্রতি সহিংসতার পেছনে মূল কারণ হচ্ছে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি।

নারীর ওপর নির্যাতন কমানোর জন্য প্রথমে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে। ভয়কে জয় করে নারীদেরও এগিয়ে আসতে হবে তাদের অধিকার ও মর্যাদা আদায়ে।’ শিশুদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পরিবারের ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে মত দেন বক্তারা।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন কালের কণ্ঠের হিলি প্রতিনিধি গোলাম মোস্তাফিজার রহমান মিলন, বসুন্ধরা শুভসংঘ হাকিমপুর (হিলি) উপজেলা শাখার সহসভাপতি নাহিদ হাসান, সাধারণ সম্পাদক মোছা. খাদিজা আক্তার জুই, নারী বিষয়ক সম্পাদক  উম্মে হাবিবা আঞ্জু, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস তনুসহ ওই স্কুলের শিক্ষকরা।

মন্তব্য

ফেনীর সোনাগাজীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের কমিটি গঠন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ফেনীর সোনাগাজীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের কমিটি গঠন
ছবি: কালের কণ্ঠ

বসুন্ধরা শুভসংঘের ফেনীর সোনাগাজী শাখার কমিটি আগামী এক বছরের জন্য গঠন করা হয়েছে। বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান সাক্ষরিত কমিটিতে শাহীদ ফরিদকে সভাপতি ও মো. ইকবাল হোসাইনকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। সংগঠনটির উপদেষ্টা হিসেবে রয়েছেন সিদ্দিক আল মামুন, শেখ আব্দুল হান্নান, শাখাওয়াত হোসেন চৌধুরী।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সহ-সভাপতি হাবিবুল ইসলাম রিয়াদ, শরিয়ত উল্লাহ দিপু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাহেদ সাব্বির, শাহিন আলম পিয়াস, সাংগঠনিক সম্পাদক মোরশেদ আলম, দপ্তর সম্পাদক সাইমুন হাসনাত গালিব, অর্থ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম মামুন, প্রচার  সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন মামুন, ক্রীড়া সম্পাদক শাখাওয়াত হোসেন মিয়াজী, নারী বিষয়ক সম্পাদক খালেদা আক্তার, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. মহিউদ্দিন খোকন, স্বাস্থ্য ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন রিয়াজ, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক সোহেল মাহমুদ, কর্ম ও পরিকল্পনা সম্পাদক মাঈন উদ্দিন আলী হাসান, শিক্ষা ও পাঠ্যচক্র সম্পাদক ওসামা বিন ওবায়েদ, আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক মো. ইলিয়াস, সমাজকল্যাণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার ফখরুল ইসলাম, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক মো. উল্লাহ রাকিব।

কার্যকরী সদস্য জাহিদুল ইসলাম সোহান, কাওছার মাহমুদ, কায়েস মাহমুদ, তানজিলা আক্তার প্রাইম, জহিরুল ইসলাম।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ