ঢাকা, শুক্রবার ১৮ এপ্রিল ২০২৫
৫ বৈশাখ ১৪৩২, ১৮ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, শুক্রবার ১৮ এপ্রিল ২০২৫
৫ বৈশাখ ১৪৩২, ১৮ শাওয়াল ১৪৪৬

গাজা নিয়ে নতুন পরিকল্পনা

  • গাজাবাসীকে নেওয়ার জন্য কয়েকটি দেশের সঙ্গে ইতিবাচক কথা হয়েছে বলে দাবি করেছেন নেতানিয়াহু
  • গাজাকে ফ্রিডম জোন বানানোর পরিকল্পনার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন ট্রাম্প
কালের কণ্ঠ ডেস্ক
কালের কণ্ঠ ডেস্ক
শেয়ার
গাজা নিয়ে নতুন পরিকল্পনা
গাজায় খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে ইসরায়েলি বোমায় প্রাণ হারিয়েছেন সংবাদ সংস্থা প্যালেস্টাইন টুডের সাংবাদিক আহমেদ মানুসর। গতকাল খান ইউনিসে নাসের হাসপাতালের সামনে তাঁর স্বজনরা কান্নায় ভেঙে পড়ে। ছবি : এএফপি

গাজায় ইসরায়েলের ধ্বংসযজ্ঞ চলছে। এরই মধ্যে হোয়াইট হাউসে উপস্থিত হয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। বৈঠকে গাজায় যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তির নতুন পরিকল্পনার ইঙ্গিত এসেছে। সিএনএন ও বিবিসি এই তথ্য জানিয়েছে।

স্থানীয় সময় গত সোমবার হোয়াইট হাউসে পৌঁছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁকে স্বাগত জানান।

এ সময় হোয়াইট হাউসের গেটে ফিলিস্তিনপন্থীরা বিক্ষোভ করে। হাতে পতাকা, মুখে স্লোগান, গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে সোচ্চার ছিল তারা।

বৈঠক শেষে নেতানিয়াহু জানান, গাজায় জিম্মিদের মুক্তি নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ চলছে। নতুন একটি চুক্তির বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, যা সফল হতে পারে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি। সময় ট্রাম্প নেতানিয়াহুকে ভালো সঙ্গী বলে উল্লেখ করে জানান, আরেকটি যুদ্ধবিরতির পথে আগানোর চেষ্টা করছেন।

তিনি আরো জানান, গাজা পুনর্গঠনের সময় ট্রাম্প গাজাবাসীকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার যে প্রস্তাব দিয়েছেন সেটিতে তাঁরা সমর্থন করেন।

নেতানিয়াহু জানান, গাজাবাসীকে নেওয়ার জন্য কয়েকটি দেশের সঙ্গে তাঁদের ইতিবাচক কথা হয়েছে। তবে দেশগুলোর নাম তিনি উল্লেখ করেননি। ট্রাম্প আবারও ফিলিস্তিনিদের সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তাব দিয়ে গাজাকে ফ্রিডম জোন বানানোর পরিকল্পনার কথা বলেন।

ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের মতো একটি শান্তিরক্ষী বাহিনী থাকা, গাজাকে নিয়ন্ত্রণ এবং এটির মালিকানা থাকা খুব ভালো একটি বিষয় হবে। যদিও গাজার বর্তমান বাস্তবতা এর সম্পূর্ণ বিপরীত।

উপত্যকাটিতে মুহুর্মুহু হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। ইসরায়েল সীমান্তের কাছে গাজার বিস্তীর্ণ অঞ্চলজুড়ে প্রতি ইঞ্চি ভূখণ্ডকে পতিত জমিতে পরিণত করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। ওই এলাকাকে কিল জোনে পরিণত করার জন্য সেনাদের নির্দেশও দিয়েছে ইসরায়েল।

কৃষিজমি সমতল করে, আবাসিক এলাকা, শিল্প এলাকা গুঁড়িয়ে দিয়ে বাফার জোনের আওতা বাড়িয়ে সেটিকে কিল জোন করছে ইসরায়েল। সেখানে ফিলিস্তিনিরা কেউ পা রাখা মাত্রই ঘাতক বুলেটের নিশানা হচ্ছে।

কিল জোনের (হত্যা এলাকা) পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা সেনাদের সাক্ষ্য থেকে বেরিয়ে এসেছে এমন তথ্য। সেনাদের বয়ান নিয়ে প্রতিবেদন করেছে ইসরায়েলি অধিকার সংগঠন ব্রেকিং দ্য সাইলেন্স।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর প্রবীণ সেনাদের নিয়ে ২০০৪ সালে গঠিত সংগঠন ব্রেকিং দ্য সাইলেন্সের দ্য পেরিমিটার শীর্ষক এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে গত সোমবার। গাজায় ২০২৩-২৪ সালে বাফার জোনে যে সেনারা ছিল তাদের উদ্ধৃতি দেওয়া হয়েছে প্রতিবেদনে।

গাজা ও ইসরায়েলের মধ্যকার সীমান্ত বরাবর উত্তর থেকে দক্ষিণের একটি এলাকায় সেই ২০০০ সালেই বাফার জোন (বিশেষ নিরাপত্তা অঞ্চল) তৈরি করেছিল ইসরায়েল। সেই বাফার জোনের পরিধি ২০১৫ সালে ৩০০ মিটার পর্যন্ত বাড়ায় ইসরায়েল।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরে ইসরায়েলে ঢুকে ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী গোষ্ঠী হামাসের হামলার আগ পর্যন্ত ইসরায়েল তাদের সীমান্ত বেষ্টনীর ৩০০ মিটারের মধ্যে ফিলিস্তিনিদের ঘেঁষতে দিত না। কিন্তু হামাসের হামলার পর ইসরায়েলের সেনাবাহিনী এই এলাকার পরিধি প্রায় এক কিলোমিটার বাড়ানোর পরিকল্পনা করে।

২০২৪ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এলাকাটির পরিধি ৮০০ থেকে এক হাজার ৫০০ মিটার পর্যন্ত বাড়ানো হয়। তার পর থেকে ইসরায়েলি সেনারা এলাকাটি আরো সম্প্রসারণ করেছে। গত মাসে গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েল পূর্ণ শক্তি নিয়ে যুদ্ধ শুরু করার পর বাফার জোনের পরিধি নাটকীয়ভাবে বেড়েছে।

ইসরায়েলের সেনারা বলছে, সীমান্তে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের মতো আরেকটি হামলা যাতে না হয়, সে জন্যই তাদের বাফার জোনের পরিধি এভাবে বাড়াতে বলা হয়েছে।

ব্রেকিং দ্য সাইলেন্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, যুদ্ধের প্রথম দিকের দিনগুলোতে ইসরায়েল সব কিছু ধ্বংস করে বাফার জোনের পরিধি এক কিলোমিটারের বেশি বাড়ায়।

মাঝখানে এ বছর জানুয়ারিতে শুরু হওয়া যুদ্ধবিরতির পর গত মাসে ইসরায়েল ফের যুদ্ধ শুরু করলে বাফার জোনের পরিধি আরো দ্বিগুণ বাড়ানো হয়। গাজার ভেতরে তিন কিলোমিটার এলাকা পর্যন্ত গড়িয়েছে এই জোন।

গাজার নেত্জারিম করিডর নামের আরো একটি বিস্তীর্ণ এলাকাও ইসরায়েল দখল করেছে। ফলে এই করিডর ও বাফার জোন মিলিয়ে ইসরায়েলের দখলে এখন চলে এসেছে গাজার অন্তত ৫০ শতাংশ এলাকা। ইসরায়েলের বেন গুরিয়ন বিশ্ববিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল স্টাডিজের অধ্যাপক ইয়াকভ গার্ব এই তথ্য জানিয়েছেন। সূত্র : বিবিসি, রয়টার্স, সিএনএন

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

তালেবানের ‘সন্ত্রাসী’ তকমা বাতিল রাশিয়ার

কালের কণ্ঠ ডেস্ক
কালের কণ্ঠ ডেস্ক
শেয়ার
তালেবানের ‘সন্ত্রাসী’ তকমা বাতিল রাশিয়ার

আফগানিস্তানের তালেবানকে দেওয়া সন্ত্রাসী সংগঠনের তকমা তুলে নিয়েছেন রাশিয়ার সুপ্রিম কোর্ট। আফগানিস্তানের কার্যত শাসকগোষ্ঠী তালেবানের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলার লক্ষ্যে গতকাল বৃহস্পতিবার সর্বোচ্চ আদালত এই আদেশ দেন। রায়ে সুপ্রিম কোর্টের বিচারক ওলেক নেফেদোভ বলেন, সন্ত্রাসী সংগঠনের ফেডারেল তালিকায় অন্তর্ভুক্ত তালেবানের কার্যক্রমের ওপর আগে দেওয়া নিষেধাজ্ঞা স্থগিত করা হয়েছে। সিদ্ধান্তটি অবিলম্বে কার্যকর হবে।

আফগানিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, তালেবান কর্তৃপক্ষ এই পদক্ষেপকে আফগানিস্তান ও রাশিয়ার মধ্যকার সম্পর্কের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন হিসেবে দেখছে। কাবুলে নিযুক্ত রুশ রাষ্ট্রদূত দিমিত্রি ঝিরনভের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে আফগানিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকি বলেন, এই সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে দুই দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা আরো এগিয়ে নেওয়ার একমাত্র বাধা দূর হয়েছে।

যদিও সন্ত্রাসী তকমা স্থগিতের সিদ্ধান্ত তালেবান কর্তৃপক্ষের জন্য আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি নয়। তবে এর মাধ্যমে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকগুলোতে তালেবানের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাতের ক্ষেত্রে রুশ কর্মকর্তারা বিব্রতকর পরিস্থিতি এড়াতে পারবেন বলে মত বিশ্লেষকদের।

সূত্র : এএফপি

মন্তব্য

‘রূপান্তরিতরা নয়, জন্মগত নারীরাই নারী’

কালের কণ্ঠ ডেস্ক
কালের কণ্ঠ ডেস্ক
শেয়ার
‘রূপান্তরিতরা নয়, জন্মগত নারীরাই নারী’

যুক্তরাজ্যের সুপ্রিম কোর্ট রায় দিয়েছেন, একজন ব্যক্তির জন্মের সময়ের লিঙ্গের ওপর ভিত্তি করেই নারীর আইনি সংজ্ঞায়ন হবে। গত বুধবার দেশটির শীর্ষ আদালতের পাঁচ বিচারক সর্বসম্মতিক্রমে রায় দেন, সমতা আইন ২০১০ অনুযায়ী নারীলিঙ্গ শব্দটি জৈবিক নারী এবং জৈবিক লিঙ্গকে বোঝায়। অর্থাৎ রূপান্তরিতরা নয়, জন্মগত নারীরাই নারী। এটি একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত, যা ট্রান্স বা রূপান্তরিতদের অধিকার নিয়ে তিক্ত বিতর্কে সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

এদিকে রায় প্রদানের সময় বিচারপতি প্যাট্রিক হজ বলেন, এই আইন রূপান্তরিতদের তাদের অর্জিত লিঙ্গের বৈষম্যের বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করবে। দেশটির সুপ্রিম কোর্টে মামলাটি নিয়ে আসে নারী অধিকারবিষয়ক সংগঠন ফর উইমেন স্কটল্যান্ড (এফডব্লিওএস)। বিতর্কে স্পষ্টতা আনার জন্য এই রায়কে স্বাগত জানিয়েছে যুক্তরাজ্য সরকার। এই রায়ের মধ্য দিয়ে স্কটিশ সরকার এবং এফডব্লিওএসের মধ্যে বছরের পর বছর ধরে চলা আইনি লড়াইয়ের চূড়ান্ত পরিণতি পেল।
সংগঠনটি সরকারি সংস্থাগুলোতে আরো বেশি নারী নিয়োগের লক্ষ্যে নারীর সংজ্ঞায়ন নিয়ে একটি অস্পষ্ট আইনের বিরুদ্ধে স্কটিশ আদালতে হেরে যাওয়ার পর সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করে। সূত্র : এএফপি

মন্তব্য

মায়ানমারে সাধারণ ক্ষমা পেলেন ৪৮৯৩ বন্দি

কালের কণ্ঠ ডেস্ক
কালের কণ্ঠ ডেস্ক
শেয়ার
মায়ানমারে সাধারণ ক্ষমা পেলেন ৪৮৯৩ বন্দি

মায়ানমারের সামরিক সরকারের প্রধান সে দেশের ঐতিহ্যবাহী নববর্ষ উপলক্ষে প্রায় চার হাজার ৯০০ বন্দির সাধারণ ক্ষমা মঞ্জুর করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের খবরে এই তথ্য জানানো হয়। স্বাধীন একটি পর্যবেক্ষণ সংস্থা জানিয়েছে, সাধারণ ক্ষমা পাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে অন্তত ২২ জন রাজনৈতিক বন্দি রয়েছেন। ইয়াঙ্গুনের ইনসেইন কারাগার থেকে বন্দিদের বহনকারী অন্তত ১৯টি বাস ছেড়ে যায়।

সকাল থেকে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করা বন্দিদের পরিবারের সদস্য এবং স্বজনরা ফটকের বাইরে তাঁদের স্বাগত জানান। পর্যবেক্ষণ গোষ্ঠী পলিটিক্যাল প্রিজনার্স নেটওয়ার্ক-মায়ানমার জানিয়েছে, মায়ানমারে কারাগারে নজিরবিহীন মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়। অন্তত ২২ জন রাজনৈতিক বন্দি মুক্তি পেয়েছেন বলে জানিয়েছে তারা। এমআরটিভি জানিয়েছে, জান্তা সরকারের প্রধান জেনারেল মিন অং হ্লাইং  চার হাজার ৮৯৩ জন বন্দিকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছেন।
১৩ জন বিদেশি বন্দিও মুক্তি পেয়েছেন। পৃথক এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বিদেশি বন্দিদের মায়ানমার থেকে বিদায় জানানো হয়েছে। ধর্ষণ ও হত্যার মতো গুরুতর অপরাধে অভিযুক্ত ছাড়া অন্য বন্দিদের সাজা কমানো হয়েছে। বিশেষ করে সাজা কমানো হয়েছে নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তারদের।
মুক্তি পাওয়া ব্যক্তিরা আবারও কোনো অপরাধে জড়ালে নতুনভাবে পাওয়া কারাদণ্ডের সঙ্গে মওকুফ হওয়া কারাদণ্ডও ভোগ করতে হবে। মুক্তি দেওয়ার সময় এই শর্ত দেওয়া হয়েছে তাঁদের। সূত্র : ব্লুমবার্গ

 

মন্তব্য
সংক্ষিপ্ত

২৮ বছর পর ইরান সফরে সৌদি রাজপরিবারের সদস্য

কালের কণ্ঠ ডেস্ক
কালের কণ্ঠ ডেস্ক
শেয়ার
২৮ বছর পর ইরান সফরে সৌদি রাজপরিবারের সদস্য

ইরানের সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করতে রাজধানী তেহরান গিয়েছেন সৌদি আরবের প্রতিরক্ষামন্ত্রী প্রিন্স খালিদ বিন সালমান। ২৮ বছর পর সৌদি রাজপরিবারের একজন শীর্ষ সদস্য ইরান সফর করছেন। সৌদির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সি জানিয়েছে, ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্ভাব্য আলোচনার আগে এই সফরে গেলেন খালিদ বিন সালমান। তিনি বর্তমান সৌদি রাজা সালমান বিন আবদুল্লাহর ছেলে ও যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের ভাই।

মধ্যপ্রাচ্যের দুই বৈরী পরাশক্তি দেশের মধ্যে এমন সফর খুবই বিরল। এর আগে ১৯৯৭ সালে সৌদি রাজা আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ তেহরান সফর করেছিলেন। তখন ইরানের প্রেসিডেন্ট ছিলেন সংস্কারপন্থী মোহাম্মদ খাতামি। প্রেস এজেন্সির খবরে বলা হয়, সফরকালে প্রিন্স খালিদ দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে বেশ কয়েকটি বৈঠক করবেন।
সূত্র : সিএনএন, সৌদি প্রেস এজেন্সি

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ