দূর্বা ঘাসকে অনেকে অপ্রয়োজনীয় আগাছা মনে করলেও এটি মূলত ভেষজগুণসম্পন্ন একটি ঔষধি উদ্ভিদ। আমাদের মানবদেহকে সুস্থ ও সবল রাখতে এই ঘাস গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। দূর্বা সংস্কৃত শব্দ। এটি Poaceae পরিবারের অন্তর্গত।
দূর্বা ঘাসকে অনেকে অপ্রয়োজনীয় আগাছা মনে করলেও এটি মূলত ভেষজগুণসম্পন্ন একটি ঔষধি উদ্ভিদ। আমাদের মানবদেহকে সুস্থ ও সবল রাখতে এই ঘাস গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। দূর্বা সংস্কৃত শব্দ। এটি Poaceae পরিবারের অন্তর্গত।
দূর্বা আমাদের দেশে অতি পরিচিত একটি ঘাস। এটি রাস্তার ধারে পতিত জমিসহ প্রভৃতি স্থানে প্রচুর জন্মে। প্রত্যেক পর্ব থেকে নিচে গুচ্ছমূল এবং ওপরে সবুজ পাতাযুক্ত একগুচ্ছ শাখা বের হয়। পাতা সরু, লম্বা, সবুজ ও মসৃণ এবং দুই সারিতে সজ্জিত।
আয়ুর্বেদীয় মতে, দূর্বা ঘাস মহৌষধ।
► ইন্দ্রজিৎ মণ্ডল
[আরো বিস্তারিত জানতে উইকিএডুকেটর, উইকিপিডিয়া ও পত্রপত্রিকায় দূর্বা ঘাস সম্পর্কিত লেখাগুলো পড়তে পারো।]
সম্পর্কিত খবর
পর্ব-৪২
Keep + verb + ing
কোনো কাজ করতে থাকো—এমন কথা প্রকাশ করতে তোমরা নিচের structure-টি ব্যবহার করো।
Structure
Keep + verb + ing (করতে থাকা), subject + verb + ext.
Practice
1. Keep reading, you will be a writer.
—পড়তে থাকো, একজন লেখক হবে।
2. Keep staying, you will success.
—লেগে থাকো, সফলতা পাবে।
3. Keep offering, you will offer.
—প্রস্তাব করো, প্রস্তাব পাবে।
4. Keep working, you will get money.
—কাজ করতে থাকো, তুমি টাকা পাবে।
5. Keep staying, you will win.
—লেগে থাকো, তুমি জিতবে।
6. Keep practicing, you will be able to speak English fluently.
—চেষ্টা করতে থাকো, তুমি অনর্গল ইংরেজি বলতে থাকবে।
Am to/ is to/ are to
কোন কাজ করতে হয়—এমন কথা প্রকাশ করতে তোমরা নিচের structure-টি ব্যবহার করো।
Structure
Subject + am to/ is to/ are to + verb1 + obj + ext.
Practice
1. I am to catch fish.
—আমাকে মাছ ধরতে হয়।
2. He/she is to bear the basket.
—তাকে ঝুড়ি বহন করতে হয়।
3. They are to dance the club.
—তাদের ক্লাবে নাচতে হয়।
4. You are to drive a car.
—তোমাকে গাড়িটি চালাতে হয়।
5. We are to understand the matter.
—আমাদের ব্যাপারটি বুঝতে হয়।
l Was to/ were to
কোন কাজ করতে হয়েছিল—এমন কথা প্রকাশ করতে তোমরা নিচের structure-টি ব্যবহার করো।
Structure
Subject + was to/ were to + verb1 + obj + ext.
Practice
1. I was to accept.
—আমাকে গ্রহণ করতে হয়েছিল।
2. He/she was to declare the war.
—তাকে যুদ্ধ ঘোষণা করতে হয়েছিল।
3. They were to cut the tree.
—তাদের গাছ কাটতে হয়েছিল।
4. You were to open the shop.
—তোমাকে দোকান খুলতে হয়েছিল।
5. We were to speak in English.
—আমাদের ইংরেজি বলতে হয়েছিল।
তৃতীয় অধ্যায়
ইংরেজ ঔপনিবেশিক শাসন : ব্রিটিশ আমল
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
১। মহারানি ভিক্টোরিয়া কত খ্রিস্টাব্দে রাজকীয় ঘোষণা প্রদান করেন?
ক. ১৮৫৪ খ. ১৮৫৮
গ. ১৮৬২ ঘ. ১৮৬৪
২। ‘ভারতীয় স্বাধীনতা আইন পাস’ হয় কোথায়?
ক. আমেরিকার পার্লামেন্টে
খ. ভারতীয় পার্লামেন্টে
গ. বাংলাদেশ পার্লামেন্টে
ঘ. ব্রিটিশ পার্লামেন্টে
৩। কত সালে উপমহাদেশে কম্পানি শাসনের অবসান ঘটে?
ক. ১৮১৯ খ. ১৮২৭
গ. ১৮৪৭ ঘ. ১৮৫৮
৪।
i. ভারত বিভক্তি
ii. ইংরেজ শাসনের অবসান
iii. মুসলিম শাসনের পুনর্জাগরণ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii
খ. i ও iii
গ. ii ও iii
ঘ. i, ii ও iii
৫। ভারতের প্রথম ভাইসরয় কে ছিলেন?
ক. লর্ড ডালহৌসি খ. লর্ড ক্যানিং
গ. লর্ড মাউন্টব্যাটেন ঘ. লর্ড রিপন
৬। ভারতে সর্বপ্রথম আদমশুমারি বিভাগ কে উদ্বোধন করেন?
ক. লর্ড ক্যানিং খ. লর্ড রিপন
গ. লর্ড মিন্টো ঘ. লর্ড মেয়ো
উদ্দীপকটি পড়ে ৭ ও ৮ নং প্রশ্নের উত্তর দাও :
পৌরসভার নবনির্মিত সদস্যরা শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে জানতে পারেন যে একটি আইনের দ্বারা ভারতীয় উপমহাদেশের জনগণ পৌরসভার পরিচালনার দায়িত্ব পাবে।
৭।
ক. ইন্ডিয়া কমিশন
খ. বেঙ্গল মিউনিসিপ্যাল অ্যাক্ট
গ. হান্টার কমিশন
ঘ. বেঙ্গল টেনানসি অ্যাক্ট
৮। ভারতীয় জনগণ ওই আইন প্রণেতাকে কোন ধরনের শাসক হিসেবে বিবেচনা করে?
ক. রক্ষণশীল
খ. সাম্রাজ্যবাদ
গ. সহানুভূতিশীল
ঘ. প্রগতিশীল
৯। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস প্রতিষ্ঠিত হয়—
i. অ্যালান অক্টোভিয়ান হিউমের প্রচেষ্টায়
ii. লর্ড ডাফরিনের পৃষ্ঠপোষকতায়
iii. কিছু প্রভাবশালী ও শিক্ষিত ভারতীয় নেতার প্রচেষ্টায়
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii
খ. i ও iii
গ. ii ও iii
ঘ. i, ii ও iii
১০। ইংল্যান্ডের রানিকে ‘কাইজার-ই-হিন্দ’ খেতাব প্রদান করেন কে?
ক. লর্ড ওয়েলেসলি
খ. লর্ড ক্যানিং
গ. লর্ড লিটন
ঘ. লর্ড রিপন
১১।
i. সামাজিক সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা
ii. ভারতের রাজনীতিবিদদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক স্থাপন
iii. ভারতের অন্যান্য সম্প্রদায়ের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii
খ. i ও iii
গ. ii ও iii
ঘ. i, ii ও iii
উত্তর : ১. খ ২. ঘ ৩. ঘ ৪. ক ৫. খ ৬. গ ৭. খ ৮. ঘ ৯. ঘ ১০. গ ১১. ঘ।
‘আমি রজনীগন্ধা ফুলের মতো গন্ধ বিলিয়ে যাই’ সাবিনা ইয়াসমিনের কণ্ঠে বাংলা গানের এই লাইন হয়তো তোমরা অনেকেই শুনেছ। সুগন্ধি এই ফুল Asparagaceae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। রাতে ফোটে ও সুগন্ধ ছড়ায় বলে এর নাম রজনীগন্ধা। ফুলদানিতে এই ফুল সাত থেকে ১০ দিন সজীব থাকে।
এই ফুলের আদি নিবাস মেক্সিকো। দেশীয় ফুল না হলেও বাংলাদেশে সারা বছরই পাওয়া যায় রজনীগন্ধা। ভারতীয় উপমহাদেশে এই ফুল পর্তুগিজদের হাত ধরে আসে।
এই ফুলের নির্যাস থেকে সুগন্ধি দ্রব্যও তৈরি করা হয়। রজনীগন্ধা লম্বা ডাঁটার মাথায় মঞ্জরি আকারে হয়। এর পুষ্পদণ্ডের প্রথম ফুল ফুটলেই ডাঁটিসহ ফুল কাটতে হয়। ভোরের ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় অথবা পড়ন্ত বিকেলে ফুল কাটতে হয়। ধারালো ছুরি বা সিকেচার দিয়ে মাটি থেকে ৪-৬ সেন্টিমিটার ওপরে ফুলের ডাঁটি কাটতে হয়।
রজনীগন্ধার সাধারণত তিনটি জাত; যেমন—সিঙ্গল, সেমিডাবল, ডাবল আমাদের দেশে দেখা যায়। এর মধ্যে সিঙ্গল জাতে রয়েছে পার্ল, বোম্বে, ক্যালকাটা ও সিঙ্গল মেক্সিকান। ডাবল জাতে রয়েছে ডাবল পার্ল ও প্রোজ্জ্বল। সিঙ্গল জাতের ফুলগুলোতে পাপড়ি এক সারিতে হয়। দেখতে সাদা ও খুব সুগন্ধযুক্ত হয়। প্রোজ্জ্বল, সেমিডাবল, ডাবল জাতগুলোতে দুই বা তার বেশি পাপড়ি দেখা যায়। দেখতে হালকা লালচে ধরনের এবং কম সুগন্ধযুক্ত হয়।
মার্চ-এপ্রিল মাস রজনীগন্ধার কন্দ লাগানোর উপযুক্ত সময়। আমাদের দেশের যশোর, সাভার, নরসিংদী প্রভৃতি এলাকায় এখন বাণিজ্যিকভাবে এই ফুলের চাষ হচ্ছে। টবে উপযুক্ত মাটিতে পাশাপাশি কয়েকটি কন্দ লাগিয়ে নিয়মিত পানি ও মাঝেমধ্যে সামান্য খৈল ও গোবর পচানো মিশ্রণ দিলে ভালো ফুল পাওয়া যায়।
রজনীগন্ধা গাছে নানা রকম রোগ হয়। এর মধ্যে বোট্রাইটিস পাতায় দাগ ও ব্লাইট অন্যতম। পাতায় ও কাণ্ডে এই রোগের প্রকোপ বেশি। এই রোগ দমনে রোভরাল (ম্যানকোজেব) ০.২ শতাংশ হারে সাত থেকে ১০ দিন অন্তর স্প্রে করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
আল সানি
দ্বাদশ পরিচ্ছেদ
সমাস প্রক্রিয়ায় শব্দ গঠন
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
১। কোন সমাসে পূর্বপদ ও পরপদ উভয় পদের অর্থের সমান প্রাধান্য থাকে?
ক. কর্মধারয় খ. দ্বন্দ্ব গ. তত্পুরুষ ঘ. বহুব্রীহি
২। রূপক কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ কোনটি?
ক. মনমাঝি খ. মহানবী গ. সাহিত্যসভা ঘ. মহারাজ
৩। ‘রাজপুত্র’ কোন তত্পুরুষ সমাস?
ক. দ্বিতীয়া খ. তৃতীয়া গ. চতুর্থী ঘ. ষষ্ঠী
৪।
ক. উপমান খ. উপমিত গ. মধ্যপদলোপী ঘ. রূপক
৫। উপমান কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ কোনটি?
ক. কাজল কালো খ. মনমাঝি গ. চন্দ্র মুখ ঘ. টাকমাথা
৬। ‘হাতাহাতি’ কোন সমাসের উদাহরণ?
ক. দ্বন্দ্ব খ. কর্মধারয় গ. তত্পুরুষ ঘ. বহুব্রীহি
৭। সংখ্যাবাচক বহুব্রীহির উদাহরণ কোনটি?
ক. কানাকানি খ. হাতে ঘড়ি গ. চতুর্ভুজ ঘ. গোঁফ খেজুরে
৮।
ক. বউভাত খ. হাতে ঘড়ি গ. কানাকানি ঘ. কানে খাটো
৯। নীল যে পদ্ম = নীলপদ্ম কোন সমাস?
ক. দ্বন্দ্ব খ. দ্বিগু গ. বহুব্রীহি ঘ. কর্মধারয়
১০। সমাস নিষ্পন্ন পদটির নাম কী?
ক. সমস্তপদ খ. সমস্যমানপদ গ. পূর্বপদ ঘ. পরপদ
১১। দুঃখকে প্রাপ্ত = দুঃখপ্রাপ্ত কোন সমাসের উদাহরণ?
ক. দ্বন্দ্ব সমাস খ. কর্মধারয় গ. তত্পুরুষ ঘ. বহুব্রীহি
১২।
ক. গরুর গাড়ি খ. বিয়েপাগলা গ. হাতে ঘড়ি ঘ. হাতে কলমে
১৩। দ্বিগু কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ কোনটি?
ক. চৌরাস্তা খ. সিংহ পুরুষ গ. পথের রাস্তা ঘ. অকালমৃত্যু
১৪। জমা ও খরচ = জমা খরচ কোন সমাস?
ক. দ্বন্দ্ব সমাস খ. কর্মধারয় গ. বহুব্রীহি ঘ. তত্পুরুষ
১৫। সন্নিহিত অনুসর্গ লোপ পাওয়া তত্পুরুষ সমাসের উদাহরণ কোনটি?
ক. আগা থেকে গোড়া খ. গরুর গাড়ি গ. মনমাঝি ঘ. আলু সিদ্ধ
১৬। সমানাধিকার বহুব্রীহির উদাহরণ কোনটি?
ক. কানাকানি খ. লাল পেড়ে গ. কানে খাটো ঘ. সেতার
১৭।
ক. তত্পুরুষ সমাস খ. উপমিত কর্মধারয় গ. রূপক কর্মধারয় ঘ. উপমান কর্মধারয়
১৮। কোন দ্বন্দ্ব সমাসে পূর্বপদ ও পরপদের বিভক্তি সমাসবদ্ধ হয়, তাকে কী বলে?
ক. বহুব্রীহি খ. রূপক গ. অলুক দ্বন্দ্ব ঘ. উপমান
১৯। ‘সিংহাসন’ সমস্ত পদটি কোন কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ?
ক. রূপক খ. মধ্যপদলোপী গ. উপমিত ঘ. উপমান
২০। পারস্পরিক ক্রিয়ার কোনো অবস্থা তৈরি হলে কোন সমাস হয়?
ক. অলুক বহুব্রীহি খ. সংখ্যাবাচক বহুব্রীহি
গ. সমানাধিকার বহুব্রীহি ঘ. ব্যতিহার বহুব্রীহি
২১। সমাস মূলত কত প্রকার।
ক. তিন খ. চার গ. পাঁচ ঘ. ছয়
২২। যে সমাসে পরপদের অর্থ প্রাধান্য পায়, তাকে কী সমাস বলে?
ক. দ্বিগু কর্মধারয় খ. উপমান কর্মধারয় গ. কর্মধারয় সমাস ঘ. রূপক
২৩। যে সমাসে পূর্বপদ বা পরপদ কোনোটির অর্থ না বুঝিয়ে অন্যটি বোঝায়, তাকে কী বলে?
ক. বহুব্রীহি সমাস খ. তত্পুরুষ সমাস
গ. কর্মধারয় সমাস ঘ. দ্বন্দ্ব সমাস
২৪। সমস্যমান পদের বিভক্তি ও সন্নিহিত অনুসর্গ লোপ পেয়ে যে সমাস হয়, তাকে কী বলে?
ক. তত্পুরুষ সমাস খ. বহুব্রীহি সমাস
গ. কর্মধারয় সমাস ঘ. অলুক বহুব্রীহি
২৫। নিচের কোনটি দ্বন্দ্ব সমাসের উদাহরণ?
ক. ভালো-মন্দ খ. হাতে-কলমে গ. আলু সিদ্ধ ঘ. মনমাঝি
উত্তর : ১.খ ২. ক ৩. ঘ ৪. খ ৫. ক ৬. ক ৭. গ ৮. গ ৯. ঘ ১০. ক ১১. গ ১২. ক ১৩. ক ১৪. ক ১৫. ক ১৬. খ ১৭. গ ১৮. গ ১৯. খ ২০. ঘ ২১. খ ২২. গ ২৩. খ ২৪. ক ২৫. ক।