পদ্য
সোনার তরী
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন
১। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে নোবেল পুরস্কার পান?
উত্তর : ১৯১৩ সালে নোবেল পুরস্কার পান।
২। বাংলা ছোটগল্পের পথিকৃৎ কে?
উত্তর : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
পদ্য
সোনার তরী
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন
১। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে নোবেল পুরস্কার পান?
উত্তর : ১৯১৩ সালে নোবেল পুরস্কার পান।
২। বাংলা ছোটগল্পের পথিকৃৎ কে?
উত্তর : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৩। সোনার তরী কবিতায় কোন ঋতুর কথা আছে?
উত্তর : সোনার তরী কবিতায় বর্ষা ঋতুর কথা আছে।
৪। ধান কাটার সময় ক্ষেতে কতজন লোক ছিল?
উত্তর : ধান কাটার সময় ক্ষেতে একজন লোক ছিল।
৫। ভরা নদীর স্রোত দেখতে কেমন?
উত্তর : ভরা নদীর স্রোত দেখতে ক্ষুরের মতো ধারালো।
৬। ‘সোনার তরী’ কবিতায় কতখানি ক্ষেত ছিল?
উত্তর : ‘সোনার তরী’ কবিতায় একখানি ক্ষেত ছিল।
৭। ধান কাটার সময় কী এলো?
উত্তর : ধান কাটার সময় বর্ষা এলো।
৮। ধানক্ষেতটির আকৃতি কিসের মতো?
উত্তর : ধানক্ষেতটির আকৃতি ছোট দ্বীপের মতো।
৯।
উত্তর : ‘সোনার তরী’ কবিতায় কৃষকের ছোট ক্ষেতের চারদিকে বাকা জল খেলা করছে।
১০। ‘সোনার তরী’ কবিতায় কী মেঘে ঢাকা ছিল?
উত্তর : ‘সোনার তরী’ কবিতায় গ্রামখানি মেঘে ঢাকা ছিল।
১১। কবিতায় দূরবর্তী গ্রামটির কোন সময়ের দৃশ্যপট তুলে ধরা হয়েছে?
উত্তর : কবিতায় দূরবর্তী গ্রামটির সকালবেলার দৃশ্যপট তুলে ধরা হয়েছে।
১২। নিরুপায় ঢেউগুলো কোথায় ভাঙে?
উত্তর : নিরুপায় ঢেউগুলো তরীর দু’ধারে ভাঙে।
১৩। কাকে দেখে কবির পরিচিত মনে হয়েছে?
উত্তর : মাঝিকে দেখে।
১৪। মহাকালের চিরন্তন স্রোতে কী টিকে থাকে?
উত্তর : মহাকালের চিরন্তন স্রোতে মানুষের কর্ম টিকে থাকে।
১৫। ‘সোনার তরী’ কবিতায় রূপকার্থে কার দুঃখ প্রকাশিত হয়েছে?
উত্তর : কবির দুঃখ প্রকাশিত হয়েছে।
১৬। ‘সোনার তরী’ কবিতাটি কোন ছন্দে রচিত?
উত্তর : মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত।
১৭। ‘সোনার তরী’ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত?
উত্তর : ‘সোনার তরী’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত।
১৮। ‘সোনার তরী’ কবিতার প্রথম চরণ কোনটি?
উত্তর : গগনে গরজে মেঘ, ঘন বরষা।
১৯। ‘সোনার তরী’ কবিতার শেষ চরণ কোনটি?
উত্তর : যাহা ছিল নিয়ে গেল সোনার তরী।
২০। ‘নৌকা’ এবং ‘মাঝি’ কিসের প্রতীক?
উত্তর : ‘নৌকা’ এবং ‘মাঝি’ মহাকালের প্রতীক।
২১। ‘সোনার তরী’ কবিতায় কয়টি চরণ
আছে?
উত্তর : ৪২টি।
২২। ‘থরে বিথরে’ শব্দগুচ্ছের অর্থ কী?
উত্তর : ‘থরে বিথরে’ শব্দগুচ্ছের অর্থ স্তরে স্তরে।
২৩। ‘সোনার তরী’ কবিতায় উল্লিখিত মাঝি কিসের প্রতীক?
উত্তর : ‘সোনার তরী’ কবিতায় উল্লিখিত মাঝি মহাকালের প্রতীক।
২৪। ‘সোনার তরী’ কবিতায় ‘তরী’ শব্দটি কতবার ব্যবহৃত হয়েছে?
উত্তর : ৪ বার।
২৫। ‘ক্ষুরধারা’ কী?
উত্তর : ‘ক্ষুরধারা’ হলো ক্ষুরের মতো ধারালো প্রবাহ বা স্রোত।
২৬। ‘খরপরশা শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : খরপরশা শব্দের অর্থ শাণিত বা ধারালো বর্শা।
২৭। ‘সোনার তরী’ কবিতায় উদ্ধৃত বাঁকা জল কিসের প্রতীক?
উত্তর : কালস্রোতের প্রতীক।
সম্পর্কিত খবর
অষ্টম অধ্যায়
মজুদ পণ্যের হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
[পূর্বপ্রকাশের পর]
২৬। যে পদ্ধতিতে মজুদের মোট মূল্যকে ব্যবসায়ের মোট মজুদ একক দ্বারা ভাগ করে মজুদের একক প্রতি গড়মূল্য নির্ধারণ করা হয়, তাকে কী বলে?
ক. সরল গড়মূল্য পদ্ধতি
খ. ভারযুক্ত গড়মূল্য পদ্ধতি
গ. স্থিরমূল্য পদ্ধতি ঘ. বাজারমূল্য পদ্ধতি
২৭। ব্যাবসায়িক মজুদ পণ্য মূল্যায়নে ব্যবহৃত গড়মূল্য পদ্ধতি কত প্রকার?
ক. দুই খ. তিন
গ. চার ঘ. পাঁচ
২৮। ব্যবসায়ের মজুদ পণ্য মূল্যায়নের জন্য বহুল প্রচলিত এবং অত্যন্ত জনপ্রিয় পদ্ধতি কোনটি?
ক. আগের মূল্যের মজুদ আগে ছাড়া পদ্ধতি FIFO.
খ. শেষের মূল্যের মজুদ আগে ছাড়া পদ্ধতি LIFO.
গ. নির্দিষ্ট ব্যয় শনাক্তকরণ পদ্ধতি
ঘ. সরল গড়মূল্য পদ্ধতি
২৯।
ক. আগের মূল্যের মজুদ আগে ছাড়া পদ্ধতি
খ. শেষের মূল্যের মজুদ আগে ছাড়া পদ্ধতি
গ. নির্দিষ্ট ব্যয় শনাক্তকরণ পদ্ধতি
ঘ. সরল গড়মূল্য পদ্ধতি
৩০। ব্যবসায়ে ৪০ টাকা মূল্যের ৭০০ একক এবং ৪৪ টাকা মূল্যের ৫০০ একক পণ্যের মজুদ রয়েছে। সরল গড়মূল্য পদ্ধতিতে মজুদ পণ্যের মূল্যায়ন করা হলে মজুদ পণ্যের একক প্রতি গড়মূল্য কত হবে?
ক. ৪০ টাকা খ. ৪২ টাকা
গ. ৪৪ টাকা ঘ. ৮৪ টাকা
৩১। কাঁচামাল ফেরত পত্রের মূল কপি কার কাছে সংরক্ষিত থাকে?
ক. প্রদানকারী বিভাগে
খ. উৎপাদন ব্যয় হিসাব বিভাগে
গ. গুদামে
ঘ. ব্যবস্থাপনার কাছে
৩২।
ক. ২টি খ. ৩টি
গ. ৪টি ঘ. ৫টি
৩৩। ক্রয় বিভাগের নিকট কাঁচামাল ক্রয় করতে অনুরোধ জানানোর জন্য একটি ফরম ব্যবহার করা হয়ে থাকে, তাকে কী বলে?
ক. ক্রয় অধিযাচন পত্র খ. সাধারণ মাল অধিযাচন পত্র
গ. অতিরিক্ত মাল অধিযাচন পত্র
ঘ. মাল ফেরত পত্র
৩৪। গাড়ির ফুয়েলিং স্টেশনে নিম্নের কোন পদ্ধতিটি সবচেয়ে বেশি গ্রহণযোগ্য?
ক. LIFO খ. FIFO
গ. সাধারণ গড় পদ্ধতি ঘ. ভারযুক্ত গড় পদ্ধতি
৩৫। কাঁচামাল বা পণ্যের জন্য যে ক্রয় অধিযাচন পত্র প্রস্তুত করে?
ক. গুদামরক্ষক খ. বিভাগের কর্মকর্তা
গ. ব্যবস্থাপক ঘ. ফোরম্যান
৩৬।
ক. FIFO খ. LIFO
গ. ভারযুক্ত গড় পদ্ধতি ঘ. সাধারণ গড় পদ্ধতি
উত্তর : ২৬. ক ২৭. ক ২৮. ক ২৯. গ ৩০. খ ৩১. ক ৩২. খ ৩৩. ক ৩৪. গ ৩৫. ক ৩৬. ক।
পর্ব-৪৪
It looks like
কোথাও যেন কোনো কিছু করেছি (যেমন : দেখেছিলাম, করেছিলাম, বলেছিলাম)—এমন কথা প্রকাশ করতে তোমরা নিচের Structure-টি ব্যবহার করো।
Structure
It looks like + sub + verb + obj + somewhere.
Practice
1. It looks like I saw him somewhere.
—আমি কোথায় যেন তাকে দেখেছিলাম।
2. It looks like I have seen you somewhere.
—আমি কোথায় যেন তোমাকে দেখেছি।
3. It looks like I have seen this mobile phone somewhere.
—আমি কোথায় যেন এই মোবাইল দেখেছিলাম।
4. It looks like I heard this incident somewhere.
—আমি কোথায় যেন এই ঘটনাটি শুনেছিলাম।
5. It looks like I told the same word
somewhere.
—আমি কোথায় যেন এই একই কথা বলেছিলাম।
6. It looks like I have seen your elder sis ter somewhere.
—আমি কোথায় যেন তোমার বড় বোনকে দেখলাম।
7. It looks like he told me the word somewhere.
—সে কোথায় যেন কথাটি আমাকে বললেন।
8. It looks like you mis took somewhere.
—তুমি কোথায় যেন ভুল করলে।
What else
আমি আর কী করতে পারি/পারতাম? আমরা আর কী তোমার বাসায় খেতে পারি/পারতাম? তুমি আর কী বলতে পারো/পারতে? সে আর কী লিখতে পারে/পারত? আমরা আর কী শিখতে পারি/পারতাম? তারা আর কী করতে পারে/পারত?—এমন কথা প্রকাশ করতে তোমরা নিচের Structure-টি ব্যবহার করো।
Structure
What else + could + sub + verb + obj+ ?
Practice
1. What else could I do?
—আমি আর কী করতে পারি/পারতাম?
2. What else could we eat at your home?
—আমরা আর কি তোমার বাসায় খেতে পারি/পারতাম?
3. What else could you talk?
তুমি আর কী বলতে পারো/পারতে?
4. What else could he write?
—সে আর কী লিখতে পারে/পারত?
5. What else could we learn?
—আমরা আর কী শিখতে পারি/পারতাম?
6. What else could they do?
—তারা আর কী করতে পারে/পারত?
কোনো গভীর বা ঘনিষ্ঠ অবস্থা বোঝাতে আমরা প্রায়ই বলি বিষয়টি জমে ক্ষীর। দুধকে আগুনে জ্বাল দিয়ে শুকিয়ে ধীরে ধীরে ক্ষীর বানানো হয়। অর্থাৎ দুধের ঘনীভূত অবস্থা বা জমে যাওয়া অবস্থাটিই ক্ষীর। এখানেই শেষ না! রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাইপো অবনীন্দ্রনাথ আঁকাআঁকির কারণে খ্যাতি পেয়েছিলেন।
বাঙালির ক্ষীরপ্রেমের শিকড় সুদূর অতীতে। ধারণা করা হয়, ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রাচীনকাল থেকেই ক্ষীর তৈরি হয়ে আসছে। বিশেষ করে মোগল আমলে এই খাবার রাজকীয় পদ হিসেবে উচ্চ মর্যাদা পায়। তখন দুধ ঘন করে রান্না করে নানা রকম বাদাম ও মসলা মিশিয়ে এটি পরিবেশন করা হতো।
ক্ষীর তৈরির প্রধান উপাদান হলো দুধ। দুধকে ধীরে ধীরে ঘন করে তাতে চাল, চিনি, গুড় বা কনডেন্সড মিল্ক মেশানো হয়।
অনেকে পায়েস, ফিরনি ও ক্ষীরকে একই পদ ভেবে ভুল করে। পায়েস কিছুটা পাতলা হয়, অন্যদিকে ফিরনি আঠালো দেখতে। ক্ষীর হয় একেবারেই জমাট এবং এতে চালের দানাগুলো ভালোভাবে সিদ্ধ হলেও আস্ত থাকে। ক্ষীরের তৈরি অনেক মিষ্টি আমাদের দেশে জনপ্রিয়, বিশেষ করে ক্ষীর কদম, কানসাট, ক্ষীরের বরফি, পাতক্ষীর, ক্ষীরের পুতুল নিয়ে মাতামাতির শেষ নেই।
আল সানি
সপ্তম অধ্যায়
তরঙ্গ ও শব্দ
অনুধাবনমূলক প্রশ্ন
[পূর্বপ্রকাশের পর]
৩। শীতকালের চেয়ে গ্রীষ্মকালে বায়ুতে শব্দের বেগ বেশি হয় কেন?
উত্তর : আমরা জানি, বায়ুর তাপমাত্রা যত বাড়ে, বায়ুতে শব্দের বেগও তত বাড়ে। প্রতি 10C তাপমাত্রা বৃদ্ধির জন্য বায়ুতে শব্দের বেগ 0-6 ms-1 হারে বৃদ্ধি পায়।
যেহেতু শীতকালের চেয়ে গ্রীষ্মকালে বায়ুর উষ্ণতা বেশি থাকে, তাই শীতকালের চেয়ে গ্রীষ্মকালে বায়ুতে শব্দের বেগ বেশি হয়।
৪। তরঙ্গের প্রকারভেদ সংক্ষেপে আলোচনা করো।
উত্তর : উৎপত্তির কারণ অনুসারে তরঙ্গসমূহ যান্ত্রিক ও তাড়িতচৌম্বক দুই প্রকার হতে পারে। যান্ত্রিক তরঙ্গ সঞ্চালনে মাধ্যমের প্রয়োজন হয়, কিন্তু তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ সঞ্চালনে মাধ্যমের প্রয়োজন হয় না।
৫। তরঙ্গের বৈশিষ্ট্য কী কী?
উত্তর : তরঙ্গের বৈশিষ্ট্যসমূহ নিম্নরূপ :
i. প্রতিটি কণা পর্যাবৃত্ত গতি লাভ করে।
ii. মাধ্যমের ভেতর দিয়ে নির্দিষ্ট বেগে সামনের দিকে অগ্রসর হয়।
iii. কণাগুলোর দশা এক কণা থেকে অপর কণাতে পরিবর্তিত হয়।
iv. মাধ্যমের কণাগুলো কখনো স্থির থাকে না।
v. মাধ্যমের প্রতিটি বিন্দুর চাপ ও ঘনত্ব একইভাবে পরিবর্তিত হয়।
৬।
উত্তর : অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো এটি সংকোচন ও প্রসারণ উৎপন্ন করে মাধ্যমে সঞ্চালিত হয়। সুতরাং কোনো তরঙ্গ যদি মাধ্যমে সংকোচন ও প্রসারণ উৎপন্ন করে সঞ্চালিত হয়, তবে এটিকে অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ হিসেবে শনাক্ত করা যায়। এ ক্ষেত্রে একটি সংকোচন ও একটি প্রসারণ মিলে তরঙ্গদৈর্ঘ্য গঠিত হয়। এ ছাড়া অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ শনাক্ত করার আরেকটি উপায় হলো এ তরঙ্গের ক্ষেত্রে মাধ্যমের কণাগুলো স্পন্দনের দিক তরঙ্গের দিকের সমান্তরাল হয়।
৭। বায়ু ও পানির মধ্য দিয়ে শব্দসংকেত অগ্রসর হওয়ার সময় কোন মাধ্যমে শব্দের তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি হবে? ব্যাখ্যা করো।
উত্তর : সাধারণত 00C তাপমাত্রায় বায়ুতে শব্দের দ্রুতি 332 ms-1 পানিতে শব্দের দ্রুতি প্রায় 1450 ms-1 এবং পানির মধ্যে শব্দ বাতাসের চেয়ে প্রায় চার গুণ দ্রুত চলে। এ থেকে স্পষ্ট হয় যে বায়ু ও পানির মধ্য দিয়ে শব্দসংকেত অগ্রসর হওয়ার সময় পানির মাধ্যমে শব্দের তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি।
৮। বাতাস ও পানিতে শব্দের দ্রুতি সমান নয় কেন? ব্যাখ্যা করো।
উত্তর : শব্দের দ্রুতি মাধ্যমের প্রকৃতির ওপর নির্ভর করে, যার কারণে কঠিন মাধ্যমে শব্দ সবচেয়ে দ্রুত চলে; তরল মাধ্যমে তার চেয়ে ধীরে চলে, বায়বীয় মাধ্যমে শব্দের দ্রুতি সবচেয়ে কম। পরীক্ষা করে দেখা গেছে, 00C বা 273 K তাপমাত্রায় ও স্বাভাবিক চাপে শুষ্ক বায়ুতে শব্দের দ্রুতি 332 ms-1। পুকুরের পানিতে বৃষ্টির ফোঁটা পড়লে বাইরে থেকে যে শব্দ খুব আস্তে শোনা যায়, পানিতে ডুব দিয়ে শুনলে ওই শব্দ বেশ জোরে শোনা যায়। এ থেকে বোঝা যায়, শব্দ বাতাস বা বায়ু মাধ্যমের চেয়ে পানি অর্থাৎ তরল মাধ্যমে দ্রুত চলে। হিসাব করে দেখা গেছে, পানির মধ্যে শব্দ বাতাসের চেয়ে প্রায় চার গুণ দ্রুত চলে। পানিতে শব্দের দ্রুতি প্রায় 1450 ms-1।
৯। তরঙ্গবেগ এবং তরঙ্গদৈর্ঘ্যের মধ্যকার সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো।
উত্তর : কম্পমান বস্তুর একটি পূর্ণ কম্পনে যে সময় লাগে, সেই সময়ে তরঙ্গ যেটুকু দূরত্ব অতিক্রম করে, তা তরঙ্গদৈর্ঘ্যের সমান। সুতরাং কম্পাঙ্ক f হলে f সংখ্যক পূর্ণকম্পনকালীন সময়ে (1s) তরঙ্গ দূরত্ব অতিক্রম করে। সংজ্ঞানুসারে এটিই হলো তরঙ্গবেগ, v = fπ; এটিই তরঙ্গবেগ এবং তরঙ্গদৈর্ঘ্যের মধ্যকার সম্পর্ক।