<p><span style="font-size:11pt"><span style="line-height:120%"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="line-height:120%"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">প্রতিবছরের মতো আসন্ন রমজান মাসে মক্কার পবিত্র মসজিদুল হারামে মুসল্লিদের মধ্যে ইফতার পরিবেশন করা হবে। রোজাদার মুসল্লিদের মধ্যে সুষ্ঠুভাবে হালকা খাদ্যসামগ্রী বিতরণ নিয়ে নানা প্রস্তুতি নিয়েছে মসজিদটির পরিচালনা পর্ষদ। ইফতারের খাবার পরিবেশনে সহায়তাকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে আবেদন করতে বলা হয়।</span></span></span></span></span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="line-height:120%"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="line-height:120%"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">সৌদি বার্তা সংস্থার সূত্রে গালফ নিউজ জানিয়েছে, রমজানে মক্কার পবিত্র গ্র্যান্ড মসজিদে ইফতার পরিবেশন করা যাবে। এতে ইফতার পরিবেশনে প্রতিষ্ঠানগুলো অনলাইনে মসজিদের স্থান নির্বাচন করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে মক্কার মেয়র স্বীকৃত ক্যাটারিং কম্পানি বা সৌদি ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অথরিটি অনুমোদিত কারখানা ও গুদামের সঙ্গে চুক্তি করতে হবে। ব্যক্তি পর্যায়ে একজন সর্বোচ্চ দুজনের ইফতার খাবার নির্বাচন করতে পারবে এবং দাতব্য দল সর্বাচ্চ ১০ জনের ইফতারের আবেদন করতে পারবে। অবশ্য ইফতারসামগ্রী হিসেবে খেজুর, কেক, পাই, জুসসহ অবশ্যই শুকনো খাবার পরিবেশন করতে হবে। এরপর সংশ্লিষ্ট নীতিমালা মেনে এসব খাবার প্যাক করতে হবে।</span></span></span></span></span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="line-height:120%"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="line-height:120%"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১১ মার্চ থেকে সৌদি আরবে রমজান শুরু হবে। এ মাসের প্রতিদিন সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত মুসলিমদের সব ধরনের পানাহার থেকে বিরত থাকতে হয়। তা ছাড়া এ মাসে সর্বোচ্চ পরিমাণ মুসলিম ওমরাহ পালন করতে মক্কায় জমায়েত হন। ওমরাহ শেষে তাঁরা পবিত্র মসজিদে নববীতে যান এবং মহানবী (সা.)-এর পবিত্র রওজা শরিফ জিয়ারত করেন। গত বছর ১৩ কোটি ৫৫ লাখের বেশি লোক ওমরাহ পালন করেন, যা ছিল সৌদি আরবের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সংখ্যা। </span></span></span></span></span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="line-height:120%"><span style="text-autospace:none"><span style="vertical-align:middle"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="line-height:120%"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">সূত্র : গালফ নিউজ</span></span></span></span></span></span></span></span></span></p>
