<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় জুলাই ও আগস্টে এক হাজার ৪২৩ জন ছাত্র-জনতা নিহত ও ২২ হাজার মানুষ আহত হয়েছে বলে দাবি করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্বাস্থ্যবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্যসচিব এবং কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক তরিকুল ইসলাম। গত শুক্রবার রাতে ফেসবুকে ভিডিও বার্তায় তিনি এ দাবি করেন।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">তরিকুল ইসলাম বলেন, আহতদের মধ্যে ৫৮৭ জনের অঙ্গহানি হয়েছে। গুলি লেগে আংশিক বা সম্পূর্ণ দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছে ৬৮৫ জন। ৯২ জনের দুই চোখেই গুলি লেগেছে, দুই চোখই নষ্ট হয়ে গেছে।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">যাচাই-বাছাই শেষে হতাহতের পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশ করা হবে জানিয়ে তরিকুল ইসলাম বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আমরা ভেরিফিকেশন এবং ভেলিডেশনের কাজটি চলমান রেখেছি। আমরা একটি সঠিক তালিকা প্রকাশ করতে সক্ষম হব।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">তিনি বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আহতদের তালিকা তৈরির কাজটি বেশ চ্যালেঞ্জিং ছিল। আহতদের সংখ্যাও হালনাগাদ হবে। এর মধ্যে আমরা যখন হাসপাতাল থেকে তথ্য সংগ্রহ করি, তখন প্রচুর গার্বেজ ডেটা চলে আসে। যাঁরা আন্দোলনে আহত না তাঁদের নামও চলে আসে। আহতদের শুধু নাম পাওয়া যায়, মোবাইল নম্বর, ঠিকানা পর্যন্ত পাওয়া যায় না। আমরা কিছু ক্ষেত্রে গোয়েন্দা তথ্য নিয়ে তাঁদের নাম-ঠিকানা উদ্ধার করতে পেরেছি। তারপর যাচাই করতে গিয়ে দেখেছি তাঁদের মধ্যে কিছু আছে আন্দোলনে আহত হননি।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></span></p>