<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রংপুরে নিহত শিক্ষার্থী আবু সাঈদের শরীরে মিলেছে শটগানের গুলির চিহ্ন। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মৃত্যু হয় তাঁর। মৃত্যুর আড়াই মাস পর গতকাল ময়নাতদন্তের রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসায় জানা গেছে এসব তথ্য। এর আগে সোমবার রাতে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে ময়নাতদন্ত রিপোর্টটি পিবিআইকে দেওয়া হয়েছে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এ বিষয়ে রংপুর পিবিআই পুলিশ সুপার এ বি এম জাকির হোসেন জানান, আবু সাঈদের নিহতের ঘটনার ময়নাতদন্ত রিপোর্ট হাতে এসেছে। তবে আরো ভালোভাবে তদন্ত করার জন্য কয়েক দিন সময় লাগবে। তিনি আরো জানান, পুলিশের তদন্ত রিপোর্ট ও প্রতিবেদন আদালতে দাখিল না করা পর্যন্ত ফেসবুকে দেওয়া ঘটনাগুলো সত্য নয়। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, শটগানের গুলির আঘাতে আবু সাঈদের শরীরে অসংখ্য ছিদ্র তৈরি হয়। এতে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মৃত্যু হয় আবু সাঈদের। এ ছাড়া তাঁর মাথার মধ্যভাগ থেকে পশ্চাত্ভাগ পর্যন্ত আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মামলার প্যানেল আইনজীবী রোকনুজ্জামান বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মাথার আঘাতের চিহ্ন সুস্পষ্ট। শরীরের বিভিন্ন জায়গায় শটগানের গুলির ক্ষত। সব কিছু মিলে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট প্রমাণ করে, এটি হত্যাকাণ্ড। ফলে এই হত্যার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের কেউ ছাড়া পাবে না।</span></span></span></span></p>