<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span dir="ltr" lang="BN" style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বুয়েট শিক্ষার্থী</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> ফারদিন নূর পরশকে হত্যার অভিযোগে করা মামলাটির অধিকতর তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) আরো তিন মাস সময় দিয়েছেন আদালত। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span dir="ltr" lang="BN" style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট পার্থ ভদ্রের আদালত মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির এডিসি শরাফত উল্লাহর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। এদিন মামলাটি অধিকতর তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। তবে প্রতিবেদন দাখিলে তিন মাস সময় চেয়ে আদালতকে জানানো হয়</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span dir="ltr" lang="BN" style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ফারদিন আত্মহত্যা করেছে</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span dir="ltr" lang="BN" style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> এই মর্মে যে প্রতিবেদন দিয়েছে তদন্ত সংস্থা ডিবি</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">, সেটির তথ্য, মোবাইল কললিস্ট, ডকেট ও সিসিটিভি ফুটেজ আমরা পর্যবেক্ষণ করেছি। সেই সঙ্গে মামলার আগের তদন্ত কর্মকর্তাদের বক্তব্য শুনেছি। চাঞ্চল্যকর এই হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচনে সিআইডি টিম সর্বাত্মক সচেষ্ট আছে। এখনো প্রতিবেদন করার মতো উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন সম্ভব হয়নি। আমাদের আরো কিছুদিন সময় দিতে হবে। পরে আদালত সময় আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারির প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span dir="ltr" lang="BN" style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">২০২২ সালের ৭ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদ থেকে ফারদিন নূর পরশের মরদেহ উদ্ধার করে নৌ পুলিশ। এ ঘটনায় আমাতুল্লাহ বুশরাসহ অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে রামপুরা থানায় নিহত ফারদিনের বাবা নূরউদ্দিন রানা বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলার পর ওই বছরের ১০ নভেম্বর রাজধানীর রামপুরা এলাকার একটি বাসা থেকে বান্ধবী বুশরাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ মামলায় আদালত তাঁর পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।</span></span></span></span></p> <p> </p>