গত মঙ্গলবার ‘দিস স্টুডেন্টস আউস্টেড আ গভর্নমেন্ট, নাউ দে আর রিবিল্ডিং আ ডেমোক্রেসি’ শিরোনামের খবর প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা নিউইয়র্ক টাইমস। এতে বলা হয়, সম্প্রতি এক সন্ধ্যায় একটি বাণিজ্যিক ভবনের প্রথম তলায় নতুন অফিসে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ বিনির্মাণের পরিকল্পনা করছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল তরুণ শিক্ষার্থী। মাত্র কয়েক মাস আগে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উত্খাতে হাজার হাজার বিক্ষোভকারীর মধ্যে ছিলেন এই তরুণরা। তাঁর পতনের পর বাংলাদেশ বিনির্মাণের যে সুযোগ এসেছে তা কাজে লাগাতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ শিক্ষার্থীরা।
দেশে এমন একটি ব্যবস্থার পরিকল্পনা করা হচ্ছে, যার মাধ্যমে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের সঙ্গে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হবে। এ ছাড়া আর কখনোই যেন দেশ স্বৈরাচারের কবলে না পড়ে সে বিষয়ে প্রবল প্রতিরোধ গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ছাত্রনেতারা।
পত্রিকাটির মতে, গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। কারণ ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে ভারতে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন শেখ হাসিনা।
একটি নতুন অধ্যায়ের জন্ম দেন শিক্ষার্থীরা। জনগণের সমর্থনে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে নিরলসভাবে কাজ করছেন তাঁরা।
২৬ বছর বয়সী তরুণ ছাত্রনেতা আরিফ সোহেল বলেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক শক্তি এখনো অগণিত।’ ছাত্রদের ঐক্যবদ্ধ করার মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর জয়ের আশা ব্যক্ত করে তিনি বলেছেন, ‘আমরা স্থিতিশীল ও বিকাশমান একটি দেশ চাই।
’