ঢাকা, মঙ্গলবার ০৪ মার্চ ২০২৫
১৮ ফাল্গুন ১৪৩১, ০৩ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, মঙ্গলবার ০৪ মার্চ ২০২৫
১৮ ফাল্গুন ১৪৩১, ০৩ রমজান ১৪৪৬

চুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা কাল, প্রতি আসনে লড়বেন ২২ জন

চুয়েট সংবাদদাতা
চুয়েট সংবাদদাতা
শেয়ার
চুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা কাল, প্রতি আসনে লড়বেন ২২ জন
সংগৃহীত ছবি

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি)। প্রকৌশল গুচ্ছ ভেঙে যাওয়ায় একক ভর্তি পরীক্ষা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। আগামীকালের পরীক্ষায় আসন প্রতি লড়বেন ২২ জন ভর্তিচ্ছু পরীক্ষার্থী।

চুয়েটের পুর ও পরিবেশ কৌশল, তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল, যন্ত্রকৌশল এবং স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ১২টি বিভাগে মোট আসন রয়েছে ৯৩১টি।

এবারের ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনকারীর সংখ্যা ২২ হাজার ৬৫১। তবে উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও ইংরেজি বিষয়ের মোট প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে প্রথম ২০ হাজার ১২২ জন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়। সে হিসাবে প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বেন ২২ জন শিক্ষার্থী।

জানা যায়, সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা এবং দুপুর ১২টা ৪৫ মিনিট থেকে বেলা ১টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত মুক্তহস্ত অঙ্কন অনুষ্ঠিত হবে।

 

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ছাড়াও পরীক্ষা নেওয়া হবে চট্টগ্রাম শহরের আরো চারটি উপকেন্দ্রে। উপকেন্দ্রগুলো হলো-চট্টগ্রাম কলেজ, হাজী মোহাম্মদ মহসিন কলেজ, কাজেম আলী স্কুল ও কলেজ এবং চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ। 

উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের পাঠ্যসূচি অনুযায়ী, এবারের ভর্তি পরীক্ষায় গণিত, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন ও ইংরেজি বিষয়ের ওপর ‘ক’ ও ‘খ’ গ্রুপের জন্য ৫০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হবে। তবে ‘খ’ গ্রুপের পরীক্ষার্থীদের ৫০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষার পাশাপাশি অংশগ্রহণ করতে হবে ২০০ নম্বরের মুক্তহস্ত অঙ্কন পরীক্ষায়।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

কুবিতে এবার আসনপ্রতি লড়বেন ৬৪ জন

কুবি সংবাদদাতা
কুবি সংবাদদাতা
শেয়ার
কুবিতে এবার আসনপ্রতি লড়বেন ৬৪ জন
সংগৃহীত ছবি

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক ভর্তির আবেদনের সময়সীমা শেষ হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৩০টি আসনের বিপরীতে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘সি’ তিনটি ইউনিটে মোট আবেদন পড়েছে ৬৬ হাজার ৪০২টি। এই হিসাবে প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বেন ৬৪ জন ভর্তীচ্ছু শিক্ষার্থী। ভর্তি পরীক্ষা সবগুলো কুমিল্লাতেই অনুষ্ঠিত হবে।

সোমবার (৩ মার্চ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. মজিবুর রহমান মজুমদার। 

প্রাপ্ত তথ্যে আরো জানা যায়, মোট আবেদনের মধ্যে ‘এ’ ইউনিটে (বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদ) ৩৫০টি আসনের বিপরীতে আবেদন পড়েছে ৩২ হাজার ৬৫৮টি। এই ইউনিটে আসনপ্রতি শিক্ষার্থী লড়বেন ৯৩ জন। ‘বি’ ইউনিটে (কলা ও মানবিক, সামাজিক বিজ্ঞান এবং আইন অনুষদ) ৪৪০টি আসনের বিপরীতে আবেদন পড়েছে ২৩ হাজার ৭৯২টি।

এখানে আসনপ্রতি লড়বে ৫৪ জন। সর্বশেষ ‘সি’ ইউনিটে (ব্যবসা শিক্ষা অনুষদ) ২৪০টি আসনের বিপরীতে আবেদন জমা পড়েছে ৯ হাজার ৯৫২টি। ফলে এখানে আসনপ্রতি লড়বে ৪১ জন শিক্ষার্থী। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. মজিবুর রহমান মজুমদার বলেন, ‘আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে।

তথ্যগুলো ইউনিট প্রধানদের জানিয়ে দেওয়া হবে। আগামীকাল (আজ) সেন্ট্রাল কমিটির সঙ্গে একটা মিটিং আছে। সেখানে আলোচনা করে কেন্দ্রগুলো নির্ধারণ করব। যদি কেন্দ্র সংকুলান না হয়, তাহলে কুমিল্লা শহরের বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর সহায়তা নেওয়া হবে।’ 

আগামী ১৯ এপ্রিল সকাল ১০টায় ‘সি’ ইউনিট এবং একই দিনে বিকেল ৩টায় ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

এ ছাড়া ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৫ এপ্রিল বিকেল ৪টায়।

মন্তব্য

বাকৃবিতে ১২০০ শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে ছাত্রশিবিরের গণইফতার

বাকৃবি প্রতিনিধি
বাকৃবি প্রতিনিধি
শেয়ার
বাকৃবিতে ১২০০ শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে ছাত্রশিবিরের গণইফতার
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবিরের আয়োজনে গণ ইফতার

পবিত্র রমজান উপলক্ষে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) সাত দিনব্যাপী গণ ইফতার কর্মসূচির আয়োজন করেছে ইসলামী ছাত্রশিবির। গণ ইফতার কর্মসূচির দ্বিতীয় দিনে সোমবার (৩ মার্চ) এক হাজার দুই’শ শিক্ষার্থী একসঙ্গে ইফতার করেছেন। 

গণ ইফতার উপলক্ষে আসরের নামাজের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে শিক্ষার্থীদের ঢল নামতে শুরু করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল থেকে শিক্ষার্থীরা দলে দলে মসজিদে উপস্থিত হতে থাকেন।

ইফতারের পূর্ব মুহুর্তে কেন্দ্রীয় মসজিদের খতিব সাওমের তাৎপর্য ও দোয়া পরিচালনা করেন।

আরো পড়ুন
‘ক্ষমতা পেলে লুটেপুটে খাওয়ার মানসিকতা পরিহার করতে হবে’

‘ক্ষমতা পেলে লুটেপুটে খাওয়ার মানসিকতা পরিহার করতে হবে’

 

গণ ইফতার কর্মসূচির বিষয়ে বাকৃবি শাখা ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি আবু নাছির মো. ত্বোহা বলেন, পবিত্র রমজানের শিক্ষা সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে বাকৃবি ছাত্রশিবির সাত দিনব্যাপী গণ ইফতার কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। বাকৃবির শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে আমরা অভিভূত। প্রথম দিনের তুলনায় আজ দ্বিগুণ শিক্ষার্থী আমাদের ইফতারে শরিক হয়েছেন।

এটাই আমাদের সংগঠনের প্রতি শিক্ষার্থীদের ভালোবাসার দৃষ্টান্ত। শিক্ষার্থীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই, পাশাপাশি আগামী দিনগুলোতেও একইভাবে সহযোগীতা করার জন্য অনুরোধ করছি। 

উল্লেখ্য, রমজানের প্রথম সাত দিন বাকৃবির কেন্দ্রীয় মসজিদে সর্বসাধারণের জন্য বিনামূল্যে গণ ইফতারের আয়োজন থাকবে বলে নিশ্চিত করেছেন বাকৃবি ছাত্রশিবিরের নেতারা। 

মন্তব্য

সাত কলেজ কিভাবে চলবে, চূড়ান্ত সুপারিশ মন্ত্রণালয়ের

বাসস
বাসস
শেয়ার
সাত কলেজ কিভাবে চলবে, চূড়ান্ত সুপারিশ মন্ত্রণালয়ের
সংগৃহীত ছবি

দীর্ঘদিনের উদ্ভূত পরিস্থিতি থেকে সরে এলো সাত কলেজ। রাজধানীর সরকারি সাত কলেজের সব ধরনের কার্যক্রম সরিয়ে নেওয়ার চূড়ান্ত সুপারিশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সাত কলেজের কার্যক্রম পরিচালিত হবে ইউজিসি-কলেজ অধ্যক্ষের নেতৃত্বে।

আজ সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে এসংক্রান্ত নির্দেশনা ঢাবি উপাচার্য বরাবর পাঠানো হয়েছে।

সাত কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার আগ পর্যন্ত এই কাঠামো অনুযায়ী কার্যক্রম পরিচালনা করবে।

গত ২৭ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) থেকে এসংক্রান্ত একটি প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছিল। ইউজিসির প্রস্তাবনা অনুসরণে এই নির্দেশনা জারি করেছে মন্ত্রণালয়।

সুপারিশে বলা হয়, নজরদারি সংস্থার মনোনীত সাত কলেজের মধ্য হতে একজন যোগ্য ও প্রশাসনিক কাজে অভিজ্ঞ অধ্যক্ষের নেতৃত্বে সার্বিক কার্যক্রম পরিচালিত হবে।

সংশ্লিষ্ট থাকবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রতিনিধি। দ্রুত বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিল বিষয় চূড়ান্ত করা হয়েছে।

প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ঢাবির রেজিস্ট্রার দপ্তর মনোনীত কর্মকর্তা, পরীক্ষাসংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ঢাবির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক দপ্তর মনোনীত কর্মকর্তা, অর্থ ও হিসাব সংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সংশ্লিষ্ট শাখার মনোনীত প্রতিনিধি দায়িত্ব পালন করবেন।

এ ছাড়া সাত কলেজের (ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, সরকারি তিতুমীর কলেজ, মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও কবি নজরুল সরকারি কলেজ) অনলাইন ভর্তি কমিটির মাধ্যমে আবেদন কার্যক্রম পরিচালিত হবে।

 

এসব কলেজের শিক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনার সাময়িক ব্যবস্থা হিসেবে এই কাঠামো বলে জানিয়েছে সরকার। দ্রুত ঢাবির সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিলে বিষয়টি চূড়ান্ত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। 

প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ঢাবির রেজিস্ট্রার দপ্তর মনোনীত কর্মকর্তা, পরীক্ষাসংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ঢাবির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক দপ্তর মনোনীত কর্মকর্তা, অর্থ ও হিসাব সংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সংশ্লিষ্ট শাখার মনোনীত প্রতিনিধি দায়িত্ব পালন করবেন।

এ ছাড়া সাত কলেজের অনলাইন ভর্তি কমিটির মাধ্যমে আবেদনসংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এসব কলেজের শিক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনার সাময়িক ব্যবস্থা হিসেবে এই কাঠামো বলে জানিয়েছে সরকার।

ইউজিসির সুপারিশমালায় বলা হয়েছে, ‘সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রশাসনিক জটিলতা ও সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের নানা অসুবিধার কথা বিবেচনায় রেখে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যেসব শিক্ষার্থী বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান শিক্ষা কার্যক্রমের অধীনে রয়েছেন তাদের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দায়িত্বশীলতার সঙ্গে বর্তমান ব্যবস্থা চালু রাখবে। সাত কলেজ নিয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে অধিভুক্ত সাত কলেজের স্নাতক ও স্নাতোকোত্তর শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনার সাময়িক ব্যবস্থা হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন হতে নিম্নবর্ণিত সুপারিশ করা হলো।’

‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক দপ্তর, ভর্তিসংক্রান্ত দপ্তর, রেজিস্ট্রার দপ্তর ও হিসাব বিভাগের প্রতিনিধি সমন্বয়ে সাময়িক একটি সমন্বিত কাঠামো থাকবে, যা ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ হতে সাত কলেজের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে যাবতীয় শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করবে।’

এতে বলা হয়, ‘একটি সনদপ্রাপ্ত পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়/সমকক্ষ প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর আওতাভুক্ত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত এই সাময়িক কাঠামো সাতটি কলেজের দায়িত্ব পালন করবে, কাঠামোর কার্যক্রম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বাইরের কোনো উপযুক্ত কার্যালয় (যে কলেজ থেকে পরিচালক মনোনীত হবেন) থেকে পরিচালিত হবে, এই কাঠামোর অধীনে সব হিসাব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আলাদা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পরিচালিত হবে।’

ইউজিসি সূত্র আরো জানায়, ‘প্রস্তাবিত ব্যবস্থাটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যথাযথ পর্ষদে (একাডেমিক কাউন্সিল ও সিন্ডিকেট) জরুরি ভিত্তিতে অনুমোদিত হতে হবে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক দপ্তর, ভর্তি সংক্রান্ত দপ্তর, রেজিস্ট্রার দপ্তর ও হিসাব বিভাগ প্রস্তাবিত কাঠামোকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দেশনায় প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করবে।’

এতে আরো বলা হয়েছে, ‘সাত কলেজের ভর্তি, পরীক্ষা ও অন্যান্য কার্যক্রম সংক্রান্ত তথ্য আদান প্রদানের জন্য স্ব স্ব কলেজের অধ্যক্ষের নিয়ন্ত্রণে একটি করে হেল্প ডেস্ক থাকবে। নিয়োগ প্রাপ্তির পরেই প্রস্তাবিত সাময়িক কাঠামোর পরিচালক জনবলের প্রস্তাবসহ কাঠামোর কার্যক্রমের অপারেশন ম্যানুয়েল প্রণয়ন করে সিন্ডিকেটে অনুমোদনের লক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দাখিল করবেন। কমিশন সমন্বিত কাঠামোর সার্বিক তত্ত্বাবধানসহ সমন্বয়ে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেবে।’

উল্লিখিত সুপারিশ অনুমোদনের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে।

মন্তব্য

অনিয়মের অভিযোগে কুবির রেজিস্ট্রারকে বাধ্যতামূলক ছুটি

কুবি সংবাদদাতা
কুবি সংবাদদাতা
শেয়ার
অনিয়মের অভিযোগে কুবির রেজিস্ট্রারকে বাধ্যতামূলক ছুটি
মো. মজিবুর রহমান মজুমদার

আর্থিক ও প্রশাসনিক অনিয়মের অভিযোগে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) রেজিস্ট্রার মো. মজিবুর রহমান মজুমদারকে তদন্ত চলাকালীন বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। তবে দোষী সাব্যস্ত না হওয়া অবধি বেতন-ভাতাদি প্রাপ্য হবেন তিনি। 

এরই মধ্যে অতিরিক্ত হিসেবে গণিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেনকে রেজিস্ট্রারের নতুন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (৩ মার্চ) ডেপুটি রেজিস্ট্রার মো. দলিলুর রহমান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশের মাধ্যমে বিষয়টি জানা গেছে।

অফিস আদেশে বলা হয়েছে, ৩ মার্চ থেকে মো. মজিবুর রহমানকে বাধ্যতামূলক ছুটি দেওয়া হলো এবং পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেনকে রেজিস্ট্রার হিসেবে অতিরিক্ত দায়িত্ব প্রদান করা হলো।

এতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, মজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদন্তের মাধ্যমে দোষী সাব্যস্ত না হওয়া পর্যন্ত বেতন-ভাতাদি পেলেও বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যানবাহন সংক্রান্ত, টেলিফোন, মোবাইল ফোন ও সংবাদপত্র সংক্রান্ত কোনো সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পারবেন না।

এ ব্যাপারে মো. মজিবুর রহমান মজুমদার বলেন, আমার বিবেকের জায়গা থেকে প্রশাসনিক হোক, আর্থিক হোক এমন কোনো দুর্নীতি করিনি। এই অর্ডার দেখে আমি কিংকর্তব্যবিমূঢ়।

তদন্ত কমিটিকে আমি সহযোগিতা করব, যাতে সত্য ঘটনা উদ্ঘাটন করতে পারে।‌ 

সদ্য দায়িত্বপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, ছাত্র-শিক্ষক এবং প্রশাসনের সবার সঙ্গে সেতুবন্ধন করা আমার কাজ। এই পদের এমন কোনো ক্ষমতা নাই যে, আমি কিছু করে ফেলব। আমি চেষ্টা করব যেন আইনানুযায়ী সবার সঙ্গে ভালোভাবে চলতে পারি।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ