<p>বগুড়া সদরে স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী আবু সাঈদকে (৩০) কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে শহরের নিশিন্দারা পশ্চিমপাড়ায় তাকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।</p> <p>নিহত আবু সাঈদ ওই এলাকার ইউসুফ আলীর ছেলে। নিহত আবু সাঈদ অটো ভ্যান ও রিকশার গ্যারেজের ব্যবসা করতেন। এছাড়াও তিন চার মাস হলো তিনি বালুর ব্যবসাও শুরু করেছিলেন। হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম মঈনুদ্দীন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে স্বাগতাকে, পাঠানো হলো লিগ্যাল নোটিশ" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2024/12/28/1735379618-d40305cfe68fc9fc0577c3ecc5710d6c.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে স্বাগতাকে, পাঠানো হলো লিগ্যাল নোটিশ</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/entertainment/2024/12/28/1462297" target="_blank"> </a></div> </div> <p>নিহত আবু সাঈদের ভাই রিপন জানান, শুক্রবার রাত ১২টার দিকে কে বা কারা তাকে মোবাইল ফোনে বাড়ি থেকে ডেকে বের করে। তিনি ফোনে কথা বলতে বলতে বাড়ি থেকে বের হন। কিছুদুর যাওয়ার পর অজ্ঞাত দুর্বৃত্ত তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ফেলে যায়। স্থানীয়রা টের পেয়ে তাকে উদ্ধার করে বগুড়া শহিদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।</p> <p>নিহত সাঈদের বাবা ইউসুফ আলী জানান, সাড়ে ৫ শতক জায়গা ছিল। সেটা নিয়ে মামলা ছিল এবং তা নিষ্পত্তি হয়ে গেলেও টাকা পাওয়া যায়নি। তবে আমার ছেলেকে কি কারণে কারা হত্যা করেছে তা এখনও বুঝতে পারছি না। ছেলে হত্যার বিচার চাই।</p> <p>নিহতের চাচাতো ভাই নেছার উদ্দিন জানান, আবু সাঈদ স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী ছিলেন। তাৎক্ষণিকভাবে এ হত্যাকাণ্ডের কারণ ও জড়িতদের শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।</p> <p>সদর থানার ওসি এস এম মঈনুদ্দীন জানান, আবু সাঈদ হত্যা নিয়ে এখনও কিছু জানতে পারিনি। আমাদের একাধিক টিম এ নিয়ে কাজ করছে। হত্যার প্রকৃত কারণ ও জড়িতদের শনাক্ত করতে তদন্ত চলছে। মরদেহ বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে পরিবাবের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।</p>